নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসি কবি ও কবিতাকে
আজ থাকছেনঃ
১) শায়মা
২) মনিরা সুলতানা
৩) উম্মে সায়মা
৪) শিখা রহমান
৫) জাহিদ অনিক
৬) নীলপরি
৭) রোমেল আজিজ
আপনার নাম ? *
কোন নামটা যে বলি! আমার তো অনেক নাম, অপ্সরা, শায়মা, বনলতা, নীরুপমা .... যেটাই পছন্দ ভেবে নাও...
আপনি যদি কোন অনলাইন প্লাটফর্মে লেখালেখি করে থাকেন তবে তার লিঙ্ক --
http://www.somewhereinblog.net/blog/saimahq
http://www.somewhereinblog.net/blog/Ochinpakhi
http://www.somewhereinblog.net/blog/sporshiya
http://www.somewhereinblog.net/blog/mahjabeen
সাক্ষাৎকার দিতে কেমন লাগে ? কোনটা বেশী ভালো লাগে সাক্ষাৎকার দিতে না নিতে ?
দূর সাক্ষাৎকার কে নেয়!! আমার কি সময় আছে কারোটা নেবার!! তবে দিতে পারি.... কত কিছু ভাবা যায় নিজেকে নিয়ে!!! আর জানোই আমি আপনার মাঝে আপনি হারা... আপন সৌরভে সারা, যেন আপনার মন, আপনার প্রাণ, আপনারে সঁপিয়াছি ... সুখে আছি সখা আপন মনে .....
আপনার প্রিয় লেখক/কবি/গল্পকার কে ?
একটা বলবো? নাকি অনেকগুলো? ওকে যাইহোক বলা শুরু করি-
লেখক-
রবিঠাকুর,
কাজী নজরুল
শরৎচন্দ্র,
বিভূতিভূষন- পথের পাঁচালী আহা সে কি ভোলা যায়!!!
শীর্ষেন্দু- দূরবীন, পার্থীব ( শীর্ষেন্দুর দূরবীন পড়েই ধ্রুবর মত কাউকে আজও খুঁজে চলেছি)
অবধূত
মানিক বন্দোপাধ্যায়
মনোজ বসু - নিশিকুটুম্ব
গজেন্দ্র কুমারর মিত্র - কলকাতার কাছেই, উপকন্ঠে, পৌষ ফাগুনের পালা
কবি-
রবিঠাকুর
কাজী নজরুল
নির্মলেন্দু গুণ
আরও অনেক অনেক
খুবই সাধারণ প্রশ্ন, সবাইকেই করা হয়ে থাকে, এর থেকে রেহাই নেই। লেখালেখির সাথে যুক্ত হলেন কিভাবে ?
সে এক বিশাল ইতিহাস! ছোটবেলায় মায়ের ডায়েরী পড়েই আসলে আমি জানতে পাই যে বই এর ভেতরে লেখা মানুষগুলো ছাড়াও সাধারণ মানুষ এই যেমন মায়ের মত অতি কাছের মানুষও আসলে কিছু মিছু লিখতে পারে যা পড়তে গল্পের মত ভালো লাগে। সেই থেকে আমারও লেখার চেষ্টা। তারপর কিশোরীকাল থেকেই আমি লেখকদের প্রেমে পড়া শুরু করি। একটা সময় মনে হয় লেখকরা এক এক জন যাদুকর! কি করে আমাদের হাসায় আবার কাঁদায়ও! ভাবতাম আহা আমি যদি লিখতে পারতাম যা দেখি তাই, যা ভাবি তাই....
কলেজ ম্যাগাজিনে প্রথম লেখার শুরু সেটার স্টার্টিংও মাই বলে দিয়েছিলো আর আমার লেখার ক্ষেত্রে মায়ের একটি বাক্য আমি সদা ও সর্বদা মনে রাখি বা আমার মনে পড়ে যায় তা হলো লেখার ফার্স্ট লাইন মাস্ট বি এট্রাকটিভ যা পড়েই পাঠক লেখায় ঢুকবে। হা হা
এরপর মেইল লিখতাম আমি মনের মাধুরী মিশিয়ে অনেককেই এবং তা দেখে মানে পড়ে অনেকেই বলতো আমার কিছু লেখা উচিৎ কিন্তু আমি ভাবতাম হায় কোথায় লেখা যায় এমন সময় প্রতিফলন আমাকে নিয়ে এলো সামহ্যোয়ার ইন ব্লগে তারপর আমি হয়ে গেলাম ব্লগার কাম রাইটার কাম পয়েট কাম দুনিয়ার সবকিছু মানে যা খুশি তাই লিখে ফেলা একজন নির্ভিক মানুষ!
সাহিত্যের কোন জগত আপনাকে বেশী টানে ? গল্প/কবিতা/ উপন্যাস/থ্রিলার বা অন্যকিছু ?
গল্প
একজন বিখ্যাত লেখক আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলে মনে করেন ?
আমার মনে হয় পার্থক্য এখানেই একজন বিখ্যাত লেখক হয়তো বিখ্যাত হবার বাসনাতেই বিখ্যাত হয়েছেন বা লেখালিখি করেছেন লেখক হতে চেয়েছেন আমি বিখ্যাত হবার বাসনাতে লেখালিখি করিনি। মনের আনন্দে যা খুশি তাই লিখেছি এবং তাহা করেই আমি এই ব্লগ এবং আমার পারিপার্শ্বিক জগতে যতটুকু বিখ্যাত হয়েছি তাতেই আমি অবাক! একদন আকাশ থেকে পরা অবাক হয়ে যাই মাঝে মাঝে!!!!!!
