![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।
গতরাতে ইরানের উপর নজিরবিহীন বিমান হামলা চলিয়ে ইসরায়েল, এই হামলায় ইজরাইলের অন্তত ২০০ টি যুদ্ধবিমান অংশগ্রহণ করে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে- উক্ত হামলায় ইরানের সেনা প্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি, রেভুলেশন গার্ডের প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি, তিনজন পরমানু বিজ্ঞানী সহ নিহত হয়েছেন বেশকিছু উচ্চ পদস্থ সামরিক কর্মকর্তা। ইরানের অবৈধ পারমানবিক স্থাপনা নির্মূল এবং আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করাই ছিল এই হামলার একমাত্র উদ্দ্যেশ্য।
গতরাতের এই হামলায় এটা পরিষ্কার হলো যে- মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা আর থামছে না, ইরান-ইসরায়েল দীর্ঘ এক যুদ্ধে জড়িয়ে গেলো। এই হমলায় সবচেয়ে যে বিষয়টি আমাকে ভাবায় তা হলো; কোথায় ইসরায়েল আর কোথায় ইরান, সেই ইসরায়েল থেকে উড়ে এসে ইরানে এত বড় সামরিক হামলা চালিয়ে গেলো ইসরাইলি যুদ্ধ বিমান অথচ ইরান ১ টি বিমানও ভূপাতিত করতে পারলো না, বিষয়টা বেশ অবাক করার মত ঘটনা'ই বটে। আরও অবাক করার মত বিয়ষ হচ্ছে- হামলাটি চালানো হয়েছে ইরানের প্রাণকেন্দ্র তেহরানে, ইরানের গুরুত্বপূর্ণ সব সামরিক কর্মকর্তাদের বাসবভন, এবং সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে এই হামলা চালানো হয়েছে অথচ ইরান যেন টেরই পেলো না । এই হামলা দ্বারা এটাই প্রমাণ হয়- প্রতিপক্ষের রাডার ব্যবস্থা ফাঁকি দেয়ার জন্য ইসরায়েল যথেষ্ট পরাঙ্গম, তা না হলে এত দূর থেকে কখনোই এমন বিমান হামলা চালানো সম্ভব নয়।
এই হামলার নিউজটি হয়তো ইতিমধ্যে সবার কাছেই পোঁছে গিয়েছে তাই এটা নিয়ে আর লেজ লম্বা না করলাম, আমি শুধু উক্ত হামলা বিষয়ে কিছু লিংক শেয়ার করে দিচ্ছি।
তেহরানে হামলা চালাল ইসরায়েল
Israel targets Iran's nuclear sites and military commanders in major attack
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের সেনাপ্রধান নিহত
ইসরায়েলের হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ডের প্রধান হোসেইন সালামি নিহত
ইরানের ৮ শহরে কয়েক শ বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অবাক হয়ে যাই- একটা দেশের প্রাণকেন্দ্রে ঢুকে প্রধান প্রধান সামরিক কর্মকর্তা, বিজ্ঞানীদের হত্যা করে চলে গেলো কি অনায়াসে!!
