নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রেকিং: তেহরানের আকাশ এখন ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণে

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:২৫



মধ্যপ্রচ্যের সিংহ বলে খ্যাত ইরান এর তেহরানের আকাশ এখন ইসরায়েলের হতে, চালছে আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণ, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইরানের ছোড়া মিসাইলে এখন পর্যন্ত ইসারায়েলে সর্বমোট ২৪ জন বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে, ওদিকে ইসরায়েলের বিমান আক্রমনে ইরানে নিহতে হয়েছে ২২৪ জন যার বেশিভাগই সামরিক কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।



ইসরাইলী বিমান আক্রমণে মূলত ইরানের গুরুত্বপূর্ণ সব সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করা হচ্ছে, আগামী ৭ দিনের মধ্যেই হয়তো ইরানের যাবতীয় ক্ষেপাণাস্ত্রগার ধ্বংস হয়ে যাবে, সেক্ষেত্রে ইরাণ ঠিক কোন উপায়ে ইসরায়েলে হামলা চালায় তা দেখার বিষয়।

গতকাল আইডিএফ ইরানের সাধারণ নাগরিকদের সামরিক স্থাপনা থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করতে অনুরোধ জানিয়েছে। ইসরায়েলের উদ্দ্যেশ্য খুবই পরিষ্কার, তারা মূলত যতটা সম্ভব কম বেসামরিক নাগরিকদের ক্ষয়ক্ষতির মাধ্যমে খামোনি সরকারের পতন ঘটানো ঘটাতে চাচ্ছে। ইরান যদি আলোচনার টেবিলা বসতে আগ্রহী না হয়, সেক্ষেত্রে হয়তো আগমি কয়েক সাপ্তাহের মধ্যেই আয়াতুল্লাহ খোমনির সরকারের পতন ঘটবে।

যুদ্ধ নয় আলোচনার টেবিলেই সবকিছুর ফয়সালা হোক আমরা সেটাই চাই।

ইরান বিষয়ক আমার পূর্বের কিছু পোস্ট:

ব্রেকিং: মোসাদ দপ্তরে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

এবার পাকিস্তানের উপরেও ইরানের হামলা, দুই শিশু নিহত

ইরানের উপর পাকিস্তানের পাল্টা হামলা নিহত ৯

অবশেষে ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু!

ইরান জুড়ে ইসরায়েলর ব্যাপক বিমান হামলা, নিহত সেনা প্রধান

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৩৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি ইরানের ওপর এত বিরক্ত কেন? কারণ তারা সিরিয়ায় সুন্নি মুসলিম হত্যা করেছে? নাকি তাদের সরকারব্যবস্থা আপনার পছন্দ নয়? মনে রাখবেন, দেশের জনগণ যেমন, সরকারও তেমনই হয়।

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শুধুমাত্র বাজে সরকার ব্যবস্থার কারণে একটি সমৃদ্ধশীল জাতি কিভাবে ধ্বংস হতে পারে তার প্রমাণ ইরান, ইরানে আজ সাধারণ মানুষের স্বধীনতা বলতে কিছু নেই। খামোনি সরকারের কারণে হাজার হাজার ইরানি আজ দেশান্তরি, আর যারা দেশে আছে তারা জেল, জুলম, নির্যাতনের শিকার।

২| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৪৮

মেঘনা বলেছেন: ইরানের যুদ্ধ কৌশল কাপুরুষচিত। ইসরাইল যেখানে নির্দিষ্টভাবে ইরানের সামরিক স্থাপনা সেনাপ্রধান এদের আক্রমণ করছে সেখানে কাপুরুষ ইরান ইসরাইলের বেসামরিক নাগরিকদের টার্গেট করছে।

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:৫৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এছাড়া অবশ্য তাদের কিছু করারও নেই, অন্ধকারে ঢিল ছুড়ার মতো এদিক সেদিক ক্ষেপাণাস্ত্র ছুড়েছে। দুপক্ষের'ই যুদ্ধ কৌশল আমি পর্যবেক্ষণ করছি।

রাশিয়ার মত ইসরাইলও ভুল করবে তরা যদি ইরানের সাথে গেরিলা যুদ্ধে যায়, গেরিলা যুদ্ধে ইরানকে হারনো যাবে না, অবশ্য তার প্রয়োজনও হবে না তার আগেই খামোনি সরকারের পতন হবে।

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। - আলজাজিরা।

৩| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৪৮

নতুন বলেছেন: আমি এযাব যত ইরানী মানুষের সাথে কথা বলেছি বা কাছ থেকে দেখেছি তাদের নরম শরম বলেই মনে হয়েছে।

বরং মিশয়ীয়রা অনেক শক্ত পারসোনালিটির জাতী।

আমাদের দেশের মিডিয়া ইরান সম্পর্কে অনেকটাই বাড়ীয়ে বলে।

ইসরাইলকে সাইজ করতে হবে রাজনিতিক ভাবে। যুদ্ধে সম্ভব না। :|

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরানে মধ্যপন্থি এবং উদারপন্থি নাগরিকও আছে তাবে তারা আজ কোনঠাসা তাদের চরমপন্থি নাগরিকদের কাছে।

আমারদের বঙ্গ মিডিয়ার কাছে- ইরান হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর দেশ, ইরান চাইলে একদিনেই ইসরায়েলকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে পারে , কিন্তু তারা তা করে না মানবতার কারণে তাতে অনেক বেসামরিক মানুষ নিহত হবে তাই তারা ইসরাইলকে কিছু বলে না। - এই হচ্ছে ইরান সম্পর্কে আমাদের বঙ্গ মিডিয়ার শানে নূযুল।

অবশ্য ভিউ ব্যবসার জন্য, ইউটিউবার মিডিয়া সবাই এই কাজই করে তা বুঝি।

আমার একটা ইচ্ছে আছে- গবেট টিভি নামক একটা চ্যানেল খুলার যেখানে দুনিয়ার সব গবেট গবেট নিউজ প্রচার করবো, আর গবেট জনগোষ্ঠী হবে আমার দর্শক। কোটি কোটি ভিউ পাবো,, রমরমা ব্যবসা হবে। B-)

৪| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:২২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



পুরো ইরানই ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণে, রিএক্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে সময়মত।

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:২৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এখনই হয়তো পুরো ইরান নিয়ন্ত্রণে আসেনি, তবে শিঘ্রই চলে আবে। এঠিক এই মূহুর্তে ইসরায়েলের প্রধান টার্গেট হচ্ছে ইরানের যাবতীয় ক্ষেণাস্ত্র স্থাপনা ধ্বংস করা, তাহলেই ইসরাইলের দিকে মিসাইল ছুড়া বন্ধ হয়ে যাবে, সে ক্ষেত্রে হুতি আর হেজবুল্লাই হবে ইরানের একমাত্র ভরসা। আর রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে থাকবে আমাদের বাংলাদেশী জিহাদী গ্রুপ, খুবই দুর্ধর্ষ এই গ্রুপ যখন ইরানের পক্ষে হয়ে মাঠে নামবে ইসরাইল তখন পালানোর কোন পথ পাবে না, সুতরাং ইরানের কোন ভয় নেই।

৫| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:৪০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: দেখবেন কয়দিন পরে কে বলে যু্দ্ধ বিরতি চাই। ইরানকে শেষ করে দেওয়া এতো সহজ নয়, সে শক্তি ইস্রায়েলের নেই।

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:২৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আশা করা যাচ্ছে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যেই ইসরায়েল আত্মসমর্পণন করবে- সোর্স, বঙ্গ গবেট মিডিয়া।

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৪২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান তো এখন ট্রাম্পের হাতে পায়ে ধরতেছে ইসরায়েলকে থামানোর জন্য, এত তাড়াতাড়ি'ই তাদের সাধ মিটে গেলো? ট্টাম্পের মধ্যস্থতায় এখন যদি যুদ্ধ বন্ধ হয়, তাহলে তো বঙ্গ মিডিয়া বিজয় উল্লাস শুরু করে দিবে, ইরান জিতা গেসে, ইরান জিতা গেসে বলে....

Iran urges Trump to make Israel halt war.
Iran called on US President Donald Trump today to force Israel to cease fire as the only way to end the four-day-old aerial war, while Israeli Prime Minister Benjamin Netanyahu said his country was on the "path to victory".

পরাজয় যখন নিশ্চিত তখন তো আর ট্রাম্পের পায়ে ধরা ছাড়া উপায় নেই।

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তেহরানে ইসরায়েলের হামলা অব্যাহত, শহর ছাড়তে শুরু করেছে বাসিন্দারা

"If President Trump is genuine about diplomacy and interested in stopping this war, next steps are consequential," Iran's Foreign Minister Abbas Araqchi said on X. -

এখন তো দেখি ট্রাম্পকে তেল দেয়া শুরু করছে, অথচ এই ইরান'ই আমেরিকার সাথে পারমানবিক শান্তি চুক্তি নাকচ করে দিয়েছিলো দু্‌ই দিন আগে। ট্রাম্প অবশ্য তেল খুব পছন্দ করে, সে হয়তো ইসরায়েলকে ঘরে ফিরে যেতে বলবে।

৬| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৪০

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: মেঘনা বলেছেন: ইরানের যুদ্ধ কৌশল কাপুরুষচিত।


- ভুল ,ইসরাইলের অধিকাংশ এলাকা ঘনবসতিপূর্ণ। স্বাভাবিক ভাবেই সাধারণ মানুষ মারা যাবে। ইসরাইল বোম্বিংয়ের কারণে ইরানের অনেক সাধারণ মানুষ মারা গিয়েছে। উপরোন্ত বিনা উস্কানিতে ইসরাইল আক্রমণ করেছে , ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার উপরে ,যা আন্তর্জাতিক আইন বহির্ভূত। কোনো দেশের পারমাণবিক স্থাপনার উপরে আক্রমণকে পারমাণবিক আক্রমণ হিসেবেই গণ্য করা হয়। প্রতিবেশী সব আরব দেশগুলি পরোক্ষভাবে ইসরাইলের সাথে ,সকল শক্তিশালি পশ্চিমা দেশগুলি ইসরাইলের সাথে। ইরান একক ভাবে দাঁড়িয়ে নিজেদের রক্ষা করছে। ইসরাইল ইতিমধ্যে আমেরিকাকে অনুরোধ করেছে তাদেরকে সাহায্য করতে, যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে। এমনও বলেছে তাদের একার পক্ষে এই যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। ইরানের অনেক কিছু নিয়ে সমালোচনা করতে পারেন ,তবে ইতিহাস সাক্ষী , পার্শিয়ানরা বীরের জাতি।

নতুন বলেছেন: আমি এযাব যত ইরানী মানুষের সাথে কথা বলেছি বা কাছ থেকে দেখেছি তাদের নরম শরম বলেই মনে হয়েছে।


- আমার একই অভিজ্ঞতা । ভালো / মন্দ , সব জাতিতে আছে ,তবে ইরানিরা ভদ্র এবং প্রাচীন এক জাতি।


১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৫৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরানের যুদ্ধ কৌশল কাপুরুষচিত এ কথা বলা ঠিক হবে না এই কারণে যে- অন্ধকারে ঢিল ছুড়ার মতো এদিক সেদিক ক্ষেপাণাস্ত্র ছুড়া ছাড়া আসলে তাদের হাতে আর কোন অপশন নেই, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই হয়তো তাদের এ অপশনও বন্ধ হয়ে যাবে।

৭| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যুদ্ধে হার জিত থাকে। তবে জয়টা কতকাল ধরে রাখা যায় সেটাও একটা কথা।

১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ৫০ হাজার বছর পর ঈমাম মাহাদীর যখন আগমন ঘটবে তখন আবার ইরান জিতবে, সুতরাং ভয়ের কিছু নেই এখনই বিজয় উল্লাস শুরু করা যেতে পারে।

১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইসরায়েলে যদি যথাযথ আশ্রয় ব্যবস্থা এবং আকাশ প্রতিরক্ষা না থাকতো, তাহলে গত কয়েক বছরে হামাস, হেজবুল্লাহ, হুতি, ইরান ইত্যাদির মিসাইল, রকেট, ড্রোন আক্রমণে এতদিন ইসরাইলের অস্তিত্ব থাকতো না। ইসরায়েল টিকেই আছে শুধু উন্নত নাগরিক ব্যবস্থা এবং প্রযুক্তির কারণে।

৮| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:০৪

পারস্যের রাজপুত্র বলেছেন: বিমান বিদ্ধংসী ব্যবস্থা কতখানি গুরুত্বপুর্ন - তার প্রমাণ এই লেখা।

১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:১৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আকাশ যাদের নিয়ন্ত্রণে যুদ্ধে জয়লাভের সম্ভাবনা তাদের'ই বেশি।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ১৭ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৪:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


ইরান একটি প্রগতিশীল দেশ ছিল।
সেই দেশটাকে নষ্ট করে দিয়েছে।

১৭ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান আবার তার ঐতিহ্য ফিরে পাবে।

১০| ১৭ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:৫১

রানার ব্লগ বলেছেন: ইসরাইল দিনে দুপুরে লক্ষ গাজাবাসি হত্যা করেছে ।

১৭ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান, হেজবুল্লাহ, হুতি, হামাস ইত্যাদির দ্বারা প্রতিবছর যে পরিমাণ রকেট, মিসাইল, ড্রোন ইসরায়েলর উপর নিক্ষেপ করা হয় তাতে ইসরায়েলের এতদিন মাটির সাথে মিশে যাওয়ার কথা যদি না তাদের আকাশ প্রতিরক্ষ্যা ব্যবস্থা না থাকতো।

আমি আপনাকে হত্যার উদ্দ্যেশ্যে প্রতিদিন আপনার উপর ছুড়িকাঘাত করি, কিন্তু লৌহ বর্মের পোশাক এবং আপনার কৌশলের কারণে প্রতিবারই আপনি বেঁচে যান, সুযোগ পেয়ে একদিন আমাকে আপনি দুই'চারটা কিল ঘুষি মেরে দিলেন, আর অমনি আমি মানুষের কাছে বিচার দিলাম রানার ব্লগ আমাকে মেরে শেষ করে দিয়ছে, আমার নাক ফাঁটিয়ে দিছে। - ইসরায়েল ও তার শত্রুদের অবস্থাও হচ্ছে ঠিক তেমন।

গাজাবাসির করুণ অবস্থার জন্য সারসরি ইরান দায়ী, ইরান যদি গাজাবাসীকে প্রটেকশন না'ই দিতে পারে তাহলে তারা কেন হামাসকে দিয়ে হাজার হাজার ইসরাইলিদের হত্যা করালো?