আপনার লেখা গল্প বা কবিতার মধ্যে আপনার প্রিয় লেখা বা প্রিয় চরিত্র কোনটা ?
সব লেখার মাঝে লুকিয়ে থাকা আমি!!!!! তবে পাথরকুঁচি ও একটি রুপকথা পাথরকুঁচি আমার প্রিয় চরিত্র আর আমার কবিতার প্রেমিক খোকাভাই। আর একজনের কথা এখনও বলার সময় আসেনি। সময় হলেই বলে দেবো।
লেখালেখিতে সবচেয়ে বড় উৎসাহ কিভাবে পেয়েছেন ?
প্রতিফলন সবচেয়ে বড় উৎসাহ আর একজন তার নাম বলবো না!
লেখকের ইগো কি তার লেখালেখিতে সহায়ক নাকি অন্তরায় ?
লেখকের ইগো আবার কি আমার এমনি ইগোর জ্বালাতেই আমি বাঁচি না মাঝে মাঝেই দক্ষযক্ষ বেঁধে যায় তুমি এসেছো আবার লেখক ইগো নিয়ে!
শখের লেখক থেকে কখনো প্রফেশনাল লেখক হতে চেয়েছেন কিনা ?
না চাইনি তবে আমার লেখাগুলোকে মলাট বন্দী করে রাখতে চেয়েছি এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিচিত পরিমন্ডলের সহায়তায় অনেকেই জেনেছে আমি লিখি তাই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। এই নিয়ে আমার তেমন কোনো শখ নেই।
যে কেউ চাইলে লেখক বা কবি হয়ে যেতে পারে যদি তার মধ্যে ইমোশন থাকে, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
যে কেউ চাইলে অবশ্যই পারবে। ইমোশন থাকা না থাকা তেমন জরুরী না তবে আসল জরুরী ব্যাপার মনে হয় অবজারভেশন! মন দিয়ে দেখে বা না দেখেই, ভেবে বা কল্পনায় সেটা ফিল করে যে কেউ লিখতে পারে তবে থাকতে হবে অধ্যাবসায়, চর্চা এবং লেখার ইচ্ছা, অপরিসীম ইচ্ছা!
লেখালেখিতে এসে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কি ?
নিজেকে জানতে পারা! নিজের শক্তি, নিজের ভাবনার জগৎকে চোখের সামনে দেখতে পাওয়া, লেখার মানুষগুলোর মাঝে হারিয়ে যাওয়া।
পরিবারের লোকদের থেকে কিরকম উৎসাহ বা গঞ্জনা পেয়েছেন ?
কোনো গঞ্জনা পাইনি। সদা ও সর্বদা উৎসাহ পেয়েছি! পরিবার এবং পারিপার্শ্বিকতা থেকে...
একটা গল্প বা কবিতা লেখার জন্য ফিল্ড ওয়ার্ক কতটা জরুরী, যেমন আমরা জানি যে আহমেদ ছফা ক্ষুধা নিয়ে লেখার জন্য সারাদিন রাত না খেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা বুঝেছেন ।
ফিল্ড ওয়ার্ক জরুরী। লিখতে গিয়ে অনেক ইতিহাস জানতে হতে পারে, অনেক টার্ম, অনেক কিছুই এসব পড়াশুনা করে নেওয়া দরকার তাই বলে না খেয়ে ক্ষুধার কষ্ট ইহার জন্য আবার প্রাকটিকাল পরীক্ষা দেওয়া লাগে নাকি!!!!! এ তো এমনিতে কল্পনাতেও এই জীবনের অভিজ্ঞতা থেকেও বুঝা যায়.....তবে হ্যাঁ কি করি ভাইয়ার সাথে ছড়িতা লিখতে গিয়ে আমি বুঝেছি মানুষের জানার পরিধি বড় হলে কত তাড়াতাড়ি সে তরতর করে উঠে যায়। তাই তো কি করি ভাইয়া ছড়িতায় যা লেখে তাই নিয়ে সে আজ গুরু মারা বিদ্যায় বিশাল বড় গুরু আই মিন ছড়া গুরু ( হিংসুক মনে বলতে পারো গরু ) ।
অনেকেই বলেন যে শব্দের মধ্যে একটা জোর আছে, পাওয়ার আছে- শক্তি আছে; আপনি নিজে কখন অনুধাবন করেছিলেন যে আসলেই লেখার মধ্যে এক ধরনের শক্তি আছে !
খোকাভাই লিখতে গিয়ে.... পাথরকুচি লিখতে গিয়েও অনেকটা বুঝতে পারি .....
পাঠকের কাছে লেখকের ব্যক্তিগত জীবন উন্মুক্ত থাকা উচিত না- এটা কিভাবে দেখেন?