নিউক্লয়ারের লোকেরা কি করে বোমার শিকার হয়? - বোমা তো দূরের কথা তাদের তো ট্রেস'ই পাওয়ার কথা না।
এটাকে আমি ইরানের গোয়েন্দা ব্যর্থতা আর ইসরাইলী গোয়েন্দাদের সফলতা বলবো।
২| ১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:২৩
ফেনিক্স বলেছেন:
সব বিমান ইসরায়েল থেকে উড়েনি; কাছের কয়েকটা দেশ থেকে অনেক বিমান গেছে।
১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৪০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যা আমিও ভেবেছিলাম, খুব সম্ভবত জর্ডান থেকে অথবা আমেরিকান কোন ঘাঁটি, নৌবহর থেকে বিমান উড্ডয়ন হতে পারে পারে। যদিও আমেরিকা বলতেছে এই হামলার সাথে তারা জড়িত নয়, তবে আমার ধারণা তারা এই হামলার পিছনে যাবতীয় সোপার্ট দিয়ে গিয়েছে।
১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দুই বছর আগে আমি একটা পোস্ট করেছিলাম "সময় এসেছে ইরানকে শায়েস্তা করার" শিরোনামে, আপিনও ওখানে মন্তব্য করেছিলেন, আমি ওখানে দেখিয়েছিলাম, মধ্যপ্রাচ্যে ত্রাস ছাড়ানোর জন্য ইরান অনেকাংশে দায়ী, গাজা-ইসরায়েল দ্বন্দও ইরানের কারণে।
বিবিধ কারণে আমি অবশ্য পোস্ট'টি ডিলিট করে দিতে বাধ্য হয়েছি।
৩| ১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৯
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ফেনিক্স বলেছেন:জেনারেলদের কি করে খুঁজে বের করলো? নিউক্লয়ারের লোকেরা কি করে বোমার শিকার হয়?সব বিমান ইসরায়েল থেকে উড়েনি; কাছের কয়েকটা দেশ থেকে অনেক বিমান গেছে।
- কাতারের আমেরিকান বিমান ঘাঁটি থেকে কিছু বিমান গিয়েছে। ইরানের ভৌগোলিক সীমানার বাহির থেকে আক্রমণ করেছে। উপরোন্ত শুধু এবারই না ,এর পূর্বেও ইরানের বেশ কিছু নিউক্লিয়ার বিজ্ঞানীদেরকে গুপ্তহত্যা করা হয়েছে। ইরান তার দেশের বিশেষ এবং গুরুত্বপূর্ণ মানুষদেরকে রক্ষা করতে বরাবর ব্যর্থ হয়েছে। ইরানের ভিতরেই ইসরাইলের বা আমেরিকার ইরানি গুপ্তচর আছে।
১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান যে একটা কাগুজে বাঘ তা আবার প্রমাণিত হলো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৪২
ফেনিক্স বলেছেন:
ইরান হচ্ছে তলোয়ার যুদ্ধের দেশ; ট্রাম্প ক্ষমতা নেয়ার পর, জেনারেলরা ও সায়েন্সটিষ্টরা তো মাটির নীচে বাস করার কথা। ইডিয়টরা ঘোড়ায় চড়ে ইসরায়েল আক্রমণ করবে, মনে হয়।
১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শুনতেছি, ইরান নাকি ব্যাপক প্রস্তুতি নিতেছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সর্বত্নক যুদ্ধ শুরু করার জন্য।
৫| ১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৩
ফেনিক্স বলেছেন:
আসাদকে সরায়েছে আমেরিকা ও ইসরায়েল; তার আগে, ইরান যদি সরায়ে সেখানে পপুলার সরকার বাতে পারতো, তা'হলে সেখানে ইরানী সৈন্য রাখার যায়গা হতো; মিসাইল আক্রমণ করে ইসরায়েলের পাখীকেও ভয় লাগাতে পারবে না।
বরং ট্রাম্প ইরানের সরকার বদলানোর চেষ্টা করবে।
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আগামী রোবার ওমানে আমেরিকা আর ইরানের মধ্যে একটি চুক্তি হওয়ার কথা রয়েছে, এবার যদি ইরান চুক্তি মেনে না নেয় তাহলে ইরানের কপালে দুঃখ আছে।
ট্রাম্প ভালোই খেপেছে দেখা যাচ্ছে- চুক্তিতে রাজি না হলে ইসরায়েলি হামলা হবে ‘আরও নৃশংস’: ইরানকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
৬| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩২
Sulaiman hossain বলেছেন: আসলেই অবাক হওয়ার মতো,তবে ইরান এর প্রতিক্রিয়ায় কি করে সেটা দেখতে হবে
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:০৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান ১০০ টা ড্রোন পাঠিয়েছিলো ইসরাইয়েলে... সবগুলো ভূপাতিত করা হয়েছে। ড্রোন না পাঠিয়ে যদি হাইপরসনিক ক্ষেপাণাস্ত্র ছুড়তো তবুও কিছুটা মান ইজ্জত রক্ষা পেতো। ইরান যদি সত্যিই মধ্যপ্রাচ্যে শ্বান্তি চায় তাহলে আগামী রোবার আমেরিকার সাথে চুক্তিতে সই করবে।
