নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রবাসী মন!
সিলেটে শিশু রাজন হত্যার পর এবার খুলনায় অমানুষিক নির্যাতন চালিয়ে আরেক শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে খুলনা মহানগরীর টুটপাড়া মোড়ে মিন্টুর মটর সাইকেল গ্যারেজে মলদ্বারে কম্প্রেসার পাইপ ঢুকিয়ে পেটে বাতাস প্রবেশ করানোর কারণে রাকীবুল ইসলাম (১২) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়। এক বছর আগে রাকীব ওই দোকানের কর্মচারী ছিল। জানা গেছে, সোমবার বিকালে রাকীবের মলদ্বার দিয়ে পেটে হাওয়া দেয়ার পর পেট ও শরীরের বিভিন্ন অংশ ফুলে যায়। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে খুলনা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাকিব মারা যায়।
হত্যাকাণ্ডের পরপরই স্থানীয়রা গ্যারেজ মালিক মিন্টু মিয়া (৪০) ও কর্মচারী শরীফ (৩৫) এবং তার মা বিউটি বেগমকে (৫৫) স্থানীয় জনতা পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। শিশু রাকীবুলের অপরাধ, সে মিন্টুর গ্যারেজে কাজ ছেড়ে দিয়ে অন্য গ্যারেজে কাজ নিয়েছে।
খবরটি এইমাত্র নেটে এসেই চোখে পড়ল! প্রথমে খুলে দেখার সাহস পাইনি। কোনরকম দাঁত মুখ খিঁচে খুলে দেখলাম। কোথাও না কোথাও মানুষ আছে বলেই এখনো অমানুষদের কথা বলার সাহস পাই!
জানি রাকিব হত্যা নিয়ে অতো তোলপাড় হবেনা, এমনকি খবরও কেউ নিবেনা। কোন লাভ হবে মানব্বন্ধন, প্রোফাইল পিক, কভার পিক চেঞ্জ করে? যদি দেশের সচেতন জনসমাজ শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে অবস্থান না নেয়...
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৮
চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: সময়মত আইনে সঠিক বিচার হলে তা থেকে রেহাই পাবো অন্ন্যতাই ভয়াবহ অসুস্থ আরো ভয়াবহ হতে থাকবে!
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
প্রামানিক বলেছেন: এই বিচারেও ফাঁসি চাই।
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৯
চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: সকল খুনের দ্রুত বিচার ও ফাঁসি চাই!
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩
শাহরিয়ার সনেট বলেছেন: নতুন আইন করতে হবে!
এই নর-পিষাজ কুত্তার বাচ্চাদের ফাঁসি দিতে হবে!
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১০
চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: আইনকে সঠিকভাবে ব্যাবহার না করলে, হাজারো নতুন আইন করলেও কোন লাভ নেই!
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭
জাহিদ নীল বলেছেন: রাজনের লাশ রাকিব নামে অন্য মায়ের কোলে
::
