| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইকবাল১৫০২
আমি আমার ও চারপাশের দেখা ও শোনা কথাগুলো অন্যদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরছি। আশা করছি আমি ও আমাদের একটি গ্রুপ গড়ে উঠবে যারা স্বপ্নের বাংলাদেশ তৈরিতে ভূমিকা রাখবে। নিশ্চয় গঠনমূলক মতামত দিয়ে সাহায্য করবেন।
বেশ কয়েকটা জায়গায় দেখলাম, ‘বঙ্গবন্ধু যাদের ক্ষমা করে দিয়েছিলেন তাদের বিচার করার মাধ্যমে জাতিকে বিভক্ত করা হচ্ছে।’ অভিজ্ঞরা বলছেন- খুনি বা ধর্ষকদের ক্ষমা করা হয়নি। স্বাধীনতা যুদ্ধের খুব সাদামাটা গল্পটা হচ্ছে- পূর্ব পাকিস্তান আমলের শেষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় পাকিস্তানের সরকার গঠনের মেন্ডেট জনগণের কাছ থেকে পেয়েছিল। কিন্তু তৎকালিক ক্ষমতাসিন গোষ্টী তাদের সামরিক শক্তি নিয়ে বাংলাদেশের জনগণের উপর ঝাপিয়ে পড়েছিল। আত্নরক্ষার খাতিরে আমাদের প্রতিরোধ করা দরকার ছিল। বাকিটা আপনারা জানেন-বঙ্গবন্ধুর নের্তৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।
আর কিছু মানুষ পাকিস্তানী বাহিনীর পক্ষে কাজ করেছে। বলেছে- স্বাধীনতার নামে তারা ইসলামের বিরোধতা করছে, ভারতের দালালী করছে। ওরা চুক্তি যোদ্ধা। চিন্তা করুন আমি পানিতে ডুবে যাচ্ছি আর আপনি আমাকে লাথি মারছেন আর গালিও দিচ্ছেন। কিন্তু আমি কোনক্রমে পানির উপরে উঠে আসলাম একত্রিত হলাম আপনি তখন পরাজিত শক্তি। মহানুভবতা হতো যদি আপনাকে জড়িয়ে ধরতে পারতাম। ক্ষমা করুন আমার এ নীচতাকে।
সুতরাং যেখানে এত মৌলিক বিষয়ে যেখানে পার্থক্য সেখানে এক হওয়া খুব মুশকিল। এখন প্রশ্ন হলো কোনটা ন্যায়ের যুদ্ধ? মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে থাকা নাকি তার বিরোধীতা নিরন্তর করে যাওয়া। নিশ্চয় মহান আল্লাহ তায়ালা ন্যায়ের পক্ষেই থাকবেন
২|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
ইকবাল১৫০২ বলেছেন: ৭১-এ হয়েছিল। ই্নশাল্লাহ্ আগামীতেও ন্যায়ের বিচার হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
নিষ্কর্মা বলেছেন:
একাত্তরে কি ন্যায়ের জয় হয় নাই? আপনি কি মনে করেন?