নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি আমার রাতবন্দিনী। ধূসর স্বপ্নের অমসৃণ সুউচ্চ দেয়াল তুলে তোমাকে আমি বন্দী করেছি আমার প্রিয় কালোর রাজত্বে। ঘুটঘুটে কালোর এই রাজত্বে কোন আলো নেই। তোমার চোখ থেকে বের হওয়া তীব্র আলো, আমার হৃদয়ে প্রতিফলিত হয়ে সৃষ্টি করে এক অপার্থিব জ্যোৎস্না।

জাদিদ

ব্যক্তিগত ব্লগ।

জাদিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গঃ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এবং জাতীয় সংগীত।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩০

জামাতে ইসলামের নেতারা কখনও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তাদের অবস্থানের জন্য ক্ষমা চান নি এবং সম্ভবত ভবিষ্যতেও তারা ক্ষমা চাইবেন না। এর প্রধান কারন ধর্ম সম্পর্কে এই দেশের মানুষের অজ্ঞতা, মুর্খতা এবং অন্ধ বিশ্বাস। ধর্ম সম্পর্কে সাধারন মানুষের এই মুর্খতাকে পুঁজি করে তারা নানা রকম গল্প বলে থাকেন। ১৯৭১ সালের কর্মকান্ডের জন্য তাদের অন্যতম সেরা যুক্তি হচ্ছে - তৎকালীন সময়ে বাংলাদেশ ছিলো না, পাকিস্তানই ছিলো তাদের দেশ। তারা তাদের দেশকে রক্ষার জন্যই এই অবস্থান নিয়েছেন। ফলে তাদের নেতারা আদর্শগতভাবে কোন ভুল করেন নি এবং তাদের দ্বারা মানবতাবিরোধী কোন অপরাধ হয় নি।

অথচ তৎকালীন নিরপেক্ষ ইতিহাস ও পরিসংখ্যান ঘাটলে স্পষ্ট বুঝা যায় পশ্চিম পাকিস্তানীরা কখনও পুর্ব পাকিস্তানের মানুষকে সমমর্যাদা দিতে চায় নি। আপনার পুর্ব পুরুষদের মধ্যে যারা লেখাপড়া করে সরকারী চাকরী ও অন্যান্য কাজে যুক্ত হবার চেষ্টা করেছিলো, তাদেরকে অনুগ্রহ করে জিজ্ঞেস করবেন। আমাদের অঞ্চলের কোন মানুষ যোগ্যতা থাকা স্বত্তেও পাকিস্তান সরকারের কোন শীর্ষ পদে সহজে যেতে পারত না, দেয়া হতো না। তারা এই দেশের মানুষকে কখনও সম্মানের চোখে দেখে নি এমন কি ধর্ম পালনের ক্ষেত্রেও আমরা তাদের চেয়ে এগিয়ে ছিলাম। এই দেশের সাধারন মানুষ ধর্মকে অন্তরে ধারন করে পালন করত আর পশ্চিম পাকিস্তানিরা করত লোক দেখানো হিসাবে।

১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ের পেছনে অন্যতম ভুমিকা ছিলো ১২ই নভেম্বরের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের। কয়েক হাজার মানুষ এই ঘুর্নিঝড়ে মৃত্যু বরণ করেন। এই ঘুর্নিঝড় এই দেশের মানুষের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলো তাদের ব্যাপারে পাকিস্তান সরকারের উদাসীনতা ও নিষ্ঠুরতাকে। যার ফলশ্রুতিতে এই দেশের হাজারো সাধারন মানুষ ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে জালিমের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামে। এই যুদ্ধের প্রথম স্তর ছিলো জাতীয় নির্বাচন। সেখানে বাংলার মানুষ একচেটিয়া জয় লাভ করে।

তৎকালীন পুর্ব পাকিস্তানের জামাতে ইসলামী তো এই বিষয়ে কোন প্রতিবাদ করে নাই, আন্দোলন করে নাই! তারা তো ইসলামি দল ছিলো, জালিম শাসকের ভুল ধরিয়ে দেয়া তো ইসলামিক নিয়ম, আদর্শ। ইতিহাসে কি এমন কোন ঘটনা লিপিবদ্ধ আছে, যেখান থেকে জানা যায় জামাতে ইসলামির পুর্ব পাকিস্তান অংশ এই দেশের মানুষের উপর সংঘটিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে পশ্চিম পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে?

এরপর আসেন, যুদ্ধকালীণ সময়ে তাদের ভুমিকা সম্পর্কে। ইসলামী দল বলে দাবি করা একটি দল কি দেখে নি কি অন্যায়ভাবে এই দেশের হাজারো নিরিহ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, নারীদের ধর্ষণ করা হয়েছে। গণিমতের ফতোয়া দিয়েছে এই দেশের তৎকালীন জামাত সমর্থন করা অনেক অশিক্ষিত হুজুর এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাদের কি কখনও শুনেছেন জোর গলায় বলতে যে - যা হচ্ছে তার অন্যায়! এটা ইসলামের আদর্শের সাথে কনফ্লিক্ট করছে? এই অন্যায় মেনে নেয়া যায় না? বরং পাকিস্তানী বাহিনী ও তাদের এই দেশীয় দোসরা যেভাবে এই দেশের মানুষের উপর জুলুম করেছে, অত্যাচার করেছে, বিনা অপরাধে মানুষ হত্যা করেছে - তেমনটা করত আরবের বিভিন্ন বর্বর গোত্র, পারস্যে এবং রোমান সাম্রাজ্যের লোকরা।

যেহেতু আমরা কথা বলছি, ইসলামিক দল নিয়ে, তাই ইসলামিক রেফারেন্স টেনেই কথা বলতে হবে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘জালিমরা কখনো সফলকাম হয় না।’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ৫৭)। আল্লাহর নবী মোহাম্মদ সাঃ বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো জালিমের শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে তার সঙ্গে চলে অথচ সে জানে যে ওই ব্যক্তি জালিম, তখন সে ইসলাম থেকে বের হয়ে গেল।

