নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী নির্যাতন বন্ধ করা উচিৎ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

আমাদের স্থানীয় সাংবাদিক একটি ভিডিও শেয়ার করে। আপনারা চাইলে দেখতে পারেন। এখানে এক আহত নরীর ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। আমাদের স্থানীয় সাংবাদিক আমিরুল ভাই তার কাজ করেছেন। নারীদের অধিকার নিয়ে কাজ করেন, এমন সংগঠন কেও আমি ই-মেইল করেছি। কিন্তু কোন উত্তর পাই নি।

এই মহিলা কে কোন চ্যানেল ২৪, একাত্তর টিভি, ডিবিসি নিউজ ও অন্যান টিভি চ্যানেল, উনাকে নিয়ে রিপোর্ট করতে দেখলাম না। এখন মনে করেন এই মহিলা যদি বড়লোক হতো, দেখতে সুন্দর হতো, তাহলে তিনি ভাইরাল হতেন। ফেসবুক যোগাযোগ মাধ্যম ভাইরাল হলেই তিনি হয়তো ন্যায় বিচার পেতেন।

কে দিবে তার ন্যায় বিচার?

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিংক দিয়েছেন ঠিক আছে সাথে বিষয়টির একটা বর্ননাও দিতেন তাহলে আমাদের মত আইলসা ব্লগারদের উবগার হত।
শিরোনাম দেখে বলছি, নারী নির্যাতনের চেয়ে এখন পুরুষ নির্যাতন বেশি হচ্ছে। এরও প্রতিকার আবশ্যক।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

