নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৭



পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষঃ
পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন।১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্মচর্চা কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার ( তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মচর্চা ও ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিষ্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান।



বন্ধ-খোলার সময়সূচীঃ
গ্রীষ্মকালে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কেল্লা খোলা থাকে। মাঝখানে দুপুর ১টা থেকে ১.৩০ পর্যন্ত আধ ঘণ্টার জন্যে বন্ধ থাকে। আর শীতকালে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। শীতকালেও দুপুর ১টা থেকে ১.৩০ পর্যন্ত বন্ধ থাকে। আর সবসময়ের জন্যেই শুক্রবারে জুম্মার নামাযের জন্যে সাড়ে বারোটা থেকে তিনটা পর্যন্ত বন্ধ থাকে। রবিবার সাধারণ ছুটি এবং সোমবার বেলা ২.০০ থেকে পাহাড়পুর জাদুঘর খোলা থাকে। এছাড়াও সরকারী কোন বিশেষ দিবসে পাহাড়পুর জাদুঘর খোলা থাকে ।





কিভাবে যাবেনঃ
পাহাড়পুর বর্তমান বাংলাদেশের বৃহত্তর রাজশাহীর অন্তর্গত নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। অপরদিকে জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে এর দূরত্ব পশ্চিমদিকে মাত্র ৫ কিলোমিটার। দর্শনার্থীরা জামালগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে রিকশা অথবা অটোরিক্সায় এ স্হানে আসতে পারেন।

তবে ডিসি অফিসের সাথে বালুডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড আছে। সেখান থেকে সিএনজি রিজার্ব করে পাহাড়পুর যেতে পারেন।





আমি সাংস্কৃতিক বিষায়ক মন্ত্রী হলে কি করতাম:
মানুষ মিশরে কেন যায়? পিরামিড দেখার জন্য। আমি মন্ত্রী হলে এমন ভাবে বিজ্ঞাপন করতাম সবাই মিশরের সাথে সাথে বাংলাদেশে আসবে পাহাড়পুর এর বৌদ্ধবিহার দেখার জন্য। আমার দৃষ্টিতে পাহাড়পুর কে খুড়ে খুড়ে দেখা দরকার। নতুন ইতিহাস আবিস্কৃত আসবে।



মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি কয়েক দফা গেছি পাহাড়পুরে । ভাল লেগেছে । সরকারের উচিত যোগাযোগ ব্যাবস্থা আরও উন্নত করা।

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

শায়মা বলেছেন: আমিও অনেকবার গেছি পাহাড়পুরে। :)

মাটির সাথে প্রায় মিশে গেছে এই বৌদ্ধবিহার.....

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ২০২১ সালের দিকে গিয়েছিলাম।

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৭

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: পরিবার নিয়ে যাওয়ার প্ল্যান আছে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.