![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইশতিয়াক। জন্মসূত্রে পেয়ে গেছি লেখালেখির অধিকার। তাই লিখি মনের আনন্দে। যখন যা মন চায়।
সাদেক রাস্তা দিয়ে একা একা হাটছে।তার টাকার প্রয়োজন,টাকা না পেলে তার বাবা মারা যাবে।সে সকাল থেকে এই পর্যন্ত ৮-১০ জন এর বাসায় গিয়েছে টাকার জন্য,কিন্তু টাকা যোগার হয় নি।শেষ পর্যন্ত সে আর টাকার বেবস্থা করতে পারল না।সে এখন কাদতেও পারছে না।এক অদৃশ্য শক্তি তাকে ধরে রাখছে, সে আর চলার শক্তি পাচ্ছিল না। ঠিক এমন সময় একটা ফোন কল তাকে আশার আলো দেখাল।রাছেল কিছু টাকা যোগার করেছে।টাকা নিয়ে আসার জন্য ফোন করেছে।রাছেল বলেছে আমি এতটুকু ম্যেনেজ করতে পেরেছি।তুই এগুল নিয়ে হাসপাতালে যা,ডাক্তার ককে বল ওপারেসন শুরু করতে বাকি টাকা যোগার হয়ে যাবে।
সাদেক এক প্রশান্তির নিশ্বাস ফেলল।চিন্তা করল যারা তাদের উপকারে আসার কথা তারাই তাকে ফিরিয়ে দিয়েছে,কিন্তু যার কাছ থেকে কখনো চিন্তাও করিনি টাকার সেই আজ উঠে পরে লেগেছে।বাবা তুমি ভুল ছিলে, তুমি বলেছিলে সব সময় সৎ পথে চলতে।কিন্তু সৎ পথে রোজগার করেও আজ তোমাকে বাচানোর জন্য মাানুষের দারে দারে ফিরতে হচ্ছে।
এই ভেবে ভেবে সাদেক টাকার ব্যগ টা নিয়ে হাটছিল,ঠিক সেই মুহূর্তেই একজন লোক তার ব্যগটা ছিনতাই করে নিল,সাদেক শত চেষ্টা করেও পারল না তার বাবার চিকিৎসার টাকা গুল ছিনতাই কারির হাত থেকে নিতে।সে পথেই বসে পরলো,সে আর তার বাবাকে বাচাতে পারল না।তার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে।সে কিছুই দেখছেনা।সাদেক সেন্সলেস হয়ে পরে।
কিন্তু যখন তার হুস হল তখন খুব দেরি হয়ে গেছে।সে নিশ্চিত টাকার অভাবে তার বাবার মৃত্যু হয়েছে।সে ছুটে হাসপাতালে গেল,সে দৌড়াতে লাগল,তার বাবার কাছে যেতেই সে অবাক তার বাবার চিকিৎসা হয়ে গেছে।ডাক্তারের কাছে জানতে চাইলে,ডাক্তার জানান যে একটি লোক এসেছিল তার কাছে আপনার বাবার রিপোর্ট কার্ড ছিল, সে সকল চিকিৎসার খরজ দিয়েছে।
সাদেখ ধাঁধায় পরে গেল, কে এসেছিল, তাও আবার রিপোর্ট কার্ড নিয়ে?।
তখন তার মনে পরল তার যে ব্যগে টাকা ছিল সেটাতেই রিপোর্ট কার্ড ছিল,তাহলে কি ছিনতাই কারি এই সব করেছে।সে মনে মনে ভাবতে লাগল তার আপন জনরাই তাকে ফিরিয়ে দিয়েছে,কিন্তু একটা চোরও সেই মানবিকতা অর্জন করেছে,হায়রে কি আজব এই দুনিয়া।
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:০৯
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: হুমম লহ্ম রাখব।
২| ২৭ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরেহ বাহ! বাবা ছেলের এক সাথে ব্লগিং! দারুন একটা বিষয়।
আপনার জন্য রইল অনেক শুভেচ্ছা হ্যাপি ব্লগিং!
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:১২
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: থেংকু খেংকু
৩| ২৭ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর লিখেছো আন্কেল । লেখার থিম ভালো লেগেছে, মানবিকতা অর্জন না করতে পারলে মনুষ্য জন্মের কোন মানে নেই ।
লিখে যাও নিরন্তর । শুভ কামনা
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:১৪
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: দোয়া করবেন।যাতে আর ভাল লেখা উপহার দিতে পারি।
৪| ২৭ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
নাইট রিডার বলেছেন: আঙ্কেল লেখা চালিয়ে যান, আর বানান ভুলের ব্যাপারটা যে আপনি আপনার বাবার কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন তা আপনার বাবার মন্তব্য থেকে খুব বোঝা যাচ্ছে।
এসব সমালোচনাকারীর সমালোচনাকে পায়ে দলে ব্লগিং চালিয়ে যান।
শুভ ব্লগিং।
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:১৬
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: যথাসাদ্য চেষ্টা করব।
৫| ২৭ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//নাইট রিডার বলেছেন: আঙ্কেল লেখা চালিয়ে যান, আর বানান ভুলের ব্যাপারটা যে আপনি আপনার বাবার কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন তা আপনার বাবার মন্তব্য থেকে খুব বোঝা যাচ্ছে।
এসব সমালোচনাকারীর সমালোচনাকে পায়ে দলে ব্লগিং চালিয়ে যান।//
-মন্তব্য দেখলে হাসতে হাসতে পরান যায়
৬| ২৭ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সুন্দর মেসেজ
৭| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: লেখকের বাচ্চা!!!!!
আপনার লেখা ভালা হইছে!!!!!!
কেবল তো শুরু। ভুল-ত্রুটি যা আছে তা সামান্যই। ইনশাল্লাহ, সামনে আরো ভালো লেখা পাবো লেখকের বাচ্চার কাছ থেকে! ক্যারি অন ম্যান।
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:১৭
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: ইনশাল্লাহ
৮| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
মশিকুর বলেছেন:
বাবা-ছেলে একসাথে ব্লগিং চমৎকার ব্যাপার। শুভকামনা।।
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:২০
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: লেখার ইচ্ছা অনেক আগে থেকেই ছিল,কিন্তু কিছু ব্যাক্তির জন্য হয়ে উঠেনি।
৯| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: স্বাগতম ম্যান !
লেখকের বাচ্চা একদিন লেখক ই হবে !
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:২১
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: ইনশাল্লাহ,দোয়া করবেন।
১০| ২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১:৪৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ। দ্বিতীয় প্লাস দিলাম
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:২৩
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: থেংকু থেংকু।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: অভনন্দন লেখকের বাচ্চা।
তবে বানানের এমন ভয়াবহ ভুল থাকলে পাঠক একবারের বেশি উঁকি দিবে না।