৭| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইরানকে সাহায্য করার মত কেউ আছে? কেউ থাকলে বিশ্ব যুদ্ধ বেঁধে যেতে পারে।
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:১১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: চীন, রাশিয়া, উত্তর কোরিয়া এরা তো সব একই ব্লকে, কিন্তু নিজের ঘরে বিপদ ডেকে আনতে কেউ হয়তো সরাসরি ইরানকে সহায়তা প্রদাণ করবে না, তবে গোপনে তেলের বিনিময়ে অস্ত্র বিক্রি করতে পারে।
৮| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ফেনিক্স@আমেরিকা ইরানের কোনো এক বিরোধী দলের নেতাকে অনেকদিন ধরে পালতেসে। সুযোগ পেলেই রেজিম চেঞ্জ হবে।
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:১৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাংলাদেশের মত ইরানেও কয়েক বছর আগে রেজিম চেঞ্জ হওয়ার মত অবস্থা হয়েছিলো, ওটা ফেল করাতে এখন হয়তো সামরিক পদক্ষেপ'ই দিকে'ই এগুবে আমেরিকা, তবে আগামী রোববার ইরান চুক্তিতে সই করে কি না তার উপর নির্ভর করছে খামোনির ভাগ্য।
৯| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০০
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: এত অল্প সময়ে মন্তব্য করার কিচু নেই। আরো সময় দেন তারপর মন্তব্য করুন।
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:১৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ, সময়'ই সবকিছুর ফয়সালা করবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
ফেনিক্স বলেছেন:
@সাড়ে চুয়াত্তর ,
জ্বীনেরা সাহায্য করবে ইরানকে। ইরানেও অনেক উট স্কলার আছে।
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আচ্ছা, আমাদের পদ্মা অথবা যমুনা নদীর চরে জ্বীনের চাষ করলে কেমন হয়? কিভাবে এক থাবরা দিয়ে যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করতে হয়, কিভাবে হাইপরসনিক ক্ষেপাণাস্ত্র ধ্বংস করতে হয় ইত্যাদি ট্রেনিং দিয়ে জ্বীনগুলোকে বোতলে বন্দি করে রাখতে হবে। তারপর উক্ত বোতল বিভিন্ন দেশে আকাশ প্রতিরক্ষা হিসেবে রফতানি করে আমরা বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি।
আর এই পুরো প্রজেক্টের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আমাদের সাড়ে চুয়াত্তর ভাই।
আপনি এই আইডিয়াটা সাড়ে চুয়াত্তরের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন, আমার ধারণা উনি রাজি হবেন, এতবড় সুযোগ হেলায় নষ্ট করা ঠিক হবে না।
১১| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ফেনিক্স - জীন না ফেরেশতা দিয়ে সাহায্যে করবে। ফেরেশতায় বিশ্বাস আছে তো। নাকি সেটা নিয়েও সন্দেহ আছে।
ইরানে আক্রমন করেছে। এখন খুশিতে নাচেন।
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৪০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আচ্ছা, জ্বীনদের মত ফেরেশতাদেরও বোতলে বন্দি করে রাখা যায় নাকি? আমি অনেক জ্বীন বাবা'র নাম শুনেছি যারা বোতলে জ্বীন লালন
পালন করে। আমি অবশ্য ফেরেশতা বাবা'র নাম কোনদিন শুনিনি তাই জিগ্যেস করা আর কি।
ওহ! ভালো কথা- আমার মথায় একটি আইডিয়া আসছে, আমার মনে হয় এই আইডিয়াটা নিয়ে কাজ করার জন্য উত্তম ব্যক্তি আপনি'ই। আপনি বিষয়টা ভেবে দেখতে পারেন, ট্যাকা যা লাগে আমি দিমু।
বিস্তারিত ১০ নং কমেন্টের উত্তরে দেখুন।
১২| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: টেকনোলজিতে ইসরায়েল অনেক এগিয়ে।দুঃখজনক ঘটনা।এমন চলতেই থাকবে।কালকে আবার ইরান আক্রমন করবে।
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৫৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তাহলে কি এভাবে আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণ চলতেই থাকবে?
