নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসসালামু আলাইকু‍ম!

www.alkawsar.com

ইসানুর রহমান

ইসলামিক ব্লগ! মুসলমানদের জন্য।ব্লগ অর্কাইভঃ islamicjibon.blogspot.com

ইসানুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি ভুল ধারণাঃ ৭৮৬ কি বিসমিল্লাহ'র বিকল্প!!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৪

যেসব ক্ষেত্রে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" লেখা মাসনূন বা মুস্তাহাব সেসব ক্ষেত্রে অনেকেই "৭৮৬" লিখে থাকে। আবজাদের হিসাবে এটা "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" এর অক্ষরগুলোর সংখ্যামানের সমষ্টি। কারো কারো ধারনা আছে যে, এই সংখ্যাগুলো লিখলে বা উচ্চারণ করলে "বিসমিল্লাহ" লেখার বা বলার কাজ হয়ে যাবে। এটা একটি ভুল ধারণা। মুখে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" পাঠ করে যদি এই অংকগুলো লেখা হয় তাহলে সেটা "বিসমিল্লাহ"র চিহ্ন গণ্য করা যেতে পারে। কিন্তু সরাসরি এই অংকটাকে "বিসমিল্লাহ"র বিকল্প মনে করা সম্পূর্ণ ভুল।



বলা বাহুল্য যে, একটি 'সুন্নাতে মুতাওয়ারাছা' যা সর্বযুগের ওলামা-মাশায়েখ ও দ্বীনদার ব্যক্তিদের অনুসৃত ছিল তা বাদ দিয়ে শুধু আবজাদী অংক লেখা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।



সূত্রঃ মাসিক আলকাউসার, ফেব্রুয়ারী ০৯।

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +১১/-২

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৮

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ৭৮৬ একটা পবিত্র সংখ্যা। এটা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির অপচেষ্টার জন্যে মাইনাস।

এই পোস্ট ইসলামের বিরুদ্ধে নাস্তিকদের চিরাচরিত ষড়যন্ত্রের একটি অংশ ছাড়া আর কিছুই নয়।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৭

ইসানুর রহমান বলেছেন: পবিত্র সংখ্যা কেমনে? একটু বিস্তারিত বলবেন আশা করি। হাদীস-কুরআনে এ সম্পর্কে কি কিছু আছে?

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৯

আরিফুর রহমান বলেছেন: বিচমিল্লার কমেডি ভার্সান নিয়া ছুটতাছেন.. কিন্তু এই আরবী শব্দটার মানে কিতা?

তেনার নামে শুরু হইলো??

তিনি কিডা?

তারে কেউ দেখছে ? না শুঞ্ছে?

এইসব এডভার্টাইজমেন্ট দিয়া আপনেগো কয় পয়সা লাভ হয়? আমগোও কিছু খবর দেন.. আমরাও কিছু রিয়ালের মুখ দেখি!!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩২

ইসানুর রহমান বলেছেন: ব্লগের শিরোনামে লেখা আছে। এই ব্লগ শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্য। সো, আপনার মত নাস্তিকদের জায়গা এখানে নয়।

ব্লক করলাম।

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৭

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম - এর জায়গায় "আল্লাহ্‌র নামে আরম্ভ করিতেছি" বল্লে কি ছওয়াব কম হবে? আসলে মন কি বলে সেটাই মূখ্য। কি, কিভাবে, কোন ভাষায় উচ্চারন করা হলো সেটা জরুরী না। এমনকি গানিতিক ভাষা যেমন এখানে ৭৮৬ -এর ব্যবহারে অসুবিধা কোথায়?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৫

ইসানুর রহমান বলেছেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা সাহাবাদের যুগে ৭৮৬ কে বিসমিল্লাহ'র পরিবর্তে বা বিকল্প হিসেব বিবেচনা করা হত না। তাই ৭৮৬ কে বিসমিল্লাহ'র বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করলে সেটা সুন্নাতের খেলাপ হবে বৈকি।

