নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।
আন্দোলনে নতুন গতি পেয়েছে, এখন তা সরকার পতনের আন্দোলনে রুপ পেয়েছে, ছাত্ররা অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে, আগামীকাল (রোববার ) থেকে পরিস্থিতি আরো ঘোলাটে হবে। যে যেখানেই থাকুন সাবধানে এবং নিরাপদে থাকুন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ শনিবার, রোববার থেকে সর্বাত্মক অসহযোগের ডাক
আপনি কি মনে করেন, সরকার কি পারবে এ পরিস্থিতি সামাল দিতে?
নাকি এটাই সরকারের শেষের শুরু?
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাংলার আকাশে আজ দূর্যোগের ঘনঘাটা।
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কেউ বলছে না - অনেক হয়েছে আর রক্তপাত চাই না,
কথিত বিজ্ঞজনরাও বলছেন না।
কোমলমতি ছাত্রদের বন্দুক গুলির মুখে নামিয়ে দিয়ে মানব ঢাল বানিয়ে এরপর শিশু রক্ত দিয়ে আপনারা বড়রা ফায়দা লোটা বন্ধ করুন।
শুশীলরা, আর কুরাজনিতিক কুশিলবরা তামাসা দেখছে। আর স্বপ্ন দেখছে।
সাহস থাকলে নিজেরা মাঠে নামুন। কোমলমতি ছাত্রদের বন্দুক গুলির মুখে মানব ঢাল বানিয়ে নিজেদের ফায়দা হাসিল চালানো বন্ধ করুন।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তৃতীয়পক্ষ খুব ভলোভাবে এ পরিস্থিতির ফায়দা লুটছে, বাংলার আকাশে আজ দূর্যোগের ঘনঘটা।
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শেষের শুরু হয়েছে আবু সাঈদের মৃত্যুর পর থেকে। এখন আসছে চূড়ান্ত পরিণতি অতি দ্রুত বেগে।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এক ঘনকালো মেঘ ধেয়ে আসছে আজ বাংলার আকাশে।
৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: ইহা মোটেও জমবে না । টং ঘর গুলোতে তুমুল উত্তেজনা কিন্তু মাঠে নামতে মোটেও রাজী নয়। সামান্য ১০%-১৫% ট্রান্সরাজাকার
কিছু মৃত্যু ও ধ্বংষ ছাড়া অন্য কিছু করার মতো মেধা রাখে না। এটা সাময়িক দুর্যাগ।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:০৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সাময়িক কিছু অসুবিধার পর দূর্যোগ কেটে যাবে।
৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
কাছের-মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রতিটি আন্দোলনের সাক্ষী ছিল ছাত্ররা—৫২, ৬৬, ৬৯, ৭১, ৯০! আজকে যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলন করছে এরাই কয়েক বছর আগে স্কুল কলেজে থাকা অবস্থায় আন্দোলন করেছিল, এখন যেই স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েরা শরিক হয়েছে আছে এরা করেকবছর পর বিশ্ববিদ্যালয়য়ে যাবে, এখন যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে আছে এরা জব মার্কেটে ঢুকবে- লক্ষকোটি মানুষের এই ক্ষোভ পিছু ছাড়বে না!