১০০% পজিটিভ দৃষ্টিতে দেখি। লেখক একজন যাদুকরের মত রহস্যময় হবে। সে থাকবে পুরোটাই রহস্যে মোড়া। পড়তে গিয়ে পাঠক ভাববে লেখক সত্যি কথা বলছে। একজন ধনাঢ্য পরিবারের লেখক যদি রাস্তার ভিক্ষুকের ক্ষুধার কথা লেখে পাঠক তেমন অনুভব করবে না কিন্তু পাঠক যখন জানবেই না আসলেই সে কে সত্যিই ভিক্ষুক কিনা তখনই তার কথা বিশ্বাস করে ফেলবে , তার কথার যাদুতে সেই রহস্যলোকে ঢুকে পড়বে।
জাতীয় দুর্যোগের সময়ে লেখকদের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কলম ধরা উচিত- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
খুব ভালোভাবে মূল্যায়ন করি। যেমন কিছুদিন আগে হাসান মাহবুবের লেখাটা। এখন তোমাদের ঘরে ফিরতে হবে প্রিয় অনুজেরা... প্রিয় অনুজদেরকে যেভাবে ঘরে ফিরতে বলা হয়েছিলো, সেখানে যেভাবে সমস্যার সমাধান হিসাবে কিছু সল্যুশন দেওয়া হয়েছিলো তা একজন গল্পকার যেভাবে ভাবতে পারবে তা কেউ আর পারবেনা বলেই মনে হয় আমার।
আপনি রাইটার্স ব্লকে বিশ্বাস করেন কিনা ?
করি তবে আমার মনের ময়ুরের নানা বর্ণের পেখম আছে তা অহরহ কোনোটা না কোনোটা ডানা মেলতেই থাকে। তাই আমার মন সব সময়ই আকুলি বিকুলি করে কিছু মিছু লেখার জন্য!!!!!!সব সময় লেখা হয়ে ওঠে না নানা কারণে তাই গান গাই- আমার প্রাণের মাঝে সূধা আছে চাও কি?? হায় বুঝি তার খবর পেলে না ....
কখনো গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ করেছেন ?
করিনি তবে তুমি সেদিন রাতে বলার পর করেছিলাম মানে নিশুতী রাতে ..... হা হা তখন মনে হয় ১টা বা ২টা বাঁজছিলো....
একজন লেখক কি অন্য আরেকজন সমসাময়িক লেখককে তার শত্রু ভাবেন ? ভাবলে কেন ?
ভাবতে পারে। কেনো মেনো জানিনা, আমার তো মনে হয় আমার আশে পাশে অনেক শত্রু তবে নিজের কারণটা বুঝি আমার অতি ঢঙ্গ দেখে আর নানা রকম নিকে লেখা দেখে আর তাতে মানুষের আহা উহু দেখে কারো কারো পিত্তি জ্বলে যায়।
সাক্ষাতকারটি শেষ হয়ে গেলে আপনি বেঁচে যান ?
না মনে হচ্ছে আরও কত কিছু বলার ছিলো সময় কম বা মনে পড়ছে না বলে বলা হলো না!!!! কত যে কথা ছিলো, কত যে ছিলো গান..... কত যে বেদনা আর ..... না বলা অভিমান .....
আপনার কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে- ----
মতামত- তোমার সম্পর্কে..... তুমি অনেক অনেক জেন্টেল আর গুড বয়। এমন ঝামেলা এড়িয়ে চলতে জানা মানুষ দেখে আমি অবাক হই আর এমন মুগ্ধ হই ভাইয়ু!!!!!! তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালোবাসা!!!!!!এই জীবনে অনেক বড় হও এই শুভকামনা রইলো.....
====================================================
আপনার নাম ? *
মনিরা সুলতানা
আপনি যদি কোন অনলাইন প্লাটফর্মে লেখালেখি করে থাকেন তবে তার লিঙ্ক --
http://www.somewhereinblog.net/blog/MANIRA
সাক্ষাৎকার দিতে কেমন লাগে ? কোনটা বেশী ভালো লাগে সাক্ষাৎকার দিতে না নিতে ?
পছন্দের বিষয় হলে ব্যাপার'টা আনন্দের, তবে সাক্ষাৎকার নিতে ভালোলাগে।
আপনার প্রিয় লেখক/কবি/গল্পকার কে ?
বিখ্যাতদের লেখা সবার ই প্রিয় সেই তালিকাতে অনেক নাম। আবুল হাসানের কবিতা ভালোবেসে পড়ি।
খুবই সাধারণ প্রশ্ন, সবাইকেই করা হয়ে থাকে, এর থেকে রেহাই নেই। লেখালেখির সাথে যুক্ত হলেন কিভাবে ?
পড়তে পড়তে।
সাহিত্যের কোন জগত আপনাকে বেশী টানে ? গল্প/কবিতা/ উপন্যাস/থ্রিলার বা অন্যকিছু ?
কবিতা, উপন্যাস।
একজন বিখ্যাত লেখক আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলে মনে করেন ?
ভাবনার ব্যাপ্তি ।
আপনার লেখা গল্প বা কবিতার মধ্যে আপনার প্রিয় লেখা বা প্রিয় চরিত্র কোনটা ?
নিজের প্রায় সব লেখা 'ই আমার প্রিয় ! আমি আমার লেখার মুগ্ধ পাঠক।
লেখালেখিতে সবচেয়ে বড় উৎসাহ কিভাবে পেয়েছেন ?
ব্লগে এসে সবাইকে লিখতে দেখে।
লেখকের ইগো কি তার লেখালেখিতে সহায়ক নাকি অন্তরায় ?
অন্তরায় ।
শখের লেখক থেকে কখনো প্রফেশনাল লেখক হতে চেয়েছেন কিনা ?
