নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
এইটি একটি কাগজ। এই কাগজের দাম ৫০০। এই কাগজের বিনিময়ে আপনি ৫০০ টাকার দ্রব্য/পন্য ক্রয় করিতে পারেন। তবে আসলেই কি এর কাগজের দাম ৫০০? ৫০০ টাকার ভাংতি করতে গেলে, খুব ঝামেলা পোহাতে হয়। দোকানে দোকানে ঘুরাগুরি করা লাগে। ভাংতি থাকলেও বলে; ভাংতি নাই। ৫০ বা ১০০ টাকার পন্য ক্রয় না করার পযর্ন্ত দোকানদার ভাংতি দেয় না। সুতরাং ৫০০ টাকার দাম/মূল্য (৫০০-৫০)= ৪৫০ টাকা মাত্র। কারন মিনিমাম ৫০ টাকা খরচ না করলে ৫০০ টাকার ভাংতি দেয় না। ৫০ টাকার খরচ করার কোন দরকার নাই। ভাংতি করার স্বার্থে এই কাজটি করা লাগছে।
তাই বাংলাদেশ ব্যাংক কে অনুরোধ করবো; আপনারা পর্যাপ্ত পরিমাণ ভাংতি টাকা ছাপান। যাতে ৫০০/১০০০ টাকা ভাংতি করতে কোন সমস্যা যাতে না হয়।
কোন একদিন। ব্যাংকে গিয়েছিলাম। ব্যাংকের নাম বলবো না। আমি ১০০০ টাকা। ১০০ টাকার দুইটি নোট। ৫০ টাকার দুইটি নোট। দশ, বিশ, দুই টাকার কিছু নোট ছিলো। আমার টাকা গুলো গণনা করতে গিয়ে ক্যাশিয়ারের ঘাম ছুটে গিয়েছিলো। আমি সেদিন আনুমানিক ১৫৭২ টাকা জমা দিয়ে ছিলাম। পরে ক্যাশিয়ার কিছুটা অখুসি হয়ে বললেন, “সব সময় রাউন ফিগার জমা দিবেন।” তবে আমি যতবার জমা দেই কোন সময় রাউন ফিগার জমা দেই না। শেষ ডিজিট ১, ২, ৩, ৫, ৭, ৯ থাকে। বলতে পারেন এটা আমার শখ। মনে করেন আমি ১০০৯ টাকা জমা দিলাম। বা ১০৭ টাকা জমা দিলাম। বা ৮৮৮ টাকা জমা দিলাম।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নাহল তরকারি বলেছেন: বাংলাদেশ কি ডিজিটাল কারেন্সি ব্যাবহার করার জন্য তৈরি? আমার দুইটি এটিএম কার্ড। সোনালী ব্যাংক এর এটিএম কার্ড ব্যাবহার করে বেশ সুখে আছি। কিন্তু গ্রামের হাট বাজার, মুদির দোকান সব মিলিয়ে এখনো বাংলাদেশ ডিজিটাল কারেন্সি ব্যাবহার করতে পারবে না। যদি ১০০% দোকান সুপার সপ এর মত হতো; তাহলে ডিজিটাল এটিএম কার্ড ব্যাবহার করে সুফল পাওয়া যেতো।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: বিকাশ, নগদ আর যত প্রকার মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা আছে তা ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। দোকানদারকে প্রলুব্ধ করুন ডিজিটাল ব্যাংকিং এর জন্য। bank খুচরা নিতে চায় না ব্যাপারটা খেয়াল করেছি। খুচরা সংগ্রহ এমনিতেই হয়ে যাওয়ার কথা। যদি প্রায় বাজার সদাই করেন। ছোটখাট বাজার সদাই বা খরচে খুচরা ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। অনলাইনে মুদি কেনাকাটা করুন সেখানে খুচরা ব্যাপার না। আমি অনলাইনে অনেকবার ক্রয় করেছি। আমার কাছে অধিকাংশ সময়ে ভাল লেগেছে। চাল ডাল থেকে। ঝামেলা কম মনে হল। তাজা বা খারাপ হলে গ্রহণ করি না।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনার বুদ্ধিও কম না। কিন্তু মনে করেন আমি এখন এক স্থানে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছি। পকেটে ১০০ টাকার নোট। রিক্সা ওয়ালার কাছে ভাংতি নাই। মোদি দোকানদার ও কোন কিছু না ক্রয় করলে ভাংতি দিবে না। তখন কি এক কেজি চাউল কিনে, ইন্টারভিউ বোর্ডে যাবো?
