![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
আমি মাঝে মাঝে নিজেকে প্রশ্ন করি। এটা কি কোটা আন্দোলন ছিলো? নাকি হাসিনা খেদাও আন্দোলন ছিলো। আমার মতে এটা কোন ভাবেই কোটা আন্দোলন ছিলো না। এটা বৈষম্য বিরোধীও ছিলো না। এটা ছিলো হাসিনা খেদাও আন্দোলন।
এটা হাসিনা খেদাও আন্দোলন ছিলো:
এটা কোটা আন্দোলন এর প্যাকেটে হাসিনার পতন আন্দোলন ছিলো। আন্দোলন চলাকালিন থানায় হামলা ও অস্ত্র লুট হয়। নরসিংদী জেলখানা আক্রমণ করে কয়েদিদের পালাতে সাহায্য করে। শুধু নরসিংদী জেলখানা নয় গাজীপুর হাই সিকিউরিটি জেল খানাতেও আক্রমণ করা হয়। ৬ তারিখে বিভিন্ন জেলখানায় আক্রমন করা হয়। পুলিশদের অস্ত্র লুট, জেলখানা থেকে আসামি ছিনতাই। এসব কিসের লক্ষণ। এগুলো তো কোটা আন্দোলন হতে পারে না। এগুলো সন্ত্রাসী কার্যক্রম।
এটা কোটা আন্দোলন ছিলো না:
হাসিনা ক্ষমতাচ্যুদ হলে উমুক দল ক্ষমতায় যাবে। দেশ চালাবে। এই নিয়্যতে বিভিন্ন সম্বানায়ক আন্দোলন করে। দেশের জণগন এর অনুপাতে সরকারের জনবল কম। এই কম জনবল দিয়ে প্রশাসন চালানো মুসকিল। জনগণ কে সেবা দেওয়া কঠিন। কেউ কি বলেছে, দেশের জনসংখ্যার অনুপাতে শূন্য পদ সৃষ্টি করুন? কেউ কি বলেছেন, বেতন বাড়ান। বলে নাই। তাই এটা কোটা আন্দোলন ছিলো না।
২| ২৪ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:১১
কিরকুট বলেছেন: হায় কপাল, আপনি এতোদিন পরে বুঝলেন। দেশের মানুষ কিন্তু প্রথম দিনেই জানতো যে ওটা হাসিনা খেদাও আন্দোলন।
৩| ২৪ শে জুন, ২০২৫ ভোর ৪:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই সব চক্রান্ত সবাই জানতো।
কেবল জানতেন না তিনি বা তারা।
৪| ২৪ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১০:০৬
রাসেল বলেছেন: ২০২৪ সালের আন্দোলন, যৌক্তিক কোটা আন্দোলন ছিল এবং জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছিল। অবশ্যই, ইহাতে বাইরের বিশ্বের সমর্থন ছিল, এর জন্য দায়ী আমাদের রাজনীতিবিদ, প্রশাসন। জনগণের কেন স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছিল, তা নিয়ে ইতোমধ্যে আমরা আমাদের সুবিধা মতো ইতিহাস লেখা শুরু করে দিয়েছি।
জাতীয় ব্যক্তিত্ব; শেখ মুজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমান, হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ- তাঁরা সকলেই অতীত হয়ে গেছেন, ভালো মন্দ সকলেরই আছে, তাদের পৃথিবীর প্রাপ্যতা কি আমরা সকলেই দেখতে পাই এবং সেভাবেই আমরা আমাদের ব্যক্তিগত বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
৫| ২৪ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১১:১৭
কিরকুট বলেছেন: রাসেল বলেছেন: ২০২৪ সালের আন্দোলন, যৌক্তিক কোটা আন্দোলন ছিল এবং জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছিল। অবশ্যই, ইহাতে বাইরের বিশ্বের সমর্থন ছিল, এর জন্য দায়ী আমাদের রাজনীতিবিদ, প্রশাসন। জনগণের কেন স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছিল, তা নিয়ে ইতোমধ্যে আমরা আমাদের সুবিধা মতো ইতিহাস লেখা শুরু করে দিয়েছি।
জাতীয় ব্যক্তিত্ব; শেখ মুজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমান, হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ- তাঁরা সকলেই অতীত হয়ে গেছেন, ভালো মন্দ সকলেরই আছে, তাদের পৃথিবীর প্রাপ্যতা কি আমরা সকলেই দেখতে পাই এবং সেভাবেই আমরা আমাদের ব্যক্তিগত বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
ও আইচ্ছা ।
৬| ২৪ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:০৭
ধুলো মেঘ বলেছেন: এইটা কোটা আন্দোলনই ছিল। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন ছিল। এরকম এক আন্দোলন ২০১৮ সালেও হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় হাসিনা বিরক্ত হয়ে কোটা তুলে দিয়েছিল বলে সেই আন্দোলন সেখানেই থেমে গেছে। কিন্তু জনৈক মুক্তিযোদ্ধার নাতির মামলায় কোর্ট কোটা পুনর্বহাল করলে সেই পুরনো আন্দোলনই আবার জেগে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসার উপর চরম বিরক্ত বর্তমান প্রজন্ম আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হজম না করতে পারায় এবং সাংবাদিক সম্মেলনে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে আন্দোলনকারীদেরকে রাজাকারদের নাতিপুতি আখ্যায়িত করায় সেই বিরক্তিতে আরো ধোঁয়া দিয়েছিল।
২০১৮ নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে থাকায় সরকার এই আন্দোলনকে ততটা পাত্তা দেয়নি - আর সেটাই ছিল তাদের চরম ভুল। সেই ভুলের খেসারত এখন আওয়ামী লীগ, ভারত ও পাকিস্তান - সবাই মিলে দিয়ে চলেছে।
৭| ২৪ শে জুন, ২০২৫ রাত ১০:১১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: পূর্ব-পরিকল্পনা ছিল।
৮| ২৫ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: যারা মন্দ লোক, মন্দ কাজ করে তাদের শাস্তি পেতেই হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০২৫ রাত ১০:২৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য কোটা আন্দোলন চলছিল। ২০২০ সালের সরকারি চাকরিতে ব্যাকডেট দেওয়াকে কেন্দ্র করে শেখ হাসিনা সরকারের উপর নাখোশ ছিল। এর মধ্যে ডলার সংকটের কারণে কাগজের দাম বেড়ে যায়। ফলে শিক্ষার্থীরা আরও খেপে যায়, কারণ বই-পত্রের দাম বেড়ে যায়। ২০২২-২০২৩-২০২৪ সাল চাকরির সবচেয়ে সংকটময় সময় গেছে। এর মধ্যে বিসিএস প্রশ্ন ফাঁস হওয়ায় সবার মাথা গরম ছিল। সাধারণ শিক্ষার্থীদের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। ২২০ টাকায় মুরগির কেজি ছিল। এই পাখি খেয়ে বেকাররা প্রোটিনের চাহিদা মেটাতো। ওদিকে বেনজির , ছাগল কাহিনি দেখে আরও মেজাজ খারাপ হয়। এমন হার্ড টাইমে আবার কোটা ৫৬% বহাল করায় শিক্ষার্থীরা এতটাই রেগে যায় যে বলা বাহুল্য। করোনার কারণে অনেকের বছর লস হয়েছিল, তাই সবাই চেয়েছিল সরকারি চাকরিতে বয়স বাড়াতে। এটাও শেখ হাসিনা রাজি ছিল না। এখন ভারত বসে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ভাষন দিক।