নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি হৃদয়ে বাংলাদেশ, প্রবাসেও বাংলাদেশ!

বহু বছর ধরে প্রবাসে দিন কাটাচ্ছি

চাটগাইয়া জাবেদ

প্রবাসী মন!

চাটগাইয়া জাবেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে হালুয়া-রুটি খাওয়া ও নফল নামাজ পড়া এবং আল্লাহর ইবাদত করা সবই বেদাত!

১৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:১৮


দিনে জুম্মা রাতে শবে বরাত... আজকে খুবই সুন্দর একটি দিন ছিলো। একে তো শুক্রবার মানে পবিত্র জুম্মার দিন এবং সেই সাথে যোগ হয়েছে পবিত্র শবে বরাত।

তারা (ছাগু বেদাতের মেশিনম্যান) যতই বেদাত বেদাত করুক, ততই শবে বরাত উপলক্ষে বেশি বেশি হালুয়া রুটি ও গরুর মাংস খান এবং সাধ্যমতো এলাকার গরীবদের বিতরন করেন। এটা আমাদের ইসলামের সংস্কৃতি। ইসলামী এসব সংস্কৃতি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে বলে আজ পশ্চিমাদের সংস্কৃতি গ্রহণ করে সমাজে পরিবারে, রাষ্টে অশান্তি বিরাজ করছে।

মাহে রমাদ্বানে প্রতিদিন ইফতারিতে চনাবুট-মুড়ি খেতে যেমন দলীল লাগে না, একই ভাবে শবে বরাতে হালুয়া রুটি খেতেও দলীল লাগেনা৷আর প্রতিটি হালাল খাবারই আল্লাহর নামে খাওয়া ইবাদত। আর এমন হলে তারা যে শবে বরাতের রাতে ভাত খায়, তাও কি বেদাত?

আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, ‘রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিষ্টান্ন দ্রব্য ও মধু খেতে পছন্দ করতেন।’ (হাদিস: ১২১, সহীহ বুখারী শরীফ)

এতএব হালুয়া রুটি কোন ইবাদাত নয় এটা হল সংস্কৃতি, খাবারে কোন বেদাত নাই। হালুয়া রুটি নিজে খান, পাশের গরিব অসহায়দেরও বিতরণ করুন।

দেশজুড়ে আজ বেশিরভাগ মানুষেই হালুয়া-রুটি খেয়ে ও নফল নামাজ পড়ে ইবাদত করে বেদাত করেছে। শুধুমাত্র গুটিকয়েক পোকিত মুসলমান ছাড়া। প্রতি বছর পবিত্র শবে বরাত আসলে বেদাত বেদাত বলা মেশিনম্যানদের চিল্লানি বেড়ে যায়, আর ততই দেশে মানুষ হালুয়া-রুটি খেয়ে তাদের মুখে হাগু করে দেয়

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১০

বিটপি বলেছেন: আপনে কি কানে কম শুনেন? কে কবে বলল যে হালুয়া রুটি খাওয়া বেদাত? বেদাত কারে বলে জানেন? ইবাদত মনে করে অথবা সওয়াবের আশায় এমন কোন কাজ করা, যেটা আল্লাহ বা তার রাসূল (সা) করেননি বা করতে বলেননি - এগুলো হল বেদাত। আপনি যদি হালুয়া রুটি খেয়ে মনে করেন খুব সোয়াবের কাম করতেছি - তাইলে এইটা বেদাত।

ইসলামের নামে লোকাল কোন সংস্কৃতি চালু করা বেদাত। কেউ যদি মনে করে চকবাজার থেকে ইফতারি কিনে খেলে আলাদা সওয়াব বা অমুক জায়গায় গিয়ে দান খয়রাত করলে বেশি সওয়াব - তাইলে এইটা বেদাত।

আর নফল নামাজ পড়া কোন অবস্থাতেই বেদাত না। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন শবে বরাতে নফল নামাজ পড়লে বেশি সওয়াব - তাইলে এইটা বেদাত।

২| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: বেদাত না। এসব কিছুই বেদাত না।
একটা হাদীস বলি- ওহুদ এঁর যুদ্ধে নবিজির দাঁত ভেঙ্গে গিয়েছিলো। তখন তিনি কিছুই খেতে পারতেন না। তখন তিনি হালুয়া রুটি খেতেন। তাই শবে বরাতে হালুয়া রুটি খাওয়া বেদাত নয়।

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৭

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আসলে কি বলবো! যা বলতে চাচ্ছিলাম তা গুছিয়ে বলতে পারবো না। তাই বললাম না।

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কোনটা বেদাত কোনটা বেদাত না ইসলামে তা পরিষ্কারভাবে বলা আছে।

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেশী ক্যান আছুন?

শব ই বারাত আছে কি নাই সেটা অন্য কথা আমার কথা হলো একটা রাতে স্পেশালি মানুষ বেশী ইবাদত করলে ছাগুদের সমস্যা কি বুঝিনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.