নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০০৫ সালের বিদুৎ সমস্যা।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৩১



২০০৫ সাল। আমি ক্লাস ফাইবে পড়তাম। আমার আব্বুর পোস্টিং ছিলো নরসিংদী। সে সময় দুর্নীতি চরম শিখরে ছিলো। এই দুর্নীতির প্রভাব বিদুৎ বিভাগের উপরেও ছিলো। সে সময় মনে করেন আমাদের বিদুৎ দরকার ছিলো ১০০। আর বিদ্যুৎ উৎপাদন ৫।

আর সে সময় দিনে গড়ে ৬ ঘন্টা কারেন্ট থাকতো কি না সন্দেহ। বেশীর ভাগ সময় কারেন্ট থাকতো না। আর এক এলাকাতে কারেন্ট থাকলে আরেক এলাকাতে কারেন্ট থাকতো না। বলতে পারেন বিদ্যুৎ অফিস রুটিন করে কারেন্ট নিতো। যেমন ক এলাকাতে সন্ধ্যা ৭ টা বাজে কারেন্ট থাকবে না। কিন্তু খ এলাকাতে উক্ত এলাকাতে কারেন্ট থাকবে। আবার ৮ টা বাজে ক এলাকাতে কারেন্ট থাকলে থ এলাকাতে কারেন্ট থাকবে না।

আবার সন্ধ্যার পর কারেন্ট চলে গেলে সবাই অপেক্ষাতে থাকতো কখন কারেন্ট আসবে। আর কারেন্ট আসলে সবাই খুসি হতো। এবং কারেন্ট আসলে পিচ্ছিরা চিল্লাতো। সেই পিচ্ছিদের কেউ হয়তো আজ সরকারি চাকরি করছে।

যাই হউক। আমি কম বাক্যে সকল আবেগ লেখার চেষ্টা করি। কারণ অনেকে বড় লেখা পড়তে বিরক্ত বোধ করে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৪২

ইসিয়াক বলেছেন: একসময় আমি যখন গ্রামে থাকতাম তখনকার সময়ের প্রথম দিকে গ্রামে অসহনীয় লোডশেডিং হতো।বিশেষ করে রাতের বেলায়। আমি শহর ছেড়েছিলাম গ্রামকে ভালোবেসে। কিন্তু লোডশেডিং এর জন্য তখন অসহ্য লাগতো।আমি মাইক্রোওয়ার্কার আর ফাইভারে কাজ করতাম। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে অনেক কাজ হাত ছাড়া হয়ে যেতো। পরে অবশ্য এই সমস্যা অনেকাংশে কেটে যায়।
আমি যে শহরে থাকি সেখানে খুব একটা বিদ্যুৎ যায় না।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫০

নাহল তরকারি বলেছেন: কারেন্ট আসলে আবার খুব ভালো লাগতো।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৯

ইসিয়াক বলেছেন: বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অস্হির হয়ে প্রথমে ব্যটারি ব্যবহার করতাম বিশেষ করে টিভি দেখতে। তখন আলিফ লায়লা,দ্য সোর্ড অভ টিপু সুলতান, ইত্যাদি এই সিরিয়ালগুলো খুব ভালো লাগতো। কোন ভাবেই মিস করতাম না। আমাদের বাসায় অনেক দুর থেকে চেনা অচেনা লোক জন টিভি দেখতে আসতো।মহিলাদের জন্যও ব্যবস্থা থাকতো ।কখনও কখনও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাও ঘটে যেত। ভীড়ের চাপে মাথার জন্য টিভি দেখতে না পেরে দুপক্ষের মধ্যে মারামারিও লেগে যেত। সে এক মহা হুলুস্থুল অবস্থা। পরে জেনারেটর কিনেছিলাম কিন্তু জেনারেটরে বিকট শব্দ খুবই বিরক্তিকর।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩০

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ১৯৯০-৯৫ এর কথা; তখন আমাদের এলাকায় তেমন লোডশেডিং হতো না। সপ্তাহে ১/২ বার বিদ্যুৎ যেতো, সাধারণত সন্ধ্যায়। প্রতিদিন সন্ধ্যায় পড়তে বসে মনে মনে প্রার্থনা করতাম আজকে যেন বিদ্যুৎ যায়। বিদ্যুৎ গেলেই দৌড়ে মাঠে চলে যেতাম। আমাদের বাড়িটা মাঠের গায়ে লাগোয়া ছিলো।

মাঠে সবাই মিলে খেলা করতাম। তখন লাইট পলিউশন এখনকার মত না হওয়াতে পূর্ণিমার রাত না হলেও তারার আলোয় আমরা মাঠে বেশ জমিয়ে খেলাধূলা করতাম। বিদ্যুৎ চলে আসলেই বিরক্তিতে গা যেন পুড়ে যেতো!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.