নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুতিনের হুমকি ধামকিতে ন্যাটোর সম্প্রসারণ বন্ধ হবে না (Micro post)

২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৩:৩১



ন্যাটো হচ্ছে আত্মরক্ষামূলক এক সংগঠন, বিশেষ করে আগ্রাসী রাশিয়ান আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার উদ্দেশ্যেই এই সংগঠনটির আবির্ভাব হয়েছে। বর্তমানে ৩০ টি দেশের সমন্বয়ে গঠিত এই সংগঠনটি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সামরিক সংঘটন হিসেবে বিবেচিত; আর তাই শুধুমাত্র এক পুতিনের হুমকি ধামকিতে ন্যাটোর সম্প্রসারণ কখনো'ই বন্ধ হয়ে যাবে না, বরং এই গ্রীষ্মেই ফিনল্যান্ড এবং হাঙ্গেরির ন্যাটোতে যোগদানের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে। কাজেই আপনার দেশ, জাতি ও পরিবারের নিরাপত্তায় বা রাশিয়ান আক্রমনের কবল থেকে রক্ষা পেতে আজই ন্যাটোতে যোগ দিন এবং বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় ন্যাটোর পক্ষে জনমত গড়ে তুলুন সেই সাথে যুদ্ধকে না বলুন।
আর অবশ্যই প্রোপাগান্ডা থেকে দূরে থাকুন।

ধন্যবাদ।



মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৪:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:




সিকিউরিটির জন্য আপনার পরিবারের ন্যাটোতে যোগদান করার দরকার আছে।

২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এটা মুলত রাশিয়ার আশেপাশের দেশগুলোর জন্য প্রয়োজন, বাংলাদেশের প্রতি পুতিনের নজড় দেয়ার সময় নেই, তাছাড়া বাংলাদেশের ন্যাটোতে যোগদানের যোগ্যতাও নেই।

২| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: বিশ্বে আমেরিকার নেতৃত্ব বজায় রাখার জন্য এই ন্যাটো জোট।বাকি বিশ্বের কারো কোন সার্থ নাই এখানে।

২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ জোটভুক্ত দেশগুলোর জন্য তো স্পেশাল সুযোগ সুবিধা বা স্বার্থ থাকবেই, এ জন্যই তো জোট গঠন। বর্তমান সময়ে জোট বিহিন কোন রাষ্ট্রই ভালোভাবে টিকে থাকতে পারে না, এমনকি খোদ আমেরিকাও না।

৩| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬

শাহ আজিজ বলেছেন: পুতিন একটা কমিউনিস্টিক ছাগল । আমিও ন্যাটোর সমর্থক ।

২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:০৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: লোকটা একঘেয়ে, কারো কথাই শুনে না, ডিক্টেটরদের আচারণ যা হয় আর কি। রাশিয়াকে আবার সোভিয়েত আমলের রাশিয়াতে রুপান্তর করার তার এই অবান্তর স্বপ্ন বিশ্বকে বিপদে ফেলে দিছে। করোনার পর বিশ্ব কিন্তু ঘুরে দাঁড়ানো শুরু করে দিচ্ছিলো, কিন্তু পুতিন সব শেষ করে দিলো। যুদ্ধটা শুরু না হলে বর্তমানের অর্থব্যবস্থার এই নাজেহাল অবস্থা হতো না।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:০৫

বিটপি বলেছেন: পুতিন মনে হয় এক খেলা খেলছে। সে ইউক্রেন আক্রমণ না করলে ফিনল্যান্ড, সুইডেন ও হাঙ্গেরি ন্যাটোতে যোগ দেবার প্রয়োজন অনুভব করত না। সে ইচ্ছে করেই এই কাজ করেছে, যাতে ইউরোপের সবগুলো দেশ ন্যাটোতে যোগ দেয় এবং অতি ওজনে আমেরিকা কাবু হয়ে পড়ে।

২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:১৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সে মূলত তার ব্যক্তিগত স্বপ্ন (সোভিয়েত আমলের হারানো রাশিয়াকে উদ্ধার) বাস্তবায়নের জন্য এ যুদ্ধ শুরু করেছে। ন্যাটো জোট হচ্ছে রাশিয়াকে প্রতিহত করার জন্য, তাই ন্যাটোর সম্প্রসারণ রাশিয়ার জন্যই বিপদ, আমেরিকার জন্য না। পুতিন যদি হুমকি ধামকি, ভয় ভীতি দেখিয়ে ন্যাটো জোট ভাঙ্গতে পারে তাহলে পরবর্তী বিশ্ব রাশিয়া কেন্দ্রিক হবে, যদিও সে সম্ভবনা নেই বললেই চলে, কারণ ন্যাটো এখন পুর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে বেশি ঐক্যব্ধ এবং শক্তিশালি।

৫| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২১

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এলাকার মাস্তানদের দ্বারা সবাই অত্যাচারিত হলেও কিছু লোক কেন যেন তাদের ভালোবাসে। আপনার পোষ্ট এবং ৩নং কমেন্ট তার একটা কড়া উদাহরণ।

আম্রিকা একটা মাফিয়া দাড় করায় ফেলেছে। সেই মাফিয়ার বড় একটা হাত হচ্ছে ন্যাটো। কথায় কথায় এর উপর ওর উপর অবোরোধ চাপায়। আজকে পুরা দুনিয়া একটা অবশ্যম্ভাবী বিপদের দিকে আগাচ্ছে এই আম্রিকা ও ন্যাটোর গোয়ার্তুমির কারণে। কিন্তু সব দোষ পুতিনের!

