নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।
বিতর্কিত ইসলামিক কর্মকান্ডের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জে দেওয়ানবাগী পীরের দরবারে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালিয়েছে তৌহিদি জনতা। গতকাল শুক্রবার ফজর নামাজ শেষে দরবারের আশেপাশের কয়েকটি মসজিদ থেকে মাইকে ঘোষণা দিয়ে একযোগে আক্রমণ চালিয়ে আস্তানাটিকে গুড়িয়ে দিয়েছে মুসল্লীগণ।
এ সময় স্থানীয় লোকজন দরবারের ফটক ভেঙে ভেতরে ঢুকে বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালান। পরে দুটি টিনের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে মসজিদের ইমাম মাসুম বিল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, এখানে বিতর্কিত ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ড হতো। এ কারণে স্থানীয় তৌহিদি জনতা দীর্ঘদিন ধরে ক্ষুব্ধ ছিল, তাই আমরা সকলে সম্মিলিতভাবে আস্তানাটি গুড়িয়ে দিয়েছি। বাংলার জমিনে কোন অনৈসলামিক কাজ করতে দেওয়া হবে না।
বিস্তারিত:
জেগে উঠেছে বাংলার তৌহিদি জনতা, দেখিয়ে দাও অজানা তোমায়।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: না, তৌহিদী জনতা ওগুলোকে ওয়াজ শুনার কাছে ব্যবহার করে তাই ওসবের বিরুদ্ধে তারা কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন না।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:০২
এক্সম্যান বলেছেন: এই পীরতো নিজেকেই আল্লাহ দাবী করেছিল তাই না?
আমি জানিনা নিজেকে স্রস্টা দাবী করলে প্রচলিত আইনে কোনো শাস্তির বাবস্থা আছে কিনা, তবে শাস্তি হওয়া উচিৎ। মনে হয় প্রচলিত আইনে তার শাস্তি না হওয়ায় জনগন নিজেরাই শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করেছে।
আমাদের দেশের ৯৯%+ মানুষ যেহেতু ধর্মে বিলিভ করে এবং ধর্মিয় অনুভুতি প্রবল তাই ধর্ম অবমাননার বিরোদ্ধে কঠোর আইন থাকা উচিৎ যাতে কেউ মুসলিম-হিন্দু-খৃষ্টান-বৌদ্ধ ইত্যাদি যে কোনো ধর্মকে হেয় করতে না পারে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রায় সব পীরেরাই দাবী করে থাকে স্রষ্টার সাথে নাকি তাদের ভালো যোগাযোগ রয়েছে, তবে দেওয়ানবাগী নিজেকে আল্লাহ দাবী করেছিলো কি না তা আমার জানা নেই।
তবে আমি আপনার সাথে একমত, কেউ যদি নিজেকে আল্লাহ দাবী করে বা আল্লাহর সথে যোগাযোগ আছে বলে দাবী করে বা নিজেকে আল্লাহর বন্ধু দাবী করে তাহলে তাদের শ্বাস্তি হওয়া দরকার। এই একবিংশ শতাব্দিতে এসেও এমন দাবী করা রীতিমত গর্হিত অপরাধ।
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: তৌহিদি জনতা না,তৌহিদি দানব।আইএস এর দোসর
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ছি ছি ছি!.. দেশের জনগণকে আপনি দানব বলতে পারেন না, মনে রাখবেন, এদের দ্বারা নির্বাচিত সরকারই আপনার দেশ পরিচালনা করবে, আপনাদের রুটি, রুজির ব্যবস্থা করবে।
আমি সবসময় গণতন্ত্র তথা জনগণের পক্ষে, জনগণ যে সিন্ধান্ত নেই সেটাই সবচেয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত।
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৫৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি যাদেরকে তৌহিদী জনতা বলছেন এরা কি জামাত-শিবির কোমলমতিদের সংগঠন?
আপনারা সরাসরি বলতে পারেন না ?