রাকিব কত আর বয়স হবে ! বার অথব তের। পারিবারিক অস্বচ্ছলতায় পড়াশুনার পার্ট চুকিয়ে কাজ করতে যায় একটা মোটর গ্যারেজে। খুলনা টুটপাড়া সংলগ্ন রোজ ব্যাটারী নামক মোটর সাইকেল গ্যারেজে দীর্ঘ পাঁচ মাস কাজ করে। মালিকের সাথে বনিবোনা না হওয়ায় রোজ ব্যাটারী এবং গ্যারেজের কাজ ছেড়ে পি. টি. আই. মোড় নতুন এক গ্যারেজে কাজ নেয়। পুরাতন মালিক মিন্টু মিয়ার কাজ ছেড়ে এসেছে দীর্ঘ দুই মাস। নতুন মালিকের একটি কাজে রাকিব টুটপাড়া কবর খানা যায়। পাশেই রোজ ব্যাটারী এবং মোটরসাইকেল গ্যারেজ । রাকিবের দেখা হয়ে যায় পুরাতন মালিক মিন্টু মিয়ার সাথে। কোমল ভাষায় সে রাকিবকে দোকানে ডেকে নেয়। এরপর তার কাজ ছেড়ে দেওয়ায় প্রতিশোধ পরায়ন মিন্টু মিয়া রাকিবকে শাস্তি দেয়ার উদ্দেশ্যে দোকানের ঝাপ টেনে দেয়। ভাইপো শরীফ এবং আরো কয়েকজন সহযোগীর সহায়তায় জোড় করে ঝাপটে ধরে রাখে রাকিব কে। গাড়ির চাকায় পাম্প দেয়া ইলেক্টিক মেশিনের নল রাকিবের পাছায় ঢুকিয়ে সুইচ অন করে দেয়া হয়। তীব্র বেগে পেটের ভিতর হাওয়া ঢোকায় পেট ফুলতে থাকে। অসহ্য যন্ত্রনায় বাঁচার আঁকুতি করলেও নির্মম মিন্টু মিয়া তাতে কর্নপাত করে না বরং বারবারই এমন করতে থাকে। রাকিবের আত্মচিত্কার শুনে একসময় আশে পাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে পর্যাপ্ত চিকিত্সার ব্যবস্হা না থাকায় নেয়া হয় সার্জিকালে তারপর সদর এবং সর্বশেষ খুলনা মেডিকেল। কিন্তু না সম্ভব হয়নি শেষ রক্ষা করা। সব প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে বিদায় নিয়েছে বিচারহীন দেশ, স্বার্থপর এবং নির্মম মানসিকাতার মানুষের পৃথিবী থেকে। ফেসবুকে ভিডিও শেয়ারের কারণ হয়ত সারা দেশব্যাপি জানতে পেরেছি রাজন হত্যার নির্মমতা। রাকিব হত্যায় আবার তার নির্মমতার পুনারবৃত্তি ঘটল।
এবার প্রতিবাদী জনগন চূড়ান্ত বিচারের জন্য আইনের উপর ভরসা রাখলেও সহায়তা করেছে ধরিয়ে দিতে। জনতার সামান্য উত্তম মাধ্যম সহ্য করে আশ্রয় নিয়েছে আইনের কাছে। অপরাধী গ্রেফতার হওয়ার পরও বিচার হয়নি এমন ঘটেছে বহুবার। চলমান প্রক্রিয়ায় রেখে জামিনে বের হয়ে গিয়েছে অপরাধীরা। কিন্তু প্রশাসনের কাছে অনুরোধ স্বজন প্রীতিতে বা ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে যেন অপরাধীরা বের হতে না পারে সে দিকে দৃষ্টি রাখবেন।
একজন সাধারন মানুষ এবং দেশর নাগরিক হিসাবে রোজ ব্যাটারী ও মোটর গ্যারেজের মালিক মিন্টু মিয়া এবং তার ভাইপো শরীফ সহ সকল অপরাধীর দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবী করছি। সঠিক শাস্তি, হত্যার বদলা হত্যা অর্থাত্ ফাঁসি চাই।
::
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১১
চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: সঠিক শাস্তি, হত্যার বদলা হত্যা অর্থাত্ ফাঁসি চাই!