২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এলাকার মাস্তানদের দ্বারা সবাই অত্যাচারিত হলেও কিছু লোক কেন যেন তাদের ভালোবাসে।

এক্সাক্টলি, একদম মনের কথাটাই বলেছেন, আমিও সে বিষয়টিই ভাবছি কেন এমন হয়। গুন্ডা, মাস্তান, সন্ত্রাসী এদের অটোমেটিক কিছু ভক্তকুল তৈরী হয় বা এরা সাধারণ মানুষের সিমপ্যাথি, ভালোবাসা পায়; সাইকলোজীর ভাষায় একে বলে ক্রমিন্যাল অবসেশন। এ বিষয়ে, মনোবিজ্ঞানী এবং সমাজ বিজ্ঞানীরা ভালো ব্যাখ্যা প্রদান করতে পারবেন। এই যে দেখেন, এত বড় একটা সন্ত্রাসী রাষ্ট্র রাশিয়া, যাদের ভয়ে ছোট ছোট রাষ্ট্রগুলো মিলে ন্যাটো নামক জোট গঠন করতে বাধ্য হলো, ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগদান করার ঘোষণা দিয়েছে শুধু আর তাতেই স্বাধীন সার্বভৌম একটা রাস্ট্রের উপর কি অত্যাচার, জুলুম, নিপীড়ন, হত্যাযজ্ঞ, ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করে দিলো রাশিয়া। লক্ষ লক্ষ নারী, পুরুষ, শিশু, এমনকি গর্ভবতী নারীরাও রেহাই পাচ্ছে না পুতিন বাহিনীর অত্যাচার থেকে, চারিদিকে লাশের স্তুপ করে ফেলছে কিন্তু কি আর্চয্য আপনারা বসে বসে হাতালি দিচ্ছেন, পুতিনকেই বাহবা দিচ্ছেন, যোগ্য একটা বীরের আবির্ভাব হয়েছে বলে। পুতিন আপনাদের কাছে একটা বীর তাই নয় কি? যত লাশ ততোই যেন আপনাদের আনন্দ। সন্ত্রাসের প্রতি আপনাদের এই অবসেশনের মূল কারণটা কি একটু জানতে পারি?
ধন্যবাদ।


২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জ্বী ন্যাটো খুউব খারাপ এটা মানছি, কারণ তারা নিপীড়িতের পক্ষে দাঁড়িয়েছে এবং অত্যাচার এবং জুলুমের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছ. আর ইহাতে বাঙালীর মহা নায়ক পুতিনের উস্কানী লেগেছে সুতরাং পুতিনের এখন অধিকার আছে ন্যাটোভুক্ত সবকটা দেশে পারমানবিক বোমা ফেলা।

৬| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আবার পরে আসবো। মন্তব্য করবো।

২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:৩৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ন্যাটো ইউক্রেনের পক্ষে নেয়ায় পুতিনের উস্কানী লেগেছে, বাঙালীর মহা নয়ক এই পুতিনকে এত বড় উস্কানী দেয়া ঠিক হয় নাই। ন্যাটোর উচিৎ ছিল পুতিনকে হুজুর হুজুর করে তার সব দাবী দাওয়া মেনে নেওয়া।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১

নীল আকাশ বলেছেন: ব্লগে হা হা রিয়াক্ট দেওয়ার সুযোগ থাকলে ভাল হতো।
০ + ০+ ০+ .................. = ০
আজকে আমেরিকা ন্যাটোর সাথে না থাকলে পুতিন একটা ধমক দিলে এই দেশগুলোর কাপড় নষ্ট হয়ে যেত।

২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:৪৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আজকে আমেরিকা ন্যাটোর সাথে না থাকলে পুতিন একটা ধমক দিলে এই দেশগুলোর কাপড় নষ্ট হয়ে যেত।

জ্বী একমত পোষণ করছি, আমেরিকা এ জোটে না থাকলে এতদিনে হয়তো পুর্ব ইউরোপের পুরোটাই রাশিয়ার দখলে চলে যেতো। ভয়ঙ্কর দখলদার রাষ্ট্র রাশিয়ার আশে পাশে কোন দেশই আজ নিরাপদ নয়। আমরা ভগ্যবান যে আমরা রাশিয়ার পাশে নেই। যদিও একটু ভয় আছে কারণ আমরা রাশিয়ার বন্ধু ভারতের পাশে আছি।