ফলে আপনি যদি একজন সত্যিকার মুসলিম হয়ে থাকেন এবং আপনি যদি ইসলাম ধর্মকে আপনার দ্বীন হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে থাকেন ও এর আদর্শকে বুঝে পালন করার চেষ্টা করেন তাহলে বুঝবেন - ধর্মের দোহাই দিয়ে কত বড় একটি জালিয়াতি তারা করেছেন এবং এই দেশের হাজারো ধর্মপ্রান মানুষদের সাথে তারা কিভাবে প্রতারণা করছেন।

তাই, ১৯৭১ এর জামাত ই ইসলামকে আমি কোনভাবেই একটি ইসলামিক দল হিসাবে মনে করি না এবং বর্তমানের জামাত ই ইসলামীও যেহেতু তাদের অতীত কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চায় নি, সেহেতু আমি তাদেরকে আমি ইসলামী আদর্শভিত্তিক দল হিসাবে চিহ্নিত করি না বরং তারা ইসলামী আদর্শ বিক্রি করে চলা একটি রাজনৈতিক দল হিসাবেই আমি মনে করি। তারা যদি ইসলামিক ভাবধারা অনুসরন করা কোন দল হতো তাহলে ১৯৭১ সালে তাদের ভুমিকা ভিন্ন হতো। একই কারনে তাদের সেই সময়কার কোন রাজনৈতিক নেতাকে আলেম হিসাবে আমি স্বীকৃতি দিতে অস্বীকৃতি জানাই। যে আলেম ইসলামের বেসিকটাই জানে না, তারে আমি অন্য কিছু স্বীকার করলেও ইসলামিক আলেম হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করি না।

যাদের মুখে এক এবং অন্তরে আরেক তারা মোনাফেক। মোনাফেকদের উপর আল্লাহর লানত। ইসলামের সেরা মোনাফেক ছিলেন আবদুল্লাহ ইবনে উবাই। তার মৃত্যূর পর তার ছেলে কাফনের কাপড় হিসাবে রাসুল সাঃ এর জামা চেয়েছিলেন। তিনি সেটা দিয়েছিলেন। এরপর উবাইর ছেলের অনুরোধে রাসুল সাঃ তার জানাযাও পড়িয়েছিলেন। এই প্রসঙ্গে সুরা তওবার একটি আয়াত নাজিল হয়েছিলো।

'তুমি ওদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো বা না করো, একই কথা। তুমি ৭০ বার ওদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করলেও আল্লাহ ওদের কখনোই ক্ষমা করবেন না। এ জন্য যে ওরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে অস্বীকার করেছে, আল্লাহ সত্যত্যাগী সম্প্রদায়কে পথ প্রদর্শন করেন না।’

ফলে আমি মোনাফেকদের সমর্থন করি না। আমার ব্যক্তি জীবনে আমি এমন অনেক জামাতের নেতাকর্মীদের দেখেছি, যারা হয়ত দারুন মানুষ নিরিহ যারা কারো সাথে পাছে নেই, তারা রাজনীতি বুঝে না। তারা শুধু ইসলামকে ভালোবেসে জামাতকে সমর্থন করেন। তাদের জন্য আমার মায়া হয়। আমি আবার এমন অনেক জামাতের নেতাকর্মীদের চিনি যাদের আচরণ মারাত্মক প্রশ্নবিদ্ধ। এমনও দেখেছি নিজেদের ব্যক্তিগত জীবনে চার পাঁচটি প্রেম করে প্রতিনিয়ত ফেসবুকে শেয়ার করেন পর্দার করার গুরুত্ব সম্পর্কে। হাস্যকর!

যাইহোক, এই দেশের মানুষ এখন স্বাধীনতা উপভোগ করছে, নানা ভাবে চেখে দেখছে স্বাধীনতার স্বাদ। কেউ কেউ বায়ু নির্গত করেও ভাবছেন, এটাই বুঝি স্বাধীনতা। যেমন গোলাম আজম যাকে মানুষ গোয়াজম বলে ডাকে (আমি নাম বিকৃত করে ডাকলাম না), তার ছেলে কি বলছে না বলছে এই সব নিয়ে মাথা ঘামাতে রাজি নই। যদিও কিছুদিন আগে একটা টক শো বা আলোচনা অনুষ্ঠানে দেখেছিলাম আরো একজন ব্যক্তি দেশের নাম ও জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে চেয়েছেন।

এই সব ঘটনায় আমরা প্রতিক্রিয়াশীল হুমকি দিচ্ছি, আবেগ দিয়ে চিৎকার বলে বলছি যে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে দিবো না বা এই করা যাবে না, আবার আরেক দল বলছে জাতীয় সংগীত চেঞ্জ করে প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ করতে হবে, আরেকদল বলছে, জেমসের একটি গানকে জাতীয় সংগীত করতে হবে, বা ধনধান্যে পুষ্পভরা এই গানটিকে জাতীয় সংগীত হিসাবে রাখা হোক অর্থাৎ যার যা ইচ্ছে সেটা করা হোক!

বাস্তবতা হচ্ছে – জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা যাবে না এমন কোন বাধ্যবাধ্যকতা নেই। কিন্তু আপনাকে সেটা দলমত নির্বিশেষে যুক্তি দিয়ে বুঝাতে হবে কেন এই পরিবর্তন প্রয়োজন। এই জাতীয় সংগীতের কোন বিষয়টি আমাদের স্বাধীনতার চেতনা বা আমাদের দেশের আদর্শের সাথে কনফ্লিটিং বা জনগনের কোন অংশের সাথে কনফ্লিক্ট করে। যে পরিবর্তন আনা হবে সেই পরিবর্তনের মাধ্যমে রাষ্ট্র হিসাবে আমরা অন্যদের কি ম্যাসেজ দিচ্ছি?