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮
শাওন আহমাদ বলেছেন: দোকানী তার পণ্য ক্রয় করা ছাড়া ভাংতি দিবেনা এটাই তাদের ন্যাচার, এরক সমস্যায় কম-বেশি আমরা সবাই পরে থাকি।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আচ্ছা, আমার কাছে একটা ৫শ' টাকার নোট আছে। কস্টেপ দেওয়া। টাকা টা করি বলেন তো?
২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৫৬
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনার কি ব্যাংক একাউন্ট আছে?
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:২৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার বুদ্ধিও কম না। কিন্তু মনে করেন আমি এখন এক স্থানে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছি। পকেটে ১০০ টাকার নোট। রিক্সা ওয়ালার কাছে ভাংতি নাই। মোদি দোকানদার ও কোন কিছু না ক্রয় করলে ভাংতি দিবে না। তখন কি এক কেজি চাউল কিনে, ইন্টারভিউ বোর্ডে যাবো?
হাসলাম কিছুক্ষণ। আপনি ধরেই নিয়েছেন পকেটে শুধু ১০০ টাকা নোট। আর এটাও ধরে নিচ্ছেন ১০০ টাকা ভাংতি রিক্সা চালকের কাছে নাই।
ভাংতি যখন থাকবে এটা সঙ্গে নিয়েই বের হবেন। ভাংতি রেখেই খরচ করবেন। সেবা গ্রহণের সময়েই ভাংতি করার চেষ্টা করবেন। আমি অধিকাংশ ভাংতি সেবা গ্রহণের সময়ই পেয়ে থাকি। সবারই তা হবার কথা। হ্যাঁ, আমি নিম্ন মজুরীর সেবাদাতাকেও ডিজিটাল লেনদেনে প্রলুব্ধ করে থাকি। এটাই ভবিষ্যৎ। অনলাইনে কেনাকাটা শুধু একটা জীবনমুখী উদাহরণ ছিল মাত্র! এরকম অনেক দেওয়া যাবে। এটা যদি বুঝতে না পারেন তাহলে কিছু করার নাই। এই পোস্ট বিষয়ক আমার শেষ মন্তব্য। ভাল থাকুন।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১
নাহল তরকারি বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:১৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বাড়তি খুচরা টাকা ছাপানোটা আসলেই কি খুব বেশী জরুরী? আমার হিসাবে বরং ডিজিটাল কারেন্সির দিকে আমাদের দ্রুত এগিয়ে যাওয়া দরকার। যদিও ডিজিটাল কারেন্সি ব্যাংক গুলির জন্য বেশ লাভ জনক, তবুও সাধারণ মানুষ বহুত হ্যারাসমেন্ট থেকে বাঁচবে।
সৌদীতে আমার পকেটে এখন কোন ক্যাশ থাকেই না বলা চলে। ৯৯% জায়গায় কার্ডে পেমেন্ট হয়, তাই ওটাতে ব্যালান্স থাকলেই হলো। শুধুমাত্র, এবং শুধুমাত্র বাংলাদেশীদের দোকানে যেতে হলে আমি ক্যাশ নিয়ে যাই। কারণ বেশীরভাগ বাংলাদেশী দোকানদারই ১০,০০০ রিয়াল ফাইন খেতে রাজি, কিন্তু পেমেন্ট কার্ডে নিতে রাজি না। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সৌদীদের কাছ থেকে পেমেন্ট কার্ডে নিলেও বাংলাদেশীদের কাছ থেকে নিতে চায় না!
আপনি যেমন শেষে খুচরা রাখেন, আমিও রাখার চেষ্টা করি। এতে একটা লাভ আছে, পরে ট্রান্সিকশন খুঁজে পেতে সুবিধা হয়! যেমন আমি একজনকে প্রতি মাসে ১,০০০ রিয়াল করে পাঠাই। এটা পরে আমার জন্য খুঁজে হিসাবে লাগাতে কষ্ট হয়। কিন্তু আমি তাকে প্রতি মাসে একবার ১রিয়াল বেশী দেই, পরের মাসে ১ রিয়াল কম দেই। আমার কাছে এটাই কম্ফোর্টেবল লাগে!