![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাহবাগের আন্দোলনের প্রথম দিনের দাবীর সাথে দেশের বেশীর ভাগ মানুষের একাত্ততা, শাহবাগের আন্দোলনের এই পর্যন্ত সফলতার মূল নিয়ামক। কিন্তু এই আন্দোলন এখন প্রশ্নবিদ্ধ পরবর্তী কিছু অতি উৎসাহি কর্মকান্ডের জন্য। আর এই পরিস্থিতি মূল আন্দোলোনকে গতিহীন কোরে দিচ্ছে। আমার মতে এইসব কর্মকান্ডগুলো হলঃ
- আন্দোলনের মুল নেত্রীত্বদানকারীদের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ।
-আন্দোলনের মুল নেত্রীত্বদানকারীদের কিছু অংশের ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে লেখা কিছু ব্লগ, যা ৮০% দেশবাসীর বিশ্বাস এর পরিপন্থী। এটা চক্রান্তকারীদের মূল অস্ত্র হয়েছে এখন। কারন তারা সাধারন মানুষকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছে বা তাদের সন্দেহের ক্ষেত্র তৈরী কোরে দিয়েছে এই বলে যে - এই আন্দোলনকারীরা ধর্ম বিরোধী এবং ধর্মই তাদের মূল টার্গেট। যেহেতু চক্রান্তকারী ধর্মীয় বিশ্বাস এর দল তাই তারা চক্রান্তকারী কে টার্গেট করেছে। বাংলাদেশের জনগন কিন্তু ধর্মভীরু। তারা নামাজ, রোজা করুক আর না করুক ধর্ম বিরোধী কথা না মহানবী (সাঃ) এর অবমানোনা করা কোনভাবেই সমর্থন করে না।
- উপরক্ত কাজটি চক্রান্তকারী করতে পেরেছে কারন - এক দাবী রাজাকারের ফাঁসী থেকে পরবর্তী দাবী তোলা হয়েছে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধকরণ। এর ফলে ধর্মভিত্তীক যে দলগুলো প্রথম দিকে এই আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছিল তারা আর একাত্ততা পোষন করতে পারেনি। ফলে দলে টানার বদলে আন্দোলনের শত্রুই তৈরী করা হয়েছে।
- এর পর বলা হয়েছে জামাতের প্রতিষ্ঠানগুলো বর্জন করতে এবং তা নিষিদ্ধ করতে। জামাতের প্রতিষ্ঠান কিন্তু কম না। আর এর প্রভাবও কম না। এখানে অনেকে কাজ করে। অনেক পরিবার চলে এই প্রতিষ্ঠান এর থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে। একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় - যে সকল টিভি চ্যানেল এই প্রতিষ্ঠান বর্জনের ঘোষনা প্রচার করছে তাদের বিজ্ঞাপন বিরোতিগুলোতে ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। অর্থাৎ আরও এক গ্রুপ জনগনকে কিন্তু শত্রু বানান হল যারা শুধু বেচে থাকার তাগিদেই এই আন্দোলন থেকে দূরে চলে গেল।
- এছাড়া অরেক দাবীতে কিছু সংবাদ মাধ্যমকে বর্জন করতে বলা হল সাথে বলা হল এক সম্পাদককে গ্রেফতার করতে। এর ফলে এই আন্দোলনকে আন্তর্জাতিক ভাবে অগ্রহনযোগ্য করা হল। আন্তর্জাতীক মিডিয়া কিন্তু মিডিয়ার উপর আঘাত সহ্য করে না। ফলে তারাও বিপক্ষে চলে গেল। আমরা এখনও তৃতীয় বিশ্বের দেশ, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ কিন্তু একটা প্রমান যে কোন আন্দোলোনকে আন্তর্জাতীক সিকৃতী অর্জন ছাড়া সফল করা আমাদের মত দেশের পক্ষে ঝুঁকিপূর্ণ।
- সবচেয়ে বড় ভুল ছিলো ধর্মবিরোধী এক ব্লগারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া, তাকে শহীদ আখ্যা দেয়া এবং তার কাজগুলো লুকিয়ে তার প্রতি দেশের মানুষের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করা। এতে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা নেয়া। এখানে ভুলে যাওয়া হয়েছিল যে, প্রযুক্তির উতকর্ষের এই যুগে কাজটি সম্পুর্ন অসম্ভব। তার ব্লগগুলো সরিয়ে ফেল্লেই তাকে ধোয়া তুলসী পাতা প্রমান করা সম্ভব না। গুগল আর্কাইভ নামে একটা বস্তু আছে, যা সকল ওয়েবপেজ এর প্রতিলিপি রাখে। ফলে যে কেউ যখন দেখবে ওঁর ব্লগটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে তখন তার আগ্রহ আরও বেড়ে যাবে। সে গুগল আর্কাইভে ঢুকবেই। আর যখন সে দেখবে যে আন্দোলনকারীরা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তাকে ভালো বানানোর চেষ্টা
করেছে তখন আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্য এবং সততা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। চক্রান্তকারী এর পূর্ন সুবিধা নিয়েছে। এখানেও আন্দোলনকারীরা সাধারন জনগনের সমর্থন হারিয়েছে। সমস্যা হল এখন পর্যন্ত এই ভুল আন্দোলনকারীরা বুঝতে পারছে না।
- বঙ্গবীর কাদের সিদ্দীকিকে অপমান করে আন্দোলোনকারীরা খুবই নিচু মানষিকতার পরিচয় দিয়েছে। ২০ দিন সরকারী পৃষ্ঠপষকতায় সকল রকম সুযোগ সুবিধা ভোগ করে (সময় মাফিক খাবার, পানি, সেনিটারী সুবিধা, চিকিৎসা সেবা, ব্যাক্তিগত গানম্যান), বুলেট, কাঁদানি গ্যাস এমনকি লাঠিচার্জেরও ভয়হীন অবস্থায় আন্দোলোন করে যদি তারা মনে করে কাদের সিদ্দীকির চেয়ে বড় দেশপ্রেমিক তারা হয়ে গিয়েছে যে তারা বঙ্গবীরকেউ অপমান করতে পারে তাহলে বলবো তারা বোকার সর্গে বাস করছে। যে জীবন বাজী রেখে দেশ স্বাধীন করেছে তার সাথে কোন ভাবেই এই আন্দোলনকারীদের তুলনা হয় না।
- আন্দোলনের শুরুতে এটা অরাজনৈতিক আন্দোলোন বলে প্রকাশ করলেও দেখা গিয়েছে আন্দোলনের মঞ্চে উঠেছে ছাত্রলীগ যা অবশ্যই একটি রাজনৈতিক সংগঠন। এমনকি কর্মসূচী ঘোষনার সময়ও ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে যে কর্মসূচী যে দিচ্ছে, তাকে কর্মসূচীগুলো বলে দিচ্ছে ছাত্রলীগের সেকেন্ড ইন কমান্ড। এটি খুবই দৃষ্টিকটু লেগেছে। আন্দোলোনের মূল নেতৃত্বে যারা আছে তাদের মধ্যে যারা মিডিয়ার সামনে আসছে তারাও হয় বাম পন্থী, না হয় আওয়ামীলীগের অঙ্গসঙ্গঠনের সাথে সম্পৃক্ত ব্যাক্তি, নাহোলে ইসলাম বিদ্বেষী কেউ। এটা একটি অরাজনৈতিক আন্দোলনকে রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে অসফলতার দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।
এই আন্দোলোনে বিরোধীদলের পূর্ন সমর্থ আদায় করতে পারলে এটাকে অরাজনৈতিক প্রমান করা সুবিধাজনক হোত। কিন্তু তাদের দাবী ছিল আন্দোলোনের দাবীর সাথে যোগ করতে হবে- সকল যুদ্ধপরাধীর বিচারের দাবী, সরকারের নানা ব্যার্থতা এবং সর্বোপরী দুর্নীতির বিষয়টি। তখন আন্দোলোন থেকে বলা হল আন্দোলনটি একটি উদ্দেশ্য নিয়ে করা হচ্ছে তাই একাধীক ইস্যু যোগ কোরে আসল ইস্যু দুর্বল করার ইচ্ছা তাদের নেই। খুবই সমর্থন যোগ্য কথা। সবাই এই যুক্তি কিন্তু এক বাক্যেই মেনে নেয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা যায় একাধীক ইস্যু ঠিকই যোগ হয়েছে শুধু বিরোধী দলের দাবীগুলো বাদ দিয়ে। আমি এই অবস্থানকেও সমর্থন করি কারন, জলে বাস করে কুমিরের সাথে ঝগড়া করার কোন মানে হয় না। নাহলে আন্দোলনে যে ভিআইপি সুযোগ সুবিধা এখন পাওয়া যাচ্ছে তা বন্ধ হয়ে যাবে। যা এই আন্দোলনের জন্য ক্ষতিকর।
আমার মতে আন্দোলোনকে সফল করতে যা করা দরকারঃ
* বিতর্কিত ব্যাক্তিদের ফ্রন্ট লাইন থেকে সরে যেতে হবে
* ধর্মবিরোধীতা বন্ধ করতে হবে। পুর্ববর্তি ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে দেশবাসির কাছ থেকে।
* অরাজনৈতিক (কোনভাবেই যে রাজনৈতিক দলের অঙ্গসঙ্গঠনের সাথেও জরিত নয়) কাউকে আন্দোলোনের নেতৃত্বে আনতে হবে।
* কাউকে শহীদ বলা থেকে বিরত থাকতে হবে। সরকারকেও তা করতে মানা করতে হবে।
* কোন প্রতিষ্ঠান নিষিদ্ধ করার দাবী থেকে সরে আসতে হবে।
* আন্দোলন মঞ্চ থেকে কাউকে খুনের হুমকি দেয়া বন্ধ করতে হবে।
* আন্দোলন থেকে এখন শূধূমাত্র বিরোধী জোটের রাজাকারদের বিচার চাইতে হবে। পরবর্তীতে যদি ক্ষমতার পট পরিবর্তন হয় তখনই আওয়ামীলীগের রাজাকারদের নিয়ে কথা বলতে হবে। নাহলে আন্দোলন পাঁচ মিনিটও স্থায়ী হবে না। (পর্যায়ক্রমে সব রাজাকারকে শেষ করতে হবে)
* এই আন্দোলনের একমাত্র দাবীতে ফিরে আসতে হবে।
* যথাসম্ভব কম সরকারী সু্যোগ সুবিধা ভোগ করতে হবে।
* যারা এই আন্দোলনের সম্মুখ ভাগে থাকবে বা ছিল তাদের নিজস্ব বিতর্কিত ব্লগ নিজ দায়ীত্তে সরিয়ে ফেলতে হবে।
উপরের লেখাটি দেশকে জীবানুমুক্ত করার ফর্মুলা। আমি আরও একটি আন্দোলনের ডাক দিতে চাই। অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম এই আন্দোলনের কিন্তু উপযুক্ত প্লাটফর্ম পাচ্ছিলাম না শুরু করার জন্য। ব্লগারদের আন্দোলন আমাকে পথ দেখিয়েছে এই আন্দোলন শুরু করার। আমি দেশ গড়ার আন্দোলনের কথা বলছি।
কিসের আন্দোলন এটিঃ আগামী দশ বছরের মধ্যে দেশকে উন্নত দেশে রুপান্তরিত করার আন্দোলন।
এটি কি রাজনৈতিক আন্দোলোনঃ না। বিরোধী মত এখানে নেয়া হবে। তবে সরকারকে আমাদের পরামর্শ মানতে অহিংস আন্দোলন হতে পারে।
কিভাবে করবঃ ব্লগে অনেক পেশাজীবি আছে। সবাই যার যার অবস্থান থেকে দেশের জন্য সপ্তাহে কিছু সময় কাজ করবে।
কি ধরনের কাজঃ আমরা প্রথম দিকে আমাদের চারপাশের সমস্যা চিনহিত করব। এবং তা সমাধানের ফর্মুলা দেব। সবাই যার যার পেশাগত অভিজ্ঞতা দিয়ে পরিকল্পনাকে আরও ধারালো ও নিখুত করব।
আমরা কি শুধুই পরিকল্পনা করবঃ না। বাস্তবায়নের রাস্তাও খুজে বের করব। দরকার হলে কায়ীক শ্রমও দেব।
এর দরকার কিঃ আমরা বেশীরভাগ সময় কোন অনিয়ম দেখে চোখ ফিরিয়ে নেই বা মনে মনে কোন অনিয়মের সমাধান কল্পনা করি যা নিজের মদ্ধেই থেকে যায়, প্রকাশ হয় না। এভাবে অনিয়ম চলতেই থাকে। আমরা এখন অনিয়মের বিপক্ষে কথা বলব। যদি কোন কাজ করার আরও ভাল কোন উপায় আমাদের জানা থাকে তা প্রকাশ করব।
কেন এই চিন্তা আমার মাথায় আসলোঃ আমি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এ ব্যাচেলর কমপ্লিট করে কম্পিউটার সায়েন্স, আরবান রিজিওনাল প্লানিং এবং বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন এ স্নাতকত্তর পড়াশোনা করি। গত প্রায় এক দশক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে এখন একটি মাল্টিন্যাশনাল ফার্মে মিড লেভেলে কর্মরত আছি। এই দীর্ঘ চলার পথে আমি এই কোম্পানীগুলোকে আমার মেধা দিয়েছি। কিছু ক্ষেত্রে কিছু রিভলিওসনারি কাজও করেছি, যা এই প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক হতে সাহায্য করেছে। আমি বিনিময়ে কিছু টাকা পেয়েছি। কিন্তু সব সময়ই আমি দেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছি। আমার বিদ্যা বুদ্ধির আসল দাবীদার আমার দেশ, এই বিদেশী কোম্পানীগুলা না।আমি বিশ্বাস করি বেশীর ভাগ মানুষই এরকমই ভাবে। যারা মাত্র ব্যাচেলর পাশ করেছে তাদের পয়সা ইনকামের প্রয়োজনীয়তা মধ্যবয়স্কদের চেয়ে কম থাকে। তারা অনেক উদ্দমী হয়, বিনা পয়সায় কাজ করতে তাদের একটুও চিন্তা করতে হয় না বিশেষ করে যদি তা দেশের জন্য হয়, শাহবাগ এর প্রমান। তাদের প্রয়োজন একটু পথপ্রদর্শন। যা আমাদের মত বয়সের মানুষের পক্ষে করা সম্ভব। এতে সুবিধা হল আমরা প্রযুক্তি বুঝি, তার সর্বত্তম ব্যাবহার নিশ্চিত করতে জানি আর তরুনরা প্রযুক্তির ব্যাবহার করতে পারে আবার সময়ও দিতে পারে। আমার উদ্দেশ্য একটি সমন্যয় ঘটানো। এভাবে আমরা আমাদের দেশকে উন্নতির শীখরে নিয়ে যেতে পারব।
আমরা কি শুধুই ব্লগে যোগাযোগ করবঃ না। প্রয়োজনে কোন স্থানে আমরা সশরীরে মিলিত হব। এই আন্দোলন আরও বড় হলে হয়ত নিয়ম করেই সময় ঠিক করে মিলিত হব।
আমি আমার একটি স্বপ্নের কথা বললাম কেউ এতে সামিল হতে চাইলে কমেন্ট করবেন প্লিজ। বিস্তারিত পরে জানাব।
-------দেশ জীবানুমুক্ত হোক
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
সম্রাট আকবর বলেছেন: মাইন্ড করি নাই। আপনিও অবশ্যই কোন না কোন বিষয়ে পারদর্শী। আসুন এক সাথে দেশের জন্য কিছু কাজ করি। রাজী হলে এই সপ্তাহেই শুরু করব কাজ আমরা।
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
বোকামন বলেছেন: হূম.....
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
সম্রাট আকবর বলেছেন: আসুন এক সাথে দেশের জন্য কিছু কাজ করি। রাজী হলে এই সপ্তাহেই শুরু করব কাজ আমরা।
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
েজরী মামুন বলেছেন: হুম!! অতিউত্তম...
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
সম্রাট আকবর বলেছেন: আসুন এক সাথে দেশের জন্য কিছু কাজ করি। রাজী হলে এই সপ্তাহেই শুরু করব কাজ আমরা।
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
আহলান বলেছেন: সহমত .... রাজাকরের ফাসিটাই একমাত্র চাওয়া হলে আন্দোলোনটাতে স্পিড থাকতো। কিন্তু ইসলামি ব্যাংক বন্ধ করা, ইবনে সিনা বন্ধ করা সহ অন্যান্য ইস্যু তৈরী করাতে ভেজাল বেধে গেছে। সেই সাথে রাজীব সাহেবের ইসলাম বিরোধী পোষ্ট তো আছেই। ...... এছাড়া সরকারও মনে হয় ওদের ফাসি দিতে অপারগ। নইলে কাদেরকে যাবজ্জীবন দিলো কেন যেখানে বাচ্চুর মতো চুনোপুটিকে ফাসি দিতে পারে? ডাল মে কুছ নেহি , বহুহুহুত কালা হ্যায় ....
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
সম্রাট আকবর বলেছেন: সহমত .... রাজাকরের ফাসিটাই একমাত্র চাওয়া হলে আন্দোলোনটাতে স্পিড থাকতো।
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
জননেতা বলেছেন: ব্যাংক বন্ধ করা, ইবনে সিনা বন্ধ করে দিলে কি হবে। এই প্রতিস্থান এর লোকগুলা বেকার হয়ে যাবে। তখন আর বিপরজয় হবে। দেশে অশান্তি আরও বারবে
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
সম্রাট আকবর বলেছেন: দেশের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেশকে আরও পিছনে নেয়ার দরকার কি? প্রতিষ্ঠানের কাজ তদারকি করলেই ভাল হয়।
৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
মদন বলেছেন:
প্রথেম ছিলো কাদের মোল্লার যাবজ্জীবনের পরিবর্তে ফাসি দাবী।
আস্তে আস্তে সে দাবী ফিকে হয়ে গেছে এখন দাবীর পাহাড় জমে গেছে মুল দাবী বাদ দিয়ে।
সরকারের ভুল গুলো একবারো সাহসের সাথে জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে না।
আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের অবস্থান সাধারনের কাছে গ্রহনযোগ্য নয়।
শুধু শাহবাগ মানেই সমস্ত বাংলাদেশ নয়, প্রতিটি জেলাতে ব্যপকভাবে সাধারনের মাঝে এ আন্দোলন ছড়িয়ে দিতে হবে, যদিও ইতমধ্যেই ব্লগাররা নাস্তিক এবং ধর্মবিদ্বেষী হিসেবে দেশব্যপী পরিচিতি পেয়ে গেছে। এই অবস্থা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
শুধু বাম ঘরানার এবং আওয়ামলীগ যদি এই আন্দোলনে থাকে এবং বাকি অন্যান্য দলরে সাথে না পেলে আন্দোলন বন্ধ হয়ে যেতে বাধ্য, যেমন এখন পর্যন্ত জাতিয়পার্টিই এ আন্দোলনে সম্মতি/সংহতি প্রকাশ করে নাই।
সামান্য মতের অমিল হলেই রাজাকার ট্যাগিং বন্ধ করতে হবে নচেৎ শত্রু সংখ্যা বাড়বে বৈ কমবে না। গরম মাথায় সভ্য-ভব্যতা ত্যাগ করলে আর যাইহোক সিনিয়রদের কাছে গ্রহনযোগ্যতা পাবে না।
বিচারের বাইরে যারে তারে খুনের হুমকি দিলে আন্দোলনের মুল স্পিরিটই নষ্ট হবে।
সরকারী দল এবং সরাকরের মদদ ছাড়াই আন্দোলন করতে পারলে বেশি ভালো হতো। যার খাবো প্রয়োজন হলেও তার বিপক্ষে কিভাবে বলবো?
সিদ্ধান্তে স্থিরতা কিন্তু কাজে ক্ষিপ্রতা প্রয়োজন।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
সম্রাট আকবর বলেছেন: একমত।
৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: সেদিন চীনের CCTV এর খবরে দেখলাম আফ্রিকার মালিতে সংঘর্ষে ৫৮ জন নিহত, ক্ষমতায় টিকে থাকার রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজির খেলায় কখনও হয়ত চীনা নিউজে দেখতে হবে বাংলাদেশেও সংঘর্ষে বহু হতাহত তখন চাইনিজ ফ্রেন্ডরা যদি জিজ্ঞেস করে তোমার দেশেও কি পাকিস্তানের মত অবস্হা, জানি না কি জবাব দেব। ওরা পাকিস্তান বলতেই বুঝে বুম বুম! গত ২ মাসে দেশে রাজনৈতিক কারনে মৃতের সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়ে গেছে আর আহতের তো কোন হিসাবই নাই
মানিকগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত ৫, আহত অর্ধশত Click This Link
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
সম্রাট আকবর বলেছেন: নিজেরাই নিজেদের মারছি। ফলাফল শুন্য।
৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আপনি সত্য কথাগুলোই তুলে ধরেছেন কিন্তু শাহবাগের উনারা বুঝলেই হল
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
সম্রাট আকবর বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
সম্রাট আকবর বলেছেন: কিন্তু কেউ তো দেশ গঠনের আন্দোলনের কথা বলছেন না। আসুন নিজে কিছু করি।
১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আমরা কি শুধুই পরিকল্পনা করবঃ না। বাস্তবায়নের রাস্তাও খুজে বের করব। দরকার হলে কায়ীক শ্রমও দেব
সাথে আছি
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
সম্রাট আকবর বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার প্রফেশন বা পড়ালেখার বিষয় নিয়ে জানান। পারলে আরও বন্ধুদের নিয়ে আসুন এক প্লাটফর্মে।
১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
চাঁন ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ, অনেক কথায় বলছেন। কাজে নেমে পড়েন।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
সম্রাট আকবর বলেছেন: আসুন এক সাথে দেশের জন্য কিছু কাজ করি।
১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
সুমন জেবা বলেছেন: -------দেশ জীবানুমুক্ত হোক
ভালো লাগল, কিন্তু কথাতেই থাকলে হবেনা..! কাজ করতে হবে।
wish for that...
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
সম্রাট আকবর বলেছেন: ধন্যবাদ...দেশ জীবানুমুক্ত হোক
১৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
দিবা_স্বপ্ন বলেছেন: চালাই জান ভাই....ভাল কাম হইলে ডাইকেন.....
https://www.facebook.com/sohel.joy?ref=tn_tnmn
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
সম্রাট আকবর বলেছেন: সবাইকেই দরকার। আপনাকেও দরকার। শুধু এই ম্যাসেজ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন।
১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
দিবা_স্বপ্ন বলেছেন: চালাই জান ভাই....ভাল কাম হইলে ডাইকেন.....
https://www.facebook.com/sohel.joy?ref=tn_tnmn
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
পথহারা সৈকত বলেছেন: আরে !!! আন্নে দেখি জাতির কান্ডরী...........
মাইন্ডে লইয়েন না, মস্করা করতেয়াছি.....