নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
বাংলাদেশের মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আমি আজ জানলাম। আজ যদি ভারত তার রোবট চাঁদের দেশে না পাঠাতো তাহলে আমি বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান (স্পারসো) এর কথা জানতেই পারতাম না।
বাংলাদেশ একদিন চাঁদের দেশে রকেট/রোবট পাঠাবে। মঙ্গলে রোবট পাঠাবে। নেপচুনেও স্যাটেলাইট পাঠাবে। আশা করি।
আমি মন খারাপ হলে আকাশের দিকে তাকাতাম। আর মহাশূন্যে নিজেকে বিলিয়ে দিতাম। আল্লাহর কুদরত নিয়ে চিন্তা করতাম। আমি ইউটুবে ন্যাশনাল জিউগ্রাফির ডকুমেন্টেশন দেখেছি। একটি গ্রহে লোহা গলিয়া পানি হয়ে যায়। সেই পানি আবার জলীয় বাশ্প হয়ে যায়। আবার আরেকটি গ্রহ আছে, যেটা ছিলো একটি বরফের পিন্ড। কিন্তু সেটা সূর্যের এক কাছে হবার সত্যেও সেই গ্রহ নষ্ট হচ্ছে না। আল্লাহর কি কুদরত।
আমরা আরো মহাকাশ সম্পর্কে জানতে চাই।
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: নাহল তরকারি,
আসলেই "বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান (স্পারসো)" এর কাজকাম সম্পর্কে অনুধাবন করা দূরতম ও দূর্গমই বটে!
মহাকাশ সম্পর্কে খুব সহজে কিছু জানতে চাইলে " আকাশ বর্মন" , "BigganPiC " ইত্যাদি ইউটিউব ভিডিওগুলোতে হানা দিতে পারেন।