![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
গত দুই জুন থেকে নতুন নোট বাজারে ছাড়ার কথা ছিলো। কথা ছিলো নিদিষ্ট কয়েকটি ব্যাংক এর মাধ্যমে নতুন নোট বাজারে ছাড়বে। জুন মাস গেলো। জুলাই মাস গেলো। এখন আগষ্ট মাস। বাংলাদেশ ব্যাংকের সচ্ছিদা থাকলে সারা বাংলাদেশে এই নতুন ডিজাইনের টাকা ছড়িয়ে যাবার কথা ছিলো। বাংলাদেশে ব্যাংকের গর্ভনর নতুন টাকার ব্যাবসা শুরু করছে। তিনি গুলিস্থান গিয়ে টাকা বিক্রি করে। উনি যদি সেটা যদি নাই করতেন, তাহলে এখনো ছিড়া ফাড়া, অচল নোট বাজারে কি করে? আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হলে সকল পুরাতন, অচল, ছিড়া ফাড়া টাকা ব্যাক নিতাম, আর নতুন টাকা ছাড়তাম।
আমার ঘামের কারনে একটি ৫০০ টাকার নোট ও আরো কিছু টাকার নোট ভালো ভাবে ছিড়ে যায়। আমি এই টাকা গুলো নিয়ে ব্যাংকে যাই। বিভিন্ন ব্যাংকে যাই। উনারা বলে এমন ১০০ টা নোট হলে উনারা বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাবে। কত দিনে এমন ছিড়া ফাড়া নোট ১০০ টা জমবে এটা তারা জানেন না। এটা মার্কা মারা পাতের নিয়ম, ফাজলামি ছাড়া কিছুই না।
আর ব্যাংকে নতুন নোট পাওয়া যায় না। গুলিস্থানে ঠিকই পাওয়া যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৫৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশের ব্যাংকের গভর্নর কি নোটের দেখাশোনা করেন? এটা করে টাকশাল।