নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আইন কি? আইন মানবো কেন? আইনের উৎস কি?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২০



আইন হচ্ছে কিছু নিয়ম এর সমষ্টি। যা দিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্র চলবে। এই আইন আমরাই বানাই। সময় এর চাহিদা ও আমাদের সুবিধা অনুযায়ী আমরাই পরিবর্তন করি। আইন না থাকলে সমাজে বিশৃঙ্খল সৃষ্টি হতো। মনে করেন: আপনি রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন। আপনি ট্রাফিক আইন না মানলে আপনি সহ অনেকে দুর্ঘটনায় পড়তে পারেন। সম্পদ ও অর্থ নষ্ট হবে। স্বাস্থ্য ঝুকি তো আছেই।


আইন হলো সমাজের ন্যায্য ব্যবস্থা বা নির্ধারণের একটি ব্যবস্থা বা কানুন। এটি একটি রাষ্ট্র বা সমাজের মধ্যে আদালত, সরকার এবং নাগরিকদের মধ্যে যে কোন সমস্যা বা সংঘাতের সমাধানের জন্য নির্ধারণকরণ ও নিয়ন্ত্রণ সরবরাহ করে। আইন মাধ্যমে নাগরিকদের অধিকার এবং দায়িত্ব নির্ধারণ করা হয়, সম্পত্তির অধিকার এবং দায়িত্ব, সরকারী কাজের ক্ষেত্রে নিয়োজিত হওয়া, সামাজিক ন্যায় ও নৈতিকতা বজায় রাখা, এবং অধিকার ও দায়িত্বের আদালতিন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করা।

একটি রাষ্ট্রের আইনের ধারা, অধিনিয়ম, নীতি এবং নীতির অধীনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সৃষ্টি হয়। আইন বিশেষভাবে সৃষ্টি করা হয় যাতে সমাজের সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সদস্যের মধ্যে সম্পর্ক এবং ন্যায়ের মাধ্যমে সমাধান করা হয়। আইনের অধীনে আদালত, পুলিশ, সরকারি প্রতিষ্ঠান, এবং অন্যান্য আইনি প্রতিষ্ঠান কাজ করে যা আইন প্রসারে এবং নাগরিকদের মধ্যে ন্যায্য এবং ন্যায়িক সম্প্রদায়ে আদালতের মাধ্যমে সময় সময় পর্যালোচনা করে।

প্রাচীন কালে বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন সমাজ/ রাষ্ট্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছিলো। তখন একজন সমাজ সংস্কারক আসেন। তারা অনেক কষ্টে
রাষ্ট্র ও সমাজ সংস্কাকার করে গেছেন। এবং সমাজ ও রাষ্ট্র যাতে ঠিক মত পরিচালনা করা যায় সেজন্য কিছু কিছু নিয়ম বানিয়ে যান। যাকে আমরা ধর্মীয় আইন হিসেবে চিনি। সেই সমাজ সংস্কারকদের ধর্ম প্রচারক হিসেবে চিনি। তারা হয়তো সৃষ্টিকর্তা পক্ষ হতে এ্সব নিয়ম প্রচার করে গিয়েছেন।


মুসলিম ধর্মের শেষ ধর্মপ্রচারক হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর কথাই ধরা যাক। তিনি যখন জন্ম গ্রহন করেন তখন আরব কোন রাষ্ট্র ছিলো না। রাষ্ট্রের প্রাণ হচ্ছে সার্বভৌম। সেই সার্বভৌম শক্তি কারো কাছে ছিলো না। না ছিলো কোন নিদিষ্ট সরকার। তখন সমাজে চুরি, ডাকাতি, ধর্ষন ছিলো স্বাভাবিক ব্যাপার। কন্যা সন্তান হলেই জীবিত কবর দেওয়া হতো।

১৮ বছর হওয়ার আগেই তিনি পিতা মাতা হারান। বড় গন চাচার কাছে। তিনি ছিলেন পেশায় রাখাল। খাদিজা (রাঃ) কে বিয়ে করেন। তার স্ত্রী ছিলেন একজন ব্যাবসায়ী।