আয়াতুল্লাহ খামোনি প্রায় প্রতদিনই টুইট করে, মিডিয়ায় বিবৃতি দেয়- ইসরায়লকে ধ্বংস করার জন্য, ইসরায়েলকে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়ার জন্য আর এজন্য তারা সব চেষ্টাই করে সারা বছর, কিন্তু ইসরায়েলের কৌশলের কারণে তারা ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে পারে না।

এখন ইসরাইল যদি ইরানকেও গাজা বানায়, তাহলে কি তাদের খুব বেশী ভুল হয়ে যাবে?

বিশ্বের বুকে গাজা এমন এক টেরিটরি যার ৯০% জনগণই টেরোরিষ্ট।

সব জাতিরই আত্নরক্ষার অধিকার রয়েছে।

ইসরায়েল যেখানে তার দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তা দেয় আর তার শত্রুরা সেখানে সাধারণ জনগণকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে।



১১| ১৭ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:১৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ইসরাইল তো আরেক বদমাশ রাষ্ট্র; হিটলারের চেয়েও খারাপ

১৭ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সবাই যার যার স্বার্থ নিয়ে ব্যস্ত।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১২| ১৭ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: এইবার হয়ত ইজরাইলের খেল খতম হবে। একজন মুসলিমের জীবনের দাম এই পৃথীবিতে না থাকলেও , প্রতিটা ইহুদির জীবনের মূল্য অনেক বেশি। ইজরাইলিরা যেভাবে মৃত্যূ বরন করেছে, যেভাবে জীবনের ভয়ে ঘর বাড়ী ছেড়ে বাংকারে আশ্রয় নিচ্ছে , এটা ইহুদিরা সহজে মেনে নেবে না। যুদ্ধের ভয়াবহতা ইহুদিরা এবার খুব ভাল করে বুঝতে পারছে। বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইহুদিরা স্বদেশে থাকা আত্মীয় স্বজনদের জন্য তীব্র উৎকন্ঠায় দিন পার করছে। নেতানিয়াহুকে থামাবে এই ইহুদিরাই।

১৭ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি সবে মাত্র বলতেছেন খেল খতম? তাও আবার হয়তো যোগ করে?? B:-)

আমি তো গত তিনদিন ধরে 'বঙ্গ প্রতিবন্ধী মিডিয়ার' মাধ্যমে জানতেছি- ইসরায়েল ইতিমধ্যোই ধুলোয় মিশে গিয়েছে, ইসরায়েলের কঠিন শিক্ষা হয়ে গেছে, নেতনিয়াহুর দেশ ছেড়ে পালায়ন, ইরানের মিসাইলের ভয়ে ইসরায়েলের হাজার হাজার সৌন্য অস্ত্র ফেলে দিকবিদিক ছুটোছুটি; যে যার মত পারছে সীমান্ত দিয়ে দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে, আইডিএফ প্রধানের কোন হদিস নেই, ইসরায়েলের জনগন এখন ইরানকে হামলা বন্ধ করতে করুণা ভিক্ষা চাচ্ছে, জনশুন্য হয়ে পরেছে তেলআবাবি, লাখ লাখ মানুষের তেলআবিব ছেড়ে পালায়ান, আয়ন ডোম ধ্বংস, আয়রন ডোম হ্যাকড, আয়রন ডোমের দিন শেষ, বাঘের বাচ্চা ইরানের ভয়ে কাঁপছে পুরো ইসরায়েল, ... ইত্যাদি ব্লা... ব্লা... ব্লা... ।

ইরানে আক্রমণ করে ইসরাইল বিশাল এক ফাঁন্দে পরে গিয়েছে, এ ছিলো ইরানের এক কঠিন চাল, কঠিন এক চাল চেলে দিলো খামোনি। রাশিয়া, চিন, কোরিয়া থেকে একযোগে পারমানবিক অস্ত্র আসছে ইরানে, ইসরায়েলকে এবার পাকিস্তানে ভয়ঙ্কর হুঙ্কার, পারমানবিক হামলার হুমকি, ইসরায়েলের এবার খেল খতম, ইসরায়েলের আত্নসমর্ণ এখন শুধু সময়ের অপেক্ষায় মাত্র... ইত্যাদি না না বুলশিটে সয়লাব 'বঙ্গ প্রতিবন্ধী মিডিয়া" :-B

এই সব প্রতিবন্ধী মিডিয়া/ইউটুবারদের নিউজ দেখলে মনেই হয় না মধ্যপ্রাচ্যের সিংহ ইরানের হামলার মুখে এখনো ইসরায়েল নামক কোন দেশের অস্তিত্ব টিকে থাকতে পারে, ইহা তো সেই প্রথম দিনেই ধুলোয় মিশে গিয়েছে। :-B

ইরানি মিসাইলের আঘাতে ইসরায়েলে কোন এক ভবনের জানালার একটি কাচ ভাঙ্গলেই তা শত কোটি টাকার ভিউ বাণ্যিজ্য হয়ে যায় "বঙ্গ প্রতিবন্ধী মিডিয়ায়"। :-B

But the fact is, the situation is quite opposite, we know what's going on there... ;)

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ১৭ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আপনি একজন জিওনিস্ট সমর্থক হিসাবে আপনার বক্তব্য দিচ্ছেন। কিন্তু ইহুদিদের দৃষ্টিকোন থেকে নয়।সব ইহুদিই জিওনিস্ট নয়। বাংলাদেশী কোন মিডিয়া থেকে আমি খবর কোট করিনি। Israel says 24 killed in attacks by Iran। Israel has asked the public to utilize bomb shelters and fortified rooms due to increased security threats। আমার এখানে বসবাসরত ইহুদিদের রেডিট পোস্ট পড়ে দেখতে পারছি যে , তারা কি পরিমান উৎকন্ঠায় আছে দেশে থাকা স্বজনদের জন্য।

১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:১৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উৎকণ্ঠায় থাকা খুবই স্বাভাবিক, কারণ তাদের দেশ এখন যুদ্ধাবস্থায় আছে। ইসরাইল এখন বড় একটি দেশের সাথে পুর্ণমাত্রায় যুদ্ধে লিপ্ত- হেবজুল্লাহ, হুতি, হামাস.. ইত্যাদি ছোট খাটো কোন গ্রুপের সাথে নয়।

আধুনিক নাগরিক সুযোগ সুবিধা এবং শত্রুর মিসাইল থেকে প্রটেকশন পেতে পেতে ইসরাইলি নাগরিকদের গায়ে চর্বি জমে গিয়েছে, যে কারণে মিসাইল আক্রমণের ৩০ মিনিট আগে সতর্কবার্তা পাওয়ার পরেও অনেকেই নিরাপদ আশ্রয়ে যাচ্ছে না, বা অনকেই এটাকে পাত্তাই দিচ্ছিলো না - এখন পর্যন্ত যে কয়েকজন মারা গিয়েছে তারা হয়- অলস, বৃদ্ধ, নারী, শিশু অথবা রোগী।
শেল্টালে আশ্রয় নেয়ার পর ক্ষেপাণাস্ত্রের আঘাতে মৃত্যু হওয়ার কোন সুযোগ নেই। সেল্টারে আশ্রয় নিতে হয় মাত্র ১ ঘন্টার জন্য সারাদিন শেল্টালে বসে থাকতে হয় না, কিন্তু অনেকেই এটাকে হয়তো এতটা গুরুত্ব দেয়নি।

বিনা ক্ষয়ক্ষতিতে একটা দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যেতা অসম্ভব।

এ বিষয়ে এই পোস্টে আমার একটা কমেন্ট আছে দেখত পারেন- যুদ্ধে ইসরায়েলের হতাহতের সংখ্যা অত্যন্ত কম কেনো

১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তবে এ কথা সত্য- যথাযথ ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং অত্যুধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না থাকলে ইরান ও তার প্রক্সি গ্রুপ যেমন- হেজবুল্লাহ, হুতি, হামাস ইত্যাদির রকেট, মিসাইলের আঘাতে ইসরায়েল এতদিন নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতো, ইসরাইলকেও গাজার পরিণতি বহন করতে হতো। সারা বছরই কোন না কোন গ্রুপ ইসরাইলের উপর মিসাইল হামলা চালায়।

১৪| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৪৪

আমি নই বলেছেন: বিশ্বের বুকে গাজা এমন এক টেরিটরি যার ৯০% জনগণই টেরোরিষ্ট।

বিশ্বের বুকে ইসরাইল এমন এক রাষ্ট্র যার ৯০% জনগনই উরেএসে জুরে বসা টেরোরিষ্ট, দখলকারি সেটেলার।

কোনো সন্দেহ আছে?

১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নিজেদের পুর্বপুরুষদের ভিটেমাটিতে ফিরে আসা, দখলদারিত্ব হতে যাবে কেন? যেখান থেকে একসময় তাদের নির্যাতন করে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো। আরব ভূমি হচ্ছে ইহুদিদের আদি নিবাস, মুসলমানরাই একসময় তাদের নির্যাতন করে ভিটেমাটি ছাড়া করেছিলো। ইতিহাস কি কেবল শুধু দ্বিত্বীয় বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত'ই পড়েছেন?

আপনারা কি মনে করেন ইহুদী জনগোষ্ঠীর মঙ্গল গ্রহ থেকে এই পৃথিবীতে আবির্ভাব ঘটেছে ?


বাই দ্যা ওয়ে- ইরান হচ্ছে দ্বিতীয় রাষ্ট্র যারা ইসরাইলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলো, সতুরাং একটু খেয়াল কইরা।

১৫| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:১১

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিশ্বের বুকে গাজা এমন এক টেরিটরি যার ৯০% জনগণই টেরোরিষ্ট।

গাজার মানুষরা উরে এসে জুরে বসেনি, তারা ঐ এলাকার আসল বাসিন্দা, যাদের জায়নিষ্ট টেরোরিষ্টরা গায়ের জোরে উচ্ছেদ করে সোকল্ড রাষ্ট্র বানিয়েছে। টেরোরিষ্ট গাজার মানুষ নয় টেরোরিষ্ট তারাই যারা দখল করেছে।

বিশ্বের বুকে ইসরাইল এমন এক রাষ্ট্র যার ৯০% জনগনই উরেএসে জুরে বসা টেরোরিষ্ট, দখলকারি সেটেলার।

কোনো সন্দেহ আছে?

১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৩৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইতিহাস ফিরে ফিরে আসে, এটাই হচ্ছে এই দুনিয়ার নিয়ম। একসময় আরব ভূমি থেকে এই মুসলিমরাই জেনোসাইড চালিয়ে ইহুদি জনগোষ্ঠীকে আরব ভূমি থেকে বিতারিত করেছিলো, লক্ষ লক্ষ ইহুদিদের হত্যা, নির্যাতন করা হয়েছে। পরবর্তীতে যখন তারা নিজ ভূমিতে ফিরে আসলো, যা ছিলো তাদের আদি নিবাস, সেই তারাই হয়ে গলো টেরোরিস্ট হাহ!!

যথাযথ ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং অত্যুধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না থাকলে ইরান ও তার প্রক্সি গ্রুপ যেমন- হেজবুল্লাহ, হুতি, হামাস ইত্যাদির রকেট, মিসাইলের আঘাতে ইসরায়েল এতদিন নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতো, ইসরাইলকেও গাজার পরিণতি বহন করতে হতো। সারা বছরই কোন না কোন গ্রুপ ইসরাইলের উপর মিসাইল হামলা চালায়।

আত্নরক্ষা করার অধিকার সবারই আছে।

১৬| ১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৬

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইতিহাস ফিরে ফিরে আসে, এটাই হচ্ছে এই দুনিয়ার নিয়ম। একসময় আরব ভূমি থেকে এই মুসলিমরাই জেনোসাইড চালিয়ে ইহুদি জনগোষ্ঠীকে আরব ভূমি থেকে বিতারিত করেছিলো, লক্ষ লক্ষ ইহুদিদের হত্যা, নির্যাতন করা হয়েছে। পরবর্তীতে যখন তারা নিজ ভূমিতে ফিরে আসলো, যা ছিলো তাদের আদি নিবাস, সেই তারাই হয়ে গলো টেরোরিস্ট হাহ!!