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫১

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম - এর জায়গায় "আল্লাহ্‌র নামে আরম্ভ করিতেছি" বল্লে কি ছওয়াব কম হবে? আসলে মন কি বলে সেটাই মূখ্য। কি, কিভাবে, কোন ভাষায় উচ্চারন করা হলো সেটা জরুরী না। এমনকি গানিতিক ভাষা যেমন এখানে ৭৮৬ -এর ব্যবহারে অসুবিধা কোথায়

বিস্লেমিমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলা অধিকতর ভাল ।

বর্নমালায় কি আসে যায় । আল কুরানে তো আগে নক্তা দেওয়া হইত না । এখন হয় । তাতে সমস্যা কি হইল । বর্নমালা তো মানূষ বের করছে নাকি ?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০১

ইসানুর রহমান বলেছেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা সাহাবাদের যুগে যেভাবে যে ইবাদত/আমল করা হত, সেসব ইবাদত/আমল সেভাবেই করা অধিকতর যুক্তিযুক্ত।

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০২

আমি মনির বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম।

পরিপূর্ন একমত। "৭৮৬" সংখ্যাটি "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" এর সংখ্যা মান হতে পারে তবে তা "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" এর বিকল্প হতে পারে না। তবে বিভিন্ন চিঠিপত্র, লিফলেট, পোষ্টার ইত্যাদি যেসব কাগজ-পত্র একবার ব্যাবহারের পর আর ব্যাবহার করা হয় না এবং ব্যাবহারের পর তা সঠিক ভাবে সংরক্ষন করা হয় না এই ধরনের কাগজ-পত্রে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" এর পরিবর্তে "৭৮৬" লেখাই নিরাপদ মনে হয়। তাহলে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" যা পবিত্র কোরআনের একটি আয়াত এর অমর্যাদা করার অপরাধ থেকে বাচা যায়।

পোষ্টে +

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১০

ইসানুর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৪

ত্রিশোনকু বলেছেন: ভাই,

আবজাদী কি?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১২

ইসানুর রহমান বলেছেন: আরবী বর্ণমালার প্রত্যেকটির একটা সংখ্যা মান আছে। এই সংখ্যামানকে আবজাদী বলা হয়।

৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১২

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: "বর্নমালায় কি আসে যায় । আল কুরানে তো আগে নক্তা দেওয়া হইত না । এখন হয় । তাতে সমস্যা কি হইল । বর্নমালা তো মানূষ বের করছে নাকি ?"

তো আপনার কথার সুত্র ধরেই বলা যায় যে তাতে কোন সমস্যা নাই। "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম", "আল্লাহ্‌র নামে আরম্ভ করিতেছি", "৭৮৬" সবই আল্লাহ্‌র কাছে একই অর্থ বহন করে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৭

ইসানুর রহমান বলেছেন: ‌একই অর্থ বহন করতে পারে। কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা সাহাবাদের যুগে যেভাবে যে ইবাদত করা হত, সেসব ইবাদত সেভাবেই করতে হবে এবং এটাই অধিকতর যুক্তিযুক্ত। আর এর বিপরীত হলে সেগুলো ইবাদত বলে গন্য হবে না।

৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৪

আমি মনির বলেছেন: আমি মনে হয় ভুল করে ফেলছি!!

আপনার দুইটা পোষ্ট দেখে মনে করেছিলাম আপনি নতুন ব্লগার। আপনি তো দেখি আমার চেয়েও পুরাতন ব্লগার!!!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৯

ইসানুর রহমান বলেছেন: কোন সমস্যা নাই। :)

৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৫

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: লেখক বলেছেন: "রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা সাহাবাদের যুগে যেভাবে যে ইবাদত/আমল করা হত, সেসব ইবাদত/আমল সেভাবেই করা অধিকতর যুক্তিযুক্ত।"

"রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা সাহাবাদের যুগে ৭৮৬ কে বিসমিল্লাহ'র পরিবর্তে বা বিকল্প হিসেব বিবেচনা করা হত না। তাই ৭৮৬ কে বিসমিল্লাহ'র বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করলে সেটা সুন্নাতের খেলাপ হবে বৈকি।"

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবিগন সে যুগে আরবীতে কথা বলতেন এবং বাংলা ভাষায় কথা বলাকে বিকল্প হিসেব বিবেচনা করা হয় নাই। তা আমি এখন বাংলায় কথা বলি বলে আমার সুন্নাতের খেলাপ হচ্ছেনা?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪০

ইসানুর রহমান বলেছেন: কথা বলা কি ইবাদত?