দীর্ঘদিন একাডেমিক আছি, যেহেতু আমেরিকায় আছি, এখানে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ছাত্রদের কমিটি আছে (ইউনিভার্সিটিতে রেজিস্টার এবং অনুমোদিত), নিজেদের পড়াশুনার ফাঁকে দেশী বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন এবং নিজেদের সংস্কৃতি চর্চায়ই এদের কাজ। আমার দেখা প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিটি থেকে অফিসিয়াল প্রতিবাদ হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে জানানো থেকে শুরু করে ইউনিভার্সিটির লোকাল মিডিয়াতে সবাই প্রকাশ করেছে (যদি প্রমাণ চান অফিশিয়াল স্টেটমেন্ট দেখাতে পারি শুধু আমার লিস্টের, এর বাইরেও আছে অগণিত বিশ্ববিদ্যালয়)! ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এরকম কোনো আন্দোলনের সংহতি আমি দেখিনি! আমি যাদের দেখেছি সবার মুখ ভার, ক্ষোভ।
যে কোনো সময় আবার দাবানলের মতো জ্বলে উঠবে! ঢাকার আওয়ামী লীগের ২৩টি কমিটির কেউ এই আন্দোলন প্রতিহত করার জন্য রাস্তায় নামেনি (প্রথম আলোতে কয়েকদিন আগেই এসেছিল!)। অগনতন্ত্রের সাথে সু-শাষনের সম্পর্ক আছে, অগনতান্ত্রিক সরকার টিকে থাকার জন্য সুশাষনের সাথে কমপ্রোমাইজ করতে বাধ্য হয়, দুর্নিতিকে আস্কারা দিতে হয়ে, জন বিচ্ছিন্ন হতে হয়! এটা এক সময় নিজেদের গ্রাস করে, নিজেরাও এর নিয়ন্ত্রন করতে পারে না! বেশি না, কয়েক বছর পর স্বয়ং আওয়ামী লীগের বড় অংশই নিজেদের নামিয়ে দেবে!
এটা শুধু কোটা আন্দোলন না, মানুষের মনে স্বৈরাশাষনের বিরুদ্ধে একটি ক্ষোভ ছিল! এটা বিস্ফোরণ হয়েছে মাত্র কোটার উছিলায় ! সরকার যদি টিকেও যায় এবার লক্ষ কোটি মানুষের ক্ষোভ পিছু ছাড়বে না! এই জুলাই ইতিহাস হয়ে থাকবে!
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভালো কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন, দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়।
আপনার বিশ্লেষণ ধর্মী মন্তব্যের জন্য সাধুবাদ জানাই।
৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শোনা যাচ্ছে ৭ দিনের জন্য সকল কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খুব সম্ভবত ওগুলো ডিবি কার্যালয় থেকে দেয়া স্টেটমেন্ট, এই আন্দোলনটা এখন আর সমন্বয়কারীদের হাতেও নেই, তৃতীয় কোন পক্ষের হাতে চলে যাচ্ছে সবকিছু।
৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ৯০-এর গণ-অভ্যূত্থান খুব কাছে থেকে, একেবারে মাঠ পর্যায়ে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছিল আমার। জনগণ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ফেইস টু ফেইস - টগবগ করছে জনগণ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঠায় দাঁড়িয়ে, ট্রিগারে হাত চাপার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা নাই। মাত্র এক রাতের সিদ্ধান্তে দৃশ্যপট পালটে গেল। সেই সময়ের চাইতে জুলাই ২০২৪ কয়েকগুণ বেশি ভোলাটাইল।
গতকাল শুক্রবার (০২ আগস্ট ২০২৪) খুব শান্ত একটা দিন দেখবো ভেবেছিলাম। কিন্তু দিনশেষে দেখা গেল, দেশ আরো টগবগ করে ফুটে উঠছে। দেশের প্রতিটা সেক্টর থেকে আন্দোলনের জোয়ার। একটা দেশ এভাবে ক্রমশ ধ্বংসের দিকে ঠেলে নেয়া যায় না। কমপক্ষে ২৫০ জনের প্রাণ অলরেডি চলে গেছে (বেসরকারি হিসাবে না জানি কত), গণ গ্রেফতারে কত নিরীহ মানুষ জেলে আছে তার হিসাব নেই, আজ বিক্ষোভ, কাল থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ, এই সরকার যদি বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেয়, তবেই দেশ ধ্বংসের পথ থেকে ফিরতে পারবে।
