নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
প্রথম আলোর রিপোর্ট
দিন দিন বিবাহবহির্ভূত শারীরিক সম্পর্ক বা প্রেমের সম্পর্ক দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার কারনে তালাক বা বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে। একটি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ন উপাদান হচ্ছে জনগন। নাগরিক স্রোত আসে পরিবার থেকে। একটি ছেলে ও একটি মেয়ে বিয়ে করবে। তারা সন্তান জন্ম দিবে। ভবিষৎ প্রজন্মকে সুনগরিক বানাবে। এর জন্য পরিবার প্রথা টি রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাবজেক্ট এর জন্য গুরুত্বপূন তত্ত্ব। এখন পরিবার যদি না থাকে তাহলে সন্তানদের সুনাগরিক বানাবে কে? এখন সবাই যদি বলে আমি বিয়েও করবো না, সন্তানও নিবো না তাহলে দেশ জনগণ শূন্য হবে। বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে যে সব সন্তান জন্ম নিবে, তারাও পরিবারের অভাবে, পারিবারিক শিক্ষার অভাবে সুনাগরিক হবে না। এর জন্য পরিবার গঠন করা উচিত। বিবাহবহির্ভূত সেক্স পরিহার করা উচিত।
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে আসলেই কি সুখ এনে দেয়?
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে কোন সুখ নাই। এখানে শুধু অশান্তি। মানষিক অশান্তি। বিবাহবহির্ভূত সম্পের্কের ফলে মানুষের মনে টেনসান বেড়ে যায়। মানুষের মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। শারিরীক ও মানষিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটায়্
আপনি কি চাইবেন.....?
আমাদের মহানবী (সাঃ) তখন আরব রাষ্ট্রের সরকার প্রধান। তখন এক লোক আমাদের নবীকে বলেন “আমি বিবাহবহির্ভূত সেক্স করতে চাই। আপনি কি অনুমতি দিবেন?” তখন মহানবী (সাঃ) বলেন “তুমি কি চাইবে তুমার মা কারো সাথে বিবাহবহির্ভূত সেক্স করুক। বা তুমার মেয়ে, তুমার বোন কারো সাথে বিবাহবহির্ভূত সেক্স করুক। বড় কথা হচ্ছে তুমি কি চাইবে তুমার স্ত্রী কারো সাথে বিবাহবহির্ভূত সেক্স করুক” তখন লোকটি বলেন “আমি চাইনা আমার মা, আমার বোন, আমার স্ত্রী আমার মেয়ে কারো সাথে অবৈধ ভাবে সেক্স করুক।” লোকটি আরো বলেন “যে আমার মা, বোন, স্ত্রী, কন্যার সাথে বিবাহবহির্ভূত সেক্স করবে তাদের কে পিটাবো।” তখন নবী উত্তরে বলেন “তুমি যার সাথে বিবাহবহির্ভূত সেক্স করবে, সে তো কারো না কারো মা, কারো না কারো বোন/স্ত্রী/ কন্যা।” তখন লোকটি বুঝছে যে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক/যৌন মিলন খারাপ।
আপনি কি চাইবেন আপনার মা, বাবা, স্ত্রী/স্বামী অন্য কারো সাথে প্রেম করুক। আমি তো চাইবো না, অনন্ত আমার স্ত্রী অন্য কারো সাথে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক করুক। বিশেষ করে বিয়ের পরে। আমি চাইবো না, আমার স্ত্রী আমার সাথে প্রতারণা করুক।
নবীর এই কথা গুলো ধর্মীয় দৃষ্টিতে দেখতে মনে না চাইলে দেখবেন না। দুইজনের মধ্যে ঐ কনভারশেষনটা যদি বৈজ্ঞানিক/ আপনাদের যুক্তির দৃষ্টিকোন দিয়ে দেখতে চাইলে দেখুন। কোন সমস্যা নাই।
২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬
নতুন বলেছেন: আরেকটা কথা ঐ জামানায় তো দাসী রাখা জায়েজ ছিলো।
৪টা স্ত্রী এবং যত ইচ্ছা দাসী জায়েজ ছিলো।
তাই আপনার এই হাদিস ভূয়া হবার সম্ভবনাই বেশি.... রেফারেন্স দেন তো কোথায় পেলেন উপরের ঐ হাদিস...
৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২
এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: চার বিয়ে করা দরকার জিনা থেকে মুক্ত থাকার জন্যে।
৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
নবী(স: )কে আপনার পোষ্টে যোগ করার কি খুবই দরকার ছিলো? যাকগে, বাংগালীরা শেখ হাসিনার অনুমতি নিয়ে বিবাহ-বহির্ভুত সম্পর্ক করা উছিত। ভবের চরে কি হচ্ছে?
৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
এম ডি মুসা বলেছেন: আমি লেখার ভাষা বলি,
বিবাহ বিচ্ছেদ হয় / তারা সুখের আশায়
এই ঘরে সুখ নেই/ নতুন সুখ সন্ধানে
নিজের বরের চেয়ে/ ভালো কাউকে চায়
সেখানে গিয়ে দেখছে/ সুখ রয়েছে পিছনে।
নিজের দেমাক আর/ ভুল বোঝাবুঝি
হয়না নরম কেউ/ হয়েছে তালাক
নিজেকে মেনেজ করে/ চলতে জানে না
আমরা হলাম সেই/ যুগে আখলাক।
৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
তেলাপোকা রোমেন বলেছেন: শোনেন যা কিছু অশান্তির ঐটা ধর্ম না। পরকীয়া কইরা যদি শান্তি মেলে তাইলে সেইটাই আপনের জন্য ঠিকাসে। ঐটাই ধর্ম।পরকীয়াতে ধর্মে কিয়াছে না আছে ঐ রেফারেন্স না টাইনা আমি সরাসরি যেইটা বলি তা হল- পরকিয়া মানে ইয়্যু আর ব্রেকিং আ কমপ্লিমেন্ট। আর কিচ্ছুই না। এহন আপনে যদি মনে করেন ব্রেকিং আ কমপ্লিমেন্ট মেকিং ইয়্যু হ্যা্পি,প্লীজ গো ফর ইট!
৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২০
নতুন বলেছেন: ইসলামে ৪ স্ত্রী এক সাথে রাখা জায়েজ আছে। সাথে যদি ৩ জন দাসী থাকে তবে আপনার রাতের রুটিন হবে নিচের মতন।
তাহলে আপনি
শনি বার ১ম স্ত্রীর সাথে রাত কাটালেন
রবি বার ২য় স্ত্রী সাথে রাত কাটালেন
সোম বার ৩য় স্ত্রী সাথে রাত কাটালেন
মঙ্গল বার ৪র্থ স্ত্রীর সাথে রাত কাটালেন
বুধ বার ১ম দাসীর সাথে রাত কাটালেন
বৃহস্পতিবার ২য় দাসীর সাথে রাত কাটালেন
শুক্রবার ৩য় দাসীর সাথে রাত কাটালেন
সবাইকে ঠিক মতন ভরন পোষন দিলে আপনি সহী তরিকায় জীবন জাপন করতে পারবেন।
৭ জন নারী আপনাকে বছরে মাত্র ৫২ দিন কাছে পেলো। কিন্তু আপনি ৩৬৫ দিনই নারীর সাথে রাত কাটালেন।
এই জন্যই ধর্মিইয় আইন কানুন পুরুষের কাছে অনেক পছন্দ।
৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৭
এম ডি মুসা বলেছেন: @নতুন বলছেন, একজন স্ত্রী একজন স্বামীকে সপ্তাহে চারদিন চায়, সেখানে কিভাবে আপনি তাকে সন্তুষ্ট রাখবে?
৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
নতুন বলেছেন: মুসা ভাই আপনি ১ বিয়ের পক্ষে, ধর্মে ৪ বিবাহ জায়েজ আছে.... এটাকে আপনি মানতে চাইছেনা না কেন?
