নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
কোটা আন্দোলনের ফলে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি হয়। গুজব ও অন্যান্য অপ্রীতিকর অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ইন্টারনেট পরিসেবা বন্ধ করে দেয়। আমি প্রথমে এমনটাই ভেবেছিলাম। পরে খবরে দেখি মহাখালীতে একটি ডাটা সেন্টারে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায়, যার ফলে ব্রডব্যান্ড লাইন বন্ধ হয়ে যায়।
ডিম এক ঝুড়িতে রাখা যায় না
ডিম কেন এক ঝুড়িতে রাখা যায় না, তা আমরা সবাই জানি। কিন্তু কেন ইন্টারনেটের ডাটা সেন্টার, সার্ভার ও অন্যান্য ব্যাকআপ মহাখালীতে কেন্দ্রীভূত? সবকিছু এক জায়গায় রাখা উচিত নয়। ডাটা সেন্টারগুলো সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া উচিত, যাতে একটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে অন্যটি থেকে ব্যাকআপ নেওয়া যায়। আমি যদি মন্ত্রী হতাম, তবে সারা দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে ডাটা সেন্টার স্থাপন করতাম, যাতে একটি শহরের ডাটা সেন্টার বিকল হলে অন্যটি থেকে জরুরি ব্যাকআপ নেওয়া যায়।
ইন্টারনেট সম্পূর্ণ বন্ধ করা উচিত হয়নি
সম্পূর্ণ ইন্টারনেট বন্ধ করা উচিত হয়নি। অন্তত ব্যাংকিং অ্যাপসগুলো চালু রাখা প্রয়োজন ছিল। যেমন বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায়, সোনালী ব্যাংকের ই-ওয়ালেট, পূবালী ব্যাংকের পাই, এবং অন্যান্য ব্যাংকের ওয়েবসাইটের জন্য বাইপাস সার্ভার রাখা দরকার ছিল। তা না হলে লেনদেন সম্ভব হয় না। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মিটারে রিচার্জও করা যায় না। তাই বর্তমানে ইন্টারনেট একটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বস্তু।
আমি কোটার পক্ষে না বিপক্ষে?
মনে করেন লোক নিয়োগ দিবে ১০ জন। ১০০ তে ৯৯ ই পেয়েছে ৯০ জন। প্রতিযোগিতা কেমন ভাবতে পারছেন? কোচিং করেন। লেখা পড়া করেন। নিয়োগ পরীক্ষায় বাংলা ব্যাকরন, ইংরেজি ব্যাকরন ও অনুবাদ ও গণিত আসে। আর অনেক স্থানে সাধারন জ্ঞান থেকেও প্রশ্ন আসে। এগুলো পড়েন। দরকার হলে কোচিং সেন্টারের সাহায্য নিন। ১০০ তে ১০০ পেয়ে চাকরি পেতে হবে। কি বলতে চাচ্ছি নিশ্চই বুঝেছেন।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
নাহল তরকারি বলেছেন: যেই আগুন লাগাক না কেন, যারা ফ্রিল্যান্সার, ইন্টারনেট নির্ভর ব্যাবসায়ীরা অনেক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া আর কি বা রিপ্লাই দিমু। ইন্টারনেট খোলা রাখা উচিৎ ছিলো।
২| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ডাটা সেন্টারের সাথে ইন্টারনেট পরিসেবার সম্পর্ক কি?
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০
নাহল তরকারি বলেছেন: ডাটা সেন্টার পুরে গেছে বলেই তো ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে গেছে।
৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
ধুলো মেঘ বলেছেন: একমাত্র ইন্টারনেট বন্ধ করে দেবার জন্যই সরকার বড় বিপদ থেকে বেঁচে গেল। কিন্তু এক মাঘে শীত যায়না। এবারের মত হয়তো বেঁচে গেল, কিন্তু এরপরে কি হবে, যখন মানুষ ইন্টারনেটের উপর ভরসা করা বাদ দেবে? ব্রিটিশ আমলে ইন্টারনেট ছিলনা। কিন্তু স্বাধীনতাকামীরা বেশ সংগঠিতভাবেই ব্রিটিশদেরকে অনেকবারই ভালো বেকায়দায় ফেলেছে।
২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯
নাহল তরকারি বলেছেন: আওয়ামীলীগ খুব ভালো দল।
৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৮
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: যেই আগুন লাগাক না কেন, যারা ফ্রিল্যান্সার, ইন্টারনেট নির্ভর ব্যাবসায়ীরা অনেক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া আর কি বা রিপ্লাই দিমু। ইন্টারনেট খোলা রাখা উচিৎ ছিলো।
সরকার নিজেদের পতন ঠেকাতেই ইন্টারনেট বন্ধ করেছে। আগুন ছাত্ররা দিতে পারেনা। আয়ামীলীগের নেতাদের নির্দেশেই এই আগুন দিয়েছে।
এটা হয়তো পলকের সিদ্ধান্ত না. হয়তো আবদুল কাদের , সিদ্দিকির মাথা থেকে এসেছে
।
ইন্টারনেট বন্ধ হবার আগে যেই ছবি আর ভিডিও ছড়িয়েছে সেটা আয়ামীলীগের ইমেজ ধংষ করেছে বাইরের বিশ্বে।
যদি ইন্টারনেট খোলা থাকতো তবে রাস্তায় মানুষের ঢল নামতো। ২০০+ বেশি খুনের ভিডিও. ছবি দেখে শুধুই আয়ামীলীগের অন্ধ অনুসারীরাই সুধু বসে থাকতো।
২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪০
নাহল তরকারি বলেছেন: আওয়ামীলীগ খুব ভালো দল। তারা তো এমন কাজ করতেই পারে না।
৫| ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আওয়ামীলীগ খুব ভালো দল। তারা তো এমন কাজ করতেই পারে না।
এটা কি জোকস বললেন না কি সত্যি বিশ্বাস করেন?
যদি জোকস হিসেবে বলে থাকেন তবে কোন কথা নাই।
কিন্তু সত্যি যদি বিশ্বাস করে থাকেন তবে দুই খান কথা আছে?
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০
নতুন বলেছেন: কোটা আন্দোলনের ফলে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি হয়। গুজব ও অন্যান্য অপ্রীতিকর অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ইন্টারনেট পরিসেবা বন্ধ করে দেয়। আমি প্রথমে এমনটাই ভেবেছিলাম। পরে খবরে দেখি মহাখালীতে একটি ডাটা সেন্টারে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায়, যার ফলে ব্রডব্যান্ড লাইন বন্ধ হয়ে যায়।
ছাত্রদের আন্দোলনের বড় হাতিয়ার হইলো ইন্টারনেট, তো ইন্টারনেট খোলা থাকলে সুবিধা পাবে কে?
আর ইন্টারনেট বন্ধ হলে সুবিধা হলো কার?
ঐ দিন সকাল থেকেই মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করেছে। তারপরে দেখেছে কেবেল ইন্টারনেট দিয়েই যোগাযোগ চলছে।
তখন সেটাও বন্ধ করে, সাথে পুড়িয়ে দেবার নাটক। যখন পুড়িয়ে দিলো সেখানে পুলিশ বাধা দেয় নাই? সেখানে তো কোন গুলি চলেনাই।
সরকার সব নেতারা কোটি কোটি টাকার দূনিতি করছে, তাদের কাছে সত্য কথা কিভাবে আশা করেন?