নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি হৃদয়ে বাংলাদেশ, প্রবাসেও বাংলাদেশ!

বহু বছর ধরে প্রবাসে দিন কাটাচ্ছি

চাটগাইয়া জাবেদ

প্রবাসী মন!

চাটগাইয়া জাবেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'প্রিয় মা\' যেখানেই থাকিস ভালো থাকিস! :((

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

প্রথমবার দেশ থেকে ছুটি করে এসেই ২০১২ সালেই মায়ের উদ্দেশ্যে লিখেছিলাম ফেসবুকে। তখন মা আর আমার মাঝে দুরত্ব ছিল সাত সমুদ্র তের নদী! মা ছিল বাংলাদেশ, আমি ছিলাম আরব আমিরাত! :( যদিও মা তখন দুনিয়ায় বেচে থেকেও দেখেনি কারণ আমার মায়ের কোন ফেসবুক আইডি ছিল না! আর এখনতো এ দুনিয়াতেও নেই :((
_______________________

প্রিয় "মা"

পত্রের প্রথমে নিও আমার সালাম ও অগণিত ভালোবাসা। বাবাকে আমার সশ্রদ্ধ সালাম জানিয়ো। আশাকরি পরওয়ারদেগার এর অশেষ রহমতে ভালোই আছো। আমি কিন্তু ভালোই আছি তোমার দোয়ায়। আমাকে নিয়ে অযথা চিন্তা করিও না। তোমার ছায়া সবসময়ই আমার সাথে আছে।

মাগো আমার এখনও মনে পড়ে আমি যে দিন ডুবাই আসবো সেই দিন তুমি আমাকে বলে ছিলে বাবা জাবেদ আজ তুই বিমানে ছড়বি আমার কত যে খুশি লাগছে, আমি যে দিন তোমাকে ছেড়ে ডুবাই আসবো সারা দিন অনেক কান্না করেছি কিন্ত তুমি আমাকে সান্তনা দেওয়ার জন্য নিজে কে সবসময় হাসি মুখে রাখতে চেয়েছ,আমি জানি তখন তোমার বুকের ভিতর কি আগুন জ্বলে, যখন আমি ডুবাই পোঁছে তোমাকে কল করি তুমি আমার সাথে কথা বলতে পারো নাই কান্নার জন্য।

মাগো জানো, কোথায় আবুধাবি আর কোথায় চট্রগ্রাম আজ এই দূরদেশে থেকে তোমায় ভীষন মনে পড়ছে।বার বার তোমার কথা মনে পড়ছে আর বুকের ভিতর অনেক দিনের মমতার শূন্যতা অনুভব করছি। আজ অনেকদিন হলো মা বলে ডাকতে পারছি না। মাগো এখন আর তোমার মত করে আদর করে কেউ ডাকে না। যখন তোমায় অনেক বেশী মনে পড়ে তখন আকাশের ঐ চাঁদটার দিকে তাকিয়ে ভাবি যে, পৃথিবীর অন্যপ্রান্ত থেকে তুমিও হয়তো চাঁদটাকে দেখছো আর তোমার এই অধম সন্তানটির কথা ভাবছো। মাগো যখন নিজেকে বড়ই একা আর দুনিয়াটাকে স্বার্থপর বলে মনে হয় তখন তোমাকে অনেক মনে পড়ে। পার্ক বেন্ঞটায় বসে তোমার কথা ভাবি আর ছল ছল চোখদুটো দিয়ে অঝরে জল গরিয়ে পড়ে।"মা" শব্দটা যে কতটা আপন তা আগে বুঝতে পারিনি। একটি মহূর্তের জন্যও তোমাকে ভুলতে পারি না।মেহেরবান খোদার নিকট একটাই মিনতি যেন মৃত্যুর পূর্বমহূর্ত পর্যন্ত তোমায় ভুলে না যাই।

"মা" মাগো, তোমায় জানা অজানা কতইনা কষ্ট দিয়েছি।সেই গর্ভে থাকাকালীন সময় থেকে আজ অবধী তোমায় কত যন্ত্রনা কত কষ্ট দিয়েছি।তুমি শুধুই মুখ বুজে সহ্য করেছো কিন্তু কখনো প্রতিবাদ করোনি। ছোটবেলায় কতবার তোমার কোলে মলত্যাগ করেছি। অবহেলায় দূরে ফেলে দাওনি বরং পরম মমতায় আর আদরে মেনে নিয়েছো।কপালে কালো টিপ এঁকে দিয়েছো। গাল দুটোতে চুমু খেয়েছো। আমাকে রক্ষা করার জন্য তাবিজ বেঁধে দিয়েছিলে। ঘুম থেকে হঠাৎ জেগে গেলে তোমায় না দেখতে পেয়ে চিৎকার করে উঠেছি, তুমি সকল কাজকর্ম ফেলে আমার কাছে ছুটে এসেছো। পরম আদরের সাথে বুকে তুলে নিয়ে পিঠে হাত বুলিয়ে দিয়ে ঘুম পারিয়ে দিয়েছো। তুমি জানোনা মা তোমাকে ক্ষণিকের জন্য না দেখতে পেলে বুকের ভিতরটায় গলা কাঁটা কবুতরের মত ছটফট করে উঠতো। আমি জানি আমার জন্য তোমারও ঠিক একই অনুভূতি ছিলো এবং এখনো আছে।

তোমার মনে পড়ে ছোটবেলায় তুমি আমাকে কোলে নিয়ে সারাবাড়ি ঘুর বেড়াতে।জানো মা তখন আমি কি ভাবতাম? আমি ভাবতাম যে, যখন আমি বড় হয়ে যাব তখন আমি তোমাকে কোলে নিয়ে সাড়াবাড়ি ঘুরাবো।আমি কতটা বোকা ছিলাম তাই না? মাগো অনেক মনে পড়ে তোমায়, বলে বুঝাতে পারবো না। তুমি ছোটবেলা কত আমাকে দোলনায় দোল খাইয়েছো। দুহাত দিয়ে মুখ ঢেকে "ফুক্কি" নামক শব্দটি দ্বারা আমাকে আনন্দ দেয়ার চেষ্টা করেছো। যখন মুখের বুলি ফুটতে শুরু করে তখন মা ডাকটি শোনার জন্য কতবার বলেছো,"বলো মা,এইতো শোনা আবার বলো মা।" মাগো সত্যি বলছি "মা" শব্দটা তোমার এত প্রিয় জানলে খোদার কাছে অনুরোধ করতাম যেন জন্মের পর পরই মা বলে ডাকতে পারতাম।

আমার আজও মনে পড়ে তুমি আমার মাথায় নারিকেল তেল ঘষে থুতনিতে ধরে ডানদিকে একটা সিথি কেটে দিতে।মাগো আজ আমি মাঝে সিথি কাটি, কেউ তোমার মত করে এলোমেলো চুলগুলোতে তেল দিয়ে দেয় না।মাঝে মাঝে গালে হাত দিয়ে তোমার হাতের স্পর্শ খোঁজার চেষ্টা করি। মাগো আমার মনে আছে আমাকে তোমার কোলে বসিয়ে রাতে চাঁদটাকে দেখিয়ে কবিতা পড়ে শোনাতে,"আয় আয় চাঁদ মামা"। তখন কবিতার শেষটায় তুমি হাতটা আমার কপালে এনে বলতে,"চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।"

মাগো, ও মা, পারলে তোমার এই অধম সন্তানকে ক্ষমা করে দিও। সেই প্রথম থেকেই তোমাকে কত জ্বালাতন করেছি। তোমার খাবার কতদিন আমিই খেয়ে ফেলেছি।তুমি শুধুই আমার মুখের দিকে তাকিয়ে হেসেছো। কত অন্যায় আবদার করেছি তোমার কাছে। সেই আবদার রক্ষা করতে কতইনা কষ্ট পেতে হয়েছে তোমাকে। মাগো জানিনা কবে আবার তোমার কোলে ফিরে যাব। আজ তোমাকে কাছে না পেয়ে যে অনুভূতি কাজ করছে সেই অনুভূতির আদলে সারাজীবন যেন তোমার পায়ে স্থান পাই এই কামনাই করি উপরওয়ালার কাছে। মাগো আবারো বলি কোন ভুল ত্রুটি করে থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখো। তোমার ঋণ দুই ভুবনের সমস্ত কিছুর বিনিময়ে শোধ হবে না মাগো। ভালো থেকো মা, নিজের প্রতি খেয়াল রেখো। ঠিকমত খাওয়া-দাওয়া করিও। আল্লাহআল্লাহ্‌ ভরসা হোক তোমাদের।

ইতি..........
তোমার হতভাগা সন্তান
মোহাম্মাদ জাবেদ হোসাইন
আবুধাবি সংযুক্ত আরব আমিরাত
প্রিয় "মা"

পত্রের প্রথমে নিও আমার সালাম ও অগণিত ভালোবাসা। বাবাকে আমার সশ্রদ্ধ সালাম জানিয়ো। আশাকরি পরওয়ারদেগার এর অশেষ রহমতে ভালোই আছো। আমি কিন্তু ভালোই আছি তোমার দোয়ায়। আমাকে নিয়ে অযথা চিন্তা করিও না। তোমার ছায়া সবসময়ই আমার সাথে আছে।