ইরান যদি বুদ্ধিমান হয়ে থাকে তাহলে তারা আক্রমণ করবে না, কারণ সবই বৃথা যাবে। গত দুই বছরে ইরান, হিজবুল্লাহ, হুতি.. ইসরাইয়ের উপরে যত আক্রমণ করছে তাতে ইসরায়েলের একটি পাখিও হত্যা হয়েছে কি না সন্দেহ। ইসরায়েলের শক্তিশালী আকাশ প্রতিরক্ষার বুহ্য ভেদ করা ইরানের পক্ষে সম্ভব নয়।
১৩| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৫৫
রাসেল বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুনতেছি, ইরান নাকি ব্যাপক প্রস্তুতি নিতেছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সর্বত্নক যুদ্ধ শুরু করার জন্য।
ইরান যদি এই বিবৃতি দিয়ে থাকে, তাহলে এর মর্মার্থ হল ইরানের লক্ষ্য সাধারণ মানুষের চোখে ধুলা দিয়ে ইস্রায়েল দ্বারা ধ্বংস হওয়া। সর্ষের ভেতরে ভূত।
১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পারুক আর না পুরুক তাদের তো একটা হুমকি ধামকি দিতে হবে নাকি?
এক সময়ের সমৃদ্ধশালী ইরান এখন ধ্বংসের পথে, এই ইরানকে ঢেলে সাজাতে হবে, না হলে মধ্যপ্রাচ্যে শ্বান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না।
১৪| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:২১
ফেনিক্স বলেছেন:
@সাড়ে চুয়াত্তর ,
ইরানীরাও জ্বীনে ও ফেরেশতায় বিশ্বাস করে; ২ পাখীমারা ইডিয়ট জেনারেল সাধারণ বিমান আক্রমণে প্রাণ হারায়েছে।
১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:১২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিশিষ্ট সব জ্বীন বিশেজ্ঞ বা জ্বীন বাবা। যুদ্ধকালীন পরামর্শক হিসেবে আমরা ইরানে বিশাল এক দল জ্বীন বিশেজ্ঞ প্রেরণ করিতে পরি। বিপদের দিনে ইরানের পাশে দাঁড়ানো আমাদের কর্তব্য।
১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর আপনাকে একটা কথা বলি মি: ফেনিক্স - আমাদের বাংলাদেশটা হচ্ছে কুসংস্কারে পূর্ণ একটি দেশ, এখানে সাড়ে চুয়াত্তর কেন প্রায় সবা'ই জ্বীন, ভুত, ফেরেশতা, প্রেতাত্না, যাদু-টোনা, কুফুরী কালাম ইত্যাদি বুলশিটে বিশ্বাস করে। আপনি সবার সাথে এসব বিষয়ে সিরিয়াস আলাপে যাবে না, উল্টো হেনেস্তার শিকার হবেন। আপনি কেন তাদের বিশ্বাসে বিশ্বাসী নন, আপনি কেন তাদের মনগড়া ভুইফোঁড় গল্প বিশ্বাস করছেন না, সুতরাং তাদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে আর এখান থেকেই শুরু হবে আপনার বিরুদ্ধে না না কুৎসা রটানো, আপনি কয়জনের সাথে যুদ্ধ করে পারবেন?
