নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই মিথ্যে শহরে আমি থাকবনা তোমাদের মত

আহ অমরত্ব, তোমার উষ্ণ ঠোঁটে রাখি ঠোঁট, চোখ বন্ধ করে সবটুকু আনন্দ ভোগ করি। তোমার উষ্ণতায় বারেবারে বিলীন হয়ে যাই, দিতে পারিনি কিছুই, শুধু নষ্ট করে যাই।

ইমতিয়াজ ইমন

কবিতায় শুরু কবিতা শেষ

ইমতিয়াজ ইমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন সৃষ্টিকর্তা আসলেই প্রয়োজন

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

সৃষ্টিকর্তার মানুষকে যতটুকু না প্রয়োজন, তার চেয়ে মানুষের সৃষ্টিকর্তাকে বেশী প্রয়োজন।

কেন প্রয়োজন?

১. মানুষ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। অন্তত সৃষ্টিকর্তার ভয়ে হলেও সে অন্যায় থেকে বিরত থাকবে।



২. মানুষ সবসময় কারো উপর নির্ভর করতে চায়। যখন সব শেষ হয়ে যায় তখন অন্তত বলতে পারে যে সৃষ্টিকর্তা যা করেন তা ভালোর জন্যই করেন। এই নিশ্চিন্ত নির্ভরতার জন্য সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করা যায়।



৩. সমাজ নামক জিনিসটা টিকিয়ে রাখার জন্য ধর্মের প্রয়োজন। ধর্ম না থাকলে সমাজ ব্যাবস্থা ভেঙ্গে পরবে।



হ্যা, অনেকে বলতে পারেন যে আপনি নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন, আপনি নির্ভর না করেও ঠিকে থাকতে পারবেন। আপনাকে স্বাগতম। আপনাকে তাহলে সৃষ্টিকর্তা মানতে হবেনা।



কিন্তু কোন মানুষই ৪০% নাস্তিকও হতে পারেনা। আস্তিকতার শিকর হৃদয়ের অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত।

কোন এক অসহায় মুহূর্তে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে তাই সবাই বলে উঠে সৃষ্টিকর্তার নাম।



ধর্ম একটা বিশ্বাস। আর বিশ্বাসে আঘাত করার চেয়ে আপনি এর চেয়ে ভালো কিছু তৈরি করুন। সবাই সেটা মেনে নিবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

সুনীল রায় বলেছেন: বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করে। এদশে ঈশ্বরে বিশ্বাসী মানুষের সংখ্যা ৯৯% এরও বেশি। অন্য দিকে হল্যান্ডের মাত্র ১০% মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করে। এই তথ্যের কোন সূত্র দিতে পারছি না। এই তথ্য আমি এক জন ডাচ নাগরিকের কাছ থেকে ২০১০ সালে শোনা। তিনি নিজে একজন ক্যাথলিক খৃস্টান। তিনি এই তথ্য দেওয়ার সময় আক্ষেপ করছিলেন। যাই হোক এই সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে। কিন্তু আমার অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশ অন্যতম দূর্নীতিগ্রস্থ দেশ। শুধু যে সরকারী কর্তা ব্যক্তিরাই দূর্নীতির সাথে জড়িত তা কিন্তু নয়। আমি প্রায় ৬ বছর বিভিন্ন NGOতে কাজ করছি। NGO-গুলিতেও ভয়াবহ দূর্নীত চলছে।

গ্রামের যে লোকটি প্রতিদিন পূজা করে কিংবা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন বা এক জন স্কুল শিক্ষক যখন মেয়ের বিয়ের জন্য পাত্র খোঁজেন তখন ঘুষখোর জামাই তাদের প্রথম পছন্দ।
এদেশে খুন-খারাবিসহ সব অপকর্মই দেদারছে চলছে। রজাকার নামক নরপশদের মুক্তি চেয়ে হরতাল হয়, তান্ডব চলে।
অসলে নৈতিকতাই বড় কথা। ধর্মের সাথে নৈতিকতার চর্চা না হলে তা সমাজের উপকারের চেয়ে অপকার করে বেশি। ভারতীয় উপমহাদেশ এর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
অামাদের শিক্ষাও ব্যবস্থা ভাল না। এখানে দূর্নীতিকে উৎসাহিত করা হয়।

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

দিশার বলেছেন: ১) মানুষ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। অন্তত সৃষ্টিকর্তার ভয়ে হলেও সে অন্যায় থেকে বিরত থাকবে।

উত্তর) ভাই যুক্তি টা যে খাটে না সেটা সিম্পল একটা উদাহরণ দিয়ে দেখেন, বাংলাদেশ,পাকিস্তান তো ৯০ % মুসলিম বা ধার্মিক এর দেশ , অন্যায় , খুন ,ধর্ষণ , ঘুষ কি কম হচ্ছে? কিন্তু ও ধার্মিক এর দেশ নরওয়ে, সুইডেন এর দিকে দেখেন, হত্যা খুন ধর্ষণ কম হচ্ছে না বেশি ?

২) সমাজ নামক জিনিসটা টিকিয়ে রাখার জন্য ধর্মের প্রয়োজন। ধর্ম না থাকলে সমাজ ব্যাবস্থা ভেঙ্গে পরবে।

উত্তর: দেখেন ভাই এটাও ঠিক কথা না . সমাজ বেবস্থা কি, চীন, কিউবা,নরওয়ে , সুইডেন , এগুলা তে সমাজ বেবস্থা ভেঙ্গে পরেছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.