নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
অনেক দিন পর আমি আজ এই হোটেলে নাস্তা করেছি। খুব তৃপ্তি করে নাস্তা করেছি। এই হোটেল এর নাম বাংলা রেস্তেরা। ঠিকনা: ভবেরচর বাসস্ট্যান্ডম ভবেরচর, গজারিয়া, মন্সীগঞ্জ। দুইটি তুন্দুল রুটি আর এক বাটি ডাইল ও সবজি। উনার হোটেলের ডাইল ভাজি খুব টেস্টি। যারা ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়েতে সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটের মধ্যে যাতায়াত করলে এই হোটেলে খেয়ে যেতে পারেন।
২০০৯ সালে আমি ক্লাস নাইনে ভর্তি হই। তখন থেকে আমি এই হোটেলে নিয়মিত খাবার খেতাম। বিশেষ করে ওদের ডাইল ও ভাজি। ২০০৯ সাল থেকে এই পযর্ন্ত প্রায় পাচঁ ছয়বার এই হোটেল কে সংস্কার করা হয়েছে। সেপ্টেম্বর/অক্টোবর মাসে নিম্মচাপ ওঠে। সারা দিন রাত বৃষ্টি পড়ে। সকালেরে বৃষ্টি উপেক্ষা করে, গরম তুন্দুল রুটি আর ডাইল ও সবজি খাওয়ার যে টেস্ট সেটা ঢাকার কোন হোটেলে পাবেন না। গুগলে 23°33'31.6"N 90°39'20.6"E লিখে সার্চ দিলে এই হোটেল পাবেন। বা লিংকে টিপ দিবেন। তাহলে হোটেল এর লোকেশন এসে যাবে। ভবেরচর বাস স্ট্যান্ড এর নিকটে, গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জ।
১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২২
নাহল তরকারি বলেছেন: গ্রামের লোকজন এর আর্থিক ক্ষমতা অনুযায়ী এই হোটেলের মান খুব ভালো। বর্তমানে দাম কিছুটা বাড়তি।
২| ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫২
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ তরকারি, সময় সুযোগ হলে একদিন নিশ্চয় 'বাংলা রেস্তরাঁতে' বসে তুন্দুল রুটি খাবো - ডাল আর সবজি দিয়ে (কব্জি ডুবিয়ে)।
তবে এটা ভেবেই ভালো লাগছে যে - মুসা তার 'মুসিবত ভাষা' দিয়ে অন্যদের (মানসিকভাবে) অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিতে নিয়ে গেলেও নিজে তার স্বাস্থ্যগত ব্যাপারে বেশ সচেতন।
হায়! তার এই কৃপাদৃষ্টি যদি অন্যদের মানসিক স্বাস্থ্যের (মুসিবত-ভাষা পাঠজনিত কারণে) দিকেও বর্ষিত হতো!!
১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২৪
নাহল তরকারি বলেছেন: একজন গ্রামীন ব্যাবাসায়ী হিসেবে যতটুকু স্বস্থ্যসম্মত করা দরকার ততটুকু আছে। অন্তত ঢাকার অনেক হোটেল থেকে মান সম্মত।
৩| ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৩০
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: আমার এক বন্ধুর বাড়ি ছিল গুয়াগাছিয়া। তার বাড়ি যাওয়ার সময় এবং লেংটার মেলায় যাওয়ার সময় ওখানে দু-একবার খেয়েছি। আমার কাছে ভালো লাগে নাই।
১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২৫
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনি মনে হয় এই হোটেলে যান নি। আপনি আরেক হোটেলে গিয়েছিলেন।
৪| ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই হোটেলে খাওয়া দেখে আমারও এরকম বাসস্ট্যাণ্ডের কাছের কোন একটা হোটেলে বসে আরাম করে ডাল আর সবজি দিয়ে তন্দুর রুটি খেতে ইচ্ছা করলো।
মাঝেমাঝে এইধরনের খাওয়া-দাওয়া, আনন্দ-উৎসব আমাদের জীবনের জন্য, বেঁচে থাকার আনন্দকে অনুভব করার জন্য বড় প্রয়োজন।
ভালো থাকবেন।
১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২৯
নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।
৫| ১৭ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার এক বন্ধু মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় চাকরি করে। শ্রীনগর ভবের চর থেকে কতদূর? কীভাবে যেতে হয়?
১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩১
নাহল তরকারি বলেছেন: আমাদের ভবেরচর থেকে মুন্সীগঞ্জ শহর ১২ কি.মি। আর মুন্সীগঞ্জ থেকে প্রায় ৩৬ কিমি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২২
এম ডি মুসা বলেছেন: ....আর খাবারের দাম কম নাকি? স্বাস্থ্য সম্মত কি?