তাছাড়া এই ২০২৫ সালে এসেও এসব কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কথা বলে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট করার কোন কারণ আছে কি না বিষয়টা ভেবে দেখতে পারেন, এগুলো একদম ব্রেইনলেস বিষয় এসব নিয়ে সিরিয়াস আলাপ করা মানে নিজের বুদ্ধিমত্তাকে আরও নিচের দিকে নিয়ে আসা, তাই এসব কুসংস্কার নিয়ে বড়জোড় হাসি তামাশা করা যেতে পারে, সিরিয়াস আলাপ একদমই নয়। যে যেখানে পড়ে থাকতে চায় তাকে সেখানেই পড়ে থাকতে দিন, কষ্ট করে গর্ত থেকে এদের টেনে তুলার দরকার নেই, যার ইচ্ছে হবে সে নিজের জ্ঞান বুদ্ধিতেই একসময় গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। আর যারা গর্ততে পরে থাকতে চায় তাদের গর্তেই পরে থাকতে দিন।
এখানকার খুব কম মানুষই নিজের সমালোচনা সহ্য করতে পারে, আপনি অবশ্য মানুষকে রাগিয়ে দিয়ে ভালো করেন- তাদের আসল চেহারা বেরিয়ে যায়।
১৫| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:০৩
আমি নই বলেছেন: ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, এখন ইরান গেলেই বৃহত্তর সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরাইল গঠনে আর কোনো বাধা থাকবেনা।
গড'স চুজেন টেরোরিষ্টদের অবস্যই আমেরিকা সাহায্য করেছে, আমেরিকা+ইউরোপের সাহায্য ছারা ঐ টেরোরিষ্টরা জর্দানের সাথেও পারবেনা।
১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:১৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সাদ্দামের আমলে ইরাকে, আসাদের আমলে সিরিয়ায় আর গাদ্দাফির আমলে লিবিয়ায় যা হয়েছে তা গত ১৭ বছরে বাংলাদেশেও ঘটেনি। ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়ার জনগন এখন আগের চেয়ে শান্তিতে'ই আছে।
১৬| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৪৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি নই @জর্ডানের সামরিক বাহিনী মূলত পশ্চিমা দেশের ডলারে চলে। তারা ইরানকে সহ্য করতে পারে না। হামাস এবং মুসলিম ব্রাদারহুডকেও তারা তেমন ভালো চোখে দেখে না। তবে সিরিয়া ও ইরানের ব্যাপার এক নয়—এটা পুরোপুরি ভিন্ন প্রসঙ্গ। কারণ, ইরান নিজেই সিরিয়াতে শত শত সুন্নি মুসলিমকে হত্যা করেছে।
১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:২২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যে সুন্নি মুসলিমদের যম হচ্ছে এই ইরান। জর্ডান তো ইসরায়েলের কাছে যুদ্ধে সে'ই কবেই হেরে গিয়েছে, তাই তাদের এখন ইসরায়েলের কথা শুনতে হয়।
১৭| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:২০
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: সাদ্দামের আমলে ইরাকে, আসাদের আমলে সিরিয়ায় আর গাদ্দাফির আমলে লিবিয়ায় যা হয়েছে তা গত ১৭ বছরে বাংলাদেশেও ঘটেনি। ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়ার জনগন এখন আগের চেয়ে শান্তিতে'ই আছে।
সেটা সম্পুর্ন আলাদা বিষয়। সাদ্দামের আমলে ইরাকে যা হয়েছিল তার চাইতে বহুগুন প্রাণ যুদ্ধে, যুদ্ধ পরবর্তি সংঘাতে এবং আইসিস টাইপের জংগীদের হাতে গিয়েছিল, সিরিয়াতেও এবং লিবিয়াতে অত না হলেও হয়েছিল। এখনো তারা যে খুব ভালো আছে তা বলা যাবেনা, তারা সবসময় সিভিল ওয়ারের আতংকে থাকে।
