নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৃত সত্যের দিকে আমাদের ছুটতে হবে..

রাশিদুল ইসলাম লাবলু

প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।

রাশিদুল ইসলাম লাবলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং এবং সর্বশক্তিমান-সর্বজ্ঞানীর জগৎ-পর্ব ২

৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৩


ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং তার দুটো বইতেই মহাবিশ্ব যে সসীম নয় তা নো-বাউন্ডারি তুত্ব দিয়ে প্রমান করার চেষ্টা করেছেন। আর ''দ্যা গ্র্যান্ড ডিজাইন'' বইতে প্রমান করার চেষ্টা করেছেন যেহেতু সসম নয় তাই এম থিওরি মোতাবেক বিলিয়ন বিলিয়ন মহাবিশ্ব আছে আলাদা আলাদা সূত্র নিয়ে। তাই কাকতালিয়ভাবে এই বিলিয়ন থেকে একটা বসবাসযোগ্য গ্রহ মিলে গেছে যেখানে জীবন ধারনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছুই রয়ে গেছে।

আধুনিক পর্দাথবিজ্ঞানীগন বিশেষ করে স্ফিতিতত্ত্ব নিয়ে যারা গবেষনা কবছেন তারা ইদানিং বুঝতে পারছেন বিগব্যাংগ মহাবিশ্বের মূল কারন নয়। বিগব্যাংগের পূর্বে কিছু ঘটেছিলো! কোয়ান্টাম দোদুল্যময়তার কারনে অসংখ্য ভ্যাকুয়াম স্তরের উদ্ভব ঘটে। সেই ভ্যাকুয়াম স্তরের ফ্লাকচুয়েশনের কারনে অসংখ্য মহাবিশ্ব সৃষ্টি হতে পারে। পদার্থবিজ্ঞানী আনেদ্র লিন্ডে তার গবেষনায় দেখিয়েছেন কিভাবে ক্লেওটিক ইনফ্লেশনের মাধ্যমে সম্প্রসারিত অসংখ্য বুদবুদের উদ্ভব ঘটে, সেই সম্প্রসারিত বুদবুদ থেকে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য বিগব্যাংগ আর সেই অসংখ্য বিগব্যাাংগ জন্ম দিয়েছে অসংখ্য মহাবিশ্বের। তিনি কম্পিউটার থ্রিডি’ও মাধ্যামে দেখিয়েছেন কিভাবে বুদবুদসম মহাবিশ্বগুলো একের সাথে অন্যের সম্পৃক্ত থাকে। বিগব্যাং শুধুমাত্র স্থান এবং সময় এর সৃষ্টি করে। সৃষ্টি করে একটি বাউন্ডারি। একটি মহাবিশ্ব। কিন্তু ইনফ্লেশন উদ্ভব ঘটায় অসংখ্য ভ্যাকুয়াম স্তরের আর সেই ভ্যাকুয়াম স্তরের কারনে অসংখ্য বিগব্যাংগ- অসংখ্য মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে।

