![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ থেকে খুব বেশি দিন আগে নয়, তুমি ছিলে আমাদের মাঝে।
দিয়েছো সবটুকো ভালোবাসা আমাদেরকে উজাড় করে। তুমি সুখ চাও নি, সুখ দিতে চেয়েছিলে এই মমতাময়ী মানুষকে।
নিপুণ শব্দে মধ্যবিত্তের জীবনের গল্প বুননের অসাধারণ এক কারিগর। বুকের ভেতর জমে থাকা কান্না, পেজো তুলোর মেঘ করে আকাশে ওড়াতেন।
আজ স্যারের জন্মদিন।
তোমাকে দেখার সৌভাগ্য আমার হয় নি, দেখেছি যেদিন তুমি আর আমাকে দেখতে পাবে না। যখন নুহাশ পল্লীতে তোমাকে প্রথম দেখেছিলাম, কেন জানি হাহাকার করে উঠেছিল আমার বুকের ভেতর। আমি জানি শুধু আমার না, পূরা বাংলা ভাষার মানুষ সেদিন চোখের জল ধরে রাখতে পারে নি।
তুমি যে কি ছিলে, সেদিন বুঝেছিলাম।
এবার বইমেলা থেকে আর কোন বই কিনতে পারি নি, বইমেলাটা নির্জীব ছিল সত্যি। খুব কষ্ট হচ্ছিল বইমেলায় যেয়ে।
এতো ভালোবাসা যখন তুমি দিয়েছো, কি করে ভুলবে এই মানুষ তোমার।
কিন্তু খুব কষ্ট লাগলো, যখন আর সেই আমেজ পেলাম না তোমাকে নিয়ে।
এতো দ্রুত মানুষ কীভাবে সব মুছে ফেলে জীবন থেকে।
কিন্তু জানো, সত্যি তোমাকে কেউ মন থেকে মুছে ফেলে নি, আগের মতো- ঠিক আগের মতোই তোমাকে সবাই ভালবাসে।
তোমাকে অনুভব করে। তুমি বেঁচে থাকবে সারাজীবন তোমার সৃষ্টিতে এই বাংলার প্রতিটি মানুষের মনে।
শুভ জন্মদিন স্যার।
(হুমায়ূন আহমেদ স্যারকে উৎসর্গ)
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৭
ইমরান তপু-সরদার বলেছেন: ভালো লাগলো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর 'সাহিত্যিকের মৃত্যু এবং আমাদের গদগদে আবেগ' শিরোনামে একটি গদ্য রচনা করেছিলাম। আজ গদ্যটি স্মরণ করছি। যারা পড়েননি তাদের পড়ার আহবান জানাই। প্রাসাঙ্গিক হওয়ায় রিপোস্ট মেরে দিলাম।
সাহিত্যিকের মৃত্যু এবং আমাদের গদগদে আবেগ