আমরা কি করি? আমরা মেয়েদের বিয়ের প্রস্তাব দেই। কিন্তু খাদিজা (রাঃ) নবীর ব্যাক্তিত্বের এতই মুগ্ধ ছিলেন যে, তিনি নবীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। তিনি চাইলেই কিন্তু ব্যাবসা করে সুখে জীবন কাটাতে পারতেন। তিনি সমাজ সংস্কার কারর চেষ্টা করেছেন। তার এই সমাজ সংস্কার করা নিয়ে এলাকার নেতারা তার বিরোধিতা করেন। কারন তিনি সমাজ সংস্কার করলে তার নেতাগিরি চূর্ন বিচূন্ন হয়ে যাবে।

পরে তিনি মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। মদিনায় সাফল্যের সাথে সমাজ সংস্কার করেন। এবং একটি সুশৃঙ্খল সমাজ সৃষ্টি করেন। যা দেখে মক্কাবাসী ভয় পায়। এবং নবীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন।

ষষ্ঠ হিজরীর জ্বিলকদ মাসে আরবের কুরাইশ গোত্রের সাথে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে হুদাইবিয়ার সন্ধি হয়। এই সন্ধিতে ছিলো ১০ বছর কেউ কারো সাথে যুদ্ধ করবে না। এই সন্ধিতে যুদ্ধ বিরতি থাকার ফলে হযরত মোহাম্মদ শান্তিতে সমাজ সংস্কার করতে থাকে। তিনি নারীদের জীবিত কবর দেওয়া বন্ধ করেন। পণ্যে ভেজাল দেওয়া, ওজনে কম দেওয়া বন্ধ করেন। ইভ টিজিং বন্ধ করেন। পরকীয়া বন্ধ করেন। সমাজে অস্থিরতা বন্ধ করেন।

হুদাইবিয়ার সন্ধির ১০ বছর পর হযরত মুহাম্মদ মক্কার অভিমুেখে সৈন্যদল নিয়ে যাত্রা করেন। খুব সহজে নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) মক্কা বিজয় করেন। এবং আরবে সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন। এবং বিশৃঙ্খল জাতি কে শৃঙ্খলা তে আনেন।

রাখাল থেকে রাষ্ট্রপ্রধান। খুব মেধাবী না হলে প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে কেউ রাষ্ট্রপ্রধান হতে পারে না।




আইনের উৎস বিভিন্ন ধারাবাহিক এবং সূত্রাত্মক হতে পারে। এটি রাষ্ট্র, সম্প্রদায়, সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের বিভিন্ন উৎসগুলি থেকে উৎপন্ন হতে পারে। একটি দেশের আইনের উৎস হতে পারে:

সংবিধান: সংবিধান একটি দেশের মৌলিক আইন হয় এবং সেটি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন হতে পারে। সংবিধান দেশের রাষ্ট্রীয় গঠন, নাগরিক অধিকার, সরকারের কাজ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কে নির্দেশ করে।

আইনের কাছে প্রবৃদ্ধি: একটি দেশের আইনের প্রমুখ উৎস হলো আইনের কাছে প্রবৃদ্ধি বা আইন তৈরি করা। এই আইন তৈরি করার প্রক্রিয়া বিধিমালা দ্বারা নির্ধারণ করা হয় এবং এটি আইনগত বৈধতা অর্জন করতে হয়।

ন্যায়িক নিষ্ঠা: ন্যায়িক নিষ্ঠা বা আদালতের পূর্ববর্তী রায় একটি বৈধ আইনের উৎস হতে পারে। আদালতের পূর্ববর্তী রায় অথবা মুক্তায় দেওয়া সিদ্ধান্ত হলে, তারপরের মামলায় একই ধরণের সময় সময় স্থায়ীভাবে অনুসরণ করা হতে পারে।

সংগ্রহিত আইন: কিছু সম্প্রদায় এবং সমাজে আপনার হোক এবং আপনার সংস্কৃতি এবং অভিজ্ঞানে ভিত্তি করে তৈরি হওয়া আইনে সংগ্রহিত হতে পারে, যা প্রথাগত আইন হয়ে উঠে।

