নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রবাসী মন!
বুঝে আসছে না, এটাকে কী বলা চলে- স্বেচ্ছাচারিতা নাকি অবহেলা? কথা হচ্ছে আমাদের দেশের টিভি চ্যানেলগুলোর ঈদ আয়োজন নিয়ে। প্রতিটি চ্যানেলই ঢাক-ঢোল পিটিয়ে পাঁচ দিন, সাত দিন পর্যন্ত ‘বিশেষ’ আয়োজন প্রচারের ঘোষণা দিচ্ছে/দিয়েছে প্রতি বছর। প্রচার হচ্ছেও। কিন্তু এই অনুষ্ঠান দর্শকদের জন্য কতোখানি ‘বিশেষ’ হয়ে উঠছে, প্রশ্ন সেটি নিয়েই?
মান সংক্রান্ত প্রশ্ন তো আছেই। রয়েছে মাত্রাতিরিক্ত বিজ্ঞাপনের অত্যাচারও। তবে এ দু’টো বিষয় এখন নিয়ম হয়ে গেছে এক প্রকার। আমি ও দর্শক ধরেই নিয়েছেন, দেশীয় চ্যানেল মানেই আধ ঘণ্টার অনুষ্ঠানে কমপক্ষে বিশ মিনিটের বিজ্ঞাপন! চল্লিশ মিনিটের একটি নাটক দেখতে হলে, রিমোট ধরে কমপক্ষে দেড় ঘণ্টা বসে থাকতে হবে টিভির সামনে। তা-ও যদি অনুষ্ঠানটি ঠিকমতো দেখা যায়!
কিন্তু যাচ্ছে না। নিচে ডাবল স্ক্রল, কিছুক্ষণ পরপর এল-আকৃতির বিজ্ঞাপনে মূল স্ক্রিনের আকার দাঁড়াচ্ছে অর্ধেকেরও কম। এতো উৎপাত সহ্য করে নাটক-টেলিছবি দেখা তো সম্ভবই না। দেখলেও গল্পের ধারাবাহিকতা মনে রাখা অসম্ভব এক প্রকার। যুক্ত হয়েছে চ্যানেলের নতুন আরেকটি অজুহাত- ‘টেকনিক্যাল প্রবলেম’।
আমি/আমরা সবাই আমাদের মা-বোনদের ভারতীয় সিরিয়াল দেখে বলে বকা- বা অনেক কথা বলে থাকি! আসলে অধৈর্য মা বোনরা এজন্যই তো বিদেশি চ্যানেলের দিকে ঝুঁকছে! আর এটার জন্য আমাদের বাংলাদেশী চ্যানেলগুলোকেই দায়ী করবো!
আমি আবার হিন্দি-টিন্দি বুঝি না-দেখিও না, তাই ঈদের অনুষ্ঠান দেখার জন্য বাংলা চ্যানেল গুলোকেই সময় দিই, কিন্তু বিজ্ঞাপনের ভিড়ে এভাবে কি টিভি দেখা যায়? যত্তসব
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১৭
চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: অত্যাচার সহ্য করার মত না!
"চট্টলা এক্সপ্রেস" ইউটুব লিংকটা দিবেন?
২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
আমি এবার ঈদে টিভির সামনেই বসি নাই।
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১৮
চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: আপনি তখন টেনশন থেকে নিরাপদ ছিলেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
ডার্ক ম্যান বলেছেন: টিভি চ্যানেলগুলোর অত্যাচার এত বেশি যে কোন কিছু দেখার সাহস পায় না। প্রিয় চট্টগ্রাম নিয়ে ইমরাউল রাফাত সাহেবের "চট্টলা এক্সপ্রেস" দেখার খুব ইচ্ছা ছিলো কিন্তু পারি নি