যাইহোক, যদি টেরোরিষ্ট ইসরাইলের স্বার্থ এবং খনিজের প্রাচুর্জ না থাকত তাহলে আজকেও সাদ্দাম, আসাদ বা গাদ্দাফিই (স্বাভাবিক মৃত্যু না হলে) ক্ষমতায় থাকত, উত্তর কোরিয়ার কিমের মত। আবার ইসরাইল যদি উত্তর কোরিয়ার পাশে হত তাহলে ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া নয় আগে উত্তর কোরিয়াকেই ধংশ করত।
মুল বিষয় হচ্ছে টেরোরিষ্টদের তাদের বৃহত্তর রাষ্ট্র গঠনে সাহায্য করা, এর জন্য বাধা হিসেবে যারাই আসতে পারে বা কথা বলতে পারে তাদেরকেই ধংশ করে দেয়া হচ্ছে।
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি নই @জর্ডানের সামরিক বাহিনী মূলত পশ্চিমা দেশের ডলারে চলে। তারা ইরানকে সহ্য করতে পারে না। হামাস এবং মুসলিম ব্রাদারহুডকেও তারা তেমন ভালো চোখে দেখে না। তবে সিরিয়া ও ইরানের ব্যাপার এক নয়—এটা পুরোপুরি ভিন্ন প্রসঙ্গ। কারণ, ইরান নিজেই সিরিয়াতে শত শত সুন্নি মুসলিমকে হত্যা করেছে।
কে কাকে হত্যা করেছে সেটা আমার কথার বিষয় নয়। আমি শতভাগ সিউর ধর্ম-বর্ন নির্বিশেষে মধ্যপ্রাচ্যের বেশিরভাগ জনগনই টেরোরিষ্ট ইসরাইলের বিপক্ষে, কিন্তু ক্ষমতাশিনদের কারনে তারা কিছু করতে পারেন না। আমার মুল কথা হচ্ছে বৃহত্তর টেরোরিষ্ট রাস্ট্র গঠনে যারাই বাধা দিতে পারে বা দেয়ার চেষ্টা করতে পারে তাদেরকেই আমেরিকার সাহায্যে ধংশ করে দেয়া হচ্ছে।
আর শিয়া সুন্নির বিষয়টা আলাদা, ধর্মিয় কারনে আমরা শিয়াদের পছন্দ করি না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমি সুন্নি দেখে সৌদির ইয়েমেনে গনহত্যাকে সাপোর্ট দেব।
১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:০৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার অবজার্ভেশন মন্দ নয়। আসলে মধ্যপ্রাচ্যে অনেক অনেক কনফ্লিক্টস, কোনটা রেখে কোনটা ধরি অবস্থা।
মুসলিমদের কাছে যেমন ইহুদীরা টেরোরিষ্ট আবার ইসরাইলিদের কাছে মুসলিমরা টেরোরিষ্ট, দুই দল'ই দেখি নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থ থেকে না না বাণী টানী শুনায় একে অপরের বিরুদ্ধে.. আসলে এর শেষ কোথায় আমি জানি না।
ইহুদীরা মুসলিমদের স্রষ্টার পথ থেকে বিপথে চলে যাওয়া শয়তানের জনগোাগোষ্ঠী মনে করে, এরা মুসলিমদের অলমোস্ট মানুষ হিসেবেই গণ্য করে না, তা না হলে গাজায় এমন হত্যাযজ্ঞ চালাতে পারতো না, খুবই ভয়ঙ্কর অবস্থা!!
১৮| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:৫৩
আমি নই বলেছেন: মুসলিমদের কাছে যেমন ইহুদীরা টেরোরিষ্ট আবার ইসরাইলিদের কাছে মুসলিমরা টেরোরিষ্ট, দুই দল'ই দেখি নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থ থেকে না না বাণী টানী শুনায় একে অপরের বিরুদ্ধে.. আসলে এর শেষ কোথায় আমি জানি না।
আমার মনে হয় না মুসলিমরা ঢালাওভাবে সব ইহুদীদের টেরোরিষ্ট মনে করে, জায়নিষ্টরা টেরোরিষ্ট। মনে করলে জেরুজালেমে মুসলিম শাষনের সময় একজন ইহুদিও টিকতে পারতনা বা নাজি আগ্রাশনের সময় মুসলিমরা ইহুদিদের আশ্রয় দিতনা। সমস্যার শুরু হচ্ছে জায়নিষ্টরা যখন লাখ লাখ মুসলিমের বাড়ী-সহায়সম্পদ দখলে করে সো কল্ড ইসরাইল রাষ্ট্র গঠন করল এবং সেই থেকে আজ পর্যন্ত স্থানীয়দের উপর চরম মাত্রার জুলুম-নির্যাতন এবং হত্যা করতেই আছে। আর এখনতো অর্থডক্স ইহুদিরাও জায়নিষ্টদের টেরোরিষ্ট বলে মানে। অন্যের জায়গা-সম্পদ দখল, নির্যাতন, ধর্ষন, শিশু নির্যাতন, হত্যাকে যদি টেরোরিষ্ট কর্মকান্ড বলা না যায় তাইলে আইসিসতো দেবদুত ছিল, তাই না?
