নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Iqbal

ইকবাল১৫০২

আমি আমার ও চারপাশের দেখা ও শোনা কথাগুলো অন্যদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরছি। আশা করছি আমি ও আমাদের একটি গ্রুপ গড়ে উঠবে যারা স্বপ্নের বাংলাদেশ তৈরিতে ভূমিকা রাখবে। নিশ্চয় গঠনমূলক মতামত দিয়ে সাহায্য করবেন।

ইকবাল১৫০২ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজত’র ১৩ দফা এবং আগামী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

নির্বাচনের সময় প্রার্থীরা খুবই নাজুক অবস্থার মধ্যে থাকেন। তাই তারা প্রত্যেকের দ্বারে দ্বারে ভোট ভিক্ষার জন্য যান। স্বাভাবিক ভাবেই আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থিদেরও বিভিন্ন কওমী মাদ্রাসায় যেতে হচ্ছে। এবং মাদ্রাসার শিক্ষকরাও তাদের একচোট নিচ্ছেন। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের রাজনীতিতে ধর্মের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। একারণে মাথায় টুপি হাতে তসবিহ নিতেই হয়।

সম্ভবত একারণেই কওমী মাদ্রাসা ভিত্তিক সংগঠন নিজেই সরকার পতনের খেলায় (বিএনপি জামাতের প্ররোচনাই) নেমে পড়ে। এখন সুবিধা করতে না পারলেও তাদের প্রভাব রয়েছে, যা অন্য ধর্ম ভিত্তিক সংগঠনগুলোরও রয়েছে। বিষয়টি আগামী নির্বাচনে লক্ষ্য করা যাবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে-ভোট বিনপি-জামাতের পক্ষে গেলে ইলেকশন ঠিক আছে বলা হবে আর আওয়ামী লীগের পক্ষে গেলে বলা হবে ব্যাপক কারচুপি হয়েছে। ফলে বিষয়টি কোন সরল সমাধান নাই।

কথিত হেফাজতিদের ভোট আওয়ামী লীগের পক্ষে যাবে না এটা বলা খুব সহজ। তবে প্রার্থীদের সকলের কাছেই যেতে হয়। এটাই সৌজন্য।

আশঙ্কা করা হচ্ছে সিলেটে কামরানের জন্য হেফাজত ইস্যু খুব বিব্রতকর হবে। সিলেটবাসীরা বেশির ভাগ যদি হেফাজতের ১৩ দফার সমর্থক হয় তাহলে তারা কামরানের বিপক্ষে ভোট দিবেন। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মুসলিম ধর্মপ্রান কিন্তু ধর্মান্ধ না, সুতরাং ফলাফল হেফাজতের ১৩ দফার পক্ষে যাবে না। তবে সব কিছুর জন্য আমাদেরকে আরও কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। বাকিটা আল্লাহ্ ভাল জানেন।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

মাইন রানা বলেছেন: ১৩ দফার পক্ষে বাংলাদেশের সব মানুষ না হলেও গুলি করে মেরে ঢাকা থেকে তাঁদের তাড়িয়ে দেবার পক্ষেও সব মানুষ না মনে হয়।

দেখা যাক শেষ পর্যন্ত খেলায় কারা জিতে

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

ইকবাল১৫০২ বলেছেন: নিজেদের ১৩ দফা আদায়ের জন্য ঢাকা শহর জ্বালিয়ে দিতে হবে এটা কি ধরণের আচরণ।
এই বিপদজনক খেলা কারও জন্য শুভকর নয়।

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

সত্য কথা বলি বলেছেন: সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামীলীগ ইতিহাসও হতে পারে। ইতিহাস মানে ইতিহাসের ডাস্টবিনে।
কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্যইতো আওয়ামীলীগ তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছে, তাইনা ভাই !
সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু করতেও পারে দেখানোর জন্য যে তাদের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়।

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

ইকবাল১৫০২ বলেছেন: বিএনপি-জামাত যেহেতু নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। সুতরাং নির্বাচন সুষ্ঠু হবে এটা ধরে নিয়েই তারা নির্বাচন করছে।
তত্ত্বাবধাক ব্যবস্থায় গত নির্বাচন হলেও সংসদে অনুপস্থিত থাকার রেকর্ড বিএনপি করেছে।
সুতরাং নির্বচন যে ব্যবস্থাতেই হক না কেন বিরোধী দলের আচরণ সরকারী দলের বিরোধিতার মধ্যেই বেশি থাকে।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ভাল তো ভাল না........

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

শিক্ষানবিস বলেছেন: অনেক মানুষ আছেন, হেফাজতের পক্ষের নয়, কিন্তু হেফাজতের উপর আওয়ামী সরকারের বর্বরতার প্রতিবাদ করে থাকে। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দীকির কথা ধরতে পারেন।
এই প্রতিবাদী মানুষগুলো এখন ব্যালটের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানাবে।

০৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

ইকবাল১৫০২ বলেছেন: প্রতিবাদ জানানোর ভাষা ব্যালট হলে আমরা অনেক সভ্য হয়ে যেতাম। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তা হয় না। তা না হলে একটা নির্বাচিত সরকারকে হটানোর জন্য প্রধাণ বিরোধীদলের এত লম্ফ জম্প কেন। বিরোধী দল কি কথিত হেফাজতিদের ব্যবহার করতে চেয়েছিল? যেমন চাচ্ছে আগামী সিটি কর্রেশন ইলেকশনে? তবে এটা ঠিক আওয়ামী লীগের বিরোধীরা যেকোন ইস্যুতেই লীগের বিপক্ষে ভোট দিবে। কোন সমস্যা নাই এটাই গণতন্ত্র।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.