![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি রক্ত বন্যা দেখিনি কোথাও, দেখেছি চোখের কান্না। সে অশ্রু ফোটায় ম্লান হয়েছে হীরা, মতি, মণি, পান্না।
সরকারে কয় নেই ভেদাভেদ ধর্মে, কিন্তু কর্ম তে?
ফালি ফালি ভাগ সেখানে কোটা নামের বর্ম তে।
অমুক কোটা তমুক কোটা কোণঠাসা আজ সাধারণ
এরা দেশের কেউনা যেন, এমনি করে আচরণ!
কোটার নামে খড়গ চলে, চাকরী চেয়ে কাঙ্গালী
শাসক এসে শোষণ করে, তাই কি মোরা বাঙালী?
ন্যায্য দাবী কইতে গেলে কান ফাটে রোজ হুমকিতে
আন্দোলনের সুরাহা কেন হয়না কভু শান্তিতে?
কথায় কথায় শাসায় কেন দেশকি কারো বাপ দাদার?
কোটা কমান মেধা দেখুন, ন্যায্য দাবী আজ সবার!
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: সব ঠিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ভরসা।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ১৯৮৬-৮৭ সালের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রণীত তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ১ লক্ষ ২ হাজার ৪৫৮ জন। ১৯৯৭-২০০১ সালে সংখ্যাটি বেড়ে দাঁড়ায় ১ লক্ষ ৮৬ হাজার ৭৯০ জন! ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত আরেকদফা তা বেড়ে দাঁড়ায় ২ লক্ষ ১০ হাজার ৪৮১ জনে!! বিগত দশ-বারো বছরে সংখ্যটি যে আরো বেড়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই!!!
এই হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার বেহাল দশা।
হিসাব করলে দেখা যায় দেশের মাত্র.......... ০.১১% ভাগ (শুণ্য দশমিক এগার) !!! ......... (মোট জনসংখ্যার ১% এর নয়ভাগের এক ভাগ...........!!!! সত্যি বিষ্ময়কর) মানুষের জন্য সরকারি চাকরিতে ৩০% কোটা সংরক্ষিত!!!!!
এটা কোন যুক্তি বলে কোন লেভেলের বিশেষজ্ঞরা করেছেন জানি না। যারা করেছেন তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা উচিৎ।
চরম বৈষম্যমূলক এ কোটা প্রথা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী বলে আমি মনে করি। মুক্তিযোদ্ধারা একাত্তরে তাঁদের সন্তান ও নাতিপুতিদের অধিকার আদায়ের জন্য যুদ্ধ করেননি। তাদের সংগ্রাম আর আত্মত্যাগ ছিল সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির জন্য, পাকিস্তানীদের বৈষম্যমূলক আচরণের বিরুদ্ধে। সরকারি চাকরিতে বাঙালিদের সম অধিকার নিশ্চিত করার জন্য।
কোটা পদ্ধতির সুবিধা নিয়ে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধারা জাতির মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাচ্ছে। সরকার প্রতিমাসে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারকে যে সম্মানী দেন তার একটি বড় অংশ ভূয়াদের পেটে যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:০৮
পিকো মাইন্ড বলেছেন: কথায় কথায় শাসায় কেন
দেশকি কারো বাপ লানার?......... হলে ভালো হতো।
জয় বাংলা !