সে তার গ্রান্ড ডিজাইন বইতে ৫ম অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন “ কোয়ান্টাম অনিশ্চয়তা, বক্র জগৎ, কোয়ার্ক, স্ট্রিং এবং অতিরিক্ত মাত্রাসমূহ আর এসব মিলে দেখা গেলো সম্ভাব্য মহাবিশ্বের সংখ্যা হতে পারে ১০’৫০০ টি যাদের প্রত্যোকের নিজস্ব প্রাকৃতিক নিয়মাবলী রয়েছে এবং এ সকল মহাবিশ্বের একটি হলো আমাদের জানা এই মহাবিশ্ব। পদার্থবিজ্ঞানীদের শুরুর সেই আশা যে অল্প কিছু সহজ ব্যাপার ধরে নিয়ে একটি একক তত্ত্ব গঠন করা যাবে যেটা মহাবিশ্বের সবকিছু ব্যাক্ষা করবে, সেটা হয়তো ছাড়তে হবে। তাহলে এ থেকে আমরা কোথায় পৌছাচ্ছি? এম তত্ত্ব যদি ১০’৫০০ সেট প্রকাশ্য নিয়মের জন্ম দেয় তার মধ্য থেকে ঠিক এই সেট নিয়ে এই মহাবিশ্বে আমরা কিভাবে হাজির হলাম?” আমরা না হয় মেনেই নিলাম অসংখ্য মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে এবং সৃষ্টি হবে কিন্তু তাতে কি আমাদের অথাৎ আল কোরাানের সাথে সংঘাত ঘটেছে। না কারন’ অসংখ্য মহাবিশ্বের সৃষ্টির বিষয়টি আল কোরআন স্বীকার করছে। আল কোরআনে উল্লেখ আছে “ আল্লাহই সৃষ্টি করিয়াছেন সপ্ত আকাশ এবং অনুরুপ সংখ্যক পৃথিবী। উহাদের মধ্যে নামিয়া আসে তাহার নির্দেশ: যাহাতে তোমরা বুঝিতে পারো যে আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান এবং জ্ঞানে আল্লাহ সবকিছুকে পরিবেষ্টন করিয়া আছেন” (৬৫:১২) আল কোরআনের (৬৫:১২) নং আয়াতের “সপ্ত আকাশ এবং অনুরুপ সংখ্যক পৃথিবী” বলতে (আকাশ ও পৃথিবী মিলেই একটি মহাবিশ্ব) সাতটি আকাশের জন্য অনুরূপ সংখ্যক পৃথিবী। (যদিও আরবী সাহিত্যে সাত বলতে বহু বোঝানো হয়) যা বহু বিশ্বের ধারনা দেয়। এ সকল আয়াত থেকে আমরা নি:সন্দেহে উপলদ্ধি করছি আলকোরআন আমাদের নিশ্চিত ভাবেই বহু মহাবিশ্বের ধারনা দিচ্ছে শুধু তাই নয় এবং সেখানেও আল্লাহর নির্দেশ নির্দেশিত হয়। আল কোরআনের দৃষ্টিভঙ্গিতে আন্দ্রেলিন্ডের বহুমহাবিশ্ব তত্ত্বই সঠিক।

তাহলে এখন প্রশ্ন হলো আমাদের এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি করতে এতগুলো মহাবিশ্ব সৃষ্টি করার কি দরকার ছিলো? বস্তুুর উত্থান উন্নয়ন অথবা বিক্শা প্রাপ্ত ঘটানোর কারনে? নাকি এমন অসংখ্য মহাবিশ্বের মধ্যে আমাদেরটাই একটি যে যোগ্য বলে প্রতিষ্ঠিত পেয়েছে। যদি আমরা ধরে নিই অসংখ্য মহাবিশ্বের সৃষ্টির মধ্য দিয়ে অন্যগুলো ধ্বংশ হয়ে গেছে আর আমাদের এই পৃথিবীটা যথাযোগ্য হওয়ার কারনে টিকে গেছে? তাহলে প্রশ্ন আসে যে “কেনো আমাদের এই পৃথিবীটা যোগ্য?” কোথা থেকে সে এই যোগ্যতা পেলো? কে দিলো তাকে এই যোগ্যতা? যোগ্য পৃথিবীটার এ সকল নিয়ম একেবারে খাপে খাপে মিলে গেলো কি করে? যার একটু এদিক ওদিক হলে এই ধরায় প্রাণী জগৎ সৃষ্টি হতো না সুষ্টি হতো না এই সুন্দর মহাবিশ্ব।

ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং তার গ্রান্ড ডিজাইন বইতে উল্লেখ করেছেন “ তাহলে এসব কাকতাল থেকে আমরা কি বুঝবো? ভাগ্যক্রমে এসব নিয়মসমূহের খুটিনাটির যে মিলন সেটা পরিবেশোদ্ভুত চলকসমূহের ভাগ্রক্রমে মিলে যাওয়া থেকে আলাদা। একে তো এটাকে এত সহজে ব্যাক্ষা করা সম্ভব নয়, তার উপর এতে গভীর ভৌত ও দাশর্নিক ইঙ্গিত নিহিত রয়েছে? আমাদের মহাবিশ্ব ও তার আইন সমূহ দেখে মনে হয় যেন একেবারে নকশা অনুযায়ী একেবারে দর্জির হাতে বানানো! যেমনটা হলে এখানে জীবনের অস্তিত্ব সম্ভব হবে। আর কেনোই বা এম তত্ত্ব ১০’৫০০ সেট প্রকাশ্য নিয়মের জন্ম দেয় তার মধ্য থেকে ঠিক এই সেট নিয়ে এই মহাবিশ্বে আমরা কিভাবে হাজির হলাম?” “এবং যেখানে এই নকশা থেকে বিচ্যুতির কোন অবকাশ নেই। ব্যাপারটার ব্যাক্ষা সহজ নয়, ফলে স্বাভাবিকভাবেই এ সম্পর্কে একটা প্রশ্ন আসে, এটা এমন কেনো?