মাগো আমার এখনও মনে পড়ে আমি যে দিন ডুবাই আসবো সেই দিন তুমি আমাকে বলে ছিলে বাবা জাবেদ আজ তুই বিমানে ছড়বি আমার কত যে খুশি লাগছে, আমি যে দিন তোমাকে ছেড়ে ডুবাই আসবো সারা দিন অনেক কান্না করেছি কিন্ত তুমি আমাকে সান্তনা দেওয়ার জন্য নিজে কে সবসময় হাসি মুখে রাখতে চেয়েছ,আমি জানি তখন তোমার বুকের ভিতর কি আগুন জ্বলে, যখন আমি ডুবাই পোঁছে তোমাকে কল করি তুমি আমার সাথে কথা বলতে পারো নাই কান্নার জন্য।

মাগো জানো, কোথায় আবুধাবি আর কোথায় চট্রগ্রাম আজ এই দূরদেশে থেকে তোমায় ভীষন মনে পড়ছে।বার বার তোমার কথা মনে পড়ছে আর বুকের ভিতর অনেক দিনের মমতার শূন্যতা অনুভব করছি। আজ অনেকদিন হলো মা বলে ডাকতে পারছি না। মাগো এখন আর তোমার মত করে আদর করে কেউ ডাকে না। যখন তোমায় অনেক বেশী মনে পড়ে তখন আকাশের ঐ চাঁদটার দিকে তাকিয়ে ভাবি যে, পৃথিবীর অন্যপ্রান্ত থেকে তুমিও হয়তো চাঁদটাকে দেখছো আর তোমার এই অধম সন্তানটির কথা ভাবছো। মাগো যখন নিজেকে বড়ই একা আর দুনিয়াটাকে স্বার্থপর বলে মনে হয় তখন তোমাকে অনেক মনে পড়ে। পার্ক বেন্ঞটায় বসে তোমার কথা ভাবি আর ছল ছল চোখদুটো দিয়ে অঝরে জল গরিয়ে পড়ে।"মা" শব্দটা যে কতটা আপন তা আগে বুঝতে পারিনি। একটি মহূর্তের জন্যও তোমাকে ভুলতে পারি না।মেহেরবান খোদার নিকট একটাই মিনতি যেন মৃত্যুর পূর্বমহূর্ত পর্যন্ত তোমায় ভুলে না যাই।

"মা" মাগো, তোমায় জানা অজানা কতইনা কষ্ট দিয়েছি।সেই গর্ভে থাকাকালীন সময় থেকে আজ অবধী তোমায় কত যন্ত্রনা কত কষ্ট দিয়েছি।তুমি শুধুই মুখ বুজে সহ্য করেছো কিন্তু কখনো প্রতিবাদ করোনি। ছোটবেলায় কতবার তোমার কোলে মলত্যাগ করেছি। অবহেলায় দূরে ফেলে দাওনি বরং পরম মমতায় আর আদরে মেনে নিয়েছো।কপালে কালো টিপ এঁকে দিয়েছো। গাল দুটোতে চুমু খেয়েছো। আমাকে রক্ষা করার জন্য তাবিজ বেঁধে দিয়েছিলে। ঘুম থেকে হঠাৎ জেগে গেলে তোমায় না দেখতে পেয়ে চিৎকার করে উঠেছি, তুমি সকল কাজকর্ম ফেলে আমার কাছে ছুটে এসেছো। পরম আদরের সাথে বুকে তুলে নিয়ে পিঠে হাত বুলিয়ে দিয়ে ঘুম পারিয়ে দিয়েছো। তুমি জানোনা মা তোমাকে ক্ষণিকের জন্য না দেখতে পেলে বুকের ভিতরটায় গলা কাঁটা কবুতরের মত ছটফট করে উঠতো। আমি জানি আমার জন্য তোমারও ঠিক একই অনুভূতি ছিলো এবং এখনো আছে।

তোমার মনে পড়ে ছোটবেলায় তুমি আমাকে কোলে নিয়ে সারাবাড়ি ঘুর বেড়াতে।জানো মা তখন আমি কি ভাবতাম? আমি ভাবতাম যে, যখন আমি বড় হয়ে যাব তখন আমি তোমাকে কোলে নিয়ে সাড়াবাড়ি ঘুরাবো।আমি কতটা বোকা ছিলাম তাই না? মাগো অনেক মনে পড়ে তোমায়, বলে বুঝাতে পারবো না। তুমি ছোটবেলা কত আমাকে দোলনায় দোল খাইয়েছো। দুহাত দিয়ে মুখ ঢেকে "ফুক্কি" নামক শব্দটি দ্বারা আমাকে আনন্দ দেয়ার চেষ্টা করেছো। যখন মুখের বুলি ফুটতে শুরু করে তখন মা ডাকটি শোনার জন্য কতবার বলেছো,"বলো মা,এইতো শোনা আবার বলো মা।" মাগো সত্যি বলছি "মা" শব্দটা তোমার এত প্রিয় জানলে খোদার কাছে অনুরোধ করতাম যেন জন্মের পর পরই মা বলে ডাকতে পারতাম।

