নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
https://www.youtube.com/watch?v=pUSU9vThZYw
সারা দুনিয়া থেকে যখন সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোয় মোট গচ্ছিত অর্থ কমেছে, তখন বাংলাদেশ থেকে তা বেড়েছে। বেড়েছে ভারত থেকেও। ভারতের মতো বাংলাদেশ থেকেও পাচার হওয়া অর্থের একাংশ সুইস ব্যাংকে গিয়ে জমা হচ্ছে।
সুইস ব্যাংকগুলোয় বাংলাদেশিদের গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ এক বছরের ব্যবধানে ৬২ শতাংশ বেড়েছে। একই সময়ে ভারতীয়দের অর্থ বেড়েছে প্রায় ৪৫ শতাংশ।.....
Click This Link
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের অর্থ বছরে ৬২% বেড়েছে
...গত এক দশকের মধ্যে ২০১৩ সালেই সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি অর্থ গচ্ছিত ছিল।
Click This Link
২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
ইনফা_অল বলেছেন: আমি কিছুটা দিলাম। বাকী আনেন।
২| ২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: সোহানী বলেছেন: হেহেহে... ভালইতো। এইটা কোন টাকা হইলো!!!!! এক সোনালি ব্যাংকইতো দিচে ৪/৫ হাজার কোটি... বাকি ব্যাংকগুলা হিসাবে আনেন। সহমত।
আরে শেয়ার বাজার, হলমার্ক, ডেসটিনি বেসিক ব্যাংক সব মিলিয়ে প্রায় আমাদের বাজেটের সমারন টাকা মেরে বসে আছে কিছু নেতা আমলা মন্ত্রী! ঐ টাকা কোথায়? অবশ্য ওখানে যাওয়া আসা টাকার হিসেব রাখা সব ম্যালা ঝামেলা। নিউইয়র্কের বা আটলান্টার ব্যাংকগুলোতে অনেক সুবিধা! আর পাশেই নিজের বাড়ী!
২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
ইনফা_অল বলেছেন: আমারও একই প্রশ্ন, "ঐ টাকা কোথায়?"
৩| ২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
বৈকুন্ঠ বলেছেন: গড় পরাতা হিসাব ধরলে বলা যায় বাংলাদেশের আশি শতাংশ মানুষের মানষিকতা খারাপ বা দুই নম্বর বা দুর্নিতিপরায়ন। অনেকেই হয়ত আপত্তি করতে পারেন কথাটার কিন্তু ভালোভাবে বিচার করার চেস্টা করলে বুঝা যায় আমরা কতটা দুর্নিতি, দুইনম্বরি আর নোংড়া মানষিকতায় নিমজ্জিত আছি। হাঁটা চলা করার সময় মানুষ যেমন টের পায়না যে সে বায়বীয় "সাগরে" ডুবে আছে তেমনি বাংলাদেশে বসবাস করা মানুষ গুলাও বুঝতে পারেনা যে সে কেমন দুর্নিতি করছে, ডুর্নিতি সইছে এবং দুর্নিতিকে প্রত্যক্ষ/পরোক্ষভাবে সাপোর্ট দিয়ে চলেছে। আর এই আশি পার্সেন্টের নোংড়া মানষিকতা এবং বাকি ২০ শতাংসের ভয় মিশ্রিত নিষ্ক্রীয়তাই জন্ম দিয়েছে আওয়ামিলীগ এবং বিএনপি নামের দুইটা শোষক চক্রের। রাজনৈতিক দল নামের আড়লে এই দুইটা আসলে মাফিয়া ধাঁচের দুইটা পারিবারিক ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান যারা কিনা কোন নিতি নৈতকতা বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা করেনা। তোয়াক্কা করেনা দেশের দশের ভালোমন্দের। আমরা ওদের এহেন আচরনে অনেকটা অভ্যস্থের মত হয়ে গেছি বিধায় এখনো এদের বিকল্প কিছু হতে যে পারে সেই ভাবনাটাই আমাদের মাথায় আসছেনা। আমরা যখন আওয়ামিলীগের যাঁতাকলে পিস্ট তখন কায়মনে বিএনপিকে কামনা করি আবার যখন বিএনপির দুঃশাসনে জীবন অতিষ্ট তখন বিপুল ভোটে আওয়ামিলীগকে জয়ী করি। আবার এ দুটি চক্রও মানুষকে বুদ্ধিবৃত্তিক দিক থেকে অথর্ব বানিয়ে রাখতে সব ধরনের চেষ্টা করেছে এবং করছে। সরকার পক্ষ থেকে ভালো কিছু করার চর্চা বা আহ্বান নাই। ওদের রাজনৈতিক প্রহরগুলি কাটে চুরি ডাকাতি আর প্রতিপক্ষকে দাবিয়ে রাখার প্ল্যান প্রোগ্রাম তৈরি করে। দেশের দশের ভালো হয় এমন কোন কিছু করার ভাবনা কষ্মিন কালেও ওদের মগজের আশেপাশে ঘেঁষতে পারেনা। ক্ষমতায় টিকে থাকার তাগিদে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সাথে আঁতাত বা যোগাযোগ আছে এমনসব ক্রিমিনাল মাইন্ডেড লোকদের বানানো হয়েছে মন্ত্রী এমপি। কিন্তু আমরা এসব দেখেও না দেখার ভান করছি বা আমরা এতটাই নীচুশ্রেনীর বুদ্ধিমত্তার অধিকারী যে এসব বোঝার ক্ষমতা আমাদের নাই। এহেন অবস্থায় কি আশা করা যায়?