৮| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ন্যাটো কে রাশিয়া ভয় পায় না।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:০০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দখলদার অবসেশনে ভুগা পুতিন খুবই বিপজ্জনক এক রাজনীতিবীদ, এমনিতেই মাথা গরম লোক তার উপর আবার আছে পারমানবিক অস্ত্রভান্ডার তাই ন্যাটোও তাকে কিছুটা সমীহ করে, ভাগ্যিস ন্যাটোর সাথে আমেরিকা ছিল, তা না হলে এতদিনে পূর্ব ইউরোপের পুরোটাই সন্ত্রাসী রাষ্ট্র রাশিয়ার দখলে চলে যেতো, পৃথিবী থেকে গণতন্ত্র বিলুপ্ত হতো। রাশিয়ার আশে পাশের কোন রাষ্ট্রই আজ নিরাপদ নয়। এক আমেরিকা চেষ্টা করছে পুতিনকে রুখতে, কিন্তু ভারত এবং চীন সহয়তা না করার কারণে আমেরিকাও খুব সাবধানে পুতিনকে হ্যন্ডল করার চেষ্টা করছে।
ভালো থাকবেন, রাজীব দা।

৯| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

জগতারন বলেছেন:
পুতিন ও রাশিয়া জিন্দাবাদ।
রাশিয়া বাংলাদেশ ও বাংলাদেশিদের পরীক্ষিত সুহৃদ ।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:০৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মারহাবা, মারহাবা, মারো বোমা ফেল লাশ, আর ততই যেন বাঙালীর উল্লাস।

১০| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৭

জগতারন বলেছেন:

আলোচনার পথ তৈরি না করে
আমেরিকা অস্ত্র দিয়ে এ পর্যন্ত ইউক্রেন কি পেল;
বা ভবিষ্যতে কি পাবে।

আমেরিকা একটি উগ্র জাতি।
তাহারা মুসলমানদের প্রভূত ক্ষতিসাধন করেছে।
যুদ্ধ মঙ্গল জনক নয় তবে এই যুদ্ধর দরকার ছিলো।
আমেরিকা বার বার যে ভাবে বেঈমানি করছিল মুসলমানদের সাথে
এতে এটার দরকার ছিলো।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:১৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আলোচনার যাবতীয় পথ বন্ধ করে দিয়েছে একঘুয়ে পুতিন, যুদ্ধ শুরুর আগে পৃথিবীর এমন কোন রাষ্ট্রনায়ক নেই যে মস্কোতে যায়নি বা টেলিফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা আলাপ করেনি পুতিনকে বুঝাতে, কিন্তু পুতিন কারো কথাই শুনেনি।
আমেরিকা মুসলিমদের বন্ধু রাষ্ট্র, বরং কিছু রাজনৈতিক বিষয়ের কারণে হাবাগোবা মুসলিম জনগন আমেরিকাকে অহেতুক শত্রু মনে করে। অথচ এই আমেরিকাই মুসলিম বিশ্বে শ্বান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। সাদ্দাম, গাদ্দাফি নামক দুইজন ভয়ঙ্কর অত্যাচরী শাসককে উৎখাত করেছে। তালেবান জঙ্গীদেরও উৎখাত করার বহু চেষ্টা করছে কিন্তু রাশিয়ার কারণে পারে নি।

১১| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০৩

জগতারন বলেছেন:
চলুন একটি বিষয়ে দেখি -
ইউক্রেন বর্তমানে একটি দেশের নাম।
৩০ বছর আগে বিনা রক্তপাতে দেশটি আলাদা করা হয়েছিল।
এমন আরো ১০টি দেশকে স্বাধীনতা দেয়া হয়েছিল।
বর্তমানে রাশিয়ান ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত সবাই যে যার মতো ভালোই আছে ও ছিল।
এখন এই ইউক্রেন যদি রাশিয়ার নাকের ঢগায় বসে আমেরিকাকে(ন্যাটো) দাওয়াত করে এনে সমরশক্তি প্রদর্শন করে,
তখন রাশিয়ার মাথা ব্যাথার কারণ কিনা ?
যা একপ্রকার প্রত্যক্ষ হুমকি।
ইউক্রেইনের মধ্যেও জাতিগত দন্ড আছে,
তাদেরকেও ইউক্রেন শক্তি দিয়ে মোকাবেলা বা দমন করে।
সেখানে আছে রাশিয়ান জাতি ও অঞ্চল।
সেখানেও বল প্রয়োগ করে ইউক্রেন ...... ইত্যাদি ইত্যাদি।
রাশিয়ার কোনই ইচ্ছা নেই সে দেশের আয়তন বড় করার।
তবে আসে পাশে মোড়লদের (ন্যাটো) ছায়া যেন না থাকে।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইউক্রেন বা ন্যাটো রাশিয়াতে আক্রমন করার কোন ধরনের কোন ক্রিয়াকালাপ করেনি, পুতিন অহেতুক দড়িকে সাপ মনে করে ভুল করছে।

১২| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- পাটাপুতার ঠেলা ঠেলিতে মরিচের জান শেষ।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজায় রাজায় যুদ্ধ করে উলুখাগড়ার প্রণ মরে.. এই হচ্ছে অবস্থা আরকি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.