নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার তো মনে হয় উনারা গুলিস্থান নতুন টাকার ব্যাসায়ী সিন্ডিকেট থেকে ঘুস খান

১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩



ছিড়া টাকা। আমাদের ঘামের কারনে এসব টাকা দুর্বল হয়ে যায়। ছিড়ে যায়।

একদিন কোন এক কাজে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে গিয়েছিলাম। আম্মু একটি নোট ছিড়া দিয়েছিলেন সেটা আমি তখন থেয়াল করি নাই্। ব্যাংকে টাকা জমা নেওয়ার সময়, ছিড়া টাকাটি ক্যাশিয়ারের চোখে পড়ে। উনি এই টাকা নিবেন না।

আমি তাকে বুঝালাম। ”আমরা টাকা ছাপাই না। ছপালে নতুন টাকাই দিতাম। যারা টাকা ছাপায়, তাদের কাছ থেকে এক্সচেইজ্ঞ করে আনুন।” উনারা উত্তরে বলেন যে “একটি নোট উনারা চেইজ্ঞ করে দেন না। এমন এক বান্ডিল করে দিলে, ছিড়া টাকা চেইজ্ঞ করে দেয়।” তারপর আমি বললম “আমার মত কতই তো গ্রাহক আসেন। সবারটা মিলিয়ে ১০০ টি নোট করুন।” ‍উনারা বললো “ছিড়া টাকা আর কেউ আসে না। এই বছরে আমি একাই এসেছি।”

পরে আর উপায় না দেখে গুলিস্থান থেকে চেইজ্ঞ করে এনেছি।

আমার তো মনে হয় উনারা গুলিস্থান নতুন টাকার ব্যাসায়ী সিন্ডিকেট থেকে ঘুস খান। জ্বি। আমি ডাইরেক বলছি, “উনারা গুলিস্থানের নতুন টাকা ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে ঘুস খান।” তা হলে এই ছিড়া টাকা বাংলাদেশ ব্যাংক এর মারফত তফসিলি ব্যাংকগুলো পুরান টাকা এক্সচেইঞ্জ করে দিতেন।


এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এর উচিত, “১০০ টি খারাপ নোট জামাইয়া গ্রাহক কে ফেরত দেওয়া” এর মত ফালতু সিস্টেম রদ করে, বাজারে সকল অচল নোট ফেরত নেওয়া। এর অচল টাকার সম পরিমান নতুন নোট ছাপানো

শেষ কথা: আমি একদিন ব্যাংকে গিয়েছিলাম। এক ভদ্রলোক ১ লক্ষ টাকা উত্তোলন করেন। ১০০০ টাকার ঐ বান্ডিলে ৫ টা ছিড়া/অচল নোট ও একটি জাল টাকার মত ছিলো। পরে ক্যাশিয়ার চেইজ্ঞ করে দিছে। এখন আমার প্রশ্ন “আমাদের থেকে তো এমন ছিড়া ফাড়া অচল টাকা নেন না। আপনারা আবার আমাদের দেন কেন?

নিলেও একই টাকা আমাদের দেন কেন? যারা টাকা ছাপায় ওদের মুখে ছুড়ে মারেন

আপনারা এখন টাকা নেওয়ার সময় চেক করে নিবেন, কোন ছিড়া ও নকল টাকা আছে কিনা?

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৯

কিরকুট বলেছেন: বেশিরভাগ ব্যাংকের কর্মকর্তা গুলা খুবি বাজে স্বভাবের । এদের উত্তম মাধ্যম খুব জরুরী ।

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার লেখায় বাংলা বানানের নতুন রুপ দেখে বিমোহিত হয়ে গেলাম।

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি কি বলতে চান, বুঝতে পারলাম না।

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ছেড়া টাকা পরিবর্তনের একটা নিয়ম আছে সেটা বেশ ঝামেলা পূর্ণ যা বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ম করে রেখেছে তাই চাইলেই কোন ব্যাংক আপনাকে টাকা পরিবর্তন করে দেবেনা। আপনার টাকার যে অবস্থা তাতে পুরো টাকা নাপাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। গুলিস্তানের সংগে বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ডিপার্টমেন্টের অনৈতিক যোগাযোগ আছে সেটা বলাই যায় কারণ নতুন টাকা কোথাও না পেলে গুলিস্তানে পাবেন। ছেড়া টাকা কেউ না নিলেও গুলিস্তান নেবে এবং ওরা বাংলাদেশ ব্যাংকে সংগে অনৈতিক যোগাযোগের মাধ্যমে পুরোটাই উঠে নেবে সেখানে কেউ টুপাইস কামাই করবে।

আপনার অবহেলায় টাকা এরকম হওয়ার জন্য আপনারও শাস্তি হওয়া উচিত।

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪২

অরণি বলেছেন: আপনার অবহেলায় টাকা এরকম হওয়ার জন্য আপনারও শাস্তি হওয়া উচিত। :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.