নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় পণ্য বয়কট কী সম্ভব?

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫১



বাংলাদেশে চলছে বয়কট আন্দোলন। ভালো। কোন পন্য কে বর্জন করা, কোন পন্য কে ক্রেতা ক্রয় করবে এটা শুধু ক্রেতার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। আমি ভারতীয় পন্য ক্রয় করবো না। এটা আমার ইচ্ছে। তাই বলে আপনি আমাকে ঘৃনা বা আক্রমন করিতে পারেন না। আপনারা কোন পন্য ক্রয় করিবেন সেটা আপনাদের বিবেক, দেশপ্রেম ইত্যাদি বিবেচনা করে দেখবেন।

এখন আমি যদি ফ্রেশ কম্পনির তেল, তীর কম্পানির লবন, বসুন্ধরা কম্পানির কাগজ, টিস্যু, কুল কম্পানির সেভিং ক্রিম ব্যাবহার করি তাহলে এই টাকায় আমাদের দেশীয় পন্য উপকৃত হবে। আমার টাকায় দেশী কম্পনি লাভবান হবে। সেই টাকায় কিছু দেশীয় শ্রমিক মুজুরি পাবে। কিছু কর্মচারী বেতন পাবে। উন্নতি করবে দেশ।

আমি সব পন্য বয়কট করার কথা বলছি না। সকালে উঠিয়া আমরা দাত ব্রাশ করি। আপনারা দেশীয় টুট পেস্ট MEDI PLUS ক্রয় করিতে পারেন। এটা ANFORDS BANGLADESH LTD এর। আপনি যদি MEDI PLUS ক্রয় করেন তাহলে ANFORDS BANGLADESH LTD পাবে ১৩৫ টাকা। এই টাকা দিয়ে এই কম্পানির শ্রমিক, কর্মচারীদের বেতন ভাতা হবে। কি দরকার বিদেশী পন্য ক্রয় করার? বা আপনি দৈনিক মসলা ক্রয় করেন। আপনার বিদেশী মসলা ক্রয় করার দরকার নাই। আপনি রাধুনী গুড়া মসলা কিনেন। আপনি ফ্রেশ, তীর, বসুন্ধরা আটা ময়দা, তেল ইত্যাদি পন্য ক্রয় করতে পারেন। বিদেশেী লেস চিফস বয়কট করে পটেটো ক্রেকাস ব্যাবহার করতে পারেন।


আজ যদি আপনি আমি ভারতীয় পন্য বর্জন করে দেশীয় পন্য ব্যাবহার করি তাহল আগামী ২০বা ২৫ বছরের মধ্যে আমরা আমাদের পন্যের গুণগত মান উন্নয়ন করে বিদেশে রপ্তানী করতে পারবো।



বয়কট আন্দোলন এখন ক্লাস ওয়ান ছাত্রের মত। ১০ বছর পর এসএসসি পাশ করবে। ১২ বছর পর ইন্টারমিডিয়েট পাশ করবে। ১৬ বছর পর স্নাতক পরীক্ষার্থীর মত বড় হয়ে যাবে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনার উচিত ভারত থেকে ট্রাক, ট্রাক্টর ও ইস্পাত আমদানীি বন্ধ করা। ভবের চরের লোকজন ইস্পাত দিয়ে ইফতার করেন নাকি?

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮

নাহল তরকারি বলেছেন: আমরা তো পাথর দিয়েও ইফতার করতে পারি। আপনাকে দাওয়াত দিতাম, আপনি আবার এসব খান না।

২| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কেউ আসলে বয়কট করছেনা। হুদাই হাউকাউ।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১২

নাহল তরকারি বলেছেন: সবাই কে যে বয়কট করতে হবে ব্যাপারটা এমন না। যদি ১০% বাংলাদেশী বয়কট করে, সেটাই যটেষ্ঠ। সব পন্য বয়কট করবো না। যে সব পন্য বাংলাদেশেই উৎপন্ন হয় সেগুলো না হয় আগে বয়কট করুন। বাস ট্রাক ওগুলা পরে।

মুদি দোকানে যে সব পন্য পাওয়া যায় সেগুলো, অনন্ত দেশীয় কম্পানির কিনুন। তাছাড়া দেশী পন্য ক্রয় দেশের শিল্পের উন্নতি করুন।

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বাংলাদেশী পণ্যের মান ভাল হলে , ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক দেয়া লাগে না।
ভারতীয় পণ্য বয়কট এটা ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার সৃষ্টি । পিনাকী "র" এর ৩য় স্তরের এজেন্ট ।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩

নাহল তরকারি বলেছেন: ফ্রেশ এর আটা, ময়দা, তেল ভালো। ভারতীয়দের থেকে ভালো। আমি ব্যাবহার করে দেখেছি। এমন টি আমাদের দেশের কুল সেভিং ক্রিম ও ভালো। তাছাড়া এখানে পিনাকী ও গোয়েন্দা সংস্থা আনছেন কেন?