দৃশ্যপট থেকে বিএনপি-জামাত আড়ালে চলে গেছে বেশ আগেই। হয়ত নতুন শক্তির উদয় হতে পারে। মানুষকে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ যে এদেশের প্রতিটা মানুষের সম্পদ ও অর্জন, সেই বোধটাও ছড়িয়ে দিতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো, বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের অগ্রণী ভূমিকায় একটা সর্বজনগ্রহণযোগ্য সমাধান হোক, এটাই কামনা। এই সোনার বাংলাকে এভাবে আগুনে জ্বলে শেষ হওয়া দেখতে চাই না।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এখন পর্যন্ত কোন রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী দৃশ্যপট আসছে না তাই আন্দোলনের ভবিষ্যত নিয়ে আমি সন্দিহান।
সবকিছু সমাধান হোউক সেটাই কাম্য।
সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন।
৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ৫ নম্বর কমেন্টটা খুব ভালো লাগলো।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ কাছের-মানুষ গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তুলে ধরেছেন।
৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তবে এটা ঠিক কোটা আন্দোলনের আড়ালে সরকার বিরোধীরা সরকার পতনের জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করেছে এবং দল নিরপেক্ষ ছাত্র আন্দোলনের নামের আড়ালে মূলত তাদের লোকজনেরাই আন্দোলন করছে। সমন্বয়ক পদের নামে যে ছেলেগুলো নেতৃত্ব দিতেছে তাদের কথাবার্তা ঠিক বিএনপির কথাবার্তার মতই। মন্ত্রীদের পদত্যাগ চাওয়া তাদের কাজ না। তাদের কথাবার্তায় শুরু থেকেই মনে হয়েছে তারা রাজনৈতিক দল।
দুর্ভাগ্য সাধারণ জনগণের। এই সমস্ত আন্দোলন নামের নৈরাজ্যে দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদেরই। মারা যেতে হয় তাদেরই।
এটাও ঠিক যে সরকার পক্ষ এটা সুন্দরভাবে হ্যান্ডেল করতে পারেনি।
পারলে এটাকে ২০১৮ সালেই এই সব কোটা ইস্যু শেষ করে দেওয়া যতো । এবছরও প্রথমদিকে শেষ করে দেওয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু উভয় পক্ষের বেশি বাড়াবাড়ির কারণে দেশের ও কোরআনে ক্ষতি হয়ে গেছে যেটার পূরণ হবার নয়
। মাঝখান থেকে দেশে কিছু নতুন নতুন নেতা পাওয়া যাচ্ছে ।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দুর্ভাগ্য সাধারণ জনগণের। এই সমস্ত আন্দোলন নামের নৈরাজ্যে দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদেরই। মারা যেতে হয় তাদেরই।
১০| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮
শায়মা বলেছেন: আমি শুধু ভাবি এর শেষ কোথায়? কেউ তো থামবে না। সবাই যার যার মত লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। মাঝে দিয়ে একের পর এক নিরীহ মানুষ এবং ছোট ছোট অবুঝ ছেলেমেয়েরাও রক্ষা পাচ্ছে না। মানুষের ক্ষোভ আক্রোশ দাবানলের মত ছড়িয়েই পড়ছে এসব শিশু, সন্তান, নিরীহ মানুষের অকাল মৃত্যু দেখে দেখে।
আমার কিছু ভালো লাগে না।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই আন্দোলনের ফল হচ্ছে: কিছু মানুষ মারা যাবে, কিছু মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হবে আর কিছু মানুষ ফাঁয়দা লুটবে।
নিরীহ একটা দাবি কেন এমন সংঘাতময় পরিস্থিতে রুপান্ত হলো তা খাতিয়ে দেখা প্রয়োজন।
১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৪৪
জি এইস মেহেদী বলেছেন: রেমিট্যান্স পাঠানো অফ করছে অলরেডি এটা এভাবে ২ সপ্তাহ চললে টের পাবেন সবাই যে এই আন্দোলন এর নেতা আছে কি নাই, কোটা আন্দোলন এর নেতারাই নেতা, পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ এটাই হওয়া উচিত আর কত ভয় উৎকন্ঠা আর গুম, জালিম এর পতন একটু দেরিতে হয় কারণ আল্লাহ তাদের ফিরে আসার সুযোগ দেন।
কোন নাস্তিক যদি এই কমেন্ট পড়ে থাকেন তাইলে তারা নিজেদের মুত নিজেরা খান
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে, দেশ গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে।