নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাগো দেশে ইন্টারনেট এর বিস্তার।

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩২


বাংলাদেশে ইন্টারনেট এর প্রসারের ইতিহাস একটি রোমাঞ্চকর এবং প্রগতিশীল গল্প। ইন্টারনেট বিশ্বব্যাপী ও বিশাল এক জালার মধ্যে মানুষকে সংযোগিত করে এবং বিভিন্ন তথ্য এবং সেবা উপলব্ধ করায় মানুষের জীবন পরিবর্তন করেছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেটের প্রসার সম্পর্কে নিম্নলিখিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এবং সময়সীমা রয়েছে:

১৯৯৬ সালের মার্চ: বাংলাদেশে প্রথমবারে কমার্শিয়াল ইন্টারনেট সেবা শুরু হয়। আগুরা জনপ্রবাহ বিশ্ববিদ্যালয় (Agora Janapath University) প্রথম এই পরিষেবা সরবরাহ করে। তখন এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপায় ছিল যেখানে সরকারি সংস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ইন্টারনেটে সংযোগ করতে পারতেন।

১৯৯৮ সালের মে: বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিসি) প্রধান কর্মকর্তা জেডিএন ইসলাম ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী আমির হোসেন মোল্লা একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে ঘোষণা করে যে, বাংলাদেশ অধিকাংশ প্রান্ত গুলি তাদের সাথে সংযোগ হিসাবে ইন্টারনেট সেবা প্রদান করা হবে।

২০০১ সালের অক্টোবর: বাংলাদেশে স্বাধীন ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলির সংখ্যা বেড়ে গিয়ে একটি উচ্চতর মাত্রার বিনিয়োগ করার সাথে সাথে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইন্টারনেট সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সেবা এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার বেরোজগারি সেবা উদ্ভৃত হয়েছে।

২০০৫ সালের নভেম্বর: বাংলাদেশে বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আমরা প্রথমবারে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে "ইন্টারনেট মেডিসেন্টারগন্ধ" সার্ভিস প্রদান করতে গিয়েছি। এটি স্থানীয় ব্যবসায়িক ও সরকারী সংস্থা সমৃদ্ধি এবং এই প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সংযোগের জন্য একটি বিনামূল্যে সেবা প্রদানের প্রয়োজনীয় উপায় হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।

২০০৮ সালের দিকে সিম কম্পানিগুলো মোবাইলে ইন্টারনেট সেবা দিতে থাকে।

২০১১ সালে ইন্টারনেট মডেম এর মাধ্যমে কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকসান দেওয়া যেতো। আমিও গ্রামিন এর মডেম কিনেছিলাম।

২০১৪ সালের দিকে বাংলা লায়ন এর মত ইন্টারনেট সেবাপ্রধানকারী প্রতিষ্ঠান বন্ধ হতে থাকে।

২০১৭ সালের জুন: বাংলাদেশ সরকার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য সরকারি দক্ষতা উন্নত করতে সূচনা দেয়, এবং দেশের সার্বজনীন জনগণের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহারের উপকারিতা বৃদ্ধি করতে কমপ্যানি অভ্যন্তরীণ সমঝোতা স্বাক্ষর করে।


২০১৯ সালে আমি আমার গ্রামে ব্রডবেন্ড লাইন লাগাই। আমার গ্রামে আমিই প্রথম লাইন লাগাই।

বাংলাদেশের ইন্টারনেট প্রসার প্রায় দশক ধরে দ্রুত বৃদ্ধি প্রদর্শন করছে এবং অত্যাধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন প্রকাশে অবিহিত ভূমিকা পালন করছে। ইন্টারনেট বিনামূল্যে ব্যবহারযোগ্য হওয়া সাথে সাথে, বাংলাদেশের মানুষের জন্য তথ্য, শিক্ষা, ব্যবসায়, বিনোদন এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে সংযোগ প্রদান করতে প্রয়োজনীয় সুযোগ এবং সুবিধা উন্মোচন করেছে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:০০

আমি নই বলেছেন: ভাই সিমে মনে হয় ২০০৮ এর আগে থেকেই নেট ইউজ করা যেত। আমার মনে আছে উপজেলা শহরে গ্রামীনফোনের একটা সেন্টার (নামটা মনে নাই কি সেন্টার) ছিল যেখান থেকে পরিক্ষার রেজাল্ট দেয়া হত, ওরা গ্রামীনের মডেম+সিম ইউজ করত। আমি নিজে ফখরুদ্দিনের আমলে মডেমে গ্রামীনের সিম দিয়েই নেট চালাইতাম। তখন গ্রামীনের একটা পোষ্টপেইড সিম ছিল ৭০০-৮০০ টাকা দাম নিত। প্রথম মাসে আনলিমিটেড BW ব্যবহার করা যেত, তাই প্রতি মাসেই একটা করে কিনতাম। ২০ কেবি স্পিড ছিল।

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

২| ০২ রা আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে ব্রডব্যান্ড সারভিস ভালো না। ভোগান্তির শেষ নাই।

১০ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.