তো ফিলিস্তিনের মানুষ মনে হচ্ছে মঙ্গল গ্রহ থেকে আসছে? ন্যাতানিয়াহুর চেহারা দেখে কোন দেশের মানুষ মনে হয়?
যার চৌদ্দগুষ্টির সকলের জন্ম ইউক্রেনের চিপায়, পোল্যান্ডের কোনো রাস্তায় সেও আইসা যায়গা নিজের বলে দাবী করে।
এরা শুধু টেরোরিষ্ট নয়, গডস চুজেন টেরোরিষ্ট।

ইহুদিদের বিতারিত করেছিল রোমানরা, সবচাইতে হত্যা বেশি করেছিল খৃষ্টানরা পারলে তাদের কাছে জায়গা দাবী করুক? সেই গাটস আছে? যেহেতু ফিলিস্তিনের মানুষের কোনো শক্তি নাই তাই যত দাবী এদের কাছে।

বাই দ্যা ওয়ে- ইরান হচ্ছে দ্বিতীয় রাষ্ট্র যারা ইসরাইলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলো, সতুরাং একটু খেয়াল কইরা।

সো হোয়াট? ইরান / সৌদী / কাতার ব্লা ব্লা স্বীকৃতি দিলেই তাদের অপরাধ মাফ হয়ে যায়? যাদের জমি-সম্পদ দখল করে এই জারজ রাষ্ট্র বানানো হয়েছিল তা ঠিক হয়ে যায়?

তারা ১৯৪৬ সালে কিং ডেভিড হোটেলে টেরোরিষ্ট হামলা করে মিডলইষ্টে টেরোরিজম শুরু করেছিল, যা এখনো চলমান।

১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ থাকবেই, আর এ কারনেই তো দ্বন্দ। আমরা মানুষরা ভুল করতে পারি কিন্তু সৃষ্টিকর্তা কখনো ভুল করেন না। মহান সৃষ্টিকর্তা যদি ইসরাইয়ের সাথে না থাকতেন তাহলে তারা এতদিন এতগুলো শয়তানের বিরুদ্ধে লড়াই করে টিকে থাকতে পারতো না। সুতরাং এ থেকে স্পষ্ট বুঝায় যায় সৃষ্টিকর্তা ইসরায়েলীদের সাথেই আছেন।

বাইবেলে স্পষ্ট করে বলা আছে- উদীয়মান সিংহ শয়তানকে পরাস্ত করিবে, বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত সে থামবে না। এই উদিয়মান সিংহ বলতে ইসরায়েলকে বুঝানো হয়েছে, আর শয়তান হচ্ছে ইরান। সে কারণেই ইরানের বিরুদ্ধে এই অপারেশনের নাম দেয়া হচ্ছে "অপারেশন রাইজিং লায়ন"।

নিচের ছবিটিতে দেখুন- সিংহ (ইসরায়েল) কিভাবে শয়তান (ইরান) কে পরাস্ত করছে।



সৃষ্টিকর্তা আপনার মঙ্গল করুন।

১৭| ১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:৩৭

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ থাকবেই, আর এ কারনেই তো দ্বন্দ। আমরা মানুষরা ভুল করতে পারি কিন্তু সৃষ্টিকর্তা কখনো ভুল করেন না। মহান সৃষ্টিকর্তা যদি ইসরাইয়ের সাথে না থাকতেন তাহলে তারা এতদিন এতগুলো শয়তানের বিরুদ্ধে লড়াই করে টিকে থাকতে পারতো না। সুতরাং এ থেকে স্পষ্ট বুঝায় যায় সৃষ্টিকর্তা ইসরায়েলীদের সাথেই আছেন।

বাইবেলে স্পষ্ট করে বলা আছে- উদীয়মান সিংহ শয়তানকে পরাস্ত করিবে, বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত সে থামবে না। এই উদিয়মান সিংহ বলতে ইসরায়েলকে বুঝানো হয়েছে, আর শয়তান হচ্ছে ইরান। সে কারণেই ইরানের বিরুদ্ধে এই অপারেশনের নাম দেয়া হচ্ছে "অপারেশন রাইজিং লায়ন"।

নিচের ছবিটিতে দেখুন- সিংহ (ইসরায়েল) কিভাবে শয়তান (ইরান) কে পরাস্ত করছে।



তারা যে সৃষ্টিকর্তাকে মানে সেই সৃষ্টিকর্তার ক্ষমতা থাকলে আমেরিকার কাছ থেকে এইড নিয়ে চলতে হয় কেন? সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে নিয়ে যুদ্ধ করতে পারেনা? কিছু হইলেইতো আব্বা-আব্বা করে চিল্লায়!!! আব্বায় অস্ত্র পাঠায়, তার পর নিশ্বাস নেয়।

আর যেই সৃষ্টিকর্তা হাজার হাজার শিশুকে হত্যা করার পরেও হত্যাকারির সাথে থাকে সেই সৃষ্টিকর্তাই সবচাইতে বড় শয়তান, বড় টেরোরিষ্ট।

ইরান কেন সামান্য জর্দানকে পরাস্ত করার ক্ষমতা ইসরাইল বা তাদের বিশ্বাষের সৃষ্টিকর্তার নাই, যদি না সৃষ্টিকর্তার বাপেরা সাহায্য করে। আজই বাপেরা সাহায্য বন্ধ করুক তাদের বিশ্বাষের সৃষ্টিকর্তা ন্যাতায়া যাবে। সুতরাং ক্রেডিট ইসরায়েলীদের বিশ্বাষের সৃষ্টিকর্তার নয় বাপেদের।


১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:৫১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ছিঃ সৃষ্টিকর্তার নামে আজবেবাজে কিছু বলতে হয় না, সৃষ্টিকর্তা নির্দিষ্ট কোন জাতিগোষ্ঠীর জন্য নয়, সবস্ত জীবের জন্যই একজন সৃষ্টিকর্তা। যারা ভালো কাজ করবে এবং সৎ পথে চলবে মহান সৃষ্টিকর্তা তাদের সাথেই থাকবেন, তা সে যে ধর্মেরই হোউক।

আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুটি লিংক

যে ‘ধর্মীয় অনুপ্রেরণায়’ ইরানে হামলা চালাল ইসরায়েল

২৫০০ বছরের পুরোনো দুশমনি: ইসরায়েল কি ‘মরদখাই’? ইরান কি ‘হামান’?

সময় করে পড়বেন কিন্তু, ধন্যবাদ।

১৮| ১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:৫৬

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ছিঃ সৃষ্টিকর্তার নামে আজবেবাজে কিছু বলতে হয় না, সৃষ্টিকর্তা নির্দিষ্ট কোন জাতিগোষ্ঠীর জন্য নয়, সবস্ত জীবের জন্যই একজন সৃষ্টিকর্তা। যারা ভালো কাজ করবে এবং সৎ পথে চলবে মহান সৃষ্টিকর্তা তাদের সাথেই থাকবেন, তা সে যে ধর্মেরই হোউক।

হুমম, জায়নিষ্ট টেরোরিষ্টরা যুক্তিতে না পারলে এভাবেই প্রসংগ পালটায়। তবে আপনি মনে হয় জায়নিষ্ট টেরোরিষ্ট নন।

১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরানের পরাজয় অবশ্যম্ভাবী আর সে জন্য হয়তো আপনার মন খারাপ।

আপনাকে নিচে বিশিষ্ট এক জ্ঞানী ব্যক্তির একটি ভিডিও লিংক দিচ্ছি, আপাদত এ ভিডিওটি দেখতে পারেন, মহুর্তেই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। বেঙ্গল ইউইটিউ চ্যানেল গুলোতে এমন হাজারও ভিডিও পাবেন যা দেখলে মনে হবে কাল সকালেই ইসরায়েল আত্নসমর্পন করতে যাচ্ছে, মহুর্তেই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। যখনই আপনার মন খারাপ হবে তখনই ওই সকল চ্যানল দেখবেন, মন খারাপের কোন সুযোগই থাকবে না। B-)



শুভ রাত্রি।

১৯| ১৮ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৭:০৩

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইরানের পরাজয় অবশ্যম্ভাবী আর সে জন্য হয়তো আপনার মন খারাপ।

চিন্হিত সন্ত্রাসীদের জিততে দেখলে যেকোনো মানবিক মানুষেরই মন খারাপ হতে বাধ্য। একঝাক শয়তানের সাথে লড়াইয়ে ইরান টুডে-টুমোরো পড়াজিত হবেই, তবে ৪০+ বছর হাজার রকম স্যাংশনের মাঝে থেকেও তারা যে পরিমানের উন্নতি করেছে সে জন্য তাদের গর্বিত হওয়া উচিৎ। ২-৪ বছর এরকম স্যাংশনে রাখলে গড'স চুজেন টেরোরিষ্টের আর মধ্যপ্রাচ্যেই খুজে পাওয়া যেতনা।

আপনাকে নিচে বিশিষ্ট এক জ্ঞানী ব্যক্তির একটি ভিডিও লিংক দিচ্ছি, আপাদত এ ভিডিওটি দেখতে পারেন, মহুর্তেই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। বেঙ্গল ইউইটিউ চ্যানেল গুলোতে এমন হাজারও ভিডিও পাবেন যা দেখলে মনে হবে কাল সকালেই ইসরায়েল আত্নসমর্পন করতে যাচ্ছে, মহুর্তেই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। যখনই আপনার মন খারাপ হবে তখনই ওই সকল চ্যানল দেখবেন, মন খারাপের কোন সুযোগই থাকবে না। B-)

বিডি ইউটিউবের ভক্ত আমি নই। আমার অনেক বেটার এবং নির্ভুল নিউজ / ডিবেট ভিডিওর সোর্স আছে। সুতরাং ভিডিও আপনিই দেখতে থাকুন আর বিষোদাগার করতে থাকুন।

১৮ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নিজের উপর যখন আঘাত আসে মানুষ তার শত্রুকে ধ্বংস করে দিতে চায় এটাই মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি আপনি নিজেই হচ্ছে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। যদিও আপনার নিজের উপর কোন আঘাত আসেনি, আপনি শুধু সন্ত্রাসী রাষ্ট, মধ্যপ্রচ্যের ডন ইরানকে সাপোর্ট করেন আর তাতেই পুরো মধ্যপ্রাচ্যে রক্তের সাগর বইয়ে দেয়ার জন্য আপনি উদগ্রীব, ইহাতে কত কোটি নারী, শিশুর প্রাণাহনি ঘটবে তার হিসেব আছে? মুখে তো খুউব বড় বড় মানবতার ঢোল পিটাচ্ছেন?

আপনার হাতে পারমানবিক অস্ত্র থাকলে যা ঘটবে, ইরানের হাতেও পারমানবিক অস্ত্র থাকলে ঠিক একই ম্যাসাকার ঘটবে আর যে কারণে সময় এসছে এখন ইরানকে শায়েস্তা করার, যা আমি গত দুই বছর ধরে বলে আসতেছি।

মানবতা, মুসলিম বিশ্বের সাথে যায়? রিয়েলি? আর ইউ কিডিং মি!!!



ইরানের ২০ পার্সেন্ট জনগের সাপোর্টও খামোনি সরকারের সাথে নেই- হত্যা, গুম, খুনের মাধ্যমেই তিনি ক্ষমতাকে করে রেখেছেন গত ৩০ বছর ধরে। মানবতা কি জিনিস তা ইরানের কাছে জিগ্যেস কইরেন তাহলেই সব বুঝতে পারবেন।

১৮ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৪২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: *মানবতা কি জিনিস তা ইরানের সাধারণ জনগণের কাছে জিগ্যেস কইরেন তাহলেই সব বুঝতে পারবেন।

১৮ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১:০২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর যেই সৃষ্টিকর্তা হাজার হাজার শিশুকে হত্যা করার পরেও হত্যাকারির সাথে থাকে সেই সৃষ্টিকর্তাই সবচাইতে বড় শয়তান, বড় টেরোরিষ্ট। - তো আপনাদের মানবতার সৃষ্টিকর্তা কেন ইরানকে সহায়তা করছে না? আপনারা কেন এদিক সেদিক কাঁন্নকাটি করে প্রাপগন্ড ছড়িয়ে যাচ্ছেন?

আপনাদের সৃষ্টিকর্তা কি অন্ধ না বধির?

নউজুবিল্ল্যাহ! আসলে না বুঝে সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে আজেবাজে কথা বলতে হয় না, যারা ন্যায়ের পক্ষে থাকে সৃষ্টিকর্তা সবসময় তাদের পক্ষে'ই থাকেন।

২০| ১৮ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ট্রাম্প ইরানকে এক ধমক দিলেই ইরান চুপ হয়ে যাবে।

১৮ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ৭১ টিভির নিউজ দেখেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রের ভয়ে আমেরিকানরা লেজগুটিয়ে পালাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে!!! =p~ =p~

আরও চমকপ্রদ তথ্য পেতে - বিডি প্রপাগন্ডা মিডিয়াগুলোর উপর চোখ রাখুন। :-B

২১| ১৮ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৩৯

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: নিজের উপর যখন আঘাত আসে মানুষ তার শত্রুকে ধ্বংস করে দিতে চায় এটাই মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি আপনি নিজেই হচ্ছে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। যদিও আপনার নিজের উপর কোন আঘাত আসেনি, আপনি শুধু সন্ত্রাসী রাষ্ট, মধ্যপ্রচ্যের ডন ইরানকে সাপোর্ট করেন আর তাতেই পুরো মধ্যপ্রাচ্যে রক্তের সাগর বইয়ে দেয়ার জন্য আপনি উদগ্রীব, ইহাতে কত কোটি নারী, শিশুর প্রাণাহনি ঘটবে তার হিসেব আছে? মুখে তো খুউব বড় বড় মানবতার ঢোল পিটাচ্ছেন?