নাহল তরকারি বলেছেন: সাংবাদিক সাব যেভাবে লিখেছেনঃ

পাওনা টাকা আদায় করাকে কেন্দ্র করে বিরোধ
গজারিয়ায় নারী গ্রাম পুলিশ সদস্যকে মারধর
আমিরুল ইসলাম নয়ন, গজারিয়া ( মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় পূর্ব শত্রুতার জেরে এক নারী গ্রাম পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় প্রভাবশালী জাবেদ বাবুর্চি ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে।
হামলায় আহত ওই নারী গ্রাম পুলিশ সদস্যের নাম শামীমা আক্তার (২৮)। সে গজারিয়া উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের উত্তর ফুলদী গ্রামের শাহাবুদ্দিন ভূঁইয়ার মেয়ে বলে জানা গেছে।
আহত নারী গ্রাম পুলিশ সদস্য শামীমা বলেন, স্বামীর সাথে ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার পর একটি ছেলে নিয়ে অভাব অনটনে কোনো রকমের দিন কাটছিলো তার। এর মধ্যে স্থানীয় একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চাকরি করে ৪০ হাজার টাকা জমিয়েছিলেন তিনি। গত প্রায় সাত বছর আগে তার খালাতো বোন সাবিনার মাধ্যমে ডালিয়া বেগম নামে এক নারী টাকাটি সুদে নেন। দক্ষিণ ফুলদী গ্রামের বারেক ফকিরের ছেলে জাবেদ সম্পর্কে ডালিয়ার বিয়াই। সুদে নেওয়ার পরে প্রথম কয়েক মাস সুদের টাকা নিয়মিত পরিশোধ করলেও তারপর থেকে সুদের টাকা পরিশোধ করতে গড়িমসি শুরু করে ডালিয়া। মূল টাকার জন্য ডালিয়াকে চাপ দিলেও সে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এভাবে প্রায় ছয় বছর পেরিয়ে যায়। সম্প্রতি গজারিয়া থানা পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে তিনি বিষয়টি জানালে তিনি স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে টাকাটি আদায় করে দেন। এ ঘটনার পর ডালিয়া তার উপর ক্ষুব্দ ছিল। এ ঘটনায় ডালিয়ার বিয়াই জাবেদ একাধিকবার তাকে মারধর করার হুমকি দিয়েছিল। এ ঘটনার জের ধরে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকাল চারটার গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদে ডিউটি শেষ করে ব্যাটারি চালিত অটো রিকশাযোগে বাড়ি ফেরার পথে দক্ষিণ ফুলদী এলাকায় ডালিয়ার বিয়াই জাবেদের বাড়ির কাছাকাছি আসলে অটো রিকশা চালক গাড়িটি কিছু সময়ের জন্য থামালে জাবেদ তার উপর হামলা করে।পরে জাবেদ বাড়ি থেকে তার স্ত্রী এবং বিয়াইন ডালিয়া সহ আরো কয়েকজনকে ডেকে আনলে তারাও তাকে মারধর করে। তাদের মারধরে তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ০৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, এরকম একটি খবর শুনেছি তবে কি কারণে তাকে মারধর করা হয়েছে তা বলতে পারবো না।
বিষয়টি সম্পর্কে অভিযুক্ত জাবেদ বলেন, এই ঘটনার সাথে আমি জড়িত নই। পাওনা টাকা সুদসহ আদায় করার পরও আজ আমার বাসায় এসে গালিগালাজ করলে আমার স্ত্রী তার প্রতিবাদ করে। এই ঘটনায় আমার স্ত্রীকে সে মারধর করেছে। আমার পরিবারে কোনো সদস্য এই মহিলাকে মারধর করে নাই।
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. কামরুন নাহার বলেন, বিকাল পৌণে পাঁচটার দিকে আমাদের হাসপাতালে পেশায় গ্রাম পুলিশ এক নারীকে নিয়ে আসা হয়। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেষে আমরা তার গায়ে ও গলায় আঘাতের চিহ্ন দেখতে পাই তবে তা গুরুতর নয়। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে হাসপাতালে ভর্তি দেয়া হয়েছে।
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোল্লা সোহেব আলী বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে চারটার দিকে একজন নারী গ্রাম পুলিশ সদস্য আমাদের থানায় এসেছিল। আমরা তাকে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে বলেছি।
পাওনা টাকা আদায় করাকে কেন্দ্র করে বিরোধ
গজারিয়ায় নারী গ্রাম পুলিশ সদস্যকে মারধর
আমিরুল ইসলাম নয়ন, গজারিয়া ( মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় পূর্ব শত্রুতার জেরে এক নারী গ্রাম পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় প্রভাবশালী জাবেদ বাবুর্চি ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে।
হামলায় আহত ওই নারী গ্রাম পুলিশ সদস্যের নাম শামীমা আক্তার (২৮)। সে গজারিয়া উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের উত্তর ফুলদী গ্রামের শাহাবুদ্দিন ভূঁইয়ার মেয়ে বলে জানা গেছে।
আহত নারী গ্রাম পুলিশ সদস্য শামীমা বলেন, স্বামীর সাথে ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার পর একটি ছেলে নিয়ে অভাব অনটনে কোনো রকমের দিন কাটছিলো তার। এর মধ্যে স্থানীয় একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চাকরি করে ৪০ হাজার টাকা জমিয়েছিলেন তিনি। গত প্রায় সাত বছর আগে তার খালাতো বোন সাবিনার মাধ্যমে ডালিয়া বেগম নামে এক নারী টাকাটি সুদে নেন। দক্ষিণ ফুলদী গ্রামের বারেক ফকিরের ছেলে জাবেদ সম্পর্কে ডালিয়ার বিয়াই। সুদে নেওয়ার পরে প্রথম কয়েক মাস সুদের টাকা নিয়মিত পরিশোধ করলেও তারপর থেকে সুদের টাকা পরিশোধ করতে গড়িমসি শুরু করে ডালিয়া। মূল টাকার জন্য ডালিয়াকে চাপ দিলেও সে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এভাবে প্রায় ছয় বছর পেরিয়ে যায়। সম্প্রতি গজারিয়া থানা পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে তিনি বিষয়টি জানালে তিনি স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে টাকাটি আদায় করে দেন। এ ঘটনার পর ডালিয়া তার উপর ক্ষুব্দ ছিল। এ ঘটনায় ডালিয়ার বিয়াই জাবেদ একাধিকবার তাকে মারধর করার হুমকি দিয়েছিল। এ ঘটনার জের ধরে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকাল চারটার গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদে ডিউটি শেষ করে ব্যাটারি চালিত অটো রিকশাযোগে বাড়ি ফেরার পথে দক্ষিণ ফুলদী এলাকায় ডালিয়ার বিয়াই জাবেদের বাড়ির কাছাকাছি আসলে অটো রিকশা চালক গাড়িটি কিছু সময়ের জন্য থামালে জাবেদ তার উপর হামলা করে।পরে জাবেদ বাড়ি থেকে তার স্ত্রী এবং বিয়াইন ডালিয়া সহ আরো কয়েকজনকে ডেকে আনলে তারাও তাকে মারধর করে। তাদের মারধরে তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ০৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, এরকম একটি খবর শুনেছি তবে কি কারণে তাকে মারধর করা হয়েছে তা বলতে পারবো না।
বিষয়টি সম্পর্কে অভিযুক্ত জাবেদ বলেন, এই ঘটনার সাথে আমি জড়িত নই। পাওনা টাকা সুদসহ আদায় করার পরও আজ আমার বাসায় এসে গালিগালাজ করলে আমার স্ত্রী তার প্রতিবাদ করে। এই ঘটনায় আমার স্ত্রীকে সে মারধর করেছে। আমার পরিবারে কোনো সদস্য এই মহিলাকে মারধর করে নাই।
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. কামরুন নাহার বলেন, বিকাল পৌণে পাঁচটার দিকে আমাদের হাসপাতালে পেশায় গ্রাম পুলিশ এক নারীকে নিয়ে আসা হয়। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেষে আমরা তার গায়ে ও গলায় আঘাতের চিহ্ন দেখতে পাই তবে তা গুরুতর নয়। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে হাসপাতালে ভর্তি দেয়া হয়েছে।
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোল্লা সোহেব আলী বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে চারটার দিকে একজন নারী গ্রাম পুলিশ সদস্য আমাদের থানায় এসেছিল। আমরা তাকে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে বলেছি।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৫

এক চালা টিনের ঘর বলেছেন: Nar & Purush nirzaton bondho hok.

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৩৫

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: এখন তো কিছু ভাইরাল না হলে, তা নিয়ে টিভি পত্রিকারও খুব একটা আগ্রহ থাকে না।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: নারী নির্যাতন বন্ধ করা উচিৎ............ এটার আলোচনা তো অনেক বড়!

আমিও বলি এটা বন্ধ হওয়া উচিৎ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ন্যায় বিচার দিবে আল্লাহপাক।
মৃত্যুর আগে কেউ ন্যায় বিচার পাবে না।

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #রাজীবের সব কথাই ভুল

ন্যায় বিচার আল্লহ দুনিয়াতেও পাইয়ে দেন। যার যেমন আমল তেমন ন্যায়বিচার কিছু হলেও দুনিয়াতে পাওয়া যায়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.