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৩

আমি মনির বলেছেন: @ব্রাইট স্‌মাইল্‌ আরবিতে কথা বলা ইবাদতের পর্যায়ে পরে না, এবং আরবিতে কথা বলা সুন্নতও নয়। সুতরাং আরবিতে কথা না বলে বাংলায় কথা বললে সুন্নতের খেলাফের প্রশ্নই আসে না।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৩

ইসানুর রহমান বলেছেন: একমত।

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৭

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: লেখক বলেছেন: "কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা সাহাবাদের যুগে যেভাবে যে ইবাদত করা হত, সেসব ইবাদত সেভাবেই করতে হবে এবং এটাই অধিকতর যুক্তিযুক্ত। আর এর বিপরীত হলে সেগুলো ইবাদত বলে গন্য হবে না। "

-- আপনার কাছে এটাই অধিকতর যুক্তিযুক্ত হতে পারে, অন্যের কাছে নাও হতে পারে। আর কোনগুলো ইবাদত হবে আর কোনগুলো হবেনা, সে বিচারের মালিক নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪২

ইসানুর রহমান বলেছেন: বিচারের মালিক নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌। কোন সন্দেহ নাই। তবে কিভাবে ইবাদত করতে হবে তা কিন্তু আল্লাহ বলে দিয়েছেন।

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫০

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: @আমি মনির :

"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" হলো কয়েকটা শব্দ, তাই এটা আরবীতে বলা সোজা, এই ক্ষেত্রে খুব সহজে সুন্নত পালন করা যায়। কিন্তু আরবীতে কথা বলাতো আর সোজা কাজ না, তাই ওটা আবার সুন্নত না। মানে আমার যেভাবে সুবিধা হয় সেভাবেই ব্যাখ্যা করিয়া নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪২

ইসানুর রহমান বলেছেন: ২৩ নং কমেন্ট দেখুন।

১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৫

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিচারের মালিক নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌। কোন সন্দেহ নাই। তবে কিভাবে ইবাদত করতে হবে তা কিন্তু আল্লাহ বলে দিয়েছেন।

আল্লাহ্ নিশ্চয়ই কোথাও বলেন নাই যে "তোমরা বাংলায় ইবাদত করিতে পারিবেনা"।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫০

ইসানুর রহমান বলেছেন: আপনি ২৩ নং কমেন্ট দেখুন।

১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০২

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: লেখক বলেছেন: কথা বলা কি ইবাদত?

-- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সব কাজই সুন্নত, তিনি যেভাবে চলিতেন, যে ভাষায় কথা বলিতেন, দৈনন্দিন যেসব কার্য্যকলাপ করিতেন তা পুন্খানুপুন্খরুপে পালন করা সবই সুন্নত।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫১

ইসানুর রহমান বলেছেন: আপনি সুন্নাতের সংজ্ঞায় তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন।

১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৫

শয়তান বলেছেন: ফুডাঘিলুহীন বলেছেন:বিস্লেমিমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলা অধিকতর ভাল ।


৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

ইসানুর রহমান বলেছেন: এখানে শয়তানি না করলে ভাল হয়।

১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১১

আমি মরতুজা বলেছেন: ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন:আল্লাহ্ নিশ্চয়ই কোথাও বলেন নাই যে "তোমরা বাংলায় ইবাদত করিতে পারিবেনা"।

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ ভাই এই কমেন্টের মাধ্যমে প্রামাণিত হলো ইসলাম সম্পর্কে আপনার ঙ্গান কতখানি B-)) B-)) ;) ।আগে ইসলাম সম্পর্কে একটু স্টাডি করেন তার পরে এই পোস্টে কমেন্ট করেন।