এখন পর্যন্ত বিশ্বের পাঁচটি দেশ তাদের জাতীয় সংগীতে পরিবর্তন বা পরিমার্জন করেছে। কিন্তু শতভাগ নতুন করে কোন জাতীয় সংগীত নির্বাচন করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। যে পাঁচটি দেশ জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করেছে তার মধ্যে আছে, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, সাউথ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ড। যেমন ২০১২ সালে অস্ট্রিয়া জেন্ডার ইনক্লুসিভিটি পক্ষে অবস্থান ব্যক্ত করার জন্য তাদের জাতীয় সংগীতে কিছুটা মোডিফিকেশন করে। আবার অস্ট্রেলিয়া ২০২১ সালে তাদের জাতীয় সংগীতে পরিবর্তন আনে তাদের দেশের অ্যাবরোজিন এবং আদিবাসীদের স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে।

এখন বাংলাদেশে যদি কেউ দাবি করে যে, জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে, তাহলে সেটার পেছনে যৌক্তিক কারন আমাদেরকে জানাতে হবে, এর ফলে আমাদের জাতি হিসাবে কি অর্জিত হবে সেটাও ব্যাখ্যা করতে হবে। নইলে এই গান হিন্দু লিখেছে বা ভারতীয় কবি লিখেছে বা গায়ে উত্তেজনা আসে না বা যাই আপনার লজিক হোক না কেন এবং আপনি যতবড় বিদ্যানই হোন না কেন, সেটা লম্বা করে রোল পাকিয়ে আপনার উপযুক্ত স্থান নিয়ে প্রবেশ করানো হবে।

আমার সোনার বাংলা,
আমি তোমায় ভালোবাসি।

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: উত্তম বয়ান ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৯

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১২

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৫

জ্যাকেল বলেছেন: ইতিহাসের সবচে বড় শিক্ষা হইতেছে ইহা থেকে কেহ শিক্ষা নেয় না। হাসিনা নেয়নি, প্রগতিশিল লেবাছধারিরাও নেয়নি, নেবেও না। এই বাংলাদেশ একসময় পুর্ব বাংলা বলে পরিচিত ছিল।

আপনার কথা হইতেছে কি যুক্তিতে জাতীয় সংগীত বদলানো যায়? আমার পোস্টে যুক্তিটা দেওয়া আছে কিন্তু আমাকে স্বৈরাচারি হাসিনার দোসররা স্বাভাবিকভাবেই জামাতিদের সাথে গুলিয়ে ফেলিতেছে। অথচ আমি এই রাজনীতির ঘোর বিরোধি।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১২

জাদিদ বলেছেন: আপনার পোস্টটা আমি দেখি নাই, দেখব। গত কয়েকদিন ধরে আমি বেশ ব্যস্ততার মধ্যে ছিলাম।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৭

Rahat islam juwel বলেছেন: ভালো।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৩

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও জামাতে ইসলামীর কু-চরিত্র বদলায়নি। ওরা আবার পায়তারা করছে একাত্তরের ভূমিকায় ফিরে আসতে। ক্ষমতায় আসতে ওরা এবার পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী-ভারতীয়দের ব্লেজিং পাচ্ছে। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করার ক্ষমতা জামাত আমীরকে কে দিয়েছে? ওদেরকে কে ক্ষমতা দিয়েছে ভারতের সাথে সুসম্পর্ক করার?? কে চেয়েছে, কি কারণে- জাতীয় সংগীত বদলাতে হবে! ওরা কি নির্বাচিত সরকার???

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৮

জাদিদ বলেছেন: সেটাই প্রশ্ন। আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে - জামাত সব সময় রাজনৈতিক ক্যাটালিস্ট হিসাবেই কাজ করেছে। তারা যে আদর্শের কথা বলে, সেটার তো গোঁড়ায়ই গলদ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তাদের সমর্থকরা হচ্ছে আরো গোড়া মুর্খ এবং ধর্মান্ধ। এরা ভাব করবে শিক্ষিত, কিন্তু আদতে তারা মোটেও শিক্ষিত নয়।

আমি একজন সামান্য মানুষ। তাদের মত এত ধর্মের জন্য ফাইটও করি না, মানুষের মাথাও খাই না। সেই আমি কোরানের দুই চার লাইন অর্থ সহ পড়ে ভয়ে কাপি যে আল্লাহ মোনাফেক আর বিশ্বাসঘাতকতা শাস্তি কতটা ভয়াবহ রেখেছে। আর তাদের কোন মাথা ব্যথাই নাই।

এখন আমাদের সমাজের মুর্খ মানুষদের কথা বাদ, তারা শেখার সুযোগ পায় নি, কিন্তু যারা শেখার সুযোগ পেয়েও অন্ধ, তাদের কি বলবেন?

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: জুলভার্ন ভাই@ আওয়ামী লীগ অনেক ক্ষেত্রে ভুল করেছে, অনেক ক্ষেত্রে অপরাধ করেছে। সুতরাং অপরাধের জন্য শাস্তি পেতে হবে। ক্ষমা করার সুযোগ নাই। এক দশকের মধ্যে আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে।

জামায়াতের আমীরকে স্পর্ধা দিয়েছে সেনাবাহিনী। জামায়াত এত বছর ধরে বিএনপির সর্বনাশ করার পর এখন তাদের জালিম বলছে আকারে ইঙ্গিতে। জামায়াত নিজের স্বার্থের জন্য করতে পারে না এমন কোন আকাম নাই।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৮

মাহফুজ ই এলাহী জামি বলেছেন: জামায়াতের কর্মকাণ্ড দেখে মনে হচ্ছে তারা ক্ষমতায়,

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৮

জাদিদ বলেছেন: সবারই আচরন দেখে মনে হচ্ছে তারা ক্ষমতায়।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: জামায়াতের মতো তাদের সমর্থকরা বদমাশ। জাতীয় সঙ্গীত বদলানো কিংবা শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো এগুলো তাদের পুরানো এজেন্ডা। বাংলাদেশে কোন ইসলামিক রাজনৈতিক দল নাই এগুলো এক একটা এনজিও।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৬

