নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এলোমেলো ভাবনার বাইরে বই পড়তে ভালোবাসি, আর পছন্দ নতুন জায়গায় নতুন মানুষের সাথে মিশে তাদের সুখ দুঃখের গল্প শোনা। খুব ইচ্ছা করে এই দেশ ছাড়িয়ে খুব দূরে ভিন্ন দেশের মানুষের খুব কাছে যেতে (সাদা-কালো মানুষের মনের কথা জানতে, তাদের ভালোবাসার রঙ জানতে।

ইমরান তপু-সরদার

যাযাবরী জীবনে সম্পুর্ন অসামাজিক জীব।

ইমরান তপু-সরদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

সর্ব-প্রথম কোন মেয়ে বেহেস্তে যাবে?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

একবার রাসুল (সঃ) মেয়ে ফাতিমার সাথে কথা বলছেন। এমন সময় রাসুল (সঃ) বললেন সর্বপ্রথম কোন মহিলা বেহেস্তে যাবে জানো? ফাতিমা না জানালো।
তখন রসুল (সঃ) তার নাম বললো, তখন ফাতিমা বুঝলেন না যে কারণটা কি? সেজন্য ফাতিমা মহিলার ঠিকানা নিলেন শুধু মাত্র জানার জন্য নিজ চোখে দেখার জন্য কি এমন করেন এই মহিলা যে সর্বপ্রথম তিনি বেহেস্তে যাবেন।
ঠিকানা মতো ফাতিমা (রাঃ) মহিলার বাড়ি গেলেন। আর বোঝার চেষ্টা করছেন কি এমন গুনের অধিকারী যে তিনিই প্রথম বেহেস্তে যাবেন।
ফাতিমা অন্যদের থেকে খুব বেশি পার্থক্য খুঁজে পেলেন না তাঁর মধ্যে।
সেহেতু ফাতিমা অপেক্ষা করতে লাগলেন। অন্যরকম কিছু দেখার জন্য।
হঠাৎ ফাতিমা দেখলেন তাঁর স্বামীর বাড়ি ফেরার সময় হয়ে গেছে এবং মহিলাটা তাঁর স্বামীর জন্য খাবার প্রস্তুত করে রাখছেন এবং সাথে একটা লাঠি।
ফাতিমা বুঝতে পারছেন না, কেন এই লাঠি?
তখন ফাতিমা জিজ্ঞাসা করলেন মহিলার কাছে।
মহিলা বললো আমি রান্না করেছি তাঁর খাওয়ার জন্য কিন্তু তিনি যদি কোন কারণে এই খাবার যদি তাঁর ভালো না লাগে, তাহলে উনি রাগের বসে আমাকে মারতে চাইতে পারেন। কিন্তু যদি লাঠি হাতের কাছে না পান। তাহলে কষ্ট করে তাকে লাঠি আনতে যেতে হবে। এতো কষ্ট করে এসে যদি আবার তাঁর যেন এই কষ্ট না করতে হয় যে কারণে আমি এই লাঠি তাঁর পাশেই রাখছি, যাহাতে যেন তাঁর কষ্ট না হয় আমাকে মারার জন্য।

তাহলে কে যাবে প্রথম বেহেস্তে।
(ঠিক কোন হাদিস থেকে নেওয়া হয়েছে আমি জানি না। )

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

হরিপদ কেরাণী বলেছেন: বর্তমানে উল্টা মাইর চলে। মেয়ের সাথে যোগ দেয় মেয়ের মা। তবে এই মাইর লাঠি দিয়ে না হলেও ব্রেইন দিয়ে চলে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

ইমরান তপু-সরদার বলেছেন: আসলেই।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬

খেলাঘর বলেছেন:


সোফিয়া লোরেন

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

শহুরে কাউয়া বলেছেন: বুঝলাম না। স্বামীর মাইর খাইলে বেহেস্তে যাইব মেয়েরা? B:-)

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

খেলাঘর বলেছেন:


@শহুরে কাউয়া ,

সব বেকুব এদেশে চলে আসে

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

আহলান বলেছেন: এমন হাদিসের রেফারেন্স খুব দরকার ... কারণ ঘটনাটি মহিলাদের জন্য অপমানজনক .....

