![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বব্যাপী বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসারের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন মহাদেশে বড় বড় সব শহরে অলিয়স ফ্রসেজ বা গ্যোটে ইন্সটিটিউটের আদলে "বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি ইন্সটিটিউট" চালু করার দাবী উত্থাপন করছি। এতে স্থানীয় জনসাধারণ ও শিল্প-সাহিত্যে বিদগ্ধ সকলকে সংশ্লিষ্ট করা যেতে পারে। আমাদের সম্পদ সীমিত কিন্তু ইচ্ছাশক্তি থাকলে এটা করা যেতে পারে। এ ধরণের ইন্সটিটিউট আমাদের দেশের সাথে বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতির বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ভূমিকা পালন করতে পারে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানে বাংলা ভাষা শিক্ষা কার্যক্রম, বাংলা চলচ্চিত্র প্রদর্শন, বাংলা নাটক, আবৃতি, নাচ, যাত্রাপালা সহ লোকসংস্কৃতির বিভিন্ন উপাদান তুলে ধরা যেতে পারে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি যে চর্যাপদ থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আমাদের সংস্কৃতির যা কিছু গৌরবময় অর্জন তা কেবল প্রচারের অভাবে ভিন্ন ভাষাভাষীদের অগোচরে রয়ে গেছে।
আজকের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সরকারী মহল ও সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে এই বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আকাশ-সংস্কৃতির একতরফা আগ্রাসন, বিদেশ-প্রীতি ও অন্ধ অনূকরণ-প্রবনতার যে স্রোত বহমান তার প্রতিকুলে বিচক্ষনতার সাথে আমাদের করনীয়গুলো স্থির করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। কর্মক্ষেত্র, শিক্ষা-সংস্কৃতি, শিল্প-সাহিত্যের সকল পরিসরে বাংলা ভাষার অবাধ ও বাস্তবভিত্তিক প্রচলন ঘটুক। এটাই হোক একুশের অন্যতম প্রত্যয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন: ধন্যবাদ। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যক্রমকে শুধু কনস্যুলার সার্ভিস ও বানিজ্যিক মিশনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে এর আওতা বাড়িয়ে বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বুদ্ধিবৃত্তিক প্রচার ও প্রসারের উদ্যোগ নিতে হবে। এটা সময়ের দাবী।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
ডাব্বা বলেছেন: আপনার সাথে একমত। হাইকমিশন থেকে এধরনের পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাজটা কি বিদেশে সেটাই আজ পর্যন্ত বুঝলাম না।