না ।
যে কেউ চাইলে লেখক বা কবি হয়ে যেতে পারে যদি তার মধ্যে ইমোশন থাকে, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
ভুল, ইমোশন তো সবার থাকে। লেখক বা কবি হতে হলে চমৎকার উপস্থাপন ও জরুরী।
লেখালেখিতে এসে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কি ?
দারুন হৃদয়ের কিছু লেখক এর সাথে পরিচয়।
পরিবারের লোকদের থেকে কিরকম উৎসাহ বা গঞ্জনা পেয়েছেন ?
শুরু'টা তো পরিবার থেকে, উৎসাহ ই পেয়েছি।
একটা গল্প বা কবিতা লেখার জন্য ফিল্ড ওয়ার্ক কতটা জরুরী, যেমন আমরা জানি যে আহমেদ ছফা ক্ষুধা নিয়ে লেখার জন্য সারাদিন রাত না খেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা বুঝেছেন ।
অনেকখানি জরুরী, বিশেষ করে গল্প ও উপন্যাস।
অনেকেই বলেন যে শব্দের মধ্যে একটা জোর আছে, পাওয়ার আছে- শক্তি আছে; আপনি নিজে কখন অনুধাবন করেছিলেন যে আসলেই লেখার মধ্যে এক ধরনের শক্তি আছে !
একজন ডিবেটর হিসেবে যখন দেখছি স্ক্রিপ্ট ভালো হলে, তর্ক জমে ভালো।
পাঠকের কাছে লেখকের ব্যক্তিগত জীবন উন্মুক্ত থাকা উচিত না- এটা কিভাবে দেখেন?
সঠিক মনে হয়।
জাতীয় দুর্যোগের সময়ে লেখকদের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কলম ধরা উচিত- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
বেশ প্রতিকুূল।
আপনি রাইটার্স ব্লকে বিশ্বাস করেন কিনা ?
করি ।
কখনো গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ করেছেন ?
করেছি।
একজন লেখক কি অন্য আরেকজন সমসাময়িক লেখককে তার শত্রু ভাবেন ? ভাবলে কেন ?
কেউ কেউ ভাবতে পারেন , সেটার কারন পেশাগত ঈর্ষা।
সাক্ষাতকারটি শেষ হয়ে গেলে আপনি বেঁচে যান ?
আরও কিছু প্রশ্ন!! মন্দ না ।
আপনার কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে- ----
সাক্ষাৎকার নিতে আপনার কেমন লেগেছে !!
========================================================
আপনার নাম ? *
উম্মে সায়মা
আপনি যদি কোন অনলাইন প্লাটফর্মে লেখালেখি করে থাকেন তবে তার লিঙ্ক --
http://www.somewhereinblog.net/blog/UmmeSaima
সাক্ষাৎকার দিতে কেমন লাগে ? কোনটা বেশী ভালো লাগে সাক্ষাৎকার দিতে না নিতে ?
দিতে কেমন লাগে? তা তো বলা মুশকিল। এটাই প্রথম তো!
তবে দেয়ার চেয়ে নিতে মনে হয় বেশি ভালো লাগবে। নানার ধরনের মানুষের বিভিন্ন ধরনের মতামত, ভালো লাগা না লাগা জানা যায়। একবার সাক্ষাৎকার নিয়ে দেখতে হবে৷ তখন বোঝা যাবে কোনটা বেশি ভালো লাগে।
আপনার প্রিয় লেখক/কবি/গল্পকার কে ?
প্রিয় কবি/লেখকের নাম বলে তো শেষ করা যাবেনা। তবে খুব ছোটবেলায় রকিব হাসানের 'তিন গোয়েন্দা'র পর বলতে গেলে আমার সাহিত্য জগতের পুরোটা জুড়েই আছেন হুমায়ুন আহমেদ। উনার গল্প, উপন্যাস পড়ার মাধ্যমেই আমার মূলত সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ জন্মায়। তাই হুমায়ুন আহমেদকেই সবচেয়ে প্রিয় লেখক বলা যায়। তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, সমরেশ মজুমদার, শীর্ষেন্দু, জাফর ইকবাল উনারা তো আছেনই প্রিয়র তালিকায়। আর কবির মধ্যে এই মুহূর্তে পুর্নেন্দু পত্রী, হেলাল হাফিজ, নির্মলেন্দু গুণের কথা মনে পড়ছে।
খুবই সাধারণ প্রশ্ন, সবাইকেই করা হয়ে থাকে, এর থেকে রেহাই নেই। লেখালেখির সাথে যুক্ত হলেন কিভাবে ?
কিভাবে যে লেখালেখির সাথে যুক্ত হয়েছি তা বলা কঠিন। আসলে হুট করেই। হঠাৎ কবে যেন লেখালেখির জগতে ঢুকে পড়েছি নিজেই জানিনা।
সাহিত্যের কোন জগত আপনাকে বেশী টানে ? গল্প/কবিতা/ উপন্যাস/থ্রিলার বা অন্যকিছু ?
পড়ার জন্য বাংলা সাহিত্যের উপন্যাস এবং ইংরেজী সাহিত্যের নাটক বেশি ভালো লাগে৷ আর নিজে লেখার ক্ষেত্রে গল্পটা বেশ টানে৷ শখের বশে কয়েকটা লিখেছিও। তবে বেশ কঠিন মনে হয়। আর আবেগ প্রকাশের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম আমার কাছে মনে হয় কবিতা।
একজন বিখ্যাত লেখক আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলে মনে করেন ?