আমার আজও মনে পড়ে তুমি আমার মাথায় নারিকেল তেল ঘষে থুতনিতে ধরে ডানদিকে একটা সিথি কেটে দিতে।মাগো আজ আমি মাঝে সিথি কাটি, কেউ তোমার মত করে এলোমেলো চুলগুলোতে তেল দিয়ে দেয় না।মাঝে মাঝে গালে হাত দিয়ে তোমার হাতের স্পর্শ খোঁজার চেষ্টা করি। মাগো আমার মনে আছে আমাকে তোমার কোলে বসিয়ে রাতে চাঁদটাকে দেখিয়ে কবিতা পড়ে শোনাতে,"আয় আয় চাঁদ মামা"। তখন কবিতার শেষটায় তুমি হাতটা আমার কপালে এনে বলতে,"চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।"

মাগো, ও মা, পারলে তোমার এই অধম সন্তানকে ক্ষমা করে দিও। সেই প্রথম থেকেই তোমাকে কত জ্বালাতন করেছি। তোমার খাবার কতদিন আমিই খেয়ে ফেলেছি।তুমি শুধুই আমার মুখের দিকে তাকিয়ে হেসেছো। কত অন্যায় আবদার করেছি তোমার কাছে। সেই আবদার রক্ষা করতে কতইনা কষ্ট পেতে হয়েছে তোমাকে। মাগো জানিনা কবে আবার তোমার কোলে ফিরে যাব। আজ তোমাকে কাছে না পেয়ে যে অনুভূতি কাজ করছে সেই অনুভূতির আদলে সারাজীবন যেন তোমার পায়ে স্থান পাই এই কামনাই করি উপরওয়ালার কাছে। মাগো আবারো বলি কোন ভুল ত্রুটি করে থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখো। তোমার ঋণ দুই ভুবনের সমস্ত কিছুর বিনিময়ে শোধ হবে না মাগো। ভালো থেকো মা, নিজের প্রতি খেয়াল রেখো। ঠিকমত খাওয়া-দাওয়া করিও। আল্লাহআল্লাহ্‌ ভরসা হোক তোমাদের।

ইতি...
তোমার হতভাগা সন্তান
মোহাম্মাদ জাবেদ হোসাইন
আবুধাবি সংযুক্ত আরব আমিরাত

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আপনার কষ্টটা আমি কিছুটা হলেও উপলদ্ধি করতে পারি কারন এই সময়টা আমিও পার করেছি, কি যে কষ্ট কি যে যন্ত্রনাময় দিন ছিল। আল্লাহ মানুষকে ধৈর্য ধারন ও সহ্য করার ক্ষমতা দেন না মানুষ বেঁচে থাকতে পারত না ।
আল্লাহ আপনার মনে শান্ত করে দিন ও আপনার মায়ের উপর রহম করুন । আমীন

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

ভাললাগে না বলেছেন: আমিও মা হারা। বুঝি আপনার কষ্ট। আল্লাহ্‌ আমাদের মায়েদের জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমিন

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টটি পড়ে কষ্ট লাগল।

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি পরিবারের সাথে ঘনিষ্টভাবে যোগাযোগ রাখুন, সময়ের সাথে আপনার কষ্ট কমে আসবে।

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: কোন এক শেষ বিকেলে বিষন্ন একাকী ক্ষনে আজও মাকে মনে পরে । যাদের মা আছেন তারা অনেক ভাগ্যবান ।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

হাফিজ হুসাইন বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা পোষ্ট। খুব ভালো লাগল।

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

করুণাধারা বলেছেন: দেখুন, আপনি মাকে ছেড়ে বিদেশে গিয়েছিলেন, তাতে মা কি একটু ভাল থাকেন নি? তিনি নিশ্চয় সবসমিয় আপনার জন্য দোয়া করতেন। জগতের নিয়মে তিনি চলে গেছেন, এটা আপনাকে মেনে নিতে হবে। মায়ের জন্য বেশি করে দোয়া করুন। আপনার জন্য শুভকামনা থাকল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.