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:১০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সেই থেকে আজ পর্যন্ত স্থানীয়দের উপর চরম মাত্রার জুলুম-নির্যাতন এবং হত্যা করতেই আছে।
ওরা মূলত তৌরাত এবং বাইবেল থেকে ইন্সপায়ার্ড হয়ে এসব করছে- জেরুজালেম, বেথলেহেম থেকে শুরু করে আরব বিশ্বের অধিকাংশ ভূমিকে তারা নিজেদের পূর্বপুরুষদের পবিত্র স্থান বলে মনে করে যেখান থেকে তারা শতবর্ষ ধরে মুসলীম দ্বারা হত্যাযজ্ঞ, নির্যাতনের শিকার হয়ে বিতারিত হয়েছিল, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তারা তো কেবল তাদের পূর্বপূরষদের ভিটেমাটিতে ফিরে এসেছে, এই হচ্ছে তাদের দাবী। আরবে মুসলিমদের দ্বারা ইহুদী নিধনের ইতিহাস অনেক লম্বা।
১৯| ১৪ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৬:৩৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনি ইরানকে পচানোর সুযোগ পেলে ছাড়েন না, আগেও লক্ষ্য করেছি।
ইরানের মোল্লাতন্ত্র বিকৃতবুদ্ধির লোকদের শাসন যেটা খুবই জঘন্য সন্দেহ নেই। কিন্তু তবুও ইসরাইলের এই আক্রমণ এবং এর অন্য অপকর্মগুলো যেমন গাজার গণহত্যা, দক্ষিণ সিরিয়ায় বোমাবর্ষণ ও আন্তর্জাতিক আইনের চরম অবমাননা - ইসরাইলকে ইরানের চেয়েও বড় দানব হিসেবে প্রকাশ করছে।
কিন্তু এটা আপনি দেখতে পাচ্ছেন না! কেননা ইসরাইল দানবকে দেখার চেয়েও আপনার বেশি আনন্দ জোব্বা পড়া মোল্লাহুজুরকে মাইর খেতে দেখা।
ইসরাইল দানবের বেড়ে ওঠার সাথে উগ্র-ধনবাদ এবং সমসাময়িক বৈশ্বিক রাজনীতিতে উগ্রপন্থীদের উত্থান গভীরভাবে সম্পর্কিত।
এই বিষয়গুলো না বুঝেই, না অনুভব করেই ইরানকে পচানো অপরিনত বালকের কুকুরের লেজে আতশবাজি বা পটকা লাগিয়ে আনন্দ পাওয়ার মতো একটা বিষয়।
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পঁচা ডিমকে নতুন করে পঁচানোর কিছু নাই ভাই।
ইসরায়েল কেন দানব হয়ে উঠলো, এটা বুঝতে পারবেন যদি গত ১৫০০ শত বছরে আরব বিশ্বে মুসলিমদের দ্বারা ইহুদী নিধনের ইতিহাসগুলো একটু চেক করেন। আরবে মুসলিমদের দ্বারা ইহুদী নিধনের ইতিহাস অনেক লম্বা এবং অনেক ভয়ঙ্কর।
এক সময় মুসলিমদের দানব হয়ে উঠার কারণ কি ছিলো?
