নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন সরকার প্রধানের চিন্তাধারা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০০



ভূমিকা: আমি অতি সাধারন মানুষ। আমাদের চিন্তাধারা ও সাধারন। আমাদের ক্ষেত্র আমাদের পরিবার পযর্ন্ত। বেশী হলে আমাদের কর্মস্থল পযর্ন্ত। আমাদের সিন্ধান্তে বড়জোর আমার পরিবার বা আমার কর্মক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে কিন্তু একজন প্রধানমন্ত্রী কিন্তু যেমন তেমন মানুষ না। আর ক্ষেত্র অনেক বড়। তার সিন্ধানে পরো দেশে তার প্রভাব ফেলে।

বিস্তারিত বিবরণ: একজন ব্যাক্তি নির্বচান করার ইচ্ছে প্রকাশ করে। পরে শুরু হয় মনোনয়ন পাবার যুদ্ধ। এক আসন থেকে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাশা করতেই পারে। সেই মনোনয়ন প্রত্যাশীদের পেছনে ফেলে নিজে মনোনয়ন পেলো। যারা মনোনয়ন পায় নি তারা নিজের দলের লোক হলেও তারা সেই প্রার্থীর ক্ষতি করতে পারে। এমন আশঙ্কা অমূলক না।

তারপর আছে বিরোধীদলের প্রার্থী। সেই প্রার্থীকেও ফেল করিয়ে নিজে MP হলো। তারপর হলো প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী হবার পর কাজ শেষ না। কাজ মাত্র শুরু। যাদের ফেল করিয়ে সে নিজে প্রধানমন্ত্রী হয়েছে তাদের কাছ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ হবার আশঙ্কা থাকে।

তারপর প্রধানমন্ত্রীর মাথায় থাকে যে কোন দেশ সেই দেশকে আক্রমন করতে পারে। তােই বহিঃ শক্তি আক্রমন থেকে বাচানোর জন্য সে নানাবিধ পরিকল্পনা করে।

প্রধানমন্ত্রী কে শুধু বহিঃশক্তি আক্রমন এর কথা মাথায় রাখলে চলবে না। তাকে দেশের অর্থনীতি নিয়ে চিন্তা করতে হয়। কোন বিশেষ গোষ্ঠী যাতে অবৈধ ভাবে সম্পদ জমা করতে না পারে সেই চিন্তা করতে হয়। আবার বেকারত্ব যাতে না থাকে সেই চিন্তা করতে হয়। দেশে কর্মসংস্থান যাতে বৃদ্ধি পায় সেই দিকে খেয়াল করতে হয়। তারপর মনে করেন দেশে যাতে মূল্যস্ফিতি না বাড়ে সে দিকে তাকে খেয়াল রাখতে হয়। দেশে যাতে ব্যাবসা বান্ধব পরিবেশ থাকে প্রধানমন্ত্রী সে দিকে দৃষ্টি থাকে।

দেশ আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কে চিন্তা করতে হয়। দেশে ডাকাতি, সন্ত্রাসী, ধর্ষন ইত্যাদি অপরাধ যাতে না হয় সেই জিনিস খেয়াল রাখতে হয়।

প্রধানমন্ত্রী ভবিষৎ প্রজন্ম নিয়ে চিন্তা করতে হয়। তারা যাতে শিক্ষিত হয়ে ওঠে এবং তারা যাতে যোগ্যতা অনুযায়ী কর্মস্থলে যোগদান করতে পারে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হয়। যুগোপযদি শিক্ষনীতি তৈরি করতে হয়।

আবার প্রধানমন্ত্রী কে জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা করতে হয়। কেউ খাবে কেউ খাবে না সেটা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী চিন্তা করে। প্রধানমন্ত্রী চিন্তা করে তার জনগণ ঠিক মত খাবার পাচ্ছে কি না। ইত্যাদি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যেমনটা লিখেছেন, এরকম চিন্তা ধারা সরকার প্রধানের থাকে না।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪

নাহল তরকারি বলেছেন: যদিও এসব চিন্তা অন্যান মন্ত্রীরা ভাগ করে নেয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.