বলেন দুর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারী তৌহিদী জনতা ।
এত ছদ্ম নামের দরকার কি?
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এরা হচ্ছে দেশের সাধারণ শান্তিপ্রিয় জনগণ।
মনে রাখবেন, এদের দ্বারা নির্বাচিত সরকারই আপনার দেশ পরিচালনা করবে, আপনাদের রুটি, রুজির ব্যবস্থা করবে।
আমি সবসময় গণতন্ত্র তথা জনগণের পক্ষে, জনগণ যে সিন্ধান্ত নেই সেটাই সবচেয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত।
৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭
আজব লিংকন বলেছেন: প্রিয় তৌহিদী জনতা এর পরে কি মন্দিরগুলো ভাংবা নাকি ভারতের ভয়ে রাত জেগে মন্দির পাহারা দেবার নাটক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে দেখাবা? বেশ কিছু মাজার ভাংগার ক্যাম্পেইন গর্বের সাথে ফেসবুকে চালাচ্ছে দেখলাম। আমার শহরেও মাজার ভাংগার প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। যাদের মাঝে বেশ কিছু ধর্ম প্রাণ ডাঃ এবং বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া আমার ছোট ভাই ও বন্ধুদের বেশ প্রফুলের সাথে ফেসবুক ইভেন্টে যোগ দিতে দেখলাম। তারা চায় সব মাজার গুঁড়িয়ে দেয়া হোক। হয়তো আমি তাদের মত উচ্চ শিক্ষিত হতে পারি নি বলে আজ তাদের এই মহৎ কর্মকে বুঝতে পুরপুরি অক্ষম হয়েছি।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি মাজারে বিশ্বাসী নই তাই বলে কারো আস্থার স্থল ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেবে তারও পক্ষপাতী আমি মোটেও নই। ধিক্কার ও তিব্র নিন্দা জানাই। যারা ভাবছে বাংলাদেশ কট্টের ইসলামি রাষ্ট্র হবে তারা এখনো জানে না যে এই বাঙ্গালিরা তাদের জঙ্গি বলে আখ্যা দিতে একবিন্দু দেরি করবে না। পূর্বের ভুল থেকে তারা এখনো শিক্ষা নেয় নি বা নিতে চাচ্ছে না।
সেকুলার বাংলাদেশে তারা বিশ্বাসী না এটা লাউড এন্ড ক্লিলিয়ার। অথচ বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল সেকুলারিজম। জানি না সামনে আরো কি কি দেখতে হবে কারণ এখন সবাই ইসলামের নামে ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে নিজ নিজ এজেন্ডা বাস্থবায়নে মত্ত।
যে অলি-আউলিয়া ৩৬০ জনের হাত ধরে বাংলাদেশের আনাচের-কানাচে ইসলামের প্রচার ছড়ায় এরা আজ তাদেরও হেও করতে একবারো দ্বিধা করছে না। ক্ষমতার লোভ আর রাজনীতির খেলা কতই না অদ্ভুত। যারা একসময় গর্ত থেকে বের হতে পারত না তারা আজ মাজার ভাংগায় উন্মাদ। এর পরে কি তরিকা পন্থী মসজিদ দখলের লড়াই? তারপর শিল্প-সাহিত্য আর মিডিয়া ইন্ডাষ্ট্রি ? তারপর গাজওয়াতুল হিন্দ? তারপর...?