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩২

নিমো বলেছেন: রাস্তা দিয়েতো আসার সময় দেখলাম, তথাকথিত জনগণ হুমড়ি খেয়ে আইপিএল দেখছে। সেই বয়কট চলছে...

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২১

নাহল তরকারি বলেছেন: আমি ফ্রেশ কম্পানি, বসুন্ধরা কম্পনি, রাধুনি মসলা, কুল কম্পনির প্রসাধনী ক্রয় করটা প্রধান লক্ষ। আইপিএল দেখাতে না দেখাতে আমাদের দেশীয় শিল্পের বিকাশের কোন কিছু আসে যায় না।

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৫:০১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


বয়কট সম্ভব না।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২২

নাহল তরকারি বলেছেন: ১০০% বয়কট ধরলাম সম্ভব না। তবে যে সব পন্য দেশে উৎপন্ন হয় সেগুলো না হয় ক্রয় করা যেতেই পারে।

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:৪৩

শায়মা বলেছেন: বয়কট সম্ভব বলে মনে করি।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২২

নাহল তরকারি বলেছেন: ১০০% বয়কট ধরলাম সম্ভব না। তবে যে সব পন্য দেশে উৎপন্ন হয় সেগুলো না হয় ক্রয় করা যেতেই পারে।

৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৩

শিশির খান ১৪ বলেছেন: একদম ঠিক দেশি পণ্য থাকতে বিদেশী পণ্য কিনবো কেন ? দেশী পণ্যের বিক্রি বাড়লে দেশের মানুষের কর্মসংস্থান তৈরী হবে দেশের টাকা দেশে থাকবে। ইতিমধ্যে দেশের মানুষের মাঝে ব্যাপক সচেতনতা লক্ষ করা যাচ্ছে। বয়কট আন্দোলন ইতিমধ্যে ১০০% সফল।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন:আইপিএল দেখাতে না দেখাতে আমাদের দেশীয় শিল্পের বিকাশের কোন কিছু আসে যায় না।
কেন আসে যায় না ভাই ? তাহলে আইপিএলের ফাঁকে ফাঁকে বাংলাদেশি পণ্যের বিজ্ঞাপনের সমারোহ কেন ? আইপিএল আমদানিতে কি ডলার লাগে নাই ? আমাদের বিপিএল কেন বিকশিত হতে পারল না। এবার আসুন ভোগ্যপণ্যের দিকে আপনি যেসব পণ্যের কথা বলেছেনে তার কোথাওই ভারত শীর্ষ তো বটেই তলানিতেও নাই। দেশের ভোগ্যপণ্যের বিশাল অংশ ইউনিলিভারের হাতে, আর তারা ভারতীয় না। আপনার বলা লেইস চিপসও ভারতীয় নয়। আমি ভুল না জানলে এটা এখন বাংলাদেশেই উৎপাদিত হয়। এবার আসুন ভোজ্যতেলে, এটা মূলত নিয়ন্ত্রণ করে মেঘনা ও সিটি গ্রুপ, তারা এতই বিকশিত হয়েছে যে, তাদের পিএইচডি দুষ্ট বুদ্ধির কাছৈ বাজার অসহায়। ন্যায্যমূল্যে ভোজ্যতেল পাওয়াই দায়। আপনার আহ্বান সুন্দর, তার আগে জানুন দেশে আসলেই ভারতের কোন কোন পণ্য আছে। নইলে পেপসোডেন্ট, কোলগেট (এটাতে একজন বাংলাদেশির অবদান আছে)কেও ভারতীয় মনে হবে।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩

নাহল তরকারি বলেছেন: যে সব ফ্যাক্টরির হেড অফিস ভারতে, সে সব পন্য বাদ দিলাম। আর মেঘানা ও সিটি গ্রুপ তেলের দাম নিয়ন্ত্রন করে। করুক সমস্যা কি। দেশীয় ফ্যাক্টরি তে উৎপন্ন ৫ লিটার তেল ৯০০ টাকায় বিক্রি হয়। আর ভারতের তেল ৫ লিটার ১০০ টাকা হলেও ভারতের তেল নিবো না। আমি ৯০০ টাকার দেশী তেল নিবো।

৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২১

রানার ব্লগ বলেছেন: করুন বয়কট কিন্তু দেখবেন পাকিস্থানী পন্য না আবার ব্যবহার শুরু করেন। আজ কাল দেখছি পাকিস্থানী সিরিয়ালে রবীন্দ্র সংগীত বাজে।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪

নাহল তরকারি বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ পাকিস্তানের পন্য ক্রয় করতে যাবে কেন?

১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৩

রানার ব্লগ বলেছেন: পাকিস্তানের বাণিজ্য উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, তুলা, সুতা ও কাপড় ছাড়াও বাংলাদেশে চাহিদা রয়েছে পাকিস্তানের এমন পণ্যগুলোর মধ্যে আছে গম, কেমিক্যাল, প্লাস্টিক উপকরণ, ফল, চামড়া, মূলধনি যন্ত্রপাতি, বৈদ্যুতিক পাখা, চাল, মসলা, মাছ, পেট্রোলিয়াম পণ্য, পোশাক ও আসবাব। এছাড়া পাকিস্তানি শিশুখাদ্য, ফলের রস, কাটলেরি ও অস্ত্রোপচার সরঞ্জামেরও বড় বাজার রয়েছে বাংলাদেশে।

পাকিস্তান বাণিজ্য উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বার্ষিক বাণিজ্য পর্যালোচনা প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশটির শীর্ষ ১০ রফতানি গন্তব্যের মধ্যে ছিল বাংলাদেশ। ওই অর্থবছরে বাংলাদেশে পাকিস্তানের রফতানি প্রবৃদ্ধি ছিল সামান্যই। এসবিপি প্রকাশিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাণিজ্য পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে পাকিস্তানের রফতানি প্রবৃদ্ধিতে বড় উল্লম্ফন হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে মাত্র ৩ শতাংশ রফতানি প্রবৃদ্ধি হলেও ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪১ দশমিক ২৮ শতাংশ।৷

তথ্য সুত্রঃ দৈনিক বনিক বার্তা। সোমবার, পহেলা এপ্রিল।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫

নাহল তরকারি বলেছেন: আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে পাকিস্তান থেকে পন্য আসে? বাহ! প্রথম শুনলাম। আপনার তথ্য আমি যাচাই করবো। দৈনিক বনিক বার্তা এই তথ্য কোথা থেকে পেলো সেটা আমি ভেরিফাই করতাছি..।

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:০৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: আচমকা ভারতীয় পণ্য বয়কটের শোর কেন উঠল? ভারত কি করেছে?

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭

নাহল তরকারি বলেছেন: ভারত বাংলাদেশীদের ১৯৭১ সাল ১৬ ই ডিসেম্বর থেকে অপমান করে আসতাছে। এটা বয়কট বলতে পারেন। বা দেশীয় পন্যের প্রতি প্রেমও বলবেন সেটা আপনার ইচ্ছে।

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভারতীয় পন্য বয়কট করলে আমাদেরই সমস্যা।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

নাহল তরকারি বলেছেন: আমি কি ভারতীয় পন্যের বয়কটের কথা বলছি?

১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৮

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে পাকিস্তান থেকে পন্য আসে? বাহ! প্রথম শুনলাম। আপনার তথ্য আমি যাচাই করবো। দৈনিক বনিক বার্তা এই তথ্য কোথা থেকে পেলো সেটা আমি ভেরিফাই করতাছি..। :D

আপনার জানার অনেক কিছু এখনো আছে। নাহইলের তরকারি একটু কম খান, মজা হয় জানি কিন্তু উহাতে গ্যাসে ও হয়। অত্যাধিক গ্যাস মস্তিষ্কের জন্য হানীদায়ক।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

নাহল তরকারি বলেছেন: দেশীয় পন্য ব্যাবহার করতে বলেছি আপনাদের। এখানে পাকিস্তান আসলো কোথা থেকে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.