১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৪

আমি মরতুজা বলেছেন: ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন:রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সব কাজই সুন্নত, তিনি যেভাবে চলিতেন, যে ভাষায় কথা বলিতেন :D [, দৈনন্দিন যেসব কার্য্যকলাপ করিতেন তা পুন্খানুপুন্খরুপে পালন করা সবই সুন্নত।
ব্রাইট স্‌মাইল্‌ ভাই এই কমেন্টের মাধ্যমে প্রামাণিত হলো ইসলাম সম্পর্কে আপনার ঙ্গান কতখানি B-)) B-)) ;) ।আগে ইসলাম সম্পর্কে একটু স্টাডি করেন তার পরে এই পোস্টে কমেন্ট করেন।

১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৭

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: কথা বা ভাষার মাধ্যমেই ইবাদত করা হয়। কথার ভাষা হবে বাংলা, ইবাদতের ভাষা হবে আরবী। কথার ভাষাও যদি কষ্ট করে আরবীতে করা যায় তা হলে আমাদের সুন্নতের পাল্লাটা একটু ভারী হয়না?

১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২০

আমি মরতুজা বলেছেন: ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: কথা বা ভাষার মাধ্যমেই ইবাদত করা হয়। কথার ভাষা হবে বাংলা, ইবাদতের ভাষা হবে আরবী। কথার ভাষাও যদি কষ্ট করে আরবীতে করা যায় তা হলে আমাদের সুন্নতের পাল্লাটা একটু ভারী হয়না?

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ ভাই এই কমেন্টের মাধ্যমে প্রামাণিত হলো ইসলাম সম্পর্কে আপনার ঙ্গান কতখানি B-) B-) ;) ।আগে ইসলাম সম্পর্কে একটু স্টাডি করেন তার পরে এই পোস্টে কমেন্ট করেন।

২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৪

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: @আমি মরতুজা:

আপনিতো ইসলাম সম্পর্কে অনেক স্টাডি করেছেন, আপনি কেনো যে এখনো বাংলার পরিবর্তে আরবীতে কমেন্ট করছেন্ না ভেবে অবাক হচ্ছি।

২১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪২

আমি মরতুজা বলেছেন: হ্যা ভাই স্টাডি করেছি তাইতো বাংলায় পোস্ট করছি, আর আপনি স্টাডি করেননি তাই তো বুঝতে পারছেননা আমি কেন বাংলায়ে কমেন্ট করছি B-)) আবার অবাকও হচ্ছেন :|

২২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৭

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: @আমি মরতুজা: কিন্তু ইসলামের ইতিহাসে কোথাওতো বাংলা ভাষার কথা উল্লেখ নাই। যা ইসলামে উল্লেখ নাই, তা করাটা কি ঠিক?

২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৯

আমি মনির বলেছেন: ইবাদত হল আল্লাহ যেভাবে বলেছেন এবং রাসূলুল্লাহ (সঃ) যেভাবে দেখিয়ে গেছেন সেটা সেভাবে পালনের চেষ্টা করা। ইবাদতের ভিতরে কম-বেশি করা বিদআত, যা জঘন্যতম অপরাধ। কোন কাজের শুরুতে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" বলে শুরু করার জন্য আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, রাসূলুল্লাহ (সঃ) সেইঅনুযায়ী আমল করেছেন এবং আমাদেরকেও করার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন। তাই এটি ইবাদত হিসেবে গন্য। কিন্তু আরবিতে কথা বলা সুন্নত এই কথা কোরআন-হাদিসের কোথাও নেই। কিছু ইবাদতের ক্ষেত্রে আরবি আবশ্যকীয়, যেমন- নামাজ। নামাজের ভিতরে বাংলা বলার কোন সুযোগ নেই, সেখানে আরবিতেই সূরা পড়তে হবে।

"মানে আমার যেভাবে সুবিধা হয় সেভাবেই ব্যাখ্যা করিয়া নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ।"

> ইসলামে নিজের সুবিধামত ব্যাখ্যা করার কোন সুযোগ নাই। কোরআন-হাদিসের মুলনীতি অনুযাই ব্যাখ্যা করতে হবে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৯

ইসানুর রহমান বলেছেন: ভালো বলেছেন।

২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৫

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: আমি মনির বা আমি মরতুজা (ক্ষমা করবেন, "আমি"-তে কনফিঊসড)বলেছেন: "রাসূলুল্লাহ (সঃ) সেইঅনুযায়ী আমল করেছেন..."

কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরবীতে কথা বলা দেখিয়ে গেছেন, কষ্ট করে আরবী ভাষা শিখতে হবে বলে আপনারা সে আমলও করছেননা।

(আর এক জায়গায় দেখলাম, (সঃ) লিখা ঠিক না পুরু বাক্য সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলা/লিখা উচিৎ, আপনারা সে কাজটিও করেননি)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৫

ইসানুর রহমান বলেছেন: আরবীতে কথা বলা যদি ইবাদত হয় তাহলেতো আবু জাহেলেরও নেকির পাল্লা অনেক ভারি হবে।

আপনি ইবাদতের সংজ্ঞা ভালভাবে জেনে নেবেন আশা করি।

২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩০

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: নিজের যেটা সুবিধা হয় সেটা পালন করব, যেটা সুবিধা হয়না সেটা পালন করবোনা, এটা কি ঠিক হল?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৯

ইসানুর রহমান বলেছেন: ইসলামে নিজের সুবিধামত ব্যাখ্যা করা বা আমল করার কোন সুযোগ নাই। কোরআন-হাদিসের মুলনীতি অনুযাই ব্যাখ্যা ও আমল করতে হবে।

২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১০

ডিজিটালভূত বলেছেন: হ্যা, এটা কখনো বিছমিল্লাহর বিকল্প নয়। হতে পারে না। তেমনি বিসমিহী তাআলা বাক্যটাও বিছমিল্লার বিকল্প নয়।
বিছমিল্লাহ বলা সুন্নাত। একটি ইবাদত। এটা রাসূলুল্লাহ সা. যেভাবে শিখিয়েছেন সেভাবেই বলতে হবে। কোন বিকৃতি গ্রহণযোগ্য নয়।
পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ।
আমি জানি এ সংখ্যাটি হিন্দু ধর্ম মতে পবিত্র।

২৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২৩

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: হায়রে আমার কথার অর্থ কেউ বুঝলেন না । আমি বুঝাতে চেয়েছিলাম , ৭৮৬ এ বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম মিন করে অন্য কিছু নয় । আর লিখার ভাষা আর বর্নমালা ভিন্ন সময় ভিন্ন হতে পারে , যেমন বাংলাদেশে বাংলাভাষায় কথা বলা হয় । লিখা কী হয় না ? তাও হয় । এখন যদি বাংলায় কেউ যদি বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম লিখে, তাহলে রাসূল সঃ যা বলতেন তা ই মিন করে । তেমনি ৭৮৬ ও বিসমিল্লাহির রহ্মানির রাহিম মিন করে । মানে রাসুল সঃ সাথেই আছি নুতুন কিছু নয় । শুধু লিখার মাধ্যম নুতুন । যদি বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিমের পর আরো আরো বিশেষন লাগাই নিজের ঈচ্ছা মত, তাহলেই বিদাত হবে । বুঝতে পারছেন । যেমন আমরা নক্তা সহ কুরান পড়ি যা বিদাত নয় । অথবা ছাপা লিখা কুরান পড়ি , তা বিদাত নয় । ইসলাম কে কঠিন করার আগে ভাল করে সব বুঝতে চেষ্টা করুন । ধন্যবাদ । আর সব থেকে ভাল বলে ভিন্ন বিষয় আছে । খারাপ-চলে-ভাল-সব থেকে ভাল ।

২৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৪

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: রাসুল (সঃ) দাড়ি রাখিতেন তাই দাড়ি রাখা সুন্নত,
রাসুল (সঃ) দাড়িতে মেহদি লাগাতেন তাই দাড়িতে মেহ্‌দি লাগানো সুন্নত,
রাসুল (সঃ) আলখেল্লা পড়তেন, তাই আলখেল্লা পড়া সুন্নত,
রাসুল (সঃ) খেজুর দিয়ে ইফতার করতেন তাই খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নত
এবং আরও অনেক কিছু আছে যা রাসুল (সঃ) করতেন, তা আমাদের করা সুন্নত। এই সব কার্য্যকলাপ নিশ্চয়ই ইবাদতের পর্যায়ে পড়ে না।

এখন রাসুল (সঃ) আরবী ভাষায় কথা বলতেন তাই আরবী ভাষায় কথা বলা সুন্নত হবেনা কেন সেটা আমার এই ক্ষুদ্র জ্ঞানে বোধগম্য নয়।

নাকি যেগুলো পালন করা সহজ, সেগুলোই শুধু সুন্নত, যেগুলো কঠিন সেগুলো আবার সুন্নত না।

২৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৩

ব্রাইট স্‌মাইল্‌ বলেছেন: @ফুয়াদ০দিনহীন, আপনিতো আপনার ইচ্ছেমত, আপনি যেভাবে ভালো মনে করছেন সেভাবেই বলছেন যে "আমরা নক্তা সহ কুরান পড়ি যা বিদাত নয় । অথবা ছাপা লিখা কুরান পড়ি , তা বিদাত নয়"

কিন্তু আপনি কিভাবে জানলেন যে এটা বিদাত নয়? কোরআন-হাদিছ -এ কোথাও কি এটার উল্লেখ আছে?

আপনি আবার আপনার ইচ্ছেমত বলছেন "যদি বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিমের পর আরো আরো বিশেষন লাগাই নিজের ঈচ্ছা মত, তাহলেই বিদাত হবে । "

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিমের পর বিশেষন লাগানো যাবেনা, কোরআন-হাদিছ -এর কোথাও কি এর উল্লেখ আছে?


৩০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৭

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: @ব্রাইট স্‌মাইল্‌ ,

আপনি আমার উপর আক্রমন্তক বক্তব্য দিতেছেন । আমার পয়েন্ট খুব ক্লিয়ার , নক্তার সাথে ইবাদতের কোন সম্পর্ক নেই । এটা লিখার মিডিয়ামের সাথে সম্পর্কিত ।
এখন ইবাদত হিসাবে যদি আপনি বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম লিখেন, তার পর আর বাড়ান যা রাসূল সঃ বাড়াতেন না , তাহলে আপনি বিদাত করলেন । কিন্তু রাসূল সঃ আধুনিক কাগজে লিখতেন না, কিন্তু আপনি লিখেন তাতে বিদাত হবে না ।

বিদাতের সর্ত ১ ইবাদত হতে হবে,
২ ইবাদতের নামে নুতুন কিছু হতে হবে যা রাসূল সঃ করতেন না ।

যেমনঃ নামাজ পাচ ওয়াক্ত ফরজ । এখন যদি আপনি জারি করেন আরো দুই ওয়াক্ত বাধ্যতা মূলক নফল নামাজ পড়তে হবে , তাহলে সেঠি বিদাত হবে ।

রাসূল সঃ দুয়া হিসাবে বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহিম পড়তেন , আমরা যদি পড়ি তাতে দোষ নাই, আমরা যদি বাংলায় বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহিম লিখি তেতেই বা কি দোষ ? যদি সহজে গনিত(৭৮৬) দিয়ে বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহিম লিখি তাতেই বা কি দোষ ?

তবে সব থেকে নিরাপদ সাহাবি রাঃ রা যেভাবে করতেন, মানে আরবি দিয়ে লিখা ।

হ্যা, আমি মানি আমার ভুল হতে পারে । আমার বুঝার ভুল হতে পারে । আমি যা বুঝেছি তা ই ব্যক্ষা করেছি । আপনি মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাবের রঃ এর কিতাবুল তাওহিদ পড়তে পারেন । বিদাতের উপর অনেক বই আছে ।

৩১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:০৮

পুরাতন বলেছেন: +++

৩২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২১

ঘাস্‌ফুল বলেছেন: !!!!!!!!!!!!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.