বিখ্যাত লেখকরা হয় সমাজ, দেশ, তথা সমগ্র পৃথিবীর মুখপাত্র। আর আমি তো সামান্য লেখক। আমিতো কেবল আমার নিজের জন্য লিখি।
আপনার লেখা গল্প বা কবিতার মধ্যে আপনার প্রিয় লেখা বা প্রিয় চরিত্র কোনটা ?
লেখকের যে কোন লেখাই তার সন্তানের মত। আর মানুষের সব সন্তানই তার কাছে প্রিয় হয়। তবে তার মধ্যে আবার প্রিয় থেকে বেশি প্রিয় হয় ওঠে কেউ কেউ। তেমনি আমার এখন মনে পড়ছে আমার লেখা "টেলিপ্যাথি সংযোগ নেই" কবিতাটির কথা। এটাই আমার নিজের লেখার মধ্যে সবচেয়ে ভালো লাগে।
লেখালেখিতে সবচেয়ে বড় উৎসাহ কিভাবে পেয়েছেন ?
বাবা আগে টুকিটাকি কবিতা লিখতেন। সে থেকেই বোধহয় ছোটবেলায়ই অবচেতন মনে কিছুটা উৎসাহ তৈরি হয়েছে। তারপর হুমায়ুন আহমেদ পড়তাম আর ভাবতাম ইশ আমিও যদি এমন লিখতে পারতাম! আর তারও পর আমার একজন শিক্ষিকা, নাজলা আপুর একটা উপন্যাস পড়ে আমি সে কী উত্তেজিত! মনে হচ্ছিল আমার এত কাছের একজন মানুষ এত সুন্দর একটা উপন্যাস লিখলেন! তার মানে লেখকরা এলিয়েন কেউ না। অসামান্য মেধাও লাগেনা। আমিও চেষ্টা করতেই পারি। সাথে সাথে কাগজ কলম নিয়ে বসে পড়লাম৷ যদিও তখন কিছুই লিখতে পারিনি!
লেখকের ইগো কি তার লেখালেখিতে সহায়ক নাকি অন্তরায় ?
দুটোই হতে পারে। ইগো থাকা ভালো। তবে তা সীমা ছাড়িয়ে গেলে তা অন্তরায় হতেও পারে।
শখের লেখক থেকে কখনো প্রফেশনাল লেখক হতে চেয়েছেন কিনা ?
এখন পর্যন্ত চাইনি৷ আমার মনে সেটা আমাকে দিয়ে সেটা হবেও না।
যে কেউ চাইলে লেখক বা কবি হয়ে যেতে পারে যদি তার মধ্যে ইমোশন থাকে, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
এ কথাটা বোধহয় সবসময় সত্যি না৷ কেবল ইমোশন দিয়েই লেখক বা কবি হওয়া যায় না। ইমোশন অবশ্যই সবচেয়ে বড় ব্যাপার। তবে আমার মতে সবার মধ্যেই কম বেশি ইমোশন থাকে। আমার মনে হয় কিছু অনুভব করার পর সে অনুভুতিগুলো সুন্দর শব্দ এবং ভাষায় হৃদয়গ্রাহী করে উপস্থাপন করতে পারলে তবেই লেখক বা কবি হওয়া যায়।
লেখালেখিতে এসে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কি ?
লেখালেখির জগতে এসে আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হল বেশ কিছু জ্ঞানীগুণী লেখক/ মানুষের সান্নিধ্য আর ভালোবাসা।
পরিবারের লোকদের থেকে কিরকম উৎসাহ বা গঞ্জনা পেয়েছেন ?
পরিবারের মানুষদের কাছ থেকে তেমন উৎসাহ পাইনি আবার কেউ তেমন নিরুৎসাহিতও করেনি৷ বাবা মাঝে মাঝে মৃদু প্রতিবাদ করতেন চাকরির জন্য পড়াশোনা বাদ দিয়ে লেখালিখি করছি বলে।
একটা গল্প বা কবিতা লেখার জন্য ফিল্ড ওয়ার্ক কতটা জরুরী, যেমন আমরা জানি যে আহমেদ ছফা ক্ষুধা নিয়ে লেখার জন্য সারাদিন রাত না খেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা বুঝেছেন ।
ফিল্ড ওয়ার্ক তো জরুরি অবশ্যই। একজন মানুষ তো সঠিকভাবে অনুভব করতে না পারলে সেটা নিয়ে লিখতে পারবে না৷ তবে আবার কিছু কিছু লেখক থাকেন এক্সট্রাঅর্ডিনারি। তারা স্বচক্ষে না দেখেও ইমাজিনেশন থেকেই লিখতে পারেন৷
অনেকেই বলেন যে শব্দের মধ্যে একটা জোর আছে, পাওয়ার আছে- শক্তি আছে; আপনি নিজে কখন অনুধাবন করেছিলেন যে আসলেই লেখার মধ্যে এক ধরনের শক্তি আছে !
হ্যাঁ, অনেকবার অনেক লেখা পড়তে গিয়ে এমন মনে হয়েছে। কিছু লেখায় একটা অন্যরকম শক্তি থাকে যা মানুষকে কাঁদায়, ভাবায়, একটা মানুষকে ভেঙ্গেচুরে নতুন করে গড়ে। একটা শক্ত অনুভূতির সৃষ্টি করে পাঠকের মনে। তবে সব লেখক তা পারেননা।
পাঠকের কাছে লেখকের ব্যক্তিগত জীবন উন্মুক্ত থাকা উচিত না- এটা কিভাবে দেখেন?
আমার মনে হয় এটা অনেকটাই ঠিক। পাঠক লেখককে চিনবে তার লেখা দিয়ে, ব্যক্তি মানুষটাকে দিয়ে নয়। অনেকটাই ঠিক বলেছি এ কারণে যে অনেকসময় আবার লেখকের ব্যক্তিগত জীবন জানা থাকলে লেখার ভাব সহজে বোঝা যায়, লেখার মূলে যাওয়া যায়।
জাতীয় দুর্যোগের সময়ে লেখকদের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কলম ধরা উচিত- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট যদিও কিছুটা প্রতিকূল তবুও জাতীয় দুর্যোগে লেখকদের অবশ্যই কলম ধরা উচিৎ। লেখকদের একমাত্র হাতিয়ারতো এই কলমই৷ সেই হাতিয়ার নিয়েই লেখকদের জনগণের পাশে দাঁড়ানো উচিৎ বলে মনে করি।
আপনি রাইটার্স ব্লকে বিশ্বাস করেন কিনা ?
তাতো করতেই হবে। কারণ আমি নিজেই প্রায়ই রাইটার্স ব্লকে থাকি। মাঝে মাঝে তো সন্দেহ হয় আমি আদৌ লেখক কি না!
কখনো গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ করেছেন ?
নাহ। ভালো কথা বলেছেন তো! আজই সার্চ করে দেখতে হবে কি আসে!
একজন লেখক কি অন্য আরেকজন সমসাময়িক লেখককে তার শত্রু ভাবেন ? ভাবলে কেন ?
দেখিতো কেউ কেউ অন্য লেখককে শত্রু ভাবেন! তাইতো অনেক সময় দেখি একজন আরেকজনের চরম সমালোচনা করেন। এর কারণ হতে পারে অন্য লেখকের কারণে নিজের জনপ্রিয়তা কমে যাচ্ছে ভাবেন হয়তো। কিছুটা ইনফেরিয়র কমপ্লেক্স থেকে এমন হতে পারে। আমি ঠিক জানিনা।
সাক্ষাতকারটি শেষ হয়ে গেলে আপনি বেঁচে যান ?
শেষ হল তাহলে? যাক বাবা বাঁচলাম! হাহাহা
আপনার কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে- ----
এ সাক্ষাৎকার পর্বের জন্য সাজানো আপনার প্রশ্নগুলো খুব ভালো লেগেছে৷ শুভ কামনা রইল। ধন্যবাদ।
======================================================
আপনার নাম ? *
শিখা রহমান
আপনি যদি কোন অনলাইন প্লাটফর্মে লেখালেখি করে থাকেন তবে তার লিঙ্ক --
http://www.somewhereinblog.net/blog/RupaliManobi
সাক্ষাৎকার দিতে কেমন লাগে ? কোনটা বেশী ভালো লাগে সাক্ষাৎকার দিতে না নিতে ?
লেখক হিসেবে কখনো সাক্ষাৎকার দেইনি। তবে সাক্ষাৎকার দিতে ভালো লাগে না। সাক্ষাৎকার নিতেই বেশী ভালো লাগে।
আপনার প্রিয় লেখক/কবি/গল্পকার কে ?
প্রিয়তম কবি নিঃসন্দেহে জীবনানন্দ দাশ। আর প্রিয় কবিদের তালিকার আছেন ভাস্কর চক্রবর্তী, শামসুর রাহমান, শক্তি, শংখ, রুদ্র শহীদুল্লাহ, নীল লোহিত, জয় গোস্বামী, নির্মলেন্দু গুণ, মহাদেব সাহা, মন্দাক্রান্তা সেন, নবনীতা দেবসেন, শ্রীজাত ও আরো অসংখ্য কবি। প্রিয়তম লেখক শীর্ষেন্দু আর সুনীল। অন্যান্য প্রিয় লেখকদের তালিকায় আছেন রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, বুন্ধদেব বসু, হুমায়ুন আহমেদ, তিলোত্তমা, মৈত্রয়ী, সঙ্গীতা বন্দোপাধ্যায়, , সমরেশ, শাহাদুজ্জামান, ও আরো অনেকেই।
সব প্রিয় কবি-লেখকদের নাম এক্ষুনি মনে পড়ছে না।
খুবই সাধারণ প্রশ্ন, সবাইকেই করা হয়ে থাকে, এর থেকে রেহাই নেই। লেখালেখির সাথে যুক্ত হলেন কিভাবে ?
লেখালেখির সাথে যুক্ত হয়েছি কিনা ঠিক বুঝতে পারছি না। আপনি "যুক্ত হওয়া" বলতে যদি কিভাবে লেখালেখির শুরু বুঝিয়ে থাকেন সেটা বলতে পারি। বড় হওয়ার সময়ে একটু লেখালেখির অভ্যাস ছিলো, খুব সিরিয়াস কিছু নয়। নিজের মনেই গল্প-কবিতা লেখা। সেইসব লেখা কোথাও প্রকাশিতও হয়নি। সামাজিক মাধ্যমের কারণে ইদানীং লেখা অন্যান্য মানুষের কাছে সহজেই পৌঁছে দেয়া যায়। হঠাতই ফেসবুকে লেখালেখির শুরু আর তারপরে বন্ধু-স্বজনদের উৎসাহে শখের লেখালেখি চালিয়ে যাওয়া।
সাহিত্যের কোন জগত আপনাকে বেশী টানে ? গল্প/কবিতা/ উপন্যাস/থ্রিলার বা অন্যকিছু ?