১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪২
এম ডি মুসা বলেছেন: @নতুন সাহেব আপনি সবচেয়ে পুরাতন এই ব্লগে কিন্তুু কথা হচ্ছে আমি জানি কোরআনে বলা আছে যারা এতিম তাদের কে বিয়ে করে এক থেকে চারটি বিয়ে করে সেই মেয়েদের ভরণ পোষন দিতে , কোরআনে বলছে যদি , তাদের সমান ভাবে অধিকার না দিতে না পারলে তাহলে না করতে , আর আল্লাহ সীমা লঙ্ঘন কারীকে পছন্দ করেন না সেটাও বলছে। তাহলে কোরআন ব্যতিত কোন কিতাব বড় হতে পারে , যেটা কোরআনে উল্লেখ আছে সেটা কে হাইড করে মানুষ কৃতৃক সৃষ্টি কে মানলে যেমন আপনি ইমান হারা হবেন। আল্লাহ থেকে নাম কেটে যেতে পারে। েইসলামে হচ্ছে নিয়ম সর্ব প্রথমে কোরআনে কোন তথ্য না পলে হাদিসে যাবেন হাদিসে না পেলে ইজমায় যাবেন ইজমায় না পেলে কিয়াসে যাবেন। এখন কথা হচ্ছে আপনি কোরআন যদি তার ফয়সালা পাওয়া যায় সেটা হাইড করে অন্য টা কে মানলে যেমন আপনার জায়েজ টায়েজ সহ ইসলাম থেকে নাম কাটা হয়ে যাবেন। আর যদি তোমাদের এ আশঙ্কা থাকে, যে তোমরা এতিম (মহিলা)-দের সাথে ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে সাধারণ নারীদের মাঝ থেকে তোমাদের যাঁদের ভাল লাগে, তাঁদের দুইজন, তিনজন কিংবা চারজনকে বিয়ে করে নাও। কিন্তু যদি তোমাদের এই ভয় হয়, যে তোমরা ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে তোমাদের জন্য একজনই যথেষ্ট। কিংবা যে তোমাদের ডান হাতের অধিকারভূক্ত; তাঁকেই যথেষ্ট মনে করে নাও। সীমালঙ্ঘন থেকে বেঁচে থাকার জন্য এটাই হচ্ছে সহজতর পন্থা।"
— কুরআন, সুরা ৪ (আন নিসা), ৩য় আয়াত[৫]
১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৬
এম ডি মুসা বলেছেন: কোরআনে যদি কোন সমস্যা সম্পর্কে বর্ণনা পাওয়া যায়, সলভ পান, সেটা কে হাইড করে হাদিস মানলে আপনি হতে পারেন ইমান হারা কোরআনে বলা শুধু এতিম মেয়েদের কথা আপনি যদি নারী লোভীদের চক্র হয়ে। আসল কথা হাইড করে বিয়ে করেন। তাহেলে আপনি হলেন সবচেয়ে নিকৃষ্ট যেটা ইসলাম আপনাকে ইসলাম ইমান হরা হয়ে যেতে পারেন। কারণ আল্লাহ এবং তার কিতাব চেয়ে কিছু আগে হতে পারে না, প্রথমে আল্লাহ সবাই আল্লাহ কথাই মানুষকে প্রচার করছে যুগে যুগে নবী। তাই আল্লাহ যা বলছেন তাই সবার আগে।
১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
নিবারণ বলেছেন: ধর্মের কথায় যাইতাছি না। তয় মানুষ খালি সেক্স করার লাইগা পরকীয়া করে কথাটা একটা মিথ কইতে পারেন। দাঁতে দাঁত খিইচা অহন আর মানুষ থাকবার চায় না। জীবন কাটাইবার চায় না। শান্তি খুঁজে। খুঁজতে যাইয়া যদিও বেশির ভাগই আবার অশান্তি পাইয়া বসে।
১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: নারীরা যত প্রতিবাদী হবে, তালাক তত বাড়বে।
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩
নতুন বলেছেন: আর যদি তোমাদের এ আশঙ্কা থাকে, যে তোমরা এতিম (মহিলা)-দের সাথে ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে সাধারণ নারীদের মাঝ থেকে তোমাদের যাঁদের ভাল লাগে, তাঁদের দুইজন, তিনজন কিংবা চারজনকে বিয়ে করে নাও। কিন্তু যদি তোমাদের এই ভয় হয়, যে তোমরা ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে তোমাদের জন্য একজনই যথেষ্ট। কিংবা যে তোমাদের ডান হাতের অধিকারভূক্ত; তাঁকেই যথেষ্ট মনে করে নাও। সীমালঙ্ঘন থেকে বেঁচে থাকার জন্য এটাই হচ্ছে সহজতর পন্থা।"
সহমত ভাই। পুুরুষেরা এই নিদের্শকে নিজেদের মতন করে ব্যবহার করে। দুনিয়াতে ৪ বিয়ের এডভোকেট মোল্যার অভাব নাই।
১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অতৃপ্তি থেকেই বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের সৃষ্টি।
১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩
নাহল তরকারি বলেছেন: আমি এখানে ধর্মের কথা এনেছি কারন এই কথাটি ভালো লেগেছে। ধর্মের এই কথাটির ভার্বর্থ খারাপ এটা প্রমান করেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪
নতুন বলেছেন: মানুষ সেক্স করতেই পরকিয়া করে না। শুরুটা হয় স্বামী বা স্ত্রীর অবহেলা থেকে...
স্বামী বা স্ত্রী একে অপরের প্রতি অবহেলা শুরু করলে বাইরের কারুর সাথে কথা বলা শুরু হয়।
আর নারী পুরুষ একে অপরের সাথে কথা বলতে থাকলে সব রকমের সম্পর্কই হওয়া সম্ভব।