তো মানুষের সহজাত প্রবৃত্তিকে আপনার ইসরাইল আঘাত করে কেন? আঘাত আসলে প্রতিঘাতের জন্য তৈরি থাকতে হয়, কান্নাকাটি করে কেন। আর ইরান আজ পর্যন্ত কয়টি দেশকে আক্রমন করেছে আর ইসরাইল কয়টা দেশকে আক্রমন করেছে? সেল্ফডিফেন্স কি খালি ইসরাইলের অধিকার? সেল্ফডিফেন্স কারনে ইসরাইল কাউকে আক্রমন করার অধিকার থাকলে তাদের বুঝতে হবে পাশের রাষ্ট্রেরও সেই অধিকার আছে। চিপায় পরলেই আব্বা আব্বা করা বন্ধ করতে বলেন।

আপনার হাতে পারমানবিক অস্ত্র থাকলে যা ঘটবে, ইরানের হাতেও পারমানবিক অস্ত্র থাকলে ঠিক একই ম্যাসাকার ঘটবে আর যে কারণে সময় এসছে এখন ইরানকে শায়েস্তা করার, যা আমি গত দুই বছর ধরে বলে আসতেছি।

=p~ =p~
আমি জায়নিষ্ট টেরোরিষ্টদের মত কথা চেন্জ করিনা। ঐ কমেন্টে যা বলেছি এখনো বলছি। জায়নিষ্ট কুত্তা শাষিত দেশ যতদিন দুনিয়ায় থাকবে ততদিন শান্তী আসবেনা। আপনি ইরানকে শায়েস্তার কথা বললে ঠিক আছে, তাতে মানুষ মরবেনা, মানবতারো কিছুই হবেনা, আর আমি ইসরাইল আর জায়নিষ্ট কুত্তা শাষিত দেশ গুলারে শায়েস্তা করার কথা বললে সেটা মহাভুল, মানবতা বিরোধী ব্লা ব্লা তাইনা? আহারে মানবিকতা!!!!

মানবতা, মুসলিম বিশ্বের সাথে যায়? রিয়েলি? আর ইউ কিডিং মি!!!

নাহ, মানবতা শুধুই শিশু হত্যাকারীদেরই সাথেই যায়। আর যায় তাদের সাপোর্টারদের সাথে যারা হাজার বছর ধরে বাস করে আসা মানুষদের উচ্ছেদ, গনহত্যা, ধর্ষন করাকে সমর্থন করে। ইভেন এখনো ২.২ মিলিওন মানুষকে খুধার্ত রেখে হত্যা করার চেষ্টাওতো মহামানবিক, তাই না?

ইরানের ২০ পার্সেন্ট জনগের সাপোর্টও খামোনি সরকারের সাথে নেই- হত্যা, গুম, খুনের মাধ্যমেই তিনি ক্ষমতাকে করে রেখেছেন গত ৩০ বছর ধরে। মানবতা কি জিনিস তা ইরানের কাছে জিগ্যেস কইরেন তাহলেই সব বুঝতে পারবেন।

হতেই পারে, আই ডোন্ট কেয়ার। গাজার অবষ্থা দেখে আর টেরোরিষ্ট ইসরাইলের সমর্থকদের নির্লজ্য আস্ফালন দেখে ছোট-খাটো মানবাধিকার লংঘন আর কিছুই মনে হয় না।

লেখক বলেছেন: আর যেই সৃষ্টিকর্তা হাজার হাজার শিশুকে হত্যা করার পরেও হত্যাকারির সাথে থাকে সেই সৃষ্টিকর্তাই সবচাইতে বড় শয়তান, বড় টেরোরিষ্ট। - তো আপনাদের মানবতার সৃষ্টিকর্তা কেন ইরানকে সহায়তা করছে না? আপনারা কেন এদিক সেদিক কাঁন্নকাটি করে প্রাপগন্ড ছড়িয়ে যাচ্ছেন?

আপনাদের সৃষ্টিকর্তা কি অন্ধ না বধির?

নউজুবিল্ল্যাহ! আসলে না বুঝে সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে আজেবাজে কথা বলতে হয় না, যারা ন্যায়ের পক্ষে থাকে সৃষ্টিকর্তা সবসময় তাদের পক্ষে'ই থাকেন।


আমার সৃষ্টিকর্তা কোথাও বিনা অপরাধে কাউকে হত্যার আদেশ দেয় নাই, আর বলেও নাই যে আমি নিজে তোমাদের সাহায্য করব (এক্সসেপসন কিছু সময় ছারা)। আমার সৃষ্টিকর্তা মানুষের হিসাব যথাসময়েই নিবেন।

আর কান্নাকাটি? কারা আমেরিকাকে যুদ্ধে ইনভল্ব করানোর জন্যে কান্নাকাটি করছে তাতো দেখাই যাচ্ছে। আইপ‌্যাকের মাধ্যমে পলিটিশিয়ানদের ঘুষ দিয়ে কথা বলানো সহ এমন কোনো অপকর্ম নাই যা করছে না। সবই ওপেন।

আপনিই বলেছেন ইসরাইলিদের বিশ্বাসের সৃষ্টিকর্তা নাকি তাদের সাথে আছে, সুতরাং এমন কথা আসবেই এ কেমন সৃষ্টিকর্তা যে হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষকে হত্যার পরেও সাথে থাকে। টেরোরিষ্ট সৃষ্টিকর্তা না হলে টেরোরিষ্টের সাথে কখনই থাকবে না। এমন গনহত্যাও যদি কোনো সৃষ্টিকর্তার কাছে অন্যায় মনে না হয় সেই সৃষ্টিকর্তার থাকা না থাকা সমান।


১৮ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি খুব ভালো কথা জানেন, একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলে বসতে পারেন ভালো ভিউ বাণিজ্য হবে।

আর ইরান আজ পর্যন্ত কয়টি দেশকে আক্রমন করেছে। - একটু পড়াশুনো করুন ভাইডি, মধ্যপ্রাচ্যের এমন কোন দেশ নেই যে দেশ ইরান, ও তার প্রক্সি বাহীনির দ্বারা আক্রান্তের শিকার হয়নি। এই পোস্টের নিচেই আমার পূর্বের কিছু পোস্টের লিংক দিয়ে দিয়েছি ওগুলো একটু ঢুঁ মেরে আসুন। সৌদির তেলের ডিপোতে এখন পর্যন্ত কতবার হামলা চালিয়ে তার হিসবে আছে?

শুধুমাত্র এই ইরান ও তার প্রক্সিবাহিনীর হাত থেকে রক্ষা পেতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো বিলিয়নস ডলার খরচ করে তাদের প্রতিরক্ষা খাতে। তাছাড়া ইরান ঠিক এই মহুর্তে ইসারায়েল উপরেও মিসাইল বৃষ্টি নিক্ষেপ করছে, হাজার হাজার নারী, শিশু হত্যা করছে। আগমাী ১ মাসের মধ্যে ইরান ইসরায়েলের বড় বড় কয়েকটি শহরকে মাটির সাথে মিশিয়ে দেওয়ার ভয়ঙ্কর মিশনে নেমেছে, যার প্রমাণ উপরের কমেন্টের ভিডিওতে দিয়েছি, দয়া করে ওটা আবারও একটু দেখেন।

মক্কা ও মদিনা ছাড়া সৌদি আরব গুঁড়িয়ে দেয়া হবে: ইরানের হুমকি

ইরান-সৌদির মধ্যকার দ্বন্দ্ব এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়

আমি যদি এখন ইরানের সব কুকির্তি সব ফাঁস করতে যাই তাহলে তো আমাকে এখন ইতিহাস লিখতে হবে।
শুধু এতটুকু শুনে রাখুন ইরান হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের ত্রাস আর তাই সময় এসেছে এখন তাদের শাস্তি ভোগ করার। আল্লাহ পাক ছেড়ে দেন কিন্তু ছাড় দেন না।


আমার সৃষ্টিকর্তা কোথাও বিনা অপরাধে কাউকে হত্যার আদেশ দেয় নাই - সৃষ্টিকর্তা কি শুধু আপনার/আপনাদের একার আর আন্য জাতির সৃষ্টিকর্তা আলাদা? সৃষ্টিকর্তা সমন্ধে এই যদি আপনার জ্ঞান তাহলে শুধু বলবো-- আফসোস!!

আমার সৃষ্টিকর্তা মানুষের হিসাব যথাসময়েই নিবেন। - তাই যদি মনে করেন তাহলে এত চিৎকার চেচামেচি কেন? ধৈর্য ধরুন এবং সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা রাখুন। সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা নাই নাকি?

এমন গনহত্যাও যদি কোনো সৃষ্টিকর্তার কাছে অন্যায় মনে না হয় সেই সৃষ্টিকর্তার থাকা না থাকা সমান। - স্রাষ্টার উপর আস্থা দেখি আপনার নাই গেয়ে গেছে। :-<






২২| ১৮ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১

আমি নই বলেছেন: কিছু কতা লিখতে ভুলে গেছিলাম, এ্যড করে নিয়েন।

মানবতা, মুসলিম বিশ্বের সাথে যায়? রিয়েলি? আর ইউ কিডিং মি!!!
যে ইউরোপিয়ান খৃষ্টানরা ৬০ লাখ ইহুদি মারল, আমেরিকান খৃষ্টানরা নাগাসাকি-হিরোশিমা ধংশ করল, মহান সম্রাট অশোকা ঐ সময় ১০০,০০০ মানুষ হত্যা করল ওরাতো মনে হয় মহামানব ছিল।


আপনার হাতে পারমানবিক অস্ত্র থাকলে যা ঘটবে, ইরানের হাতেও পারমানবিক অস্ত্র থাকলে ঠিক একই ম্যাসাকার ঘটবে আর যে কারণে সময় এসছে এখন ইরানকে শায়েস্তা করার, যা আমি গত দুই বছর ধরে বলে আসতেছি।

কার হাতে কি থাকলে কি হত এটা ইমাজিন করেই করা হামলাকে সমর্থন করছেন আর আমেরিকা যে দুইটা মারল, তার হাতে পারমানবিক অস্ত্র থাকাটা কতটুকু নিরাপদ? নাকি ভাসুরের নাম মুখে আনা যাবেনা? না জাপানের ওনারা মানুষ না?

ইরানের ২০ পার্সেন্ট জনগের সাপোর্টও খামোনি সরকারের সাথে নেই- হত্যা, গুম, খুনের মাধ্যমেই তিনি ক্ষমতাকে করে রেখেছেন গত ৩০ বছর ধরে। মানবতা কি জিনিস তা ইরানের কাছে জিগ্যেস কইরেন তাহলেই সব বুঝতে পারবেন।

এগুলোরে বলে ক্রোকোডাইল টিয়ার, এতোই মানবতা চুয়ে চুয়ে পরেতো আল কায়েদার জংগীকে বিপ্লবি মনে হয় কেমনে? বা উত্তর কোরিয়ার ব্যাপারে চুপ থাকে ক্যান জায়নিষ্ট টেরোরিষ্টরা? উত্তর কোরিয়ারতো ৯৯% মানুষই অত্যাচারিত, আপনার জানা আছে? ওখানে রেজিম চেন্জ করতে যাওয়ার মুরোদ আছে?

১৮ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি তো দেখি ধান ভানতে শীবের গীত গাওয়া শুরু করছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে হাজার হাজার সম্রাট আসছে আর গেছে, হয়েছে হাজার হাজর যুদ্ধ, বিগ্রহ- মৃত্যু হয়েছে কোটি কোটি মানুষের, ধ্বংস হয়েছে কত শহর, নগর এবং বন্দর কিন্তু আপনি এখন এসব ইরিলিভেন্ট বিষয় নিয়ে খিচুরী পাকাচ্ছেন কেন? আপনার কি তাহলে সত্যিই ইউটিউব চ্যানের খুলার ইচ্ছে আছে?

কার হাতে কি থাকলে কি হত এটা ইমাজিন করেই করা হামলাকে সমর্থন করছেন - এটা মোটেও ইমাজিনেশন নয়, মানুষের পূর্বের কর্মকান্ড এবং বর্তামানের গতিবিধীর উপর নজড় রাখলে অনেক কিছুই দিনের আলোর ন্যায় স্পষ্ট হয়ে যায়, তাছাড়া ওখানে আমি আপনার নিজের কমেন্টের স্ক্রীনশট দিয়েছি, যেখানে আপনাদের ভয়ঙ্কর যুদ্ধাবাজ মানসিকাতর প্রমাণ রয়েছে।

আমি আপনাকে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি, ইসরায়েলের হাতে হাজারটি পারমানবিক বোমা থাকলেও তা তারা কখনোই কোন জাতির উপর নিক্ষেপ করবে না।

উত্তর কোরিয়া শ্বান্তিপূর্ণ জাতি, ওরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকে। দেশের বাইরে উত্তর কোরিয়ার টেরোরিস্ট কর্মকান্ডের কোন প্রমাণ আমার কাছে নেই।

ধন্যবাদ।

২৩| ১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৩৪

আমি নই বলেছেন: একটু পড়াশুনো করুন ভাইডি, মধ্যপ্রাচ্যের এমন কোন দেশ নেই যে দেশ ইরান, ও তার প্রক্সি বাহীনির দ্বারা আক্রান্তের শিকার হয়নি। এই পোস্টের নিচেই আমার পূর্বের কিছু পোস্টের লিংক দিয়ে দিয়েছি ওগুলো একটু ঢুঁ মেরে আসুন। সৌদির তেলের ডিপোতে এখন পর্যন্ত কতবার হামলা চালিয়ে তার হিসবে আছে?