কবিতাই সবচেয়ে প্রিয়। অস্থিরতা বা মন খারাপের দিনগুলোতে কবিতাই আমার আশ্রয়। তবে ছোট গল্প আর বড় পটভূমির বিশাল উপন্যাস খুব ভালো লাগে পড়তে।
একজন বিখ্যাত লেখক আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলে মনে করেন ?
খুব সহজ। উনি বিখ্যাত আর আমি নই।
আপনার লেখা গল্প বা কবিতার মধ্যে আপনার প্রিয় লেখা বা প্রিয় চরিত্র কোনটা ?
অরনী
লেখালেখিতে সবচেয়ে বড় উৎসাহ কিভাবে পেয়েছেন ?
মা-বাবার কাছে থেকে সবচেয়ে বড় উৎসাহ পেয়েছি আর তার পরেই আমার মানুষটার কাছে থেকে। এছাড়াও কিছু প্রিয় বন্ধু লেখা পড়লেই মন্তব্যে উৎসাহিত করেন। অনুপ্রেরণার জন্য তাদের কাছে আমি ঋণী।
লেখকের ইগো কি তার লেখালেখিতে সহায়ক নাকি অন্তরায় ?
লেখকের ইগো তার লেখালেখিতে অন্তরায় বলে আমার মতামত।
শখের লেখক থেকে কখনো প্রফেশনাল লেখক হতে চেয়েছেন কিনা ?
যখন তরুনী ছিলাম আর জীবনটা সম্পূর্ণ একারই ছিলো তখন কখনো কখনো প্রফেশনাল লেখক হতে চেয়েছি। হয়তো বা যখন সংসারের সব লেনদেন শেষে জীবন সায়াহ্নে নিজের মুখোমুখি বসবো তখন আবারো পুরো দস্তুর লেখক হতে চাইবো।
যে কেউ চাইলে লেখক বা কবি হয়ে যেতে পারে যদি তার মধ্যে ইমোশন থাকে, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
লেখক বা কবি হওয়ার জন্য অনুভূতি থাকাটা জরুরী। জীবন আর মানুষকে গভীরভাবে অনুভব না করলে যে লেখার কিছুই থাকে না। তবে অনুভূতি থাকলেই কেউ কবি-লেখক হয়ে যায় না। যে কোন কাজের জন্যেই প্রস্তুতি আর অনুশীলন খুব দরকার। কালজয়ী ও সমসাময়িক লেখকদের লেখা পড়া, তাদের লেখার ধরন, বাক্য চয়ন, শব্দের ব্যবহার থেকে পাঠ নেয়া আর পাঠকের মূল্যায়ন / প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা...সব কিছুই লেখক-কবি হয়ে ওঠার প্রক্রিয়ার মাঝে পড়ে। সময়ের সাথে লেখক-কবির বিবর্তন হওয়াটা জরুরী বলে মনে করি।
লেখালেখিতে এসে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কি ?
শখের লেখক হিসেবে খুব বড় কিছু আশা করে লেখালেখি শুরু করিনি। সৃষ্টির আনন্দটাই সবচেয়ে বড় আর কখনো বা লেখায় নিজেকে খুঁজে পাওয়া। তবে লেখালখির সূত্রে আশ্চর্য সুন্দর মনের কিছু মানুষের সাথে পরিচিত হতে পেরেছি। লেখালেখির কাছে এর চেয়ে বেশী কিছু আমার কখনোই চাওয়ার ছিলো না।
পরিবারের লোকদের থেকে কিরকম উৎসাহ বা গঞ্জনা পেয়েছেন ?
পরিবারের মানুষেরা সবসময়েই উৎসাহ দিয়েছেন।
একটা গল্প বা কবিতা লেখার জন্য ফিল্ড ওয়ার্ক কতটা জরুরী, যেমন আমরা জানি যে আহমেদ ছফা ক্ষুধা নিয়ে লেখার জন্য সারাদিন রাত না খেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা বুঝেছেন ।
লেখার জন্য ফিল্ড ওয়ার্ক জরুরী। তবে ফিল্ড ওয়ার্ক মানেই যে নিজে সেই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে তা মনে করি না এবং তা সবক্ষেত্রে সম্ভবও নয়। তবে লেখার আগে বিষয়টা নিয়ে পড়াশোনা করে নেয়া উচিত বলেই মনে করি।
অনেকেই বলেন যে শব্দের মধ্যে একটা জোর আছে, পাওয়ার আছে- শক্তি আছে; আপনি নিজে কখন অনুধাবন করেছিলেন যে আসলেই লেখার মধ্যে এক ধরনের শক্তি আছে !