আমার মতে সুইস ব্যাংকে ভারতীয়দের টাকাটা হলো শিল্পপতি বা ব্যাবসায়ীদের টাকা। কতটা সৎ বা কতটা অসৎ বা নৈতিক বা অনৈতিকভাবে উপার্জিত সে টাকা সেই বিশ্লেষনে যাবোনা। কারন আমার মাথাব্যাথা বাংলাদেশ নিয়ে। আমি জানি সুইসব্যাংকে জমা পরা বাংলাদেশীদের টাকাগুলোর সিংহভাগ রাজনিতির সাথে জড়িত ব্যাক্তিদের দেশ লুটের টাকা এবং এর বেশি অর্ধেক ক্ষমতাসীন চক্রটির মহিলাডনের। বাকি অর্ধেকের একটা বড় অংশ জিয়া পরিবারের, এবিষয়েও কোন সন্দেহ নাই।
হাতেগোনা কয়েক হাজার সন্ত্রাসী এবং কিছু অর্থলিপসু র্যাব/পুলিশ অফিসারের সহযোগিতায় এরা গড়ে তুলেছে ডাকাতি আর লুটপাটের বিশাল এই সাম্রাজ্য। ২০ কোটি মানুষের তুলনায় এরা কিছুই না। জনতা যদি সজাগ হয় তবে নিমিষেই ধুলার সাথে মিশে যাবে এদের দুর্গ। কিন্তু জনতা যে বোকা আর নোংড়া মানষিকতার! সামান্য স্বার্থ উদ্ধারের লক্ষ্যে বা কয়েকটা টাকার লোভে ওরা সন্ত্রাসীদের পা টিপে। অথচ সন্ত্রাসী বা দুর্নিতিপরায়ন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বদের তল্পিবহন যে তাকে এবং তার সন্তানদেরকে অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে সে খেয়াল রাখার মত্ বুদ্ধি তার কুবুদ্ধিপূর্ন ঘটে নাই। তাহলে তস্করের হাত থেকে এহেন জনতাকে বাঁচায় এমন সাধ্য কার?
২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১২
ইনফা_অল বলেছেন: সাথে দুষ্ট চক্রের সমর্থক হিসেবে জামায়াত/জাতীয়-পার্টির নাম গুলি আসা দরকার। বামরা এর থেকে দূরে নয়।
লজ্জা লজ্জা।
কিন্তু জনতা যে বোকা আর নোংড়া মানষিকতার! সামান্য স্বার্থ উদ্ধারের লক্ষ্যে বা কয়েকটা টাকার লোভে ওরা সন্ত্রাসীদের পা টিপে। অথচ সন্ত্রাসী বা দুর্নিতিপরায়ন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বদের তল্পিবহন যে তাকে এবং তার সন্তানদেরকে অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে সে খেয়াল রাখার মত্ বুদ্ধি তার কুবুদ্ধিপূর্ন ঘটে নাই। তাহলে তস্করের হাত থেকে এহেন জনতাকে বাঁচায় এমন সাধ্য কার? --একমত
৪| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
রাজ হাসান বলেছেন: ভাই ঐ হিসাব হচ্ছে যেইগুলো নামে করা সেগুলো,বেনামে যেইগুলো সেটার তো কোনো হিসেব নাই মানে সুইস ব্যাংক দেয় নাই।আর এমনিতেই হিসেব করেন না কেন ঘুসের হার কত??এই যে দেড় দুই লাখ কোটি টাকার বাজেট হয় তার কত % সঠিক প্রয়োগ হয় আর কত % লুটপাট হয় আর কত % এর গাফলতি জনিত খরচ, আর কত % অব্যবহৃত থাকে????
১% ধরলেও ১৫০০/২০০০ কোটি টাকা।
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
ইনফা_অল বলেছেন: মুদ্রার এ-পিঠ আর ও-পিঠ...
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
সোহানী বলেছেন: হেহেহে... ভালইতো। এইটা কোন টাকা হইলো!!!!! এক সোনালি ব্যাংকইতো দিচে ৪/৫ হাজার কোটি... বাকি ব্যাংকগুলা হিসাবে আনেন।