নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জন্মনিবন্ধন এর সার্ভার জটিলতা ডিজিটাল বাংলাদেশ কে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩২

সফিউল করিম। তার জন্ম নিবন্ধন এ “করিম” এর জায়গাম “করীম” এসেছে। মানে ই কার এর জায়গায় ঈ কার এসেছে। এই ছোট্ট সংশোধন এর জন্য করিম সাহেব তিন মাস ঘুরেছেন। তিনমাস কেন লেগেছে জানেন? এক হচ্ছে সার্ভার জটিলতা, আরেকটি হচ্ছে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। যখন জন্মনিবন্ধন সার্ভারে যায় নি তখন খুব সহজে ও একদিনে সংশোধন হয়ে যেতো। জন্ম নিবন্ধন সার্ভারে ঢুকানোর পরই জনগনের ভোগান্তি বেড়ে গেছে। ছোট ছোট ভুল সংশোধন করতে মাসের পর মাস ঘুরতে হচ্ছে। কারো আর্জেন্ট জন্মনিবন্ধন, মৃত্যু নিবন্ধন ও অন্যান সেবা চাইলেও পাচ্ছে না।

কোন সেবা যদি মাউসের একটি ক্লিক এ না পাই, তাহলে প্রধানমন্ত্রীর কষ্টে গড়ে তোলা ডিজিটাল বাংলাদেশ ব্যার্থ যাবে।

এই সমস্যা সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১৩

বিজন রয় বলেছেন: প্রশ্নবিদ্ধ সব খানে আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সেই টাকা চুরির কথা মনে করে দেখুন।

এসব সমস্যা এক দিনে যাবে না।

আর চোরেরাও দিন দিন আপডেট হয়।
তাই এটা সবসময় কছিু না কিছু থাকবে।

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৪

বাকপ্রবাস বলেছেন: আমাদের খাসিলত চেন্জ হতে অনেক সময় লাগবে, পদে পদে যারা বসে আছেন তারা হাতিয়ে নেবার জন্য সহজ কাজটা জটিল করে রাখবে।

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২৭

শার্দূল ২২ বলেছেন: সয়ং জিব্রাইল আঃ যদি দেশের দায়িত্ব নেয় তাতেও লাভ নেই যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যাক্তি পর্যায়ে মানুষ সৎ আর বিবেকবাণ না হবে । ছোট দেশে ধনী গরীবের এত পাশাপাশি অবস্থান যে সবাই সবার প্রতিযোগী হয়ে যাচ্ছে। যে কোন ব্যক্তি ভাবতে পারে যে কোন ব্যক্তির জায়গা দখল করে নেওয়ার। ইন্ফ্যাক্ট পারেও। আজকে যিনি কয়লা বিক্রেতা কালকে তিনি শিক্ষা মন্ত্রী। এমন অসম অনুচিৎ পরিবর্তন আমাদের সমাজে হচ্ছে যে মানুষ মরিয়া হয়ে যাচ্ছে কিভাবে শুধু লুফে নেয়া যায়। সেদিন কোন এক কমেন্টে বলেছিলাম। একজন সাধারণ চা দোকানদার ওৎ পেতে আছে তার জায়গা থেকেই অসৎ হবার। ময়দার দাম কেজিতে ৭ টাকা বাড়িয়েছে সরকার বা আড়ৎ, দোকানদার বাড়াইসে প্রতি পরটায় ১০ টাকা। যেখানে এক কেজি ময়দায় ১৪ টা পরোটা হয়, তার মানে ৭ টাকা দিয়ে সে ১৪০ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এইভাবে প্রতিটা ক্ষেত্রে মানুসের অসুস্থ্য প্রতিযোগিতা অসৎ করে দিচ্ছে তার ই ধারাবাহীকতা হলও প্রযুক্তি গত জটিলতা। সরকার যেখানে ভালো এবং দ্রুত সার্ভিসের জন্য এসব করছে সেখানে সেই অসৎ মানুষ গুলো এমন সার্ভিসে বাধা দিচ্ছে, সার্ভিসএ যত হয়রানি হবে মানুষ তত লেনদেন বাড়ায় দিবে, এসব শুধু নিচের লেভেলের মানুষ করছেনা। সচিব আমলা কামলাও জড়িত । এবং কি খোদ মন্ত্রীও।

জন্মনিবন্ধণ সনদে চাইলেই যে কেউ নাম গ্রাম তারিখ এবং কি বাপের নাম পর্যন্ত বদলায় দিতে পারে টাকা দিয়ে, শুধু বউ বদলাতে পারছেনা মনে হয় , এটা পারলে সেদিন দেখবেন লম্বা লাইন। কারণ প্রযুক্তি আমাদের স্বাদ বদলিয়ে দিয়েছেন, আমরা এই প্রযুক্তি দিয়েই বাঁচতে চাই আজকাল। বাস্তবতা থেকে অনেক দুরে।

সেদিন সরকারের এক বড় ভাই থেকে শুনলাম সরকার অনেক ছেলে মেয়েকে বিশেষ ট্রেইন করছেন যারা সরকারের সাথে কমিটেড থাকবে প্রুক্তি বিষয়ে জনগণের সেবা নিশ্চিৎ করতে, এবং সরকারও তাদের বেটার জীবন যাপনে নিশ্চয়তা দিবে।

আশা করি একদিন সব বদলাবে।

শুভ কামনা

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: জন্ম নিবন্ধন করার চেয়ে একটা বাচ্চা জন্ম দেওয়া অনেক সহজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.