শব্দের মধ্যে একটা জোর আছে, শক্তি আছে আমি বিশ্বাস করি। শব্দদের ক্ষমতা আছে মানুষকে হাসানোর, কাঁদানোর, শক্তি দেবার, অনুপ্রাণিত করার। শব্দ নিয়ে খেলবো বলেই যে লেখালেখি করা। প্রিয় লেখাগুলো পড়লেই যে বুঝতে পারি শব্দের কি শক্তি!! প্রিয় গল্প-কবিতা-উপন্যাস আমাকে বারংবার আন্দোলিত করে, বুঝিয়ে দেয় লেখার, লেখনীর কি অনবদমিত শক্তি।
পাঠকের কাছে লেখকের ব্যক্তিগত জীবন উন্মুক্ত থাকা উচিত না- এটা কিভাবে দেখেন?
পাঠক আর লেখকের মধ্যে কিছুটা দূরত্ব থাকা উচিত বলে আমি মনে করি। পাঠকের কাছে ব্যক্তি নয়, লেখক স্বত্বাই মুখ্য হওয়া উচিত। খুব কাছাকাছি এসে গেলে পাঠকের প্রতিক্রিয়া/ মূল্যায়ন লেখার চাইতে লেখকের ব্যক্তিগত জীবন দিয়ে প্রভাবিত হতে পারে।
জাতীয় দুর্যোগের সময়ে লেখকদের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কলম ধরা উচিত- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
জাতীয় দুর্যোগের সময়ে লেখকদের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কলম ধরা উচিত - বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সেটা সবসময়ে সম্ভব নয় বলে মনে হয়।
আপনি রাইটার্স ব্লকে বিশ্বাস করেন কিনা ?
রাইটার্স ব্লকে আমি বিশ্বাস করি।
কখনো গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ করেছেন ?
গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ করেছি...তবে লেখা খোঁজার জন্য নয়, কর্মক্ষেত্রে অন্যান্য প্রয়োজনে।
একজন লেখক কি অন্য আরেকজন সমসাময়িক লেখককে তার শত্রু ভাবেন ? ভাবলে কেন ?
"শত্রু" শব্দটা বোধহয় একটু কঠিন বা জটিল হয়ে গেলো। তবে একজন লেখকের অন্য আরেকজন সমসাময়িক লেখকের সাথে রেষারেষি বা প্রতিযোগিতা থাকতেই পারে। ঈর্ষামিশ্রিত ভালোলাগা এর কারণ হতে পারে, হয়তো তার মতো লিখতে পারে না বা লিখতে চায় বলে। প্রফেশনাল লেখক হলে জনপ্রিয়তা বা বই বিক্রির কারণেও লেখকদের মাঝে প্রতিযোগিতা থাকতে পারে।
সাক্ষাতকারটি শেষ হয়ে গেলে আপনি বেঁচে যান ?
খুব বড় বাঁচা বেঁচে যাই। প্রশ্নের উত্তর দিতে ভালো লাগে না।
আপনার কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে- ----
কঠিন সাক্ষাৎকার দিলাম। জীবনে লেখক হিসেবে প্রথম এবং সম্ভবত শেষ সাক্ষাৎকার । সাক্ষাৎকারের সুযোগ দেবার জন্য ধন্যবাদ।
===============================================
আপনার নাম ? *
জাহিদ অনিক
আপনি যদি কোন অনলাইন প্লাটফর্মে লেখালেখি করে থাকেন তবে তার লিঙ্ক --
http://www.somewhereinblog.net/blog/jahidonik/
https://www.bangla-kobita.com/jahidonik/
https://www.poemhunter.com/jahid-onik/
https://www.shobdonir.com/jahidonik
সাক্ষাৎকার দিতে কেমন লাগে ? কোনটা বেশী ভালো লাগে সাক্ষাৎকার দিতে না নিতে ?
সাক্ষাৎকার শব্দটির মধ্যে সাক্ষাৎ শব্দটা আছে। অর্থাৎ সামনা-সামনি দেখা হলে কথাবার্তা বলাকে মনে হয় সাক্ষাৎকার বলা যায়। এরকম অনলাইনে কথা বলাকে ফর্ম ফিলাপ বলা যায়। তবুও প্রশ্নের উত্তর দিতেই ভালো লাগে। নিজেকে বিশেষ কেউকেটা বলে মনে হয়।
আপনার প্রিয় লেখক/কবি/গল্পকার কে ?
জাহিদ অনিক; ওনার মত ভালো কেউ আর আমাকে বোঝে না। তবে নিজেকে বাদ দিয়ে বললে এই ব্লগের মধ্যে কেউ কেউ আছেন যারা খুব ভালো লিখে থাকেন। নাম বলব না। বেশ কয়েকজনই আছেন।
বিখ্যাতদের মধ্যে, সুনীল, শরত, মুনীর চৌধুরি, সৈয়দ মুজতবা আলী, মানিক বাবু, জীবন বাবু। সুকান্ত- হুমায়ূন আজাদ, জয় গোস্বামী। পুর্নেন্দু পত্রী, হেলাল হাফিজ, নির্মলেন্দু গুণ। William Shakespeare, John Keats, William Blake- আরও আরও আছে।
খুবই সাধারণ প্রশ্ন, সবাইকেই করা হয়ে থাকে, এর থেকে রেহাই নেই। লেখালেখির সাথে যুক্ত হলেন কিভাবে ?
তখন কলেজে পড়ি, ম্যাথ ক্লাসে খুব বোরিং টাইম যাচ্ছিলো, একটা পৃষ্ঠা ছিড়ে একটা ছোট্ট হাসির গল্প লিখে সