![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতায় শুরু কবিতা শেষ
গোলাম আযমের মন্তব্য,
"বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জামায়াতকে মনে করতো পহেলা নম্বরের দুশমন। তারা তালিকা তৈরি করেছে এবং জামায়াতের লোকদের বেছে বেছে হত্যা করছে, তাদের বাড়িঘর লুট করছে জ্বালিয়ে দিয়েছে এবং দিচ্ছে। এতদসত্বেও জামায়াত কর্মীরা রাজাকারে ভর্তি হয়ে দেশের প্রতিরক্ষায় বাধ্য। কেননা তারা জানে 'বাংলা দেশে' ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কোন স্থান হতে পারে না। জামায়াত কর্মীরা শহীদ হতে পারে কিন্তু পরিবর্তিত হতে পারে না। (দৈনিক সংগ্রাম, ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭১)"
তারপর দেশ স্বাধীন হল।
১৯৭৩ সালের ১৮ই এপ্রিল সরকারী এক আদেশে আরো ৩৮ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সাথে গোলাম আযমকেও বাংলাদেশের নাগরিক হবার অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশের কালো অধ্যায়,
জিয়াউর রহমানের আনুকূল্যে গোলাম আযম পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে সাময়িক ভাবে বাংলাদেশে আসেন এবং কোন ভিসা ছাড়াই ১৯৭৮-১৯৯৪ পর্যন্ত বাস করেন। তিনি অলিখিত ভাবে বাংলাদেশের ধর্মীয় রাজনৈতিক দল যাদের অধিকাংশই ১৯৭১ সালে দেশ বিরোধী কাজে লিপ্ত ছিল তাদের আমীর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পত্রীকা ও ATN News এর সাথে সাক্ষাতকারে পাকসেনাদের সহায়তায় কিছু বাঙ্গালি বিপদগ্রস্থ দের সাহায্যের কাহিনী বর্ননা করছেলেন।
এতে তার তৎকালিন অবরুদ্ধ দেশটিতে কি পরিমান ক্ষমতাধর ছিলেন বুঝতে অসুবিধা কোন হওয়ার কথা না। দখলদার সামরিক বাহিনীর সাথে তার দহরম-মহরম দেখে বোঝাই যায় যে গনহত্যায় নেতৃত্বদানে শুনির্দিষ্ট ভাবে জরিত থাকা সম্ভব ছিল।
তিনি স্পষ্ট শ্বীকার করেছেন টিক্কা খান ও জেঃ রাও ফরমান আলির সাথে তার ঘনিষ্ট যোগাযোগ ছিল। তার হটলাইন ফোন নম্বর সব সময় তার কাছে থাকতো (দুর্গত-বিপদগ্রস্থ দের সাহায্যের জন্য.!!)
তার বক্তব্যে প্রকাশ পেয়েছে তিনি যেকোন সময় ক্যান্টনমেন্টে ঢুকে তাদের বাসভবনে যেতে পারতেন। জেনারেল দের সাথে আলোচনা করতে পারতেন।
Click This Link
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
শাহেদ চট্রগ্রাম বলেছেন: good post ....
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
একরামুল হায়দার বলেছেন: ৭৫ এর কালো অধ্যায় আমাদেরকে ৭৫ বছর পিছায় দিলো, ২০১৩ যদি ১৩ টা বছরও এগিয়া দিতে পারে