আইনসভা, আদালত এর আদেশ, বিভিন্ন চুক্তি ইত্যাদিও আইনের উৎস। ধর্মীয় আইনও একটি আইনের উৎস। সবচেয়ে প্রাচীন সংবিধান হচ্ছে ব্রিটিশ সংবিধান।

এই উৎসগুলি মিলে একটি দেশের সম্পূর্ণ আইনি পরিক্রিয়ার সাথে আইনের সৃষ্টি করে এবং তার প্রয়োজনে সম্পূর্ণ ন্যায্য ও নীতিগত সমৃদ্ধি অর্জন করতে সাহায্য করে।


মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: ভালো তথ্য দিয়েছেন। ধন্যবাদ...

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪২

নতুন বলেছেন: আইনের উৎস কি?

কে প্রথম আইন তৌরি করেছিলো? কোন সমাজে প্রথম কোন আইন অনুসরন করা শুরু করেছিলো?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩

নাহল তরকারি বলেছেন: প্রথম আইনের তৈরি কোন একটি নির্দিষ্ট ইতিহাসিক ঘটনা বা ব্যক্তি প্রদান করা কিছুটা কঠিন এবং দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী পরিবর্তন করতে পারে। এই প্রস্তাবনা হোক, পৃথিবীর বিভিন্ন সমাজে প্রাচীনকালে এবং বিভিন্ন অঞ্চলে সমাজের স্থাপনার সাথে আইনের উদ্ভব সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা রয়েছে।

অনুমানের মাধ্যমে, সমাজের অমিত প্রারম্ভিক সময়ে আইন নির্মাণের প্রক্রিয়া হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে, যার প্রথম প্রয়োজন সমাজ ও ব্যক্তির মধ্যে নিয়ম এবং শৃঙ্গারের স্বত্বের মধ্যে জন্মে গিয়েছিল। এটি ধারণা বিশেষভাবে স্থূলভাবে কোনও নির্দিষ্ট আইনগুলি প্রতিষ্ঠান করা সম্ভাবনা রয়েছে যেটি প্রাচীন সমাজে আধুনিক ধারাবাহিক সাংস্কৃতিক ও রূপচর্চার একটি প্রতিকৃতি সৃষ্টি করে তা দেখাতে সাহায্য করতে পারে।

একে আবিষ্কার করা কঠিন এবং অনেক সময় অসম্ভব হতে পারে, কিন্তু প্রাচীনকালে বিভিন্ন সমাজে সামান্য একটি আদান-প্রদান বা নৈতিক নীতির আবিষ্কার এবং এর অনুষ্ঠানের উল্লেখ পাওয়া হয়েছে, যা কিছুটা আইনের প্রারম্ভিক অবতারণ হতে পারে।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে বুঝা যায় আপনি আসলেই রাশট্রবিজ্ঞানের ছাত্র।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫

নতুন বলেছেন: মানুষ যখন একত্রে বসবাস করে তখন সমস্যা তৌরি হয় এবং তার সমাধানের জন্যই মানুষ নিয়ম<<<আইন তৌরি করে...

প্রায় ৪১০০ বছর পূর্বের মেসোপটেমিয়ার ক্লে টেবলেটে কিছু সামাজিক আইনের কথা পাওয়া যায়...

কোড অফ নাম্মু পোড়ামাটিতে লেখা ।
https://en.wikipedia.org/wiki/Code_of_Ur-Nammu

Surviving laws
Among the surviving laws are these:[6]