প্রক্সির হিসেব বাদ দ্যান, প্রক্সি প্রতিটা দেশেরই আছে, সেটাকে ডিরেক্ট আক্রমন হিসেবে কখনই বিবেচিত হয় না। বিবেচিত হলে হিজবুল্লাহর কারনে অনেক আগেই ইরান-ইসরাইল যুদ্ধ হত বা হুথিদের কারনে সৌদি ইয়েমেনে আক্রমন না করে ইরানেই করত। ইরান কবে সৌদির তেলের ডিপোতে ডিরেক্ট আক্রমন করেছিল একটু জানাবেন?

তাছাড়া ইরান ঠিক এই মহুর্তে ইসারায়েল উপরেও মিসাইল বৃষ্টি নিক্ষেপ করছে, হাজার হাজার নারী, শিশু হত্যা করছে। আগমাী ১ মাসের মধ্যে ইরান ইসরায়েলের বড় বড় কয়েকটি শহরকে মাটির সাথে মিশিয়ে দেওয়ার ভয়ঙ্কর মিশনে নেমেছে, যার প্রমাণ উপরের কমেন্টের ভিডিওতে দিয়েছি, দয়া করে ওটা আবারও একটু দেখেন।

তাই নাকি? ইরান হামলা করে ইসরায়েলের হাজার হাজার নারী, শিশু হত্যা করছে?? একটু কম হয়ে গেল না!!! =p~ =p~ ইসরাইলের দাবী অনুযায়ী ২৪ জন সম্ভত মারা গেছে। ইরানে মনে হয় ৪৫০+ মারা গেছে যার ৪০০+ সিভিলিয়ান। প্রোপাগান্ডা কারে বলে তার উজ্জল উদাহরন আপনা দাবী।

আর হামলা আগে ইসরাইল করেছিল, তো ইরান কি বসে থাকবে? ওহহ ভুলে গেছি সেল্ফডিফেন্স করার একমাত্র অধিকারতো জায়নিষ্ট টেরোরিষ্টদের। ইসরাইল হামলা করলে দোষের কিছু না কিন্তু আক্রান্ত দেশ প্রতিআক্রমন করলেই কান্নাকাটি শুরু। ভিকটিম প্লে শুরু, টিপিক্যাল জায়নিষ্ট মেন্টালিটি।

আমি যদি এখন ইরানের সব কুকির্তি সব ফাঁস করতে যাই তাহলে তো আমাকে এখন ইতিহাস লিখতে হবে।
শুধু এতটুকু শুনে রাখুন ইরান হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের ত্রাস আর তাই সময় এসেছে এখন তাদের শাস্তি ভোগ করার। আল্লাহ পাক ছেড়ে দেন কিন্তু ছাড় দেন না।


আপনি এমন কেউ নন যে আপনি যা জানেন অন্য কেউ তা জানেনা। মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি বিনষ্টের শুরুই টেরোরিষ্ট ইসরাইলের জন্মের পরে, সুতরাং শাস্তিতো জায়নিষ্ট টেরোরিষ্টদেরকেও ভোগ করতে হবে, শুধু সময়ের অপেক্ষা। অবস্যই আল্লাহ পাক ছার দ্যান, কিন্তু ছেরে দ্যান না।

অনাকাঙ্খিত ভাবে সৃষ্টিকর্তার বিষয়টা আপনিই আলোচনায় এনেছেন তাও আবার এমন ভাবে এনেছেন যেন জায়নিষ্টরা যতই অপকর্ম করুক সৃষ্টিকর্তা তাদের সাথেই আছে। কিন্তু সত্যিকারের সৃষ্টিকর্তা কখনই অন্যায়কে বরদাস্ত করেন না আবার সাথে সাথে শাস্তিও দ্যান না।

আপনি তো দেখি ধান ভানতে শীবের গীত গাওয়া শুরু করছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে হাজার হাজার সম্রাট আসছে আর গেছে, হয়েছে হাজার হাজর যুদ্ধ, বিগ্রহ- মৃত্যু হয়েছে কোটি কোটি মানুষের, ধ্বংস হয়েছে কত শহর, নগর এবং বন্দর কিন্তু আপনি এখন এসব ইরিলিভেন্ট বিষয় নিয়ে খিচুরী পাকাচ্ছেন কেন? আপনার কি তাহলে সত্যিই ইউটিউব চ্যানের খুলার ইচ্ছে আছে?

খিচুরি আমি নই আপনি পাকিয়েছেন, আমি শুধু রিলিভেন্ট উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছি। যেমন আপনি মুসলিমদের মানবতা নিয়ে কটাক্ষ করেছেন, যার ফলে আমাকে হালকা করে একটু অন্য ধর্মের মানবতার উদাহরন দিতে হয়েছে। উদাহরন দেখে আবার আপনার মন খারাপ হয়ে গেল।
আমিও বলতে পারি খৃষ্টান, জায়নিষ্ট, হিন্দু ইত্যাদির সাথে মানবতা যায়? রিয়েলি? আর ইউ কিডিং মি!!! =p~

এটা মোটেও ইমাজিনেশন নয়, মানুষের পূর্বের কর্মকান্ড এবং বর্তামানের গতিবিধীর উপর নজড় রাখলে অনেক কিছুই দিনের আলোর ন্যায় স্পষ্ট হয়ে যায়, তাছাড়া ওখানে আমি আপনার নিজের কমেন্টের স্ক্রীনশট দিয়েছি, যেখানে আপনাদের ভয়ঙ্কর যুদ্ধাবাজ মানসিকাতর প্রমাণ রয়েছে।

হা..হা.., আমি কমেন্ট করলাম আর আমি যুদ্ধবাজ হয়ে গেলাম। আমেরিকা দুইটা পারমানবিক বোমা মারল, ইউরোপিয়ানরা ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা করল, জায়নিষ্ট কুত্তারা হাজার হাজার মানুষ হত্যা করে এখনো মিলিওন মিলিওন মানুষকে মৃত্যুর মুখে রেখেছে, তারা হইল গিয়ে ফেরেস্তা। রাইট?

আমি আপনাকে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি, ইসরায়েলের হাতে হাজারটি পারমানবিক বোমা থাকলেও তা তারা কখনোই কোন জাতির উপর নিক্ষেপ করবে না।

ওদের পারমাবিক অস্ত্র মারার দরকার নাই কারন যখন কুলাতে পারবেনা তখন ওদের বাবা ওদের হয়ে মারলেও মারতে পারে, কারন আগেও তারা মেরেছিল। সেজন্যেইতো বাপকে যুদ্ধে টেনে আনার সর্বচ্চো চেষ্টা করতেছে।

উত্তর কোরিয়া শ্বান্তিপূর্ণ জাতি, ওরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকে। দেশের বাইরে উত্তর কোরিয়ার টেরোরিস্ট কর্মকান্ডের কোন প্রমাণ আমার কাছে নেই।

এইতো কামটা সারলেন, আপনাকে সত্যিই একটু নলেজেবল মনে করেছিলাম, এই লাইনের পর ভাবতে হবে। যাইহোক রেংগুন বম্বিং এর কথা শুনেছিলেন? একটু পড়াশুনা করেন ব্রো। আর তারা এতই শান্তিপুর্ন দেশ যে নাগরিকরা দেশ ছেরে পালানোর জন্য ২৪/৭ উগ্রিব হয়ে থাকে। সার্চ দিয়ে উত্তর কোরিয়া থেকে পালানোদের ইন্টারভিউ পরেন, আপনার নলেজ আরো বাড়বে। তাছারা আপনার এই লাইনটা পড়লে কিম জং, শি জিনপিং, এরাও মনে খুলে হাসবে।

১৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ২:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান, সৌদির দ্বন্দের লিংক কিন্তু আপনাকে উপরেই দিয়েছি, তারপরেও এই ধরেন আরও দুটি দিলাম

সৌদি তেল স্থাপনায় হামলা: অস্থির মধ্যপ্রাচ্যে

সৌদির তেল কারখানায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

এর পরেও কি আপনি অবিশ্বাস করবেন? আপনি তো মধ্যপ্রচ্যের সব জানেন তাহলে সৌদি আরব ঠিক কি কি কারণে ইরানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিলো আশা করি এই বিষয়ে আপনাকে নতুন করে কোন লিংক দিতে হবে না, বিষয়গুলো আপনার অজানা থাকার কথা নয়

মূল বিষয় হচ্ছে, ইরান পুরো মধ্যপ্রাচ্যে শিয়া মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, যে কারণে সুন্নি দেশগুলোর সাথে ইরানের সম্পর্ক সব সময় সাপে নেউলে, আর এই সুযোগটাই কাজে লাগাচ্ছে ইসরায়েল, কারণ ইরান উঠতে বসতে ইসরায়েলকে সমূলে ধ্বংস করতে চায়। ইরানের আজকের এই করুণ অবস্থার জন্য বৈশ্বিক অন্যন্য বিষয়ও রয়েছে বিবিধ ওই সকল প্রসঙ্গ ভিন্ন আলোচনার বিষয়।



অনাকাঙ্খিত ভাবে সৃষ্টিকর্তার বিষয়টা আপনিই আলোচনায় এনেছেন - না, মোটেও না; ১৬ নাম্বার কমেন্টে দেখুন আপনিই প্রথম ইহুদিদের গডস চুজেন টেরোরিষ্ট বলেছেন। তাই বিষটা আমি আপনাকে একটু ভালো করে ব্যাখ্যা করে দিয়েছি আসলে সৃষ্টিকর্তা কিভাবে কাজ করে।

হা..হা.., আমি কমেন্ট করলাম আর আমি যুদ্ধবাজ হয়ে গেলাম। - কেউ যদি একটি খুন করে, তারপর ধরা খেয়ে বলে- আমেরিকা ১ লাখ মারছে, রাশিয়া, দুই লাখ মারছে, জাপান তিন লাখ মারছে আর আমি মাত্র ১ টা খুন করছি তাতে কি হয়েছে, আমার বিচার করার আগে তাদের বিচার করে আসো। তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়াবে??? =p~ =p~ =p~

আমেরিকা বা ইসরায়েলের হিস্টোরীতে কোন অন্যায় অত্যাচার নেই এমনটি দাবী করার মত শিশু আমি নই, কিন্তু ওসব ভিন্ন প্রসঙ্গ

ইউরোপিয়ানরা ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা করল - তো মুসলিমরা ইহুদীদের হত্যা করে নাই? ইউরোপিয়ানরা যদি ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা করে তাহলে মুসলিমরা করছে ৬০ কোটি, শুধু এক আরবেই। আপনারা দুই দল (মুসিলম এবং খ্রিস্টান) মিলে ইহুদিদের হত্যা করতে করতে ইহুদী জনসংখ্যাকে একদম শেষ করে দিয়েছেন।

আপনার কাছে একটি প্রশ্ন- গত ১৫০০ বছরে আরব বিশ্বে মুসলিমদের দ্বারা ইহুদিদের বিরুদ্ধে কতবার জেনোসাইড চালানো হয়েছে, এবং ইহাতে আনুমানিক কত কোটি ইহুদি হত্যা করা হয়েছে? ইহুদি জনসংখ্যা এত কমে গেলো কিভাবে?

আপনার কি ধারণা আছে, মুসলিমদের সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো তরবারির মাধ্যমে? ;) আর এই তরবারী দ্বারা ইহুদিদেরই সবচেয়ে বেশী হত্যা করা হয়েছে। আপনি যেমন এখন তাদের এটোমিক বোম দিয়ে ধ্বংস করতে চাচ্ছেন, ঠিক তেমনই আগে তরাবারি দ্বার কচুকাটা করা হতো এবং পুড়িয়ে মারা হতো।

আপনি কি এখন বলবেন- ইহুদি মুসলমি ভাই ভাই, এদের মধ্যে কোন দ্বন্দ নেই বা ছিলো না কখনও? আর যদি থেকেও থাকে সব দোষ হচ্ছে ইহুদি বাচ্চাদের, মুসলিমদের কোন দোষ নেই????

কেন যে আপনারা শুধু একতরফা ইতিহাস নিয়ে পরে থাকেন বুঝি না, অন্য জাতির ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়েও একটু ঘাঁটাঘাটি করেন। ;)

ইহোক রেংগুন বম্বিং এর কথা শুনেছিলেন? একটু পড়াশুনা করেন ব্রো। - আমি মোটেও সবজান্তা নই আর মধ্যপ্রচ্যের এই সব কনফ্লিক্টে উত্তর কোরিয়াকে টেনে আনার কোন মানে হয় না, যদিও ইরানের সাথে উত্তর কোরিয়ার একটা যোগসাজেশ রয়েছে কিন্তু ওসব তো ভিন্ন বিষয়, তাছাড়া সবগুলো সন্ত্রাসী রাষ্টের সাথেই ইরানের একটা গোপণ সম্পর্ক রয়েছে, আর যে কারণে ইরানের আজ এই অবস্থা যার ইঙ্গিত আমি গত দুই বছর আগেই দিয়েছিলাম, কিন্তু এসব নিয়ে এখানে আর আলোচনা করতে চাই না, কারণ তাতে আবার রাশিয়া, চীনের প্রসঙ্গও চলে আসবে।

যদিও সরাসরি উত্তর কোরিয়াকে সন্ত্রাসী রাষ্ট বলা যায় না তবে, ইরানের সাথে যেহেতু সম্পর্ক আছে সুতরাং সামথিং গন্ডগোল আছে। আজ উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের যে অবস্থা, ঠিক একই অবস্থা ইরানের নাগরিকদেরও, আপনি তো শুধু উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের ডকুমেন্টারী, ইন্টারভিউ দেখেন, ইরানের নাগরিকদের ডকুমেন্টারী, ইন্টারভিউ দেইখেন না, চোখ বন্ধ করে থাকেন। ;)

১৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ৩:০১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি সবচেয়ে বড় যে প্রাশ্নটি আমাকে করতে ভুল গেছেন তা হলো- ইসরাইলের যদি এটমিক বোম থাকতে পারে তাহলে ইরানের কেন নয়? কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তর আমি আপনাকে দিবো না, এগুলো আপনি বুঝবেন না। ;)

২৪| ১৯ শে জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৩৬

আমি নই বলেছেন: লিংকের কোনটায় আছে ইরান হামলা করেছে?? =p~ =p~ আর ইরানই যদি হামলা করে থাকে তাহলে সৌদি কি বুঝে ইয়েমেনে হামলা করল? আপনার মত একজন উপদেষ্টা দরকার সৌদির!! আগের মন্তব্যেই বলেছি প্রক্সিযুদ্ধ আর ডিরেক্ট যুদ্ধ আলাদা, আপনি না বুঝলেও সৌদি সেটা বোঝে।
----------------------------------------
শিয়ারা যে কি মাল তা আমাদের চাইতে আপনি বেশি জানেন না। এটা সম্পুর্ন আলাদা আলোচনা। এমনিতেই আপনি মুল আলোচনাকে ঘোলা করে ফেলেছেন, সুতরাং ওদিকে যাবোনা। তবে তুলনা করলে জায়নিষ্টদের চাইতে শিয়ারা ভাল।
----------------------------------------
না, মোটেও না; ১৬ নাম্বার কমেন্টে দেখুন আপনিই প্রথম ইহুদিদের গডস চুজেন টেরোরিষ্ট বলেছেন। তাই বিষটা আমি আপনাকে একটু ভালো করে ব্যাখ্যা করে দিয়েছি আসলে সৃষ্টিকর্তা কিভাবে কাজ করে।

কারন তাদের রাষ্ট্রটাই গড'স প্রমিজড ল্যান্ড নামক আজব দাবীর উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কার গড, কাকে কি প্রমিজ করেছে তার জন্য ফিলিস্তিনের মানুষকে জায়গা দিবে হবে, কি আজব দাবী। তারা নাকি আবার চুজেন পিপল, গাজায় গনহত্যা চালানোর পর গড'স প্রমিজড ল্যান্ড / চুজেন পিপল কথাটাকেই বিবেকবান মানুষরা গড'স চুজেন টেরোরিষ্ট হিসেবে ব্যাবহার করে। বোঝা গেছে?
---------------------------------------------------
হা..হা.., আমি কমেন্ট করলাম আর আমি যুদ্ধবাজ হয়ে গেলাম। -কেউ যদি একটি খুন করে, তারপর ধরা খেয়ে বলে- আমেরিকা ১ লাখ মারছে, রাশিয়া, দুই লাখ মারছে, জাপান তিন লাখ মারছে আর আমি মাত্র ১ টা খুন করছি তাতে কি হয়েছে, আমার বিচার করার আগে তাদের বিচার করে আসো। তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়াবে??? =p~ =p~ =p~

কমেন্ট করলেই যে সেটা হত্যার সমান অপরাধ হয়ে যায় তা জানা ছিল না। তো আমার কি এখন ফাসি হবে?? =p~ =p~ আজব সব লজিক।
--------------------------------------------
ইউরোপিয়ানরা ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা করল - তো মুসলিমরা ইহুদীদের হত্যা করে নাই? ইউরোপিয়ানরা যদি ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা করে তাহলে মুসলিমরা করছে ৬০ কোটি, শুধু এক আরবেই। আপনারা দুই দল (মুসিলম এবং খ্রিস্টান) মিলে ইহুদিদের হত্যা করতে করতে ইহুদী জনসংখ্যাকে একদম শেষ করে দিয়েছেন

জনাব, হিস্টোরি সরল অংক নয়, যে যদি এটা হয় তাইলে ঐটা হবে। এবং ইউরোপিয়ানরা যদি নয়, তারা ৬০ লাখই হত্যা করেছে এই দাবী জায়নিষ্টদের, আমার নয়। এবার আপনি বলেন শুধু এক আরবেই ৬০ কোটি কবে কার আমলে হত্যা করল মুসলিম এবং খ্রিস্টানরা মিলে? গোয়েবলসি মিথ্যা বহুত বলছেন, আজাইরা। আপনার জ্ঞানের যে অবস্থা তাতে আপনাকে জানাতে চাই, হিস্টোরিক্যালি ইহুদিদের পিক সময়েও পপুলেশন কখনই ২ কোটি পার হয় নাই। আর ২৫০০-৩০০০ বছর আগেতো পপুলেশন আরো কম ছিল, এই সময় পরিক্রমায় ১ম-২য় বিশ্বযুদ্ধের চাইতে বড় আর কোনো ইভেন্টও হয় নাই, তাইলে এক আরবেই ৬০ কোটি ইহুদির হত্যা কি স্বপ্নে পাইলেন?? আশা করি প‌্যাজ-গোজ ছারা ডিরেক্ট উত্তর দেবেন।

তো মুসলিমরা ইহুদীদের হত্যা করে নাই? হুমম মুসলিমরাও ইহুদিদের হত্যা করেছে, ১৪০০+ বছর মিলে সেটা সর্বোচ্চ ১০-২০ হাজার হতে পারে। আপনি চাইলে টাইমলাইন দিতে পারি। কিন্তু ১৪৫০ বছরে মুসলিম শাসনামলে ইহুদিদের উপর পূর্ণাঙ্গ গণহত্যা (১০,০০০+) একটাও ঘটেনি। ঘটে থাকলে প্রমান সহ বলেন।
----------------------------------------------
আপনার কাছে একটি প্রশ্ন- গত ১৫০০ বছরে আরব বিশ্বে মুসলিমদের দ্বারা ইহুদিদের বিরুদ্ধে কতবার জেনোসাইড চালানো হয়েছে, এবং ইহাতে আনুমানিক কত কোটি ইহুদি হত্যা করা হয়েছে? ইহুদি জনসংখ্যা এত কমে গেলো কিভাবে?........................ ..........কেন যে আপনারা শুধু একতরফা ইতিহাস নিয়ে পরে থাকেন বুঝি না, অন্য জাতির ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়েও একটু ঘাঁটাঘাটি করেন। ;)

অনেক বড় করে বললেই মিথ্যা সত্য হয়ে যায় না। আমি কি মনে করি না করি সেটা বিষয় নয়, যা বলবেন প্রমান সহ বলবেন। আজাইরা প‌্যাচাল পাইরা লাভ নাই। মুসলিমরা শুধু তলোয়ার দিয়ে ইসলামের প্রসার করলে দুনিয়ায় আর কোনো ধর্মই থাকতোনা, অন্তত অর্ধেক দুনিয়ায়তো নয়ই। তবে ইহুদি হত্যার বিষয়ে আপনার একটু হিস্টোরি ক্লাস নেই। সমস্যা নেই মাগনা।

২য় বিশ্ব যুদ্ধের আগে সর্বোচ্চ পরিমানে ইহুদি হত্যার ঘটনা হচ্ছে ৭০ সালে যখন রোমানরা জেরুজালেন দখল করে, এই সময় ৬ লাখ থেকে ১০ লাখের মত ইহুদিকে হত্যা করা হয়। ১৩৫ খ্রিস্টাব্দে আবারো রোমানদের দ্বারাই প্রায় ৫.৮ লক্ষ ইহুদি নিহত হয়।
১ লক্ষের বেশি হত্যা এই ৩ টা ইভেন্টেই হয়েছিল যা সম্মিলিত ভাবেও ১ কোটি নয়, অথচ আপনি নির্লজ্জভাবে দাবী করলেন ৬০ কোটি।

এখন আপনার মনে একটু আগুন জ্বালায়া দেই। রোমান এবং ক্রুসেডারদের হাতে গনহত্যার শিকার হওয়ার পর কার আমলে ইহুদিরা আবার স্বকিয়তা ফিরে পেয়েছিল জানেন? ৬৩৮ সালে খলিফা উমর (রাঃ) জেরুজালেম জয় করেন এবং ইহুদিদের আবার শহরে বসবাসের অনুমতি দেন (হুমম, জিজিয়া কর নিয়েছিলেন)। শুধু একবার নয় ১০৯৯ সালে ক্রুসেডারদের হাতে গনহত্যার (৭০ হাজার ইহুদি এবং মুসলিমকে হত্যা করেছিল ক্রুসেডাররা) শিকার হওয়ার পর ১১৮৭ সালে সালাহউদ্দিন (সালাদিন) জেরুজালেম জয় করে ইহুদিদের আবার জেরুজালেমে বসবাসের অনুমতি দেন। জী মুসলিমরাই ২য় বিশ্বযুদ্ধ চলা অবস্থায় আলবেনিয়া, কসোভো, তিউনেসিয়া ইত্যাদি দেশে হাজার হাজার ইহুদিদের নিজ বাড়ীতে আশ্রয় দিয়ে নাজিদের হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন (হলোকাষ্ট সার্ভাইভালদের ইন্টারভিউতে পেয়ে যাবেন) অথবা গুগল করেন পেয়ে যাবেন।

জায়নিষ্টদের জান লাগায়া সাপোর্ট দিচ্ছেন অথচ এটা জানেন না ইহুদিদের সংখ্যা না বাড়ার অন্যতম মুল কারন অন্য ধর্মের ন্যায় ইহুদিতে কনভার্ট হওয়ার সংখ্যা কম। কারন জন্মসুত্রে ইহুদিরা নিজেদের চুজেন পিপল মনে করায় কনভার্টেড ইহুদিদের তারা ভাল চোখে দেখেনা। প্রমান- ইথিউপিয়া থেকে ইসরাইলে আসা ইহুদিদের অবস্থান সম্পর্কে খোজ নিতে পারেন (রুট লেভেলে, নট টপ লেভেল)।
---------------------------------------------------
ইহোক রেংগুন বম্বিং এর কথা শুনেছিলেন? একটু পড়াশুনা করেন ব্রো। -............ .................. ...................... ........... ................ ........... ................................... ইন্টারভিউ দেইখেন না, চোখ বন্ধ করে থাকেন। ;)

উত্তর কোরিয়াকে টানার অবস্যই লজিক্যাল কারন আছে, আপনারা ইরানের নাগরিকদের নিয়ে এত চিন্তিত তাহলে উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের ব্যপারে চুপ থাকেন কেন? ঐখানেও হামলা করে কিমকে সরান।
----------------------------------------------------------
লেখক বলেছেন: আপনি সবচেয়ে বড় যে প্রাশ্নটি আমাকে করতে ভুল গেছেন তা হলো- ইসরাইলের যদি এটমিক বোম থাকতে পারে তাহলে ইরানের কেন নয়? কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তর আমি আপনাকে দিবো না, এগুলো আপনি বুঝবেন না। ;)

জী না, আপনাকে প্রশ্ন করে জানতে হবেনা। আর আপনার জ্ঞান দাবী করা পর্যন্তই, প্রমানতো একটাও দিতে পারবেন না।
----------------------------------------------

বিদ্র: মনে যা আসলো বলে দিলাম টাইপের কথা না বলে হিস্টোরিক্যালি প্রমানসহ কথা বলবেন। আপনি উইদাউট এনি প্রুফ বেজায় কথা বলেন। এখন তথ্য সংগ্রহ করা বিশাল প‌্যারার কোনো কাজ নয়, সুতরাং দাবী করার আগে নিজে জানুন।

১৯ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ১:৫৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হায়রে!! আমার প্রায় প্রতিটি কমেন্টে আমি ইরানের অরাজকতার তথ্যের লিংক দিয়ে যাচ্ছি, কিন্তু আপনি তা অবলীলায় অস্বীকার করে যাচ্ছেন। স্বয়ং সৌদি আরবে ইরানের হামলার হুমকির লিংক দিলাম, কিন্তু আপনিও সেটাও বিশ্বাস করছে না। ইরানের সাথে সৌদি আরবের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হওয়ার উদাহারণও দিলাম, ইরানের সাথে সুন্নি মুসলিলিম বিশ্বের যে দ্বন্দ তার প্রমাণও ভিডিও সহকারে দিয়েছি, কিন্তু আপনি এসবের কিছুই মানছে না। আপনার কি ধারণা এইসব নিউজ/ভিডিও আমি নিজে তৈরী করছি? তাছাড়া এগুলো তো খুবই কমন বিষয় আপনি এসব জনেন না কেন? আপনি কি আমার লেখার প্রতিটি লাইনের সোর্স চাচ্ছেন? কিছু বিষয় আপনাকে নিজে খুঁজে বের করতে হবে।

প্রক্সিযুদ্ধ আর ডিরেক্ট যুদ্ধ আলাদা, আপনি না বুঝলেও সৌদি সেটা বোঝে। - হুম সৌদি তা খুব ভালো করেই বুঝে আর তাই সৌদি ইরানের সাথে পুরোপুরি সম্পর্ক ছিন্ন করেছিলো, =p~ দুই দেশের মধ্যে প্রায় যুদ্ধ বাঁধি বাঁধি আবস্থা হয়েছিলো। আপনি যদি মধ্যেপ্রাচ্যের এক ইরান-সৌদির দ্বন্দের ইতিহাস নিয়ে পড়াশুনা শুরু করেন, তাহলে আপনার ইহ জীবনই শেষ যাবে অন্য বিষয় বুঝবেন কি করে?

আপনি এখন আবার খিচুরী পাঁকিয়ে বলতে পারেন- যুদ্ধ বাঁধি বাঁধি আর যুদ্ধ বাঁধা দুটি ভিন্ন বিষয় =p~ আপনি যদি এভাবে পেঁচাপেচি করতে থাকেন, তাহলে তো এই তোলগোল পাকানোর কোন শেষ থাকবে না। আমিও তো আপনার মত তালগোল পাঁকিয়ে বলতে পরি ইসরায়েল ইরানে হামলা করেনি, হামলা করেছে মূলত মোসাদ যাদের সংখ্যা ইসরায়েল জনসংখ্যার ১% ও না। =p~

আমি ইরসায়েলে ইরানের মিসাইল বৃষ্টির কথা বলার পর আপনি দু'পক্ষের ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিসংখ্যান দিয়ে দিয়েছেন, আর এভাবেই সত্য বেরিয়ে আসে ;) । ইরান আর ইসরায়েলের সামরিক শক্তির মধ্যে রয়েছে বিস্তর তফাৎ সুতরাং ইরানের টাইম নেই, ইসরায়েলের সামনে ইরান দাঁড়াতেই পারবে না, এই বাস্তবতা আপনাকে বুঝতে হবে আর তাই অহেতুক সৌস্যাল মিডিয়ায় লম্ফ, জম্ফ করে, প্রপগন্ডা ছড়িয়ে লাভ নেই।

কারন তাদের রাষ্ট্রটাই গড'স প্রমিজড ল্যান্ড নামক আজব দাবীর উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। - এটা তো তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, এটা নিয়ে কথা বলে লাভ কি? মুসলিমরা নিজেরা কি নিজেদের একামাত্র আল্লাহ প্রদত্ত জাতি হিসেবে মনে করে না? দুটি দলই যদি ঠিক একই দাবী করে তাহলে সংঘাত অনিবার্য, আর যে কারণে যুগ যুগ ধরে ইহুদী-মুসলিম সংঘাত চলে আসছে, এবং চলবে অনন্ত কাল - কিন্তু আমি ইহা নিয়ে বিস্তারিত আলাপে যতে চাই না।

আপনি যদি ইহুদি জাতি এবং তাদের ধর্ম নিয়ে গবেষণা করেন তাহলে আরব ভুমি যে ইহুদিদের আদি ভুমি ইহা আপনার কাছে দিনের আলোর ন্যায় পরিষ্কার হয়ে যাবে।






আরব ভুমিতে আপনি যে ইহুদি জনগোষ্ঠীর হত্যাকন্ডের শিকার হওয়ার কথা স্বীকার করছেন, এটাই হচ্ছে এই পোস্টের স্বার্থকতা B-) । ধীর ধীরে এভাবেই সত্য প্রকাশ পায়, সংখ্যা নি হয়তো আমাদের মধ্যে দ্বিমত থাকতে পারে বাট দ্যাট'স নট অ্যা বিগ ডিল। তাছাড়া ওটা একটা টাইপো ছিলো ওটা ৬০ কোটি নয় ৬ কোটি হবে।

ঐখানেও হামলা করে কিমকে সরান। - সঠিক সময়ে উত্তর কোরিয়াকেও যথাযথ শাস্তি দেওয়া হইবে, তবে যেহেতু তাদের কাছে পারমানবিক অস্ত্র রয়েছে, তাই তাদের শাস্তি দেওয়ার স্ট্রাটেজিটা হবে একটু ভিন্ন।

ভালো থাকবেন।

১৯ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কমেন্ট করলেই যে সেটা হত্যার সমান অপরাধ হয়ে যায় তা জানা ছিল না। - ওটা একটা উদাহরণ ছিলো এবং খুবই লজিক্যাল উদাহরণ, তাও আবার আপনার নিজের কমেন্ট দিয়েই উদাহারণটি দেখানো হয়েছে।

মুসলিমরা শুধু তলোয়ার দিয়ে ইসলামের প্রসার করলে দুনিয়ায় আর কোনো ধর্মই থাকতোনা - নিজ ধর্ম সম্পর্কেও দেখি আপনার ধারণা নেই =p~ ইসলাম তরারির মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠীত হয়েছে ইহাতে কোন সন্দেহ নেই। নাকি এর প্রমাণও আপনাকে আমার দিতে হবে? আপনি যদি অমুসলিম হতেন তাহলে এর প্রমাণ আমি আপনাকে দিতাম, একজন মুসলিমকে হাদিস শুনিয়ে লাভ নেই। ;)

শিয়ারা যে কি মাল তা আমাদের চাইতে আপনি বেশি জানেন না। - জানার পরও এগুলো চেপে যান কেন? শিয়া সুন্নি চিরকাল দ্বন্দ ছিলো আছে এবং থাকবে এটাই হচ্ছে আসল কথা। নাকি মধ্যপ্রাচ্যে এখন পর্যন্ত শিয়া সুন্নী দ্বন্দে কত লক্ষ মানুষের প্রাণহানি হয়েছে তার প্রমাণও আমাকে এখন দিতে হবে?

হিস্টোরি সরল অংক নয়, যে যদি এটা হয় তাইলে ঐটা হবে। - যদি পুরো মহাবিশ্বই ম্যাথের মাধ্যমে এক্সপ্লেইন করা যেতে পারে তাহলে হিস্ট্রি/রাজনীতি কেন নয়? এই যেমন ধরেন- এখন ইরান যদি এখন জর্ডান আক্রমণ করে তাহলে জর্ডানও ইরানকে আক্রমণ করবে এটা তো খুবই সরল অংক একদম ইজিপিজি। B-)

২৫| ১৯ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪

আমি নই বলেছেন: আমিও তো আপনার মত তালগোল পাঁকিয়ে বলতে পরি ইসরায়েল ইরানে হামলা করেনি, হামলা করেছে মূলত মোসাদ যাদের সংখ্যা ইসরায়েল জনসংখ্যার ১% ও না। =p~

আপনি যা কিছুই বলতে পারেন। কিন্তু লজিক্যাল না হলে কেউ মানবে না। মোসাদ অন্য রাষ্ট্রের নয় এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনি, কিন্তু হুথি অন্যরাষ্ট্রের, এই সামান্য বিষয়টুকু বুঝতে হবে।

আমি ইরসায়েলে ইরানের মিসাইল বৃষ্টির কথা বলার পর আপনি দু'পক্ষের ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিসংখ্যান দিয়ে দিয়েছেন, আর এভাবেই সত্য বেরিয়ে আসে ;) । ইরান আর ইসরায়েলের সামরিক শক্তির মধ্যে রয়েছে বিস্তর তফাৎ সুতরাং ইরানের টাইম নেই, ইসরায়েলের সামনে ইরান দাঁড়াতেই পারবে না, এই বাস্তবতা আপনাকে বুঝতে হবে আর তাই অহেতুক সৌস্যাল মিডিয়ায় লম্ফ, জম্ফ করে, প্রপগন্ডা ছড়িয়ে লাভ নেই।

দু'পক্ষের ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান মনে হচ্ছে গোপন নথী যা আমিই প্রথম প্রকাশ করলাম!! =p~ =p~ গ্রোআপ ম্যান।

ইসরাইল তার বাপের ক্ষমতায় অনেক শক্তিশালী, তাতেই আপনার মিথ্যা সত্যি হয়ে যায়? ইরানের টাইম আছে না নাই সেটাও আলাদা বিষয়, এক ঝাক শয়তানের সাথে না পারাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ইরানি হামলায় হাজার হাজার ইসরাইলি নারী-শিশু হত্যার যে মিথ্যা দাবী আপনি করেছেন তার সাথে ইসরাইলের শক্তিশালী হওয়া না হওয়া, বা ইরানের টাইম থাকা না থাকার কি সম্পর্ক?? আপনি মিথ্যা বলেছেন এটা স্বীকার করলেইতো হয়ে যায়।

কারন তাদের রাষ্ট্রটাই গড'স প্রমিজড ল্যান্ড নামক আজব দাবীর উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। - এটা তো তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, এটা নিয়ে কথা বলে লাভ কি? মুসলিমরা নিজেরা কি নিজেদের একামাত্র আল্লাহ প্রদত্ত জাতি হিসেবে মনে করে না? দুটি দলই যদি ঠিক একই দাবী করে তাহলে সংঘাত অনিবার্য, আর যে কারণে যুগ যুগ ধরে ইহুদী-মুসলিম সংঘাত চলে আসছে, এবং চলবে অনন্ত কাল - কিন্তু আমি ইহা নিয়ে বিস্তারিত আলাপে যতে চাই না।

ফিলিস্তিনের মুসলিমরা আল্লাহ প্রদত্ত জাতি হিসেবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবী করেনা (এই দাবীর সাথে স্থানীয় ইহুদি এবং খৃষ্টানরাও আছে), তারা ইথনিক জাতি হিসেবেই ফিলিস্তিনের দাবীদার। আর জায়নিষ্ট টেররিষ্টরা গড'স প্রমিজড ল্যান্ডের কথা বলে ফিলিস্তিনকে দখল করে ইসরাইল রাষ্ট্র বানাইছে, দুইটা বিষয় এক হয় কেমনে??

আরব ভুমিতে আপনি যে ইহুদি জনগোষ্ঠীর হত্যাকন্ডের শিকার হওয়ার কথা স্বীকার করছেন, এটাই হচ্ছে এই পোস্টের স্বার্থকতা B-) । ধীর ধীরে এভাবেই সত্য প্রকাশ পায়, সংখ্যা নি হয়তো আমাদের মধ্যে দ্বিমত থাকতে পারে বাট দ্যাট'স নট অ্যা বিগ ডিল। তাছাড়া ওটা একটা টাইপো ছিলো ওটা ৬০ কোটি নয় ৬ কোটি হবে।

পাগলের সুখ মনে মনে, =p~ =p~ যেখানে জায়নিষ্ট টেররিষ্টরা মাত্র গত ২ বছরে চোখের সামনে ৫০,০০০ অধিক নিরঅপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে সেটা নিয়ে চিন্তা নাই, সেখানে ১৪০০+ বছরে ১০-২০ হাজার মানুষ হত্যার (বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে) স্বীকারোক্তি পেয়ে বগল বাজাচ্ছেন, আপনারতো জীবনটাই স্বার্থক হয়ে গেল, তাই না? যদি এই জায়নিষ্টদের হাতে এখকার মত ক্ষমতা আগে থাকতো তাইলে এরা পুরো দুনীয়াই শেষ করে দিত।

ইতিহাসে ভালও যেমন থাকবে, তেমনি খারাপও থাকবে। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন ঘটনা ঘটে, কিছু ঘটনা পক্ষে থাকবে কিছু ঘটনা বিপক্ষে যাবে। ১৪০০+ বছরে মুসলিমদের হাতে যেমন ১০-২০ হাজার নিহত হয়েছে তার অপজিটে ১০-২০ হাজারের বহুগুন ইহুদির জীবন মুসলিমরা বাচিয়েছে। মুসলিমরা ইতিহাস অস্বীকার করেনা।

৬০ কোটি থেকে ৬ কোটি!! ওকে এই ৬ কোটির হিস্টোরিক্যাল প্রমান দ্যান। আমিও একটু জানি।

সংখ্যা নিয়ে দ্বিমত তখনই হয় যদি সংখ্যা দুটি কাছা-কাছি হয়। যেমন হয়তো আমি ১০ বলেছি আপনি ২০ বলেছেন, ১০-২০ হাজার আর ৬ কোটি ঠিক কোন এ্যংগেলে কাছা-কাছি সংখ্যা??? ১০-২০ হাজার আর ৬ কোটির যে বিশাল ফারাক, আপনারতো সেটা বোঝার ক্ষমতাও নেই, আবার বলছেন নট অ্যা বিগ ডিল। Do you smoke weed or something else?

১৯ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কিন্তু হুথি অন্যরাষ্ট্রের, এই সামান্য বিষয়টুকু বুঝতে হবে। হুতি, হেবজুল্লাহ, কুদ্দুস ফোর্স ইত্যাদি সব জঙ্গি গোষ্ঠীকে যে কাদের দ্বারা পরিচালিত এটা দুনিয়ার সবাই জানে, কিন্তু আপনি মানতে চান না এটাই হচ্ছে সমস্যা, মধ্যপ্রাচ্যের কনফ্লিক্ট সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নাই ইহা আমি বিশ্বাস করি না।

দু'পক্ষের ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান মনে হচ্ছে গোপন নথি যা আমিই প্রথম প্রকাশ করলাম!!
- আপনাদের কাছে এটা গোপণ নথির মতোই, যা আপনারা প্রকাশ করতে চান না, আপনারা তো শুধু মিথ্যাই প্রচার করেন তাই আপনার মুখ থেকেই সত্য পরিসংখ্যানটা বের করলাম। ;) চারিদিকে শুধু ইরানের বীরত্বের উগ্র আস্ফলন, কিন্তু ওদিকে ইরান মার খেয়ে মাটির সাথে মিশে যাচ্ছে সেদিকে কোন খবর নেই।

ইসরায়েলকে যে ইরান একেবারে ধবংস করে দিচ্ছে এইসব কথা কি আমার কথা? এসব তো আপনারদের প্রপাগন্ডা, আর আপনাদের প্রপাগন্ডা যখন আপনাদের ফিরিয়ে দেই তা তখন হয়ে যায় মিথ্যা.. হুহ!! এর দ্বারা এটাই প্রমাণ হয় যে আপনারা নিজেরাই নিজেদর মিথ্যাবদী বলছেন। ;)

একটা যুদ্ধে একটা দেশের দুই চারটা ভবনের গ্লাস ভাঙ্গতেই পরে কিন্তু এসব নিয়ে আপনারা কোটি টাকার ভিউ বাণিজ্য করেন।
কিছুক্ষণ আগও ইরানের হামলায় তেলআবিবের একটি হাসপাতালের গ্লাস ভেঙ্গে পড়েছে, আর তাতেই শুরু হয়ে গিয়েছে ভিউ বাণিজ্য।

এই যে দেখেন আরেক বিজ্ঞানী কি বলে, ইসরায়েলকে নাকি ঝাঝাড়া করে দিতেছে, অসংখ্যা মানুষের নাকি মৃত্যু হয়েছেে.... B:-)



পাগলের সূখ মনে মনে এর চেয়ে বড় উৎকৃষ্ট উদাহরণ আর কি হতে পারে? আমার এই কমেন্ট শুধু আপনার একার জন্য নয় ইহা মুলতো পুরো বেঙ্গলী প্রপাগন্ডা জনগোষ্ঠীর উদ্দ্যেশ্যে যে কারণে আমি "আপনারা' ইউজ করেছি।

এক ঝাক শয়তানের সাথে না পারাটাই স্বাভাবিক। - আপনি কিন্তু দারুন সত্যবাদি এক লোক, আপনার মুখ থেকে খালি সত্য কথা বের হয়ে যায় নিজের অজান্তেই। =p~ এসব জেনে বুঝেও কেন যে আপনারা অভিনয় করেন তা আমি বুঝি না, মিথ্যা অভিনয় করে হয়তো সাময়িক সূখ পাওয়া যেতে পারে, কিন্তু উহা কোন সমাধান নয়।

শেষ কথা হচ্ছে- এই যুদ্ধে ইরান হরতে যাচ্ছে, আর তাই অহেতুক ইরানের জন্য লম্ফ ঝম্ফ না করে, প্রপগন্ডা না ছড়িয়ে কিভাবে ইরানকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করা যায় সেই চিন্তা করেন।

আপনার কি ধারনা, এই ব্লগের সবাই মিলে যদি "ইরান জিতবে, ইরান জিতবে" বলে জিকির করে তাহলেই কি ইরান যুদ্ধে জিতে যাবে? যদি তাই মনে করেন তাহলে আমিও কাল থেকে ইরানের পক্ষে প্রপাগন্ডামূলক পোস্ট লিখে ব্লগ ভাসিয়ে ফেলবো।



অন্যের কমেন্ট/বিশ্লেষণের দায়ভারও এখন আপনাকে নিতে হবে, কারণ আপনি তাদের প্রতিনিধিত্ব করেন।

১৪০০+ বছরে মুসলিমদের হাতে যেমন ১০-২০ হাজার নিহত হয়েছে - আয় হায় বলেন কি? বেশি হয়ে গেলো না? আমি তো মনে করেছিলাম ২/৩ জন হবে হয়তো।

সে যাই হোক- আপনি এখন পর্যন্ত বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী দ্বারা প্রায় দুই কোটি ইহুদী নিধনের কথা স্বীকার করেছেন- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ৬০ লাখ, আরবে রোমান আক্রমনের সময় ১ কোটি, আর মুসলিমদের দ্বারা ১০-২০ হাজার। আপনার উপর যদি আরকেটু চাপ প্রয়োগ করা যায়, তাহলে ধীরে ধীরে এই সংখ্যাটা বাড়তে থাকবে যা একসময় ৫/৬ কেটিতে পৌঁছবে। সেক্ষেত্রে আপনি নিজেই হয়ে উঠবেন আমার সবচেয়ে বড় সোর্স। ;)

আমি উপযুক্ত পরিস্থিতি ছাড়া সোর্স নামক পারমানবিক অস্ত্র এত সহজেই প্রকাশ করি না, একবার যদি সোর্স ছাড়া শুরু করি তাহলে ভাসিয়া যাইবেন সোর্সের বন্যায় B-) । তবে আপনার যেহেতু জানার ইচ্ছে আছে, যথাযথ মাধ্যম থেকে আপনি বিষয়গুলো সম্পর্কে আরও বিষদ জ্ঞান আর্জন করতে পারবেন ভবিষ্যতে।

ধন্যবাদ।

২৬| ১৯ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

আমি নই বলেছেন: নিজের দেওয়া উত্তর ডিলিট করে দিয়েছেন কেন? "তাছাড়া ইরান ঠিক এই মহুর্তে ইসারায়েল উপরেও মিসাইল বৃষ্টি নিক্ষেপ করছে, হাজার হাজার নারী, শিশু হত্যা করছে।" এই লাইনসহ উত্তরটা কই গেল? একটা মিথ্যা ঢাকতে হাজারটা মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয়, যার বড় প্রমান আপনি। দুনিয়ার সকল পেপার, পত্রিকা, টিভি চ্যানেল, পডকাষ্ট, সব যায়গায় লাইভ সকল হিসাব দেখাচ্ছে। আর আপনাকে আমার লেখা থেকে হিসাব বের করতে হবে, ফাইজলামি করেন?? মিথ্যা বলে ধরা খেয়েছেন, স্বীকার করে নিলেইতো ল্যাঠা চুকে যায়, পাগল-ছাগলের মত বকার কি দরকার।

১৪০০+ বছরে মুসলিমদের হাতে যেমন ১০-২০ হাজার নিহত হয়েছে - আয় হায় বলেন কি? বেশি হয়ে গেলো না? আমি তো মনে করেছিলাম ২/৩ জন হবে হয়তো।

আপনি কি মনে করলেন তাতে আমার বালটাও কিছু আসে যায় না। হ্যাডম থাকলে হিস্টোরিক্যাল এভিডেন্স দিয়ে কতজন মারা গেছেন প্রমান করেন। প্রমানে হত্যার পরিমান যাই আসবে মেনে নিতে একটুও বিলম্ব করবনা। আপনার সেই হ্যাডমই নাই।

সে যাই হোক- আপনি এখন পর্যন্ত বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী দ্বারা প্রায় দুই কোটি ইহুদী নিধনের কথা স্বীকার করেছেন- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ৬০ লাখ, আরবে রোমান আক্রমনের সময় ১ কোটি, আর মুসলিমদের দ্বারা ১০-২০ হাজার। আপনার উপর যদি আরকেটু চাপ প্রয়োগ করা যায়, তাহলে ধীরে ধীরে এই সংখ্যাটা বাড়তে থাকবে যা একসময় ৫/৬ কেটিতে পৌঁছবে। সেক্ষেত্রে আপনি নিজেই হয়ে উঠবেন আমার সবচেয়ে বড় সোর্স। ;)



আর কত মিথ্যা বলবেন? আমি কোথাও দুইকোটি নিধনের কথা বলি নাই, রোমান আক্রমনের সময় ১ কোটির কথাও বলি নাই, কারন ইতিহাসে নাই, আমি ইতিহাসে যা আছে তাই বলেছি। উপরে ২৪ নাম্বার কমেন্টে গিয়ে দেখে আসেন। আর বাচ্চা পোলাপানের মত বিহেভ করতেছেন কেন, বার বার মিথ্যা ধরা পরায়?? আমার স্বীকার করা না করায় কি হিস্টোরি বদলে যাবে। কি আজব!!!

যাইহোক, ৬০ কোটি থেকে ৬ কোটিতে আসছেন, কিছুই বলি নাই। কিন্তু আমি ভাল ভাবেই জানি, আপনার মিথ্যা ধরা খাওয়াতে ৬০ কোটিকে টাইপো বলেছেন। আর আপনার দাবী ছিল শুধু আরবেই ৬০ কোটি, পরে বলেছেন ৬ কোটি। আরবে সেই ৬ কোটি ইহুদি হত্যার হিস্টোরিক্যাল প্রমান কই? এক ফোটা লজ্জা থাকলে ৬ কোটি হত্যার হিস্টোরিক্যাল প্রমান ছারা রিপ্লাই দিবেন না। আজাইরা প‌্যাচাল বহুত হইছে, আপনার সাথে যদি আলাপ হয় আগে আরবে ৬ কোটি ইহুদি হত্যার প্রমান নিয়েই হবে, তারপর অন্য আলাপ।

বাল-ছাল ভিডিওর লিংক আমাকে দিবেন না। আলোচনার শুরুতেই আমি বলেছি ইউটিউবের ভক্ত আমি নই।

২৭| ১৯ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আমি নই বলেছেন: আমি উপযুক্ত পরিস্থিতি ছাড়া সোর্স নামক পারমানবিক অস্ত্র এত সহজেই প্রকাশ করি না, একবার যদি সোর্স ছাড়া শুরু করি তাহলে ভাসিয়া যাইবেন সোর্সের বন্যায় B-) । তবে আপনার যেহেতু জানার ইচ্ছে আছে, যথাযথ মাধ্যম থেকে আপনি বিষয়গুলো সম্পর্কে আরও বিষদ জ্ঞান আর্জন করতে পারবেন ভবিষ্যতে।

এই টেকনোলজির জামানায় যার ইতিহাস ঘেটে সামান্য তথ্য সংগ্রহ করার যোগ্যাতা নাই, যে কিনা প্রতিপক্ষের দেয়া তথ্যের উপর নির্ভর করে, সেই তথ্যকেই টুইস্ট করে উপষ্থাপন করে এবং ধরাও খায়, সে যখন সোর্সের কথা বলে তখন হাসতে হাসতে পরে যাওয়ার অবস্থা হয়।

আপনার কাছে আমার কিছুই জানতে চাওয়ার নাই (আপনার সেই যোগ্যতাই নাই)। আর যদি মনে করেন আপনার যোগ্যতা আছে তাহরে আরবে ৬ কোটি ইহুদি হত্যার হিস্টোরিক্যাল প্রমান দিয়ে দিন। তারপর আপনার রাস্তায় আপনি আমার রাস্তায় আমি।

১৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১০:০২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার দুটি মন্তব্যই আমি দেখেছি এবং ভালো করে পড়েছি।

আপনাকে এখন ভয়নাক রাগান্বিত মনে হচ্ছে বিধায় রিলিভেন্ট কোন মন্তব্য করছি না বলে দুঃখিত।

আপনার রাগ ঠান্ডা হলে পরে আপনাকে বিষয়গুলো বুঝিয়ে বলবো।

শুভ ব্লগিং।

২৮| ২০ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৯

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার দুটি মন্তব্যই আমি দেখেছি এবং ভালো করে পড়েছি।

আপনাকে এখন ভয়নাক রাগান্বিত মনে হচ্ছে বিধায় রিলিভেন্ট কোন মন্তব্য করছি না বলে দুঃখিত।

আপনার রাগ ঠান্ডা হলে পরে আপনাকে বিষয়গুলো বুঝিয়ে বলবো।

শুভ ব্লগিং।


=p~ =p~ =p~

আপনার সাথে আমি সামনা-সামনি বসে ডিবেট করতেছিনা যে আমি রাগান্বিত আছি না বরফ ঠান্ডা মাথায় আছি এটা আপনার চিন্তা করতে হবে, এটা ব্লগ। আপনার চিন্তার বিষয় হলো দাবীর পক্ষে প্রমান দেয়া, যেটায় আপনি ফেইল্ড। বরাবরই ফেইল্ড। এখন মুখ লুকানোর চেষ্টা করেও লাভ নেই। আপনি একজন মিথ্যাবাদী এবং এটা প্রমানিত।

যদি আপনি মিথ্যাবাদী না হয়ে থাকেন তাইলে হিস্টোরিক্যাল এভিডেন্স দিয়ে প্রমান করেন, শুধু আরবে ৬ কোটি ইহুদিকে হত্যা করা হয়েছিল, দ্যাটস ইট।

২২ শে জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জ্বে ভাইজান, ইরানের সমস্ত পারমানবিক স্থাপনা সফলভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।

ভুল গোষ্ঠীর কাছে পারমানবিক অস্ত্র থাকা অত্যন্ত বিপজ্জনক, আশা করা যাচ্ছে এখন থেকে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরে আসবে।

২৯| ২২ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: জ্বে ভাইজান, ইরানের সমস্ত পারমানবিক স্থাপনা সফলভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।

ভুল গোষ্ঠীর কাছে পারমানবিক অস্ত্র থাকা অত্যন্ত বিপজ্জনক, আশা করা যাচ্ছে এখন থেকে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরে আসবে।


তো ড্রাম্প এই টেরোরিষ্ট এ্যটাক করে ৬০ কোটি ইহুদি হত্যার প্রমান দিয়ে দিল?

বেক্কলের মত উত্তর না দিয়ে ৬০ কোটি ইহুদি হত্যার প্রমান নিয়ে আসেন। ওহহ আপনিতো আবার ৬০ কোটি থেকে ৬ কোটিতে নামছেন। গুড জব... আর একটু চাপ দিলে নিজেই স্বীকার করবেন ৬০ লাখো মরেনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.