![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রঙের দুনিয়ায় আমি এখনও ছাত্র,তবে শখের বশে লেখক, সাংবাদিক, অনুবাদক আবার কখনো আরও অনেক কিছু।
তার নাম আবু মাহযুরা।
তার সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনিও রাসূলের একজন সাহাবী।
রাসূলকে দেখেছেন, তার সাহচর্য পেয়েছেন।
এ পরিচয় ছাড়া তার অন্য কোন পরিচয় নেই। দরকারও নেই।
রাসূলের ইন্তেকালের পর। আবু মাহযুরার দিকে সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। কারণ, তার মাথার উপর সামনের দিকে একমুঠো চুল অনেক লম্বা। তিনি যখন কোথাও বসেন, সেই লম্বাচুলগুলো মাটিতে গড়িয়ে পড়ে। আর শুধু এই অংশের চুলগুলো কেন এত লম্বা! বাকি মাথার চুল তো ছোট ছোট।
সাহস করে একদিন তার শিষ্যদের কয়েকজন জিজ্ঞেস করলো, এর রহস্য কী? আপনার এই অংশের চুলগুলো লম্বা কেন? মাথার সবচুল তো এক সমান করে রাখে সবাই! আপনার এ চুলগুলো কেটে ফেললেই তো হয়!!
প্রশ্ন শুনে তাকিয়ে থাকলেন আবু মাহযুরা। চোখভরা তার বেদনার ছায়া। চেহারায় বিষন্নতা। তিনি তাদেরকে উত্তর দিলেন। বললেন, তোমরা কি জানো! আমার মাথায় ঠিক এ অংশে প্রিয় রাসূল তার হাত বুলিয়ে ছিলেন। এই যে বড় চুলগুলো, এ তো তারই হাতের পরশছোয়া চুল। আমার প্রিয়তম নবীর স্পর্শমাখা এ চুল আমি কিভাবে কেটে ফেলে দিব!! আমি এ চুল নিয়েই বেঁচে থাকবো, মৃত্যুর পরও এভাবেই থাকবো।’
এটুকু বলতেই গলা ভারি হয়ে আসছে আবু মাহযুরার। হৃদয়ে তার নবীর জন্য যে হাহাকার! এ ভার বোঝার সাধ্য কার!! কি অবাক ভালোবাসা! এই না হলে কি আর তিনি সাহাবা।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
মানব ও মানবতা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। সামনে থেকে লিখে নিবো। তবে আপনার উপদেশের ভাষা আরও বিনম্র হলে খুশী থাকবো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
মূসা আলকাজেম বলেছেন:
পোষ্টে +
তবে কথা আছে। নবীজী (সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের) প্রতি সাহাবাদের প্রগাড় ভালোবাসার ঘটনা লিখলেন কিন্তু একবারও নবীর নামের সাথে দরূদ লেখলেন না। বুঝলাম, হয়তো মুখে পড়ে নিয়েছেন। কিন্তু কমপক্ষে একবার হলেও লেখায় সেটা প্রকাশ করাটা কি উচিত ছিলোনা?