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
জাহিদ নীল বলেছেন: রাজনের লাশ রাকিব নামে অন্য মায়ের কোলে
::
রাকিব কত আর বয়স হবে ! বার অথব তের। পারিবারিক অস্বচ্ছলতায় পড়াশুনার পার্ট চুকিয়ে কাজ করতে যায় একটা মোটর গ্যারেজে। খুলনা টুটপাড়া সংলগ্ন রোজ ব্যাটারী নামক মোটর সাইকেল গ্যারেজে দীর্ঘ পাঁচ মাস কাজ করে। মালিকের সাথে বনিবোনা না হওয়ায় রোজ ব্যাটারী এবং গ্যারেজের কাজ ছেড়ে পি. টি. আই. মোড় নতুন এক গ্যারেজে কাজ নেয়। পুরাতন মালিক মিন্টু মিয়ার কাজ ছেড়ে এসেছে দীর্ঘ দুই মাস। নতুন মালিকের একটি কাজে রাকিব টুটপাড়া কবর খানা যায়। পাশেই রোজ ব্যাটারী এবং মোটরসাইকেল গ্যারেজ । রাকিবের দেখা হয়ে যায় পুরাতন মালিক মিন্টু মিয়ার সাথে। কোমল ভাষায় সে রাকিবকে দোকানে ডেকে নেয়। এরপর তার কাজ ছেড়ে দেওয়ায় প্রতিশোধ পরায়ন মিন্টু মিয়া রাকিবকে শাস্তি দেয়ার উদ্দেশ্যে দোকানের ঝাপ টেনে দেয়। ভাইপো শরীফ এবং আরো কয়েকজন সহযোগীর সহায়তায় জোড় করে ঝাপটে ধরে রাখে রাকিব কে। গাড়ির চাকায় পাম্প দেয়া ইলেক্টিক মেশিনের নল রাকিবের পাছায় ঢুকিয়ে সুইচ অন করে দেয়া হয়। তীব্র বেগে পেটের ভিতর হাওয়া ঢোকায় পেট ফুলতে থাকে। অসহ্য যন্ত্রনায় বাঁচার আঁকুতি করলেও নির্মম মিন্টু মিয়া তাতে কর্নপাত করে না বরং বারবারই এমন করতে থাকে। রাকিবের আত্মচিত্কার শুনে একসময় আশে পাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে পর্যাপ্ত চিকিত্সার ব্যবস্হা না থাকায় নেয়া হয় সার্জিকালে তারপর সদর এবং সর্বশেষ খুলনা মেডিকেল। কিন্তু না সম্ভব হয়নি শেষ রক্ষা করা। সব প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে বিদায় নিয়েছে বিচারহীন দেশ, স্বার্থপর এবং নির্মম মানসিকাতার মানুষের পৃথিবী থেকে। ফেসবুকে ভিডিও শেয়ারের কারণ হয়ত সারা দেশব্যাপি জানতে পেরেছি রাজন হত্যার নির্মমতা। রাকিব হত্যায় আবার তার নির্মমতার পুনারবৃত্তি ঘটল।
এবার প্রতিবাদী জনগন চূড়ান্ত বিচারের জন্য আইনের উপর ভরসা রাখলেও সহায়তা করেছে ধরিয়ে দিতে। জনতার সামান্য উত্তম মাধ্যম সহ্য করে আশ্রয় নিয়েছে আইনের কাছে। অপরাধী গ্রেফতার হওয়ার পরও বিচার হয়নি এমন ঘটেছে বহুবার। চলমান প্রক্রিয়ায় রেখে জামিনে বের হয়ে গিয়েছে অপরাধীরা। কিন্তু প্রশাসনের কাছে অনুরোধ স্বজন প্রীতিতে বা ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে যেন অপরাধীরা বের হতে না পারে সে দিকে দৃষ্টি রাখবেন।
একজন সাধারন মানুষ এবং দেশর নাগরিক হিসাবে রোজ ব্যাটারী ও মোটর গ্যারেজের মালিক মিন্টু মিয়া এবং তার ভাইপো শরীফ সহ সকল অপরাধীর দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবী করছি। সঠিক শাস্তি, হত্যার বদলা হত্যা অর্থাত্ ফাঁসি চাই।
::
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১১
চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: সঠিক শাস্তি, হত্যার বদলা হত্যা অর্থাত্ ফাঁসি চাই!
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৭
এহসান সাবির বলেছেন:
এদেরকে একই ভাবে বাতাস দিতে হবে তবে মেরে ফেলা যাবে না...... বাতাস দিতে দিতে সারা দেশ ঘুরাতে হবে...।
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১২
চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: হ্যাঁ! এদেরকে একই ভাবে বাতাস দিতে হবে তবে মেরে ফেলা যাবে না। মধ্যযুগীয় বিচারের শাস্তি এমনটিই হওয়া উচিৎ!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: এসব কি চলতেই থাকবে? ভয়াবহ অসুস্থ এক সমাজে বসবাস করছি আমরা।