আসুন আমরা এম তত্ত্বের এই অসংখ্য মহাবিশ্ব তত্ত্বটি পুরষ মানুষের র্স্পাম এর সাথে তুলনা করে ব্যাক্ষা করার চেষ্টা করি। লক্ষ কোটি স্পার্ম থেকে একটি স্পার্ম এ কেনো শিশু জন্ম নেয়? যেই স্পামটি যোগ্য ছিলো সেই জাইগোট রুপে সন্তান রুপে সৃষ্টি হযে থাকে নাকি এই যোগ্যতাকে অদৃশ্য এক জগত থেকে নির্ধারন করে দেওয়া হয়? আমরা এ বিষয়টি নিয়ে যদি পুঙ্খানুপাঙ্খ ভাবে বুঝতে পারবো শিশু উৎপাদনের গভিরের বিষয়টি যদি আমাদের আলোচনা করি। যখন যৌন মিলন বা যে কোন উপায়ে শুক্রানু নারীর যোনিমুখ দিযে জরায়ুতে প্রবেশ করে ( কম পক্ষে ১ মিঃলিঃ এবং এতে ৩ মিলিয়ন শুক্রাণু থাকতে পারে ) তখন কিছু কিছু শুক্রানু জরায়ুর মুখ থেকে সাঁতরে জরায়ুর অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। মেয়েদের তখন ডিম্বাণুর নি:সরণ হয । সে সময় শুক্রানু গর্ভাশয়ের মধ্য দিয়ে সাঁতরে ডিম্বনালী (ফেলোপিয়ান টিউব) এ প্রবেশ করে। ডিম্বানু স্থির হয়ে এক জায়গায় স্থির হয়ে বসে থাকে আর শুক্রানু ডিম্বাণুর দিকে সাঁতরে যায় কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাত্র একজনই ডিম্বাণুকে পায়। শুক্রাণু ডিম্বাণুর সাথে মিলে হয়ে যায় জাইগোট। এই জাইগোটে মাইটোসিস বিভাজন হয়, একটা থেকে দুইটা কোষ, দুই থেকে চার, চার থেকে আট এভাবে কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে একটা মানব শিশুর জন্ম হয়। যেহেতু জাইগোট এবং তার পরবর্তী সকল কোষে মাইটোসিস হয় সেহেতু সব গুলো কোষে ক্রোমোজোম একই রকম হয়, কোষগুলো একই রকম হয়। কিন্তু শিশুটি তারা যোগ্যতা গুনাগুন আচরন এসকল কিছু কিভাবে পাই। এই গুলো পাই শিশুর MEIOSIS বিভাজনের সময়। MEIOSIS বিভাজনের মাধ্যমে CHROMOSOME এর গুনাগুন শুধু মাত্র অঙ্কুরিত ব্যক্তিটা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকেনা বরং এটা বংশানুক্রমিক ভাবে ও বংশধরদের মধ্য দিয়েও ও গড়াতে থাকে। MEIOSIS এর কারখানার মধ্যেই সিদ্ধান্ত এসে যায পিতৃ-মাতৃ প্রজনন কোষ হতে উৎপন্ন ব্যক্তিটির গুনাগুন কিরুপ হইবে। এই কারখানার মধ্য দিয়েই বাছাই হতে থাকে ৭০ ট্রিলিয়ন ধরনের বিভিন্ন গুনাবলী সম্বলিত GENETICS MATERIALS। পিতৃ-মাতৃ CHROMOSOME এর মধ্য হতে কোন গুনাবলী সম্বলীতGENETICS MATERIALS এর CHROMOSOME টি উৎপন্ন ব্যক্তিটির ভাগে পড়তে চলেছে! এই কারখানার মধ্য দিয়েই নিরুপিত হয়ে যায উৎপন্ন ব্যক্তিটি একজন আইনষ্টাইন হইতেছে নাকি একটা উন্মাদ হইতেছে। এই কারখানার মধ্য দিয়েই জীব জগতের বৈশিষ্টের বৈচিত্রতা প্রকাশিত হয ও এর মধ্য দিয়েই DNA এর GENETICS MATERIALS এর পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই প্রানী জগতের বংশ ধারার মধ্যে বিবর্তন ধারাও চলতে থাকে। অদ্ভুত ব্যাপার হল এগুলী সবই আমাদেরই ব্যাপার বটে কিন্তু এটা আমাদের হস্তক্ষেপ বা নিয়ন্ত্রনের একেবারেই বাইরে, এবং সম্পূর্ণ দৃষ্টির বাইরে এক অদৃশ্য জগতের কারখানা। আমরা যেন সেখান থেকে কোন এক অদৃশ্য হস্তের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। একটি শিশু কি গুনাগুন সমৃদ্ধ হবে সেটা অদৃশ্য এক জগৎ যেনো নির্ধারন করে? নিয়ন্ত্রিত একটি বিষয় যেনো!

আমি এতক্ষণ ধরে মাইওসিস কারখানার গভীরের বিষয়টি তুলে ধরলাম এই কারনেই যে আমাদের এই মহাবিশ্ব যে সকল সুত্র সমৃদ্ধ হয়ে সৃষ্টি হয়েছে এটাকি নির্ধারিত নয়? যদি না হয় তাহলে কি করে এই পৃথিবী তার নির্দীষ্ট সুত্র সমূহ পেলো? সে তো অন্যভাবেই হতে পারতো! অন্য সুত্র সমেত আর কেনোই বা সে যোগ্য হলো? কেনো আমাদের মহাবিশ্ব এমন হলো যে তার আইন সমূহ দেখে মনে হয় যেন একেবারে নকশা অনুযায়ী একেবারে দর্জির হাতে বানানো? এর পিছনে কি কোন পরিকল্পনা কারী নেই?

(চলবে)
প্রথম পর্ব

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৮

সজীব আকিব বলেছেন: আপনি আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে দেড় হাজার বছর আগের গাল-গল্প মিলিয়ে দিতে চাচ্ছেন।

সাত আকাশ, সাত পৃথিবী, নিশ্চিদ্র আকাশ, আল্লার আরশ বহন করবে আট ফেরেসতা, চাঁদ আর সূর্য মিশে যাবে - এসব কথাবার্তা বিজ্ঞান জানা একটা বাচ্চা ছেলেও বলবেনা। সেখানে আল্লাপাকই বলে ফেলেছেন!

স্পষ্ট বলা হচ্ছে সাত আকাশ আর পৃথিবী। এটা নাকি আবার বহু বিশ্বের ধারণা দিচ্ছে, কী অদ্ভূত!

৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: স্পষ্ট বলা হচ্ছে সাত আকাশ আর পৃথিবী। এটা নাকি আবার বহু বিশ্বের ধারণা দিচ্ছে, কী অদ্ভূত!

আল কোরআনের এই আয়াত টি গভীরভাবে লক্ষ্য করুন “ আল্লাহই সৃষ্টি করিয়াছেন সপ্ত আকাশ এবং অনুরুপ সংখ্যক পৃথিবী। উহাদের মধ্যে নামিয়া আসে তাহার নির্দেশ: যাহাতে তোমরা বুঝিতে পারো যে আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান এবং জ্ঞানে আল্লাহ সবকিছুকে পরিবেষ্টন করিয়া আছেন”।

ভূলটাতো আপনারা এখানেই করেন। অনুরুপ সংখ্যক পৃথিবী বলতে নিশ্চয় একটি পৃথিবী নয়? সাতটি পৃথিবী।
আরবী ব্যকরনে বহু বলতে সাত ব্যবহার হয়। যদি আমার কথা বিশ্বাস না হয় তবে আশেপাশে আরবী জানা আরবী সাহি্ত্যবিদদের সাথে আলোচনা করুন । তারা আপনাকে বলবে আরবী ব্যকরনে সাত বলতে বহু বোঝানো হয়।

ভালো থাকুন।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভাই,একটু টাইপো......... !!

৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৭

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আমি বুঝলাম না। উপহাস করলেন নাকি গালি দিলেন।

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সরি ভাই ! বোঝাতে চেয়েছিলাম কিছু বানান ভুল আছে । আর, আমি আপনার ও ব্লগার কাছে-মানুষ এর পোষ্ট নিয়মিত পড়ি এবং প্রিয়তে রাখি । প্লিজ ভুল বুঝবেন না।

ধন্যবাদ ।

৩১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: না ঠিক আছে। আমি আসলে আপনার সংক্ষিপ্ত বর্ননা বুঝতে পারি নাই। তবে আপনাকে ধন্যবাদ না দিয়ে কোন উপায় নাই এই কারনে যে আমি লেখাটি আবার পড়লাম এবং দেখলাম অনেক জায়গায় বানান ভূল। সংশোধন করলাম।

ভালো থাকুন।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩১

কল্পদ্রুম বলেছেন: কেমন যেন রূপকথার গল্পের মত মনে হয়!ভালো লিখেছেন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকুন।

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:২৭

মোহামেদ বলেছেন:
আপনি এত কষ্ট করে কত নেকি?

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: সবাই কি আর নেকির কথা ভাবে? পরিতৃপ্তির একটা ব্যাপার আছে না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.