![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইশতিয়াক। জন্মসূত্রে পেয়ে গেছি লেখালেখির অধিকার। তাই লিখি মনের আনন্দে। যখন যা মন চায়।
কিরে তুই পেন্সিল কইত্তে আনছস?
আম্মা আর কইওনা,আমি পুকুরের কাছে দাঁড়াইছি পুকুরতে একটা হাত উঠছে,হেই হাতটা আমারে এই পেন্সিল দিয়া গেছে।
সোহেল বাচ্চা ছেলে তার কথা শুনে তার মা হাসল।একটু পর তার ভাই এসে সোহেল কে ডাক দেয়।
কিরে সোহেল তুই বলে দোকান তে বাকিতে পেন্সিল আনছস।
হ ভাই আমি লেহুম,ইল্লাইগ্গা আনছি।
এমন সময় তার মা, এসে তাকে বলল,তোরে না এই পেন্সিল পুকুরের তে একটা হাত উঠছিল, ঐডা বলে দিছে।
এই শুনে সোহেল দৌড়ে পালিয়ে গেল।
সোহেল গ্রামের ছেলে,তবুও তার লেখা পড়ায় খুবই আগ্রহ,আর এই ছোট বয়স থেকেই সে অনেক গল্পের বই পরে শেষ করেছে।এমন কি তার বড় ভাইদের সকল বই সে নেরে চেরে দেখেছে।এমন কি যে সকল বই তার এই বয়সে পড়ার কথা ছিল না তাও সে পড়ে ফেলেছে।
আজ সোহেলের একটা কবিতা দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছে,তাই সে অনেক খুশী আগ্রহ বশত সবাইকে দেখাল কিন্তু কেও গুরুত্ব দিল না।
কিন্তু এতে সে হতাশ হয়নি,দিস্তায় দিস্তায় নিউজপ্রিন্ট কাগজে গল্প লিখত,আর গল্প পছন্দ না হলে তা দুমরে মুচরে ফেলে দিত।
একদিন সে একটা গল্প অসমাপ্ত করে,তা টেবিলে রেখে কলেজে চলে যায়, তার বাবা এসে তার গল্পটা পড়ে দেখল, ভালই লিখেছে।তার বাবা গল্পটা শেষ হবার অপেক্ষায় আছে।
সোহেল পরে যখন গল্পটা লিখতে বসলো তখন তার আর এই গল্পটি ভাল লাগল না, সে কাগজ টি ফেলে দিল।
কিছুদিন পর তার বাবা তাকে জানতে চাইল,তার ঐ গল্পটি লেখা শেষ হয়েছে কিনা,কিন্তু সে আর কিছুই বললনা।তখন তার বাবা বুঝতে পারল যে লেখাটা ফেলে দিয়েছে সে।যা হইছে, কিন্তু লেখাটা ভাল হইছিল।
আজ ২৭ বছর পর সোহেল একজন নামকরা লেখক,কিন্তু তার বাবা বেঁচে নেই,তার বাবা বেঁচে থাকলে হয়ত আজ তার লেখা পড়ে কিছু একটা মন্তব্য করত।
২| ২৮ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মিয়াসাব! আগের পোস্টে কমেন্টের রিপ্লাই না দিয়া নতুন পোস্ট? এইটাতে আরো বেশি বানান ভুল। খুব খুব খ্রাপ! তা ছাড়া অন্যান্য পোস্ট পড়া আর কমেন্ট করাও জরুরি।
৩| ২৮ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: যতটা সম্ভব বানান সঠিক করার চেষ্টা করছি।
৪| ২৮ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:২৫
is not available বলেছেন: খুব ভালো পরিবেশ পেয়েছেন আপনি| আমার অবস্থাটাতো আপনার সম্পূর্ণ বিপরীত,গল্প-উপন্যাসের বই হাতে দেখলেই বিরক্ত হত সবাই,বিশেষ করে পড়ার সময়ে| আমারতো আবার আউট বইগুলোই পড়তে ভাল লাগে পাঠ্যবইয়ের চেয়ে|
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:৩২
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: না আমি সেই পরিবেশটা পাইনি,মায়ের আচলের নিচে থেকে কিভাবে বাবুগিরি করতে হয় সিখেছি,আর বাবার কাছ থেকে ফারমের মুরগা উপাধি পেয়েছি।কিন্তু এখন বাস্তবতার সম্মুখিন হয়েছি মায়ের আচলের নিচ থেকে বেরিয়ে।
৫| ২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ২:০৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সুধী,
আনন্দ পাচ্ছি আপনার লেখা পড়ে।
শুভকামনা।
২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:৩৪
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: দোয়া করবেন যান আর বেশি আনন্দ দিতে পারি
৬| ২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:৫৩
সকাল হাসান বলেছেন: আবেগ পূর্ন একটি লেখা। বানানে কিছুটা সমস্যা তো রয়েছেই।
আর গল্পটা কনসেপ্টের তুলনায় একটু বেশিই ছোট হয়ে গেছে।
[কিছু মনে করবেন না, আমার যেগুলো বলা প্রয়োজন মনে হল বললাম ]
হ্যাপী ব্লগিং
২৯ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৪
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: বানানের সমস্যা গুলো দূর করার চেষ্টা করব। শুবেচ্ছা রইল আপনাকে।
৭| ২৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:১০
এহসান সাবির বলেছেন: গল্পটা কে আরেকটু বড় করা যেতে পারে।
শুভেচ্ছা।
২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: হুমম,মাথায় রইল।সময় পেলে লেখব।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১২
আহসানের ব্লগ বলেছেন: পোস্ট পড়লাম ।
সামহোয়ার ইন ব্লগে আপনাকে স্বাগতম ।
ব্লগে পড়ুন মন্তব্য করুণ আর ভাল থাকুন ।