If a man commits a murder, that man must be killed.
If a man commits a robbery, he will be killed.
If a man commits a kidnapping, he is to be imprisoned and pay 15 shekels of silver.
If a slave marries a slave, and that slave is set free, he does not leave the household.[1]
If a slave marries a native [i.e. free] person, he/she is to hand the firstborn son over to his owner.
If a man violates the right of another and deflowers the virgin wife of a young man, they shall kill that male.
If the wife of a man followed after another man and he slept with her, they shall slay that woman, but that male shall be set free. [§4 in some translations]
If a man proceeded by force, and deflowered the virgin female slave of another man, that man must pay five shekels of silver. (5)
If a man divorces his first-time wife, he shall pay (her) one mina of silver. (6)
If it is a (former) widow whom he divorces, he shall pay (her) half a mina of silver. (7)
If the man had slept with the widow without there having been any marriage contract, he need not pay any silver. (8)
If a man is accused of sorcery [translation disputed], he must undergo ordeal by water; if he is proven innocent, his accuser must pay 3 shekels. (10)[7][8]
If a man accused the wife of a man of adultery, and the river ordeal proved her innocent, then the man who had accused her must pay one-third of a mina of silver. (11)
If a prospective son-in-law enters the house of his prospective father-in-law, but his father-in-law later gives his daughter to another man, the father-in-law shall return to the rejected son-in-law twofold the amount of bridal presents he had brought. (12)
If [text destroyed], he shall weigh and deliver to him 2 shekels of silver.
If a slave escapes from the city limits, and someone returns him, the owner shall pay two shekels to the one who returned him. (14)
If a man knocks out the eye of another man, he shall weigh out half a mina of silver. (15)
If a man has cut off another man's foot, he is to pay ten shekels. (16)
If a man, in the course of a scuffle, smashed the limb of another man with a club, he shall pay one mina of silver. (17)
If someone severed the nose of another man with a copper knife, he must pay two-thirds of a mina of silver. (18)
If a man knocks out a tooth of another man, he shall pay two shekels of silver. (19)
[text destroyed] If he does not have a slave, he is to pay 10 shekels of silver. If he does not have silver, he is to give another thing that belongs to him. (21)[2]
If a man's slave-woman, comparing herself to her mistress, speaks insolently to her, her mouth shall be scoured with 1 quart of salt. (22)
If a slave woman strikes someone acting with the authority of her mistress, [text destroyed]
If a man appeared as a witness, and was shown to be a perjurer, he must pay fifteen shekels of silver. (25)
If a man appears as a witness, but withdraws his oath, he must make payment, to the extent of the value in litigation of the case. (26)
If a man stealthily cultivates the field of another man and he raises a complaint, this is however to be rejected, and this man will lose his expenses. (27)
If a man flooded the field of a man with water, he shall measure out three kur of barley per iku of field. (28)
If a man had let an arable field to a(nother) man for cultivation, but he did not cultivate it, turning it into wasteland, he shall measure out three kur of barley per iku of field. (29)

সমাজের প্রয়োজনেই মানুষ নিয়ম তৌরি করে, আইন বানায়... সমাজের পরিবর্তনের সাথে সাথে সেটা মডিফাই করতে পারলে সমাজের মানুষের উপকার হয়।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

নাহল তরকারি বলেছেন: আমি এটা খুজে পাই নি। ধন্যবাদ।

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪

নতুন বলেছেন: প্রায় ৩৮০০ বছর আগের হাম্মুরাবির আইন সম্পর্কেও পড়ে দেখতে পারেন...
https://en.wikipedia.org/wiki/Code_of_Hammurabi

তখনও ব্যাভিচারের সাজা মৃত্যুদন্ড ছিলো... বর্তমানে সৃস্টিকর্তার আইন বলে অনেক মানুষ এই আইনের প্রসংসা করে... এমন আইন সমাজের মানুষ অনেক আগেই ভেবেছিলো...

বিবাহ বর্হিভুত যৌনতার সাজা...
* Adultery was punished with the death of both parties by drowning, but if the husband was willing to pardon his wife, the king might intervene to pardon the paramour. For incest with his own mother, both were burned to death; with a stepmother, the man was disinherited; with a daughter, the man was exiled; with a daughter-in-law, he was drowned; with a son's betrothed, he was fined. A wife who for her lover's sake procured her husband's death was gibbeted. A betrothed girl, seduced by her prospective father-in-law, took her dowry and returned to her family, and was free to marry as she chose.

https://avalon.law.yale.edu/ancient/hammpre

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

বিজন রয় বলেছেন: আইন আছে।
কিন্তু মানুষ আইন মানেনা।

এজন্য এত বেআইন।

আপনি ভালো লিখেছেন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:১৮

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম, ধন্যবাদ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.