নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
এটা ছিলো সেই প্রাচীন কালের ঘটনা। সময়টি ছিলো প্রাচীন মেসোপেটিয়াম সভ্যতার সময়। সে সময় একজন একজন বুদ্ধিমান রাজা মেসোপেটিয়াম অঞ্চলে শাসন করনে রাজা সর্গন। তিনি মেসোপটামিয়ার বিভিন্ন শহর-রাষ্ট্রগুলিকে একত্রিত করে একটি বিশাল সাম্রাজ্য গঠন করেন।
তার রাজ্যে একজন পুরোহিত ছিলেন। রাজা তাকে পছন্দ করতেন না। রাজা সর্গন বুজে গিয়েছিলেন যে পুরোহিত হলেন একজন ভন্ড। তিনি ধর্মের নামে ধর্মব্যাবসা করেন। তাই রাজা সর্গন সব সময় সুযোগ খুজতেন তাকে ফাদে ফেলানোর জন্য।
সূর্যগ্রহনের বেশ কিছু আগের দিন পুরোহিত রাজাকে বলেন “রাজা মশাই, আগামী ১০ দিন পরে একজন রাক্ষস সূর্যদেবতা শামাশ কে গিলে ফেলবে। রাক্ষস কে আটকাতে হলে মন্দিরে একটি পূজা করতে হবে। এর জন্য ১০০ স্বর্নমুদ্রা লাগবে।”
এই কথা শুনে রাজ মহলের পুরোহিত রাগন্বিত হয়। এবং ঐ ভন্ড পুরোহিত কে বলেন “সূর্যগ্রহন একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এ সময় সূর্যদেবতা শামাশ ও চন্দ্রদেবতা নান্না একই সরল রেখায় এসে পড়ে। যার কারনে সূর্য চাদঁ দ্বারা ঢেকে যায়। যার কারনে সূর্য এর আলো কিছুক্ষনের জন্য পৃথিবীতে আসে না।
এই কথা শুনে ভন্ড পুরোহিত কে রাজা কারাগারে পাঠালেন।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: পোষ্ট ভালো হয়েছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আফসোস
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৪
হাসান১৯ বলেছেন: সহীহ বুখারি ১০৪৩ -
বুক ১৬, হাদিস ৪ -
মুগীরা ইব্নু শু’বাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আল্লাহ্র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সময় যে দিন (তাঁর পুত্র) ইবরাহীম (রাঃ) ইন্তিকাল করেন, সেদিন সূর্যগ্রহণ হয়েছিল। লোকেরা তখন বলতে লাগল, ইব্রাহীম (রাঃ) এর মৃত্যুর কারণেই সূর্যগ্রহণ হয়েছে। তখন আল্লাহ্র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ কারো মৃত্যু অথবা জন্মের কারণে সূর্য বা চন্দ্রগ্রহণ হয় না। তোমারা যখন তা দেখবে, তখন সালাত আদায় করবে এবং আল্লাহ্র নিকট দু’আ করবে।sunnah.com - Reference
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে জ্ঞান পরিপক্ক হয়।এটা একটা চলমান প্রকৃয়া।এই পৃথিবীতে কোন কিছুই থেমে থাকে না।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৪
কলাবাগান১ বলেছেন: অন্তত ১৫-২০ বছর আগেই শুনেছিলাম আবার সূর্য গ্রহন হবে এপ্রিল এর ৮ তারিখে (২০২৪ সনে) আর ওয়াশিংটন ডিসিতে বেলা ৩:২০ মিনিটে সূর্যের সর্বোচ্চ ৮৭% ঢাকা পড়বে চাদের ছায়ায়........কি আশ্চর্য..এক সেকেন্ডই এদিক ওদিক হয় নাই ঠিক ঘড়ির কাটা যখন ৩:২০ পার হল, তখন থেকেই ছায়া কমতে আরম্ভ করল গতকাল...এমন হিসাব করা বিজ্ঞানীদের কথা না শুনে বাংলাদেশের ধর্মান্ধ রা এন্টারটক মার্কা হুজুর দের এর কথা বিশ্বাস করে বেশী...আফসোস
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৫৩/ কিয়ামত, জান্নাত ও জাহান্নামের বিবরণ
পরিচ্ছদঃ ৯. চাঁদ দ্বিখণ্ডিত হওয়ার বিবরণ
৬৮১৫। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা, আবূ কুরায়ব ইসহাক ইবনু ইবরাহীম, উমার ইবনু হাফস ইবনু গিয়াস, ও মিনজাব ইবনু হারিছ তামিমী (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মিনায় আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ছিলাম। এমতাবস্থায় (হঠাৎ করে) চন্দ্র বিদীর্ন হয়ে দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেল। এক খন্ড পাহাড়ের এ পাশে পড়ল এবং অপর খন্ড পড়ল পাহাড়ের ওপাশে। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা সাক্ষী থাক।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)