শিয়া, সুন্নি, আহমদিয়া, হানাফিয়া সহ যত ধর্মী বিধর্মী তরিকার মানুষজন আছে সবার মতাদর্শ ও অনুভতির প্রতি সম্মান জানিয়ে যদি এরা না থাকতে পারে তবে এদেরও পতন সুনিশ্চিত।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জেগে উঠেছে আমাদের তৌহিদী জনতা তাদের হাতেই আমাদের ভবিষ্যত। দেশের সর্বত্রই জনতার রায় কায়েম করা হবে।
৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৫২
এক্সম্যান বলেছেন: আজব লিংকন বলেছেন: সেকুলার বাংলাদেশে তারা বিশ্বাসী না এটা লাউড এন্ড ক্লিলিয়ার। অথচ বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল সেকুলারিজম। জানি না সামনে আরো কি কি দেখতে হবে কারণ এখন সবাই ইসলামের নামে ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে নিজ নিজ এজেন্ডা বাস্থবায়নে মত্ত।
কোথায় পাইছেন বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ সেকুলারিজম? আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনের দুই-চারজন টপ নেতাদের (ভাষানী, মুজিব, তাজ) ভাষন দেখান দেখি কোথায় তারা বলেছে সেকুলারিজমের জন্যে স্বাধীনতার কথা। আমি সিউর তারা যদি কোথাও কোনো কারনে ১ বার সেকুলারিজমের কথা বলেও থাকে সেখানে বৈষম্যের কথা বলেছে শতবার, যদিও আমি কোথাও শুনি নাই।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ বা সম্ভবত একমাত্র কারনই ছিল বৈষম্য। পাকি হায়েনাদের হাতে আমরা চরম ভাবে বৈষম্যের স্বীকার হচ্ছিলাম, যার শুরু হয় ৫২তে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষনার মাধ্যমে।
আপনার কি ধারনা যদি বাংলা রাষ্ট্রভাষা হত, সরকারী চাকুরিতে সঠিক ভাবে নিয়োগ হত, আর্মিতে যোগ্যতার ভিত্তিতে বাংগালী অফিসাররাও প্রমোশন পেত, বাংলাদেশেও সমান তালে ইন্ড্রাস্ট্রিজ গড়ে উঠত, ৭০ এর নির্বাচনের ফল পাকিরা মানত অর্থাৎ সকল নাগরিক সুবিধায় সমান অধিকার পেত তাহলে স্বাধীনতার প্রশ্ন উঠত?? আমার মনে হয় না।
মাজার ভাংগা উচিৎ নয়, তবে সেখানে যেন অইসলামিক কর্মকান্ড না হয় সেটা মনিটর করা উচিৎ। আর ভন্ড পীড়দের উৎখাত করা উচিৎ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই সব মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে আর লাভ নেই, মুক্তিযোদ্ধারা যে জাতীয় বেইমান তা আজ জাতি প্রমাণ করেছে। আমরা পাকিস্তানের সাথেই ভালো ছিলাম, কিছু মুক্তিযোদ্ধারা ভারতের সাথে আতত করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গন্ডোগোল করে দেশটাকে ভাগ করে দিয়েছিলো।
এখন আর মুক্তিযোদ্ধা সেন্টিমেন্ট মানুষ খায় না আর তাই, সুযোগ এসেছে এবার জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, বিজয় দিবস থেকে শুরু করে মুক্তিযোদ্ধের সমস্ত নিদর্শন মুছে ফেলার, সেই সাথে যারা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলো তাদেরও আটক করতে হবে। ৫ ই আগষ্ট এখন থেকে আমাদের বিজয় দিবস।
৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: একটু সুযোগ পেয়েই সেকুলারিজম নিয়ে হাজির।
মুক্তিযুদ্ধের নতুন ব্যাখ্যা।
সেকুলারিজম বলছে কোনো ধর্ম নাই
মডারেট সেকুলারিজম বলে যার ধর্ম সে পালন করবে, কেউ কাউরে বাধা দিতে পারবে না।
দেওয়ানবাগী তো ধর্ম বিকৃত করেছে। এইটা মেনে নেয়া সেকুলারিজম?
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি একজন মুখ্য সুখ্য মানুষ আমি এতকিছু বুঝি না। আমি সবসময় বাংলার জনগণের সাথেই আছি।
জনগণের দ্বারাই সবকিছু ফায়সালা করা হবে।
৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: এটা একটা ভালো কাজ করেছে। যারা এটা করেছে তাদের জন্য শুভ কামনা।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমিও জনতাকে শুভকামনা জানাই, ভাঙচুর চলবে আমরা আছি জনতার সাথে।
৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২০
কিরকুট বলেছেন: ইহা একটা ভালো কাজ হইয়াছে!
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ
১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আই এস এর জঙ্গিরা আর কয়েকদিন পর মসজিদে বাসে মাটে ঘাটে হাটে বাজারে বোমা মেরে মানুষ মারবে। সবে তো শুরু।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তখনো কিছু লোক বলবে ইহা ভালো কাজ হয়েছে।
১১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯
নতুন বলেছেন: বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে আর আমাদের দেশে ১৪০০ বছর আগের খেলাফতের জন্য কান্নাকাটি করছে কোন মূর্খের দল?
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খেলাফত এখন সময়ের দাবী, সাধারণ জনতা খেলাফত চায়।
আমিও খেলাফতিদের সাথেই আছি।
১২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১
রানার ব্লগ বলেছেন: নতুন বলেছেন: বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে আর আমাদের দেশে ১৪০০ বছর আগের খেলাফতের জন্য কান্নাকাটি করছে কোন মূর্খের দল?
সরি বলেন । নতুবা কোন দিন দেখবেন ব্লগে আপনার নামে চিকা পরছে ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উনি হয়তো ভুলে মন্তব্য করে ফেলেছেন, আসলে আমাদের সকলেরই খেলাফতীদের সাথে থাকা উচিৎ।
১৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০
জুন বলেছেন: আমি একবার যশোর যাওয়ার সময় দেওয়ানবাগীর মত এমন সাজ পোশাক আর ভুড়িওয়ালা একটা যাত্রী দেখেছিলাম। প্লেনের সীটে তার জায়গা হবে না জেনে কেবিন ক্রু তাড়াতাড়ি একটা চেয়ার এনে দরজার দিকে পেছন করে পেতে দিল। মাশাল্লাহ সেই রকম নুরানি চেহারা আর শরীর স্বাস্থ্য । এখন বুঝি সেই ছিল দেওয়ানবাগী।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: একবার গুজব উঠেছিলো দেওনাবাগী নাকি মারা গিয়েছে, উনি কি এখনো জীবিত আছেন?
মাজার ব্যবসা ভালো ব্যবসা, আমার ইচ্ছে ছিল নতুন এই বাংলাদেশে ম্বাধীন ভাবে মাজার ব্যবসা শুরু করবো কিন্তু পরিস্থিতি যা শুধু হয়েছে এই ব্যবসাও এখন আর নিরাপদ নয়।
১৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
এম ডি মুসা বলেছেন: নো পছন্দ
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কেন কেন? এটা তো খুব ভালো কাজ।
১৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
এম ডি মুসা বলেছেন: সহিংসতা পছন্দ করি না
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তৌহদি জনতার এই মহান কাজকে অনেকেই বাহবা দিচ্ছে, আপনি কেন এ কথা বলছেন?
১৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৯
কিরকুট বলেছেন: আইচ্ছা দেওয়ান বাগির আত্মীয় স্বজন যতো জন আছে তার বেশিরভাগি এক এক টা সমু কুস্তিগীর । আগুন লাগার সময় ওই গুলা পলাইছে কেমতে ?দুই একটার রোস্ট কি আছে ওখানে ?
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তৌহিদি জনতাকে থামায় এমন কুস্তিগীর আবার কে?
১৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তৌহিদী জনতা সর্বপ্রথম ভেঙ্গেছে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য, জাতীয় সংসদ ভবন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গণভবন ও ৩২ নম্বর বাড়ি,।
এই তৌহিদী জনতা আগামীতে সারা দেশটাকে ভেঙেচুরে শেষ করে দিবে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভেঙ্গে চুরে সব শেষ করে দিয়ে আবার নতুন করে গড়ে তুলতে হবে, দেশে এখনো বিধর্মী প্রভাব রয়ে গেছে এগুলো সব ধ্বংস করতে হবে, তাছাড়া এখনো মুক্তিযুদ্ধের অনেক নিদর্শন রয়ে গেছে এগুলোও সব পুড়িয়ে ফেলতে হবে, তারপর নতুন করে বাংলাস্তান গড়তে হবে।
১৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
নতুন বলেছেন: রানার ব্লগ বলেছেন: নতুন বলেছেন: বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে আর আমাদের দেশে ১৪০০ বছর আগের খেলাফতের জন্য কান্নাকাটি করছে কোন মূর্খের দল?
সরি বলেন । নতুবা কোন দিন দেখবেন ব্লগে আপনার নামে চিকা পরছে ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬০
লেখক বলেছেন: উনি হয়তো ভুলে মন্তব্য করে ফেলেছেন, আসলে আমাদের সকলেরই খেলাফতীদের সাথে থাকা উচিৎ।
ব্লগার নতুনের হেদায়েতের জন্য রাজু ভাস্কের সামনে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করতে পারেন.
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি আটরশী পীরের দরবারে আপনার জন্য মানত করবো, আপনি যাতে সুপথে ফিরে আসেন।
১৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি আটরশী পীরের দরবারে আপনার জন্য মানত করবো, আপনি যাতে সুপথে ফিরে আসেন।
ভাই আটরশী পীরের চেয়ে পাওয়ার ফুল দরগা লাগবে ভাই।
আটরশি আমার দাদাবাড়ীর পাশেই। ছোট বেলায় কয়েকবার গরুর মাংস আর ভাত খেয়েছিলাম।
ঘরের মুরগী ডাল বরাবর
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বলেন কি! আপনি দেখি সর্ব ঘাটের জল খাওয়া লোক।
২০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
নতুন বলেছেন: পোলাপাইন জিকির করতো:
বাবা আটরশী তোমার বাড়ী মাংস পাই বেশি ।।
তোমার বাড়ীর মাংস খাইয়া হিয়াল কুত্তা হয় খুশি
বাবা আটরশী তোমার বাড়ী মাংস পাই বেশি ।।
হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক হু হুক
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পুংটা পুলাপাইন কয় কারে!! এক কথায় জটিল.....
সারা বংলায় আটরশী পীরের যে জনপ্রিয়তা রয়েছে তাতে তৌহিদী জনতার সহস হবে না আটরশী দরবার শরীফে হামলা করার।
২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি ১৯৮২ সালে ৮ রশি হুজুরের বিশ্ব জাকের মঞ্জিল/বাড়িতে আমার পবিত্র পদযুগল রাখার সুযোগ পেয়েছিলাম ।
সেই সময় আমি সম্ভবত হতে ক্লাস ওয়ান কিংবা টুতে পড়তাম।
কম বয়সের কারণে আমি হুজুর কেবলার দর্শন এবং হুজরাণী কেবলমাত্র দর্শন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার সুযোগ পেয়েছিলাম।
তখন হুজুর কেবলার দর্শনের জন্য সর্বনিম্ন নজরানা ছিল ৫০ টাকা ।
এর বেশি হলে সমস্যা নাই।
কিন্তু এর কম টাকায় দর্শন করা যেত না ।
নজরানা দিয়ে দেখা করার সময় মাটির সানকিতে ভাত খাওয়ার জন্য কুপন দিত।
আয়োজন ছিল মোটা চালের সাদা ভাত এবং মাসকলাইয়ের ডাল ।
তবে খাবার একবার ই দিত ।
একাধিক বার ভাত কিংবা ডাল নেওয়ার সুযোগ ছিল না।
সেই সময় তার বাড়িতে বাণিজ্যিক ব্যাংকের দুইটি শাখা ছিল।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সেই সময়ের ৫০ টাকা, সে তো ম্যালা টাকা।
এত টাকা দিয়ে উনি করেনটা কি? উনি কি ঠিকমত আল্লাহর কাছে কমিশন পাঠান?
মাজার ব্যবসা একটা উত্তম ব্যবসা, কোন দূর্ণীতি ছাড়াই হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া যায় এজন্য শুধু গবেট জনগোষ্ঠীর সাথে ডিল কত্তি হবে, যতবেশী গবেট জনগোষ্ঠী ততো বেশি রমরমা ব্যবসা।
হক মউলা, এল্লেল্লাহ!
২২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯
নতুন বলেছেন: ওরশের সময় বড় বস্তায় টাকা ভরে ভোল্টে রেখে দিতো, ওরশের পরে সেটা গোনা হতো
হুমোএরশাদ উনার ভক্ত ছিলেন।
আমার দাদার ভাই আটরশি হুজুরের শুরুর সময়ে তাদের সাথে ছিলেন, সেই হিসেবে বাবা সাথে ওনাদের বড় দের পরিচয় ছিলো।
একবার আটরশির যাতায়েতের একটা রাস্তায় ফান্ডের দরকার হলে হুজুরকে দিয়ে এরশাদকে বলানোর জন্য।
বাবা আগেই হুজুরের ঐখানে বসে ছিলেন, এরশাদ সাহেব তার হুজুরের ঐখানে গেলে হুজুর বলেছিলেন বাবা ইন্জিনিয়ার সাহেব এসেছেন, আটশরির আসার রাস্তার কি যেন দরকার ছিলো একটু দেখলে ভালো হইতো। এরশাদ সাহেব তার পিএসকে ইসারা দিলেন।
সপ্তাহ খানেকের মাঝেই ফান্ড চলে এসেছিলো..
তবে হুজুর নিজে ভালোই ছিলো, তিনি কখনোই মুরিদদের টাকা পয়শা দিতে বলতেন না, তাকে পুজার কথা বলতেন না, বরং তিনি বাবা মাকে সন্মানের কথা বলতেন, আল্লাহ কাছেই চাইতে বলতেন।
তার খাদেম, ছেলেরাই এটাকে ব্যাবসা হিসেবে বড় করেছে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পীর বা মাজার ব্যবসা যারা করে তার কখনোই কারো কাছে সরাসরি টাকা-পয়সা কিচু চায় না, তারা পরিস্থিতি সৃষ্টি করে অর্থ কড়ি সব চ্যালচ্যালাইয়ে চলে আসে।
এক সময়ের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সাহারা খাতুনও উত্তর বঙ্গের কোন এক পীরের ভক্ত ছিলেন।
২৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৬
আহলান বলেছেন: ওহাবি পন্থী মক্কা মদিনার মাজার শরীফ গুলো ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছিলো। তারা হযরত আলী (রাঃ) এঁর একটি হাদিসের উপর ভিত্তি করে এই কাজটি সঠিক বলে মনে করে, যদিও এর বিপরীত ব্যাখ্যাও আছে। তবে আমাদের দেশে যে যে যারা যার মতো করে ধর্ম পালন করে। কেউ নামাজ পড়ে, কেউ পড়ে না, কেউ রোজা রাখে কেউ রাখে না, কেউ দাড়ি রাখে, কেউ রাখে না। সুতরাং কেউ মাজার নিয়ে পড়ে থাকবে কি না, সেটাও তার ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। সুতরাং এসব নিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের উপযুক্ত লাঠির বাড়ি দেওয়াই শ্রেয়। মূলত এই মাজার ভাঙ্গা পার্টিই ফারুকী সাহেবকে জবাই করে হত্যা করেছিলো বলে আমার ধারণা। এরা ধর্মের নামে মানুষ জবাই করে ... এরা অমানুষ, মুসলিম হওয়া তো দূর ..
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তাদের লাঠির বাড়ি দিতে গেলে উল্টো আপনাকেই দৌঁড়ানি দিবে তাদের দল অনেক ভারী।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৫৪
প্রহররাজা বলেছেন: ফেসবুক, ইউটিউব, ইনটারনেট, ব্লগও গুড়িয়ে দাও , এগুলাতে ইসলামবিরুধী অনেক কাজ হয়।