জাদিদ বলেছেন: উনারা মানসিকভাবে পাকিস্তান প্রেমী ইসলাম প্রেমী না। তাদের কাছে ইসলাম মানে পাকিস্তান।
আমি আসলে এইসব ছাগ ও ছাগীদের নিয়ে কথা বলতে চাই না। অসম্ভব দুর্গন্ধ। সমস্যা হচ্ছে এরা যে নিজেরা ছাগ বা ছাগী এটা বুঝার মত ব্রেইনও নাই। তারা ভাবে তারা বিশাল বোদ্ধা, কেউকেটা ও বিশ্লেষন। উনাদের কেউ শেখাতে গেলে বা বুঝাতে গেলেই শুরু করে ম্যাতাকার।

আমি জামাতকে সমর্থন করতাম, যদি তারা সত্যিকার ইসলামকে রিপ্রজেন্ট করার চেষ্টা করত। যাদের গোঁড়ায় গলদ, তাদের সাথে আদর্শগত কি আলাপ।

৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ন্যায়-অন্যায় বোধ আপেক্ষিক। তা নির্ভর করে ব্যক্তির দৃষ্টিভংগীর উপর। আর তাইতো - যে অপরাধে কোন বিচারক কাউকে যখন সাজা প্রদান করেন সেই একই ব্যক্তি যখন সেই রায়ের বিরুদ্ধেে আপিল করেন তখন হয়ত অন্য বিচারকের আদালতে আপিল কিংবা পূর্বের রায় রিভিউয়ের ফলে বেকসুর খালাস পান। এখানে দুজন বিচারকের কোন একজন বা উভয়েই যে ভুল এমন নয়। আবার যে কোন ঘটনার বিচারের সময় ঘটিত সেই ঘটনার অন্তর্নিহিত কারনকে বিবেচনায় নেয়ার উপর সেই ঘটনার ন্যায়-অন্যায় বোধও পরিবর্তন হয়ে যায়।

আর তাই ১৯৭২ সালে স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় জামাতের ভূমিকা কিংবা তাদের তখনকার নেতাদের ভূমিকা, তাদের দৃষ্টিতে (অন্তর্নিহিত কারনকে বিবেচনায় নিয়ে ) ঠিক থাকলেও দেশের স্বাধীনতা লাভের পর তাদের উচিত ছিল জনমানুষের চাওয়া কিংবা আবেগের দিকে লক্ষ্য রেখে স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং নতুন বাংলাদেশের মূল স্রোতের মাঝে মিশে যাওয়া তথা নতুন ভূমিকায় রাজনীতি করা। এতে করে তাদেরই বেশী ভাল হতো। মানুষ তাদেরকে বিশ্বাস করত এবং তখনকার নেতাদের ভূমিকার জন্য নতুন (স্বাধীনতার পরের) প্র''জন্ম'' কে আর দায়ী হতে হতনা।

১৯৭২ সালে স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় জামাতের ভূমিকার জন্য ক্ষমা প্রার্থনার জন্য দেরী হয়েছে ঠিক তবে এখনো সব কিছু শেষ হয়ে যায়নি। দেশের বর্তমান পরিবর্তীত পরিস্থিতিতে তারা যদি পাবলিকলি ক্ষমা চেয়ে নতুন করে রাজনীতিতে এগিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দেয় তবে আখেরে তাদের জন্য ভাল হিসাবেই বিবেচিত হতে পারে।

গণতন্ত্রে যে কেউ যা কিছু বলতে কিংবা চাইতে পারে। এ তাহার গণতান্ত্রিক অধিকার। সবার সব চাওয়া যে পূরন হয় এমনটা নয় । আবার সব চাওয়া যে অসম্পূর্ণ থাকে এমনও নয় । আর তাই যদি হতো তাহলে শেখ হাসিনা আজ দেশ থেকে পালিয়ে যেতনা কিংবা ডঃ ইউনুস সরকার প্রধান হতনা। আসল কথা হলো চাওয়ার পিছনের কারন ও নায্যতা।

কারো কোন চাওয়া যদি জনবান্ধব কিংবা পরিবার-সমাজ-দেশের জন্য উপযোগী হয় তখন সেই চাওয়া পূরনের নানা উপায় নানা ভাবে বেরিয়ে আসে। তা হতে হতে পারে সমাজিক মূল্যবোধের মাধ্যমে,আলাপ আলোচনার মাধ্যমে কিংবা আইনের মাধ্যমে। আর যে কোন চাওয়ার পিছনে যদি যুক্তি না থাকে কিংবা জনবান্ধব না হয় তাহলে তা নিজের বাপ চাইলেও যেমন এর আবেদন থাকেনা ঠিক তেমনি যদি সেই চাওয়ার পিছনে যুক্তি থাকে কিংবা জনবান্ধব হয় তাহলে বিরোধী বা শত্রুপক্ষের কেউ চাইলেও তা পূরনের জন্য চেষ্টা চালাতে দেখা যায়।

আমাদের ব্যক্তিগত বা রাষ্ট্রীয় জীবনে বহু দরকারী বা গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ আছে তা যেমন ঠিক, তেমনি সেসব জিনিষ ''গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সার্বজনীন'' নয় - এটাও ঠিক। সময়-জীবনের প্রয়োজনে দেশের আইন-বিচার-সংবিধান-নেতা সবকিছুই পরিবর্তনশীল। সেই হিসাবে বর্তমান চালু জাতীয় সংগীতেরও যদি সময়ের প্রয়োজনে আপামর জনগন পরিবর্তনের প্রয়োজন উপলব্ধি করেন, তবে সে বিষয়ে জনমত আহববান-যাচাই সহ এর উপযোগীতাও বিবেচনা করা যেতে পারে। তবে এসবই হতে হবে নিয়মতান্ত্রিক পথ ও পদ্ধতিতে।

যেখানে কারও প্রতি রাগ-অনুরাগ-বিরাগের কোন সম্পর্ক যেমন থাকবেনা ঠিক তেমনি থাকবেনা ব্যক্তি বিশেষের চাওয়া। সেখানে বিবেচিত হতে হবে সামষ্ঠিক চাওয়ার।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪১

জাদিদ বলেছেন: জামাতে ইসলাম ১৯৭১ সালে তাদের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাইলে তারা হয়ত রাজনৈতিকভাবে আরো সফল হতো।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

জাদিদ বলেছেন: ন্যায়-অন্যায় বোধ আপেক্ষিক। তা নির্ভর করে ব্যক্তির দৃষ্টিভংগীর উপর।
- না এটা ভুল বললেন। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত কেন হয়েছে? সেই প্রশ্ন আগে করতে হবে। বিবেক আছে বলেই মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। বুদ্ধি তো পশুদেরও থাকে। সেই বিবেকটাই সর্বজনীন অপরাধ চিহ্নিত করতে পারে।
জালিমের পক্ষে অবস্থান নেয়াই সবচেয়ে বড় মানবতা বিরোধী অপরাধ। - এটা আমার কথা না, এটা ইসলামের কথা। আপনি আমার চেয়েও বিজ্ঞ। ফলে আপনি জানবেন।

জামাতের রাজনৈতিক নেতা যারা যুদ্ধাপরাধের জন্য অভিযুক্ত ছিলেন - তাদের বিচার সঠিক করার ব্যাপারে আমার অবস্থান ছিলো। আমি কাউকে অন্যায়ভাবে জোরে ফাসি দিয়ে মারার পক্ষের লোক নই। তাহলে সেখানে তো ইনসাফ হয় না। বরং এতে ঐ অভিযুক্ত ক্ষমা পাওয়ার সুযোগ পায়।

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জামাত ক্ষমতায় এলে দেশ মুহূর্তের মধ্যে দেশে ক্ষুধা দুর্ভিক্ষ হাহারে নিমজ্জিত হবে। কারণ তাদের দেশ চালালোর মতো কোন নেতাই নেই, অন্ততপক্ষে দাওয়াত খাওয়া মাওলানাদের দিয়ে দেশ চালানো যাবেনা; মাওলানা হতে হবে ইরানের মতো তাদের মাওলানারা জ্ঞানী এবং দক্ষ সেই সংগে দেশপ্রেমিকও বটে। যদি সেরকম হয় তখন চিন্তা করা যাবে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬

জাদিদ বলেছেন: দেখা যাক। কি হয়। এমনটা হয়ত নাও হতে পারে।

১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৪

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ভালো লিখেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৯

জাদিদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬

রায়হান চৌঃ বলেছেন:
গত ১১ বছর ধরে আমি একজন জামাতের সিনিয়র লেভেলের সদস্যের সাথে এক ই রুমে থাকি। প্রতি শুক্রবার ইনাদের বৈঠকে বসে ইসলামিক আলোচনা শুনি ভালো লাগে। এ ভাবে বসতে বসতে একসময় মনে হলো ইসলামিক আলোচনা যা আছে তার চেয়ে বেশি বাংলাদেশের বদমান করা টা ই যাদের নিয়মিত চর্চার কেন্দ্র। আমি নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছি, মূল কারণ গুলো হলো: হাঁটি হাঁটি বাংলাদেশের বদমান করা, গত ১১ বছরে দেখিনাই কখনো ব্যংকিং চ্যনেলে বাংলাদেশে রেমিট্যন্স পাঠনো, এ রকম আরো অনেক কিছু, যা লিখা টা সত্যিই তাদের পারিবারিক বালেন বা চারিত্রিক দিক গুলো ফুটে আসবে। আমি কাউকে ছোট করতে নয় বরং বলব এ ধরনের মানুষ গুলো যে ধরনের সংঘঠন গুলোয় যুক্ত তাদের কাছ থেকে বাংলাদেশে ভালো কিছু আশা করা নিতান্তই বোকামি ছাড়া আর কিছু নয়।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৬

জাদিদ বলেছেন: রায়হান ভাই, আপনি আমি সম্ভবত এখানে সবচেয়ে পুরানো পরিচিত হা হা। সেই ২০০৬ সাল থেকে। আগে ছিলাম কলিগ আর এখন সহ ব্লগার।
আপনার আর আমার অভিজ্ঞতাও ভাই কাছাকাছি। এর বেশি কিছু বলতে গেলে গীবত হবে। তাই বাদ দিলাম।

১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

চলো আগে নিজে পাল্টাই বলেছেন: একডা রাজাকারের জারজ পুত্র আর তার পাচাটা দালাল ব্লোগে কইচ্ছে - এখন জারা জামায়াত করে তাগো রাজাকার কওন যাইতো না। আপনার পোস্ট খানি সময়োপযোগী। বলগে রাজাকারের সমর্থনে ইনাইয়া বানাইয়া প্রকাশ্যে পোস্ট দিতাছে। ব্লগের এহেন অবস্থায় এই পূষ্টু সময়োপযোগী। ডরে আছিলাম ব্লগ আবার সাগুর দানাগো খোয়াড় হইতাছে নাকি? আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রহিল।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৯

জাদিদ বলেছেন: ব্লগ কখনই কোন কিছু খোয়াড় ছিলো না। যার সাথে যার মতের মিলে না, সে সেটা ট্যাগ দেয়।
এটাই ব্লগিং কালচার। তবে আমার নিজস্ব কিছু আদর্শ আছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের যারা বিরোধীতা করেছে, আমি তাদের সমর্থন করি না।

১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪

মাহফুজ ই এলাহী জামি বলেছেন: আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যার্থতা আর লোভের কারণে জামায়াত এই দেশে রাজনীতি করতেছে। ৭১ এর পরে এই নামে রাজনীতি কিভাবে করলো,এটা আমায় ভাবায়।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০০

জাদিদ বলেছেন: আমিও তাই ভাবি। আসলে জামাত হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতির ক্যাটালিস্ট।

১৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: চলো আগে নিজে পাল্টাই এর কমেন্টে দৃষ্টি আকর্ষন করছি মডুর।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১২

জাদিদ বলেছেন: মডুর কাজ মডু করবে।

তবে, সামহোয়্যারইন ব্লগে যারা জামাত তোষন করেছে তারা দীর্ঘমেয়াদে সম্মান পায় নি।

১৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ।কথায় যুক্তি আছে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০০

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

নতুন বলেছেন: দেশের মানুষ জামাতী অপরাধ ভুলে গেছে, আর ধমান্ধদের বিশ্বাস করানো সহজ। তাই জামাতী মোনাফেকেরা আগে ইসলামী তরিকায় মন নরম করে তাদের তরিকা মানুষের মাথায় ঢোকায়।

আয়ামীলীগের বিরোধিতা মানুষ করছে কিন্তু তার মানে এইনা যে মানুষ জামাতীদের তরিকাপন্হি হয়ে যাবে।

দেশের ক্ষমতায় জামাত কোনদিনই আসবেনা।

আধুনিক শিক্ষার যে অভাব সেটার সুযোগে দেশে ধর্মীয় শিক্ষার নামে গোড়ামীর চাষ করছে ধান্দাবাজেরা।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০১

জাদিদ বলেছেন: যতদিন এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় গুনগত পরিবর্তন আসবে না। ততদিন আমার কোন কিছুতে বিশ্বাস নাই।

১৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নি:সন্দেহে অসাধারণ একটা পোস্ট। স্যালুট। কি চমৎকার ভাবে গোছানো সত্য কথা গুলো অভিনব ভাবে ফুটে উঠেছে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৩২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: দেশের মানুষ চাইলে জাতীয় সংগীত কেন দেশের নাম ও সংবিধানও পরিবর্তন অবশ্যই সম্ভব। কিন্তু সবকিছুতে ধর্ম টেনে আনা আমার কাছে কখনোই যৌক্তিক মনে হয় নি, এখনো হয় না।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১০

জাদিদ বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত। সেটাই বলেছি যে কোন যৌক্তিক কারনে যে কোন কিছুই পরিবর্তন করা যায়। এটা তো আর বেদ বাক্য না যে পরিবর্তন করা যাবে না।

২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৫৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আমার একটি প্রশ্ন আপনার কাছে

যদি জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হবে কিনা এই জন্য গণভোট হয় আর তাতে পরিবর্তনের পক্ষে রায় হয় তখন আপনার বক্তব্য কি?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯

জাদিদ বলেছেন: দেশের মানুষ গণভোট দিয়া যদি বলে - গোয়াজমকে তাদের জাতির পিতা বানাইতে হবে তখন সেটাই হবে। যে জাতি যেমন তাদের ভাগ্যও তেমন হবে। একই কথা জাতীয় সংগীতের ক্ষেত্রে। জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করার জন্য বালছাল যুক্তি বাদ দিয়ে যদি কোন গ্রহনযোগ্য যুক্তি দেয় আর সেটার ভিত্তিতে ভোট হয় তখন কারণ পছন্দ হইলে আমি পক্ষে ভোট দিবো আর না পছন্দ হইলে বিপক্ষে ভোট দিবো।

যদি বালছাল যুক্তির উপর ভিত্তি করে গণভোট আয়োজন করে, সেই গণভোটে আমি অংশ নিবো না। যে কোন প্রকার আজগুবি ও হাস্যকর যুক্তির মুখে যেমন আমি এখনও দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করি, তখনও করব।

আশা করি প্রশ্নের জবাব পেয়েছেন।

২১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৪১

এক্সম্যান বলেছেন: ইসস... জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, বিভিন্ন দিবস নিয়ে আমরা যেই পরিমান দেশপ্রেম দেখাই তার অর্ধেক যদি দুর্নীতি, টাকা পাচার ইত্যাদি না করার পক্ষে দেখাতে পারতাম তাহলে দেশটা আজ সত্যিই সিংগাপুর হয়ে যেত।

অনেক দেশ জাতীয় পতাকা দিয়ে পায়ের জুতা, আন্ডারওয়ার বানায় কিন্তু তারা দুর্নীতি, টাকা পাচার করেনা।
পোষ্ট পরে জানলাম অনেক দেশই জাতীয় সংগীত প্রয়োজন অনুসারে মডিফাই করেছে, ঐ দেশ গুলাও আমাদের মত দুর্নীতিবাজ দেশপ্রেমিক নয়।
ইউটিউবে একটা সোস্যাল এক্সপেরিমেন্টে দেখেছিলাম ইউরোপ-আমেরিকার অনেক দেশের ইয়ং জেনারেশনের মাঝে একটা বড় অংশ জাতীয় দিবস সম্পর্কে আইডিয়াও রাখেনা, তারাও আমাদের মত দুর্নীতিবাজ দেশপ্রেমিক নয়।

আমার জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, বিভিন্ন দিবস নিয়ে কোনই সমস্যা নাই, তবে খারাপ লাগে যখন দেখি জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, বিভিন্ন দিবসের প্রসংগ উঠলেই বিভিন্ন পক্ষ ঝাপিয়ে পরে। মজার ব্যাপার এদের বড় অংশই কোনো না কোনো ভাবে দুর্নীতির সাথে জরিত, আবার যারা দুর্নীতির সাথে জরিত নয় তাদের বেশিরভাগই দুর্নীতির সুযোগ না পেয়ে সৎ। হাস্যকর।

জাদিদ ভাই মন্তব্যটা কিছুটা প্রসংগের বাহিরে হয়ে গেল, তবে বেচে থাকুক তাদের জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, বিভিন্ন দিবস ভিত্তিক দেশপ্রেম।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮

জাদিদ বলেছেন: আপনি চমৎকার বলেছেন। এই মুহুর্তে জাতীয় সংগীত কোন ইস্যু নয় এর চেয়ে বড় ইস্যু আছে। এই দেশটা গত কয়েক বছরে কিভাবে তার প্রতিষ্ঠানগুলোকে হারিয়েছে, দুর্নীতির মাধ্যমে ব্যাংক লুট হয়েছে - সেটার তদন্ত ও বিচার আগে করতে হবে। স্বৈরাচার যিনি হয়েছেন, যিনি দুর্নীতিকে প্রমোট করেছেন, সেটার গ্রহনযোগ্য ও নিরপেক্ষ বিচার হতে হবে। নইলে তো কোন প্রাপ্তি নেই।

এই দেশের হাজার হাজার মানুষ জামাত করে। তাদের অনেকেই ভালো এবং নিরিহ। তারা দল হিসাবে জামাতের শঠতা এবং ইসলামিক দল হিসাবে মোনাফেকির তত্ব মানতে রাজি নয়। এই ৫ - ১০ % এর কন্ঠস্বর আওয়ামী লীগ যেভাবে কোন বিকল্প না দিয়েই বন্ধ করতে চেয়ে হীতে বিপরীত হয়েছে, তেমন একইভাবে লীগকেও এইভাবে কন্ঠরোধ করে কেউ নিশ্চিন করতে পারবে না। এই দলটিকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সংস্কার করতে হবে আর এটার প্রথম ধাপ দলটির অভিযুক্ত দুর্নীতিবাজদের শাস্তির নিশ্চিত করার মাধ্যমে।।

আমি বুঝাতে চেয়েছি - একটি বিকল্প সৃষ্টি করতে হবে আওয়ামী লীগের, প্রয়োজনে সেখানে নিরাপদ মাইগ্রেশনের ব্যবস্থা করতে হবে রাজনৈতিক কর্মীদের। নইলে সেই লবডংকা।

২২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৩১

ঢাবিয়ান বলেছেন: তবে, সামহোয়্যারইন ব্লগে যারা জামাত তোষন করেছে তারা দীর্ঘমেয়াদে সম্মান পায় নি।


আপনিতো গুরুতর অভিযোগ এনেছেন আমার বিরুদ্ধে। আপনাকে আজ প্রমান দিতে হবে যে , আমার কোন বক্তব্যে রাজাকার তোষন করা হয়েছে। যেহেতু ব্লগের মডু হিসাবে আপনি অভিযোগ করেছেন, তাই আপনার কাছ থেকে জবাবদিহি আশা করছি।

এখন যদি আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনি যে, আপনি এই ব্লগের কুখ্যাত গালিবাজ , স্বঘোষিত ছাত্রলীগার ব্লগার গোফরানকে সবসময় তোষন করেছেন, তাহলে বিষয়টা আপনি কিভাবে দেখেন? এই ব্লগার দীর্ঘদিন যাবৎ আমাকে বিএনপি/জামাত শিবির ট্যগিং করে এসেছে । বিভিন্ন সময়ে আমি অভিযোগ করেও কোন ফলাফল না পাওয়ায় বিষয়টা পুরোপুরি ইগনর করার সিদ্ধান্ত নেই। ধরে নিয়েছি যে, মডুর ব্লগীয় ক্যচালে নষ্ট করার মত সময় নাই।

একজন মডু সেচ্ছাচারী হতে পারে না।হওয়ার সুযোগ নাই। তারপরেও মডু যেহেতু আমার বিরুদ্ধে রাজাকার তোষনের অভিযোগ এনেছে , তাই আমি এর তথ্য প্রমান চাই।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮

জাদিদ বলেছেন: আপনি অহেতুক উত্তেজিত হচ্ছেন। মানুষ উত্তেজিত হলে ভুল করে। আপনি শান্ত হোন। আপনাকে আমি জামাত শিবির বলেছি বলে মনে হয় না। আমি যদি আপনাকে জামাত শিবির মনে করতাম, সেটা সরাসরি বলতাম। আপনাকে ভয় পাবার মত কোন ভ্যালিড রিজন আমার নেই। তাছাড়া কালো কে কালো বলার ক্ষেত্রে কোন দ্বিধা নেই আমার।

আপনি জামাত শিবির করবেন না কি আওয়ামীলীগ করবেন না বিএনপি করবেন সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এই ব্যাপারে আমি কথা বলার কেউ না। আমি আপনাকে এই ব্লগের একটা ঐতিহ্য বলেছি, ট্রেডিসন বলেছি। এই ট্র্যাডিশন পালনের ব্যাপারে লীগ পন্থি ও জাতীয়তাবাদ পন্থি সবাই একই থাকে। তাই যদি কেউ এখানে জামাত তোষন করে, ফলে তাদের সম্মানহানী হয়। উক্ত ব্লগার কাকে মিন করেছেন বা কি বলেছেন সেটা আমার জানা নেই। এমন কি মডারেটর হিসাবেও আমার ঐ কমেন্টের কনটেক্সট জানি না। আপনি কি কোথাও জামাতের হয়ে কিছু বলেছেন বা কিছু করেছেন? দুঃখিত আমার তা হয়ত চোখে পড়ে নি।

এটা আমার ব্যক্তিগত ব্লগ। আমি এখানে আমার ব্যক্তিগত মতাদর্শ চর্চা করি ও কথা বলি। যে আইডি থেকে আমি মডারেশন করি, সেই আইডি থেকে আমি সকলের প্রেক্ষাপট থেকে কথা বলি এমন কি যেটা আমার হয়ত ব্যক্তিগত আদর্শের সাথে যায় না, সেটাও আমি শুনি এবং দেখি। কিন্তু এই আইডিতে আমার সেই বাধ্যবাধ্যকতা নেই। ফলে আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করব, ভবিষ্যতে আপনি আমার পোস্টে এসে অপ্রয়োজনীয় চ্যাচামেচির স্বরে কথা বলবেন না। এটা সহ ব্লগার হিসাবে অনুরোধ।

২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৮

রানার ব্লগ বলেছেন: জাতীয় সংগীত একটাই। "আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি" এর বিকল্প নাই। এই সব জামাত ফামাত, আযমি গাছমির বলদামি সহ্য করা হবে না।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৯

জাদিদ বলেছেন: ও হুদাই এই সব কথা বলে লাইম লাইটে আসতে চাচ্ছে।

২৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ডার্ক ম্যান বিশ্বাস করেন বা না করেন, স্বাধীনতাত্তর বাংলাদেশে আওয়ামী রাজনীতিতে জামাত ছিলো তুরুপের তাস, পন্য দিকে ভারতীয়দের চিরদনের দাস আওয়ামী লীগ। বর্তমানে আওয়ামী লীগের স্বার্থে ভারতীয় সমর্থনে জামাতকে প্রতিষ্ঠিত করার ছক কসছে।

২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ঢাবিয়ান "সামহোয়্যারইন ব্লগে যারা জামাত তোষন করেছে তারা দীর্ঘমেয়াদে সম্মান পায় নি" বাক্যটা জাদিদ আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলেছে বলে আমার মনে হয়না, আমার ধারণা- ওটা সামগ্রীক অর্থেই বলা হয়েছে। তারপরও জাদিদ আপনার অনুভূতির ব্যাখ্যা দিবেন বলেই আমার বিশ্বাস। কারণ, আমি কখনওই মনে করিনা- ঢাবিয়ান জামাত তোষণ কারী ব্লগার।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪০

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনি সঠিক বলেছেন, আমি এটা সার্বিক অর্থে বলেছি। অনেকেই যারা সাম্প্রতিক সময়ে ব্লগিং করে তারা আপনাদের ব্লগিং ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানে না।

২৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: জুলভার্ন@ মুক্তিযুদ্ধের পর তো জামায়াতসহ কয়েকটি দল নিষিদ্ধ ছিল। জিয়াউর রহমান তাদের সুযোগ করে দেন। এমনকি জিয়াউর রহমানের সময় গোলাম আজম বাংলাদেশে প্রবেশ করে।
গত আওয়ামী লীগ আমলে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সংগঠনে জামাত-শিবিরের অনুপ্রবেশ যেমন ঘটেছে ঠিক তেমনি অনেক আওয়ামী লীগ নেতা নিজের স্বার্থে জামায়াত শিবিরকে কাছে টেনে নিয়ে সব ধরনের সমর্থন করেছিলেন।

জামায়াতের সাথে আওয়ামী লীগের আপোষ আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দিবে।
আওয়ামী লীগ যদি ভারতের দাস হয় তাহলে বিএনপি পাকিস্তানের দাস।
তবে এবারও জামায়াত বড় ধরনের মার খাবে বলে মনে হয়।

২৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪১

কিরকুট বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: তবে, সামহোয়্যারইন ব্লগে যারা জামাত তোষন করেছে তারা দীর্ঘমেয়াদে সম্মান পায় নি।
"আপনিতো গুরুতর অভিযোগ এনেছেন আমার বিরুদ্ধে। "


ঠাকুর ঘরে কে রে!! আলাব্বু আমি কলা খাই না। B-)

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৯

জাদিদ বলেছেন: আমি অপ্রয়োজনীয় ব্যক্তি আক্রমন পছন্দ করি না।

২৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: প্রথমেই আমি দুঃখিত যে ভুলে গিয়েছিলাম, এটা কাল্পনিক ভালভাসার পোস্ট নয়। আমার কমেন্ট চেচামেচি পর্যায়ের মনে হওয়ার জন্যও আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি। যাই হোক আমার সর্বশেষ পোস্টে আমি একটা অংশে লিখেছিলাম যে, Click This Link ১৯৭১ পাকিস্তানের পক্ষালম্বন করা জামাতকে এ দেশের জনগনের পছন্দ করার কোন কারনই নাই। তবে জামাতের সবাই যুদ্ধপরাধি বা রাজাকার নয় ।রাজাকাররা ছিল পূর্ব পাকিস্তানি আধা সামরিক বাহিনী যারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে মুক্তিবাহিনীর বিরুদ্ধে সাহায্য করতো। তাই জামাত বা শিবিরের সবাইকেই গনহারে রাজাকার বলাটাও একটা মিথ্যাচার। ১৯৭১ এ যারা শিশু বা যাদের জন্ম ১৯৭১এর পরে তারা কিভাবে রাজাকার হয়? সত্য আপনার /আমার অপছন্দ হলেও যা সত্য সেটা বলতেই হবে। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এই দেশে ইসলামি শাষন ব্যবস্থার স্বপ্ন দেখিয়ে জামাত মুলত এক শ্রেনীর মানুষের কাছে প্রিয়ভাজন হয়েছে । তবে জামাতের এই আদর্শ দেশকে আফগানিস্তান বানানোর পায়তারা বলেই মনে হয়। আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত কোন মানুষ জামাতকে সমর্থন করার কথা কোন অবস্থাতেই ভাবতে পারে না। অথচ ভেবে দেখুন যে এই জামাত শিবির ট্যগিং কত মানুষকে করা হয়েছে স্রেফ অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায়! কত মানুষকে গুম, খুন করা হয়েছে এই ট্যগিং করে! এত বড় রক্তক্ষয়ী এক আন্দোলনের পর এবার এই মিথ্যাচার বন্ধে পার্মানেন্ট কোন ব্যবস্থা নেয়া হোক।

আর তাই আমার মনে হয়েছে যে , চলো আগে নিজে পাল্টাই নিক আমাকে উদ্দেশ্য করেই বলেছে । আবার আমার কমেন্টে আপনার প্রতিউত্তর স্বভাবিকভাবেই বিভ্রান্তিকর ছিল।





০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২০

জাদিদ বলেছেন: আমি সকল ট্যাগিং এর বিরুদ্ধে।

২৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



সময়টা খুবই খারাপ।

৩০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

জটিল ভাই বলেছেন:
শেষাংশ হতে ব্লগে লিখার নতুন ভ্যারিয়েন্ট পেলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.