ইতিহাস নাকি ফিরে ফিরে আসে, এক সময়ে যে অঞ্চলে ইহুদীরা নিধনের শিকার হতো আর সেখানেই মুসলিমরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, আগামীতে হয়তো ইহুদীরা আবার নির্যাতনে শিকার হবে.. আর এভাবেই চলতে থাকতে অনন্ত কাল।
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:২৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধর্মীয় বিষয় আশায় আমি ঠিক বুঝি না, দু'পক্ষই ঘটনাগুলো ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করে তাই ভিডিওটি আপনাকে দেওয়া।
ইহুদী, মুসলীমদের দ্বন্দ আজকের না বা জাস্ট দ্বিতীয় বিশ্বুযুদ্ধের পর থেকেই না, ইহা হাজার বছর ধরে চলে আসছে যেখানে ধর্ম প্রধান রোল প্লে করছে বলে আমি মনে করি।
২০| ১৪ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: মূলত ধর্মের কারণে মুসলিম দেশ গুলো ভালো নেই। যতদিন তারা ধর্ম আকড়ে থাকবে, ততদিন তারা শুধুই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধর্মের কারণে: ইহুদী, মুসলীম, খ্রিস্টান, হিন্দু এদের মধ্যেও সম্পর্ক ভালো নেই। ধর্ম মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে।
২১| ১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: কীসব আজেবাজে ক্লিপের লিংক দেন! কম অন!
"লেখক বলেছেন: আরবে মুসলিমদের দ্বারা ইহুদী নিধনের ইতিহাস অনেক লম্বা এবং অনেক ভয়ঙ্কর" - এইসব কোথায় পান? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের কারা মেরেছে আর কারা আশ্রয় দিয়েছে এটাতো খুব সাধারণ ইতিহাস - এটাও কি জানা নেই?
প্যালেস্টাইন ইস্যুটা বোঝার জন্য এডওয়ার্ড সাইদের The Question of Palestine বইটা পড়া জরুরি।
এই বিষয়ে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বই হলো রাশিদ খালিদির The Hundred Years' War on Palestine: A History of Settler Colonialism. তিনি কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইদের সহকর্মী ছিলেন। এই দুটি বই সম্পর্কে ঘেঁটে দেখতে পারেন ইতিহাসটা বোঝার জন্য।
এডওয়ার্ড সাইদ আর সালমান রুশদির একটা আলোচনা অনলাইনে আছে সেটি বেশ পুরাতন হলেও খুব ইন্টারেস্টিং!
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১:৫০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হুমম.. দেখতে হবে সময় করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের কারা মেরেছে আর কারা আশ্রয় দিয়েছে এটাতো খুব সাধারণ ইতিহাস - এটাও কি জানা নেই? - ইহুদীরা আসলেই এক অভাগা জাতি, এরা মুসলিম এবং খ্রীষ্টার দু জনগোষ্ঠী দ্বারাই নির্যাতিত হয়েছে যে কারণে ওদের জনসংখ্যা অনেকটাই কমে গিয়েছে।
২২| ১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১:১৯
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: ইরান দাবী করেছে তারা দুটি বিমান ভূপাতিত করেছে। যদি এই দাবী সত্যি হয়েও থাকে তারপরও ২০০+ বিমানের মধ্যে মাত্র ২ টি বিমান ভূপাতিত করা, ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা সিস্টেমের দূর্বলতাকেই ফুটিয়ে তোলে।
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:০৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যুদ্ধ পুরো দমে ছড়িয়ে পড়েছে, আজ ইরান ইজরাইলে ১০০ টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিলো, যার বেশিরভাগ আকাশেই ধ্বংস করা হয়েছে তবুও তিনজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
এদিকে ইরান যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পারমানবিক আলোচনার সম্ভবনা নাকচ করে দিয়েছে, যা আগামী কাল ওমানে অনুষ্ঠীত হওয়ার কথা ছিলো।
সবমিলিয়ে ইরান-ইসরাইল যুদ্ধ ফুল স্কেলে শুরু হয়ে গিয়েছে এ কথা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:২১
ফেনিক্স বলেছেন:
ইরান টেকনোলোজীতে অনেকটুকু এগিয়েছে; তবে, সামরিক জ্ঞান নেই! গত মাসের আলোচনাকালে ইরানের বুঝার দরকার ছিলো যে, আক্রমণ কখন হবে! জেনারেলদের কি করে খুঁজে বের করলো? নিউক্লয়ারের লোকেরা কি করে বোমার শিকার হয়?