স্বামীর বাধ্যগত থাকার ব্যপারে অনেক হুকুম আছে, তাই বলে মাইর খাওয়ার জন্য লাঠিও যোগাড় করে রাখা হবে , এটা কি ইসলাম সম্মত কোন কথা হতে পারে?

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

জেকলেট বলেছেন: ভাই আল্লাহ ভালো জানেন। কিন্তু আমার ধারনা হাদিসটি জাল।

কারন আল্লার রাসুল দাম্পত্য জীবনে লাঠি থেকে ভালোবাসার ব্যাপারে সবসময় উৎসাহিত করেছেন। তালাকের মত ব্যাপারে ও উনি মারার ব্যাপারে হাতের মেছোয়াক দিয়ে নিজের শরীরে হালকা আঘাত করে দেখিয়াছেন কত আস্থে মারতে হবে। অর্থাৎ এটা প্রতীকি আঘাত। আর এই হাদীসে ত উৎসাহিত করা হয়েছে।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

ইমরান তপু-সরদার বলেছেন: আমি কোন হাদিস জানি না। তবে এটা যে প্রতীকী ব্যবহার তা বোঝায় যায়।

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

জেকলেট বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার স্বামীর জন্য রান্না করা ও ইসলামে বাধ্য নয়। কোন মহিলা যদি স্বামীর জন্য রান্না না করে তাহলে শরীয়াহ বলে স্বামী রাননার জন্য ফোর্স করতে পারবেনা।

আশা থাকল বুজতে পারছেন। এই গুলো ধর্মের নামে প্রচার করবেননা প্লিজ। এই প্রচারে উল্টো পানিশড হবেন।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

ইমরান তপু-সরদার বলেছেন: ভাই এটা প্রতীকী।

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

জেকলেট বলেছেন: "আমি কোন হাদিস জানি না। তবে এটা যে প্রতীকী ব্যবহার তা বোঝায় যায়। !!!!!"

আপনি হাদীস জানেন না। তারপর ও আপনি আপনার লেখাকে "প্রতীকী ব্যবহার" বলে জষ্টিফাই করার চেষ্টা করছেন????

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫

ইমরান তপু-সরদার বলেছেন: আমি এটা শুনছিলাম।
ভুল হলে সরি সবার কাছে।

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

ইমরান তপু-সরদার বলেছেন: স্বামীর প্রতি মেয়েদের যে বিশ্বাস সেটা এখানে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। গুড় ভাবে নিয়েন না, জাস্ট প্রতীকী ব্যবহার।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা

মাশাল্লাহ! খুবই ভালো ব্যাপার।

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: বুঝি না ভাই পৃথিবীটা কি হলো

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: হাদিস সহ পোস্ট রেফারেন্স ছাড়া হলে যা হয় আর কি ! রাস্তা ঘাটের খুচরা কিছু হাদিসের বই পাওয়া যায় , যার মধ্যে খুব সম্ভবত ''মকসুদুল মোমেনিন'' টাইপ কিছু বই-এ এসব বিভ্রান্তিমূলক হাদিস পাওয়া যায় , যা ইসলাম সম্পর্কে মানুষ দের মাঝে বিরূপ ধারণা দেয়। ইসলাম নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে , যা অন্য ধর্ম দিতে পারেনি। আপনার পোস্টের শেষে আপনি নিজেই সন্দিহান যে এই হাদিস কোথা থেকে নেয়া হয়েছে। তাই , সন্দেহ সুচক হাদিস না জেনে পোস্ট করাটা আপনার অজ্ঞতা , নিজের ধর্মকে তুচ্ছ করারই নামান্তর। মনে রাখবেন , বিশুদ্ধ হাদিস জানতে হলে একমাত্র বিশুদ্ধ হাদিস গ্রন্থ যেমন : বুখারী , পড়া উচিত।

নারীদের আঘাত করার বেপারে ইসলামের অনেক স্কলার হারাম বলে ঘোষণা দিয়েছেন। ইসলাম শান্তিতে বিশ্বাসী , আঘাত করে নয়।

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটিও পড়ুন।
বেহেস্তের দরজার দিকে যাইতেছেন হুজুর

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নতুন বলেছেন: ভাই সত্য না যেনে রাসুল সা: এর নামে প্রচার করা মানে মিথ্যা প্রচার করা...

আপনি যেহেতু এই কাহিনি লিখেছন...এটা সত্য না মিথ্য বলার দায়িত্ব আপনার

এটা সত্য তার প্রমান দিন... নতূবা আপনি মিথ্য প্রচার করছেন...

না পারলে পোস্ট ডিলিট করুন...

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

কাশেম খান বলেছেন: জাল হাদিস মনে হয়...

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪০

হোসেন মনসুর বলেছেন: কিছু কিছু মোল্লা ছিল/আছে যারা স্ত্রীদের থেকে সেবা নেওযার জন্য এইসব ভুয়া গল্প বানাত।

১৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১০

মুকতোআকাশ বলেছেন: ছোট বেলায় একটা গল্প পড়েছিলাম। চালাক শিয়ালে এক কুমিরের বাচ্চা খেয়ে ফেলেছিল। শিয়াল একদিন হাতে একটা লাঠি নিয়ে নদীতে নেমেছে পানি খেতে। কুমির ও ওঁত পেতে ছিল। খপ করে শিয়ালের পা কামড়ে ধরেছে। চালাক শিয়াল সাথে সাথে বিপদ বুঝতে পারল তাই তাড়াতাড়ি বলে উঠল- আহারে! বোকা কুমির, বেচারি আমার লাঠির বদলে পা কামড়ে ধরেছে! বোকা কুমির চটকরে পা ছেড়ে দিয়ে লাঠিটি কামড়ে ধরল। অমনি শেয়াল ভোঁ দৌড়।
এখানে অবস্থা দেখছি অনেক টা তাই। কেউ বলছেন- স্বামীর মাইর খাইলে বেহেস্তে যাওয়া যাবে এটা কেমন কথা ?
কেউ বলছেন- জাল হাদিস। কেউবা বলছেন- নবী আস্তে করে হাত বুলাতে বলেছেন,ইত্যাদি ইত্যাদি।
কিন্তু এখনে যে স্বামীকে ভালবাসার কথা বলা হয়েছে তা খেয়াল করছেন না। ঐ মহিলা স্বামীকে এতই ভালোবাসেন যে ,কোন অবস্থাতেই তাঁর যেন কোন কষ্ট না হয় সে দিকে খেয়াল রেখেছেন।স্বামীটি ও নিশ্চয় তাঁর স্ত্রী কে অমনি ভালো বাসত। কোন অবস্থাতেই স্ত্রী যেন কোন কষ্ট না পায় সে দিকে নজর রাখতো। এখানে তো "স্ত্রী কে মারার অধিকার বা অপমানজনক" এসবই অপ্রাসঙ্গিক। শেয়ালের পা ছেড়ে দিয়ে লাঠি ধরার মত অবস্থা।
একটা হাদিস শুনে ছিলাম- স্বামী স্ত্রী উভয়ের দিকে তাকিয়ে যখন মুচকি হাসে আল্লাহ তখন উপর থেকে মুচকি হাসেন। হাদিস টা হয়ত হুবহু হলোনা, কিন্তু মূল বক্তব্য এমনি ।

২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫২

নূসরাত তানজীন লুবনা বলেছেন: রেফারেন্স ছাড়া ধর্মীয় বিষয়বস্তু নিয়ে লেখা উচিত না
এতে অনেকেই বিভ্রান্ত হতে পারেন
এবং অনেকে ইসলাম বিদ্বেসীও হয়ে উঠতে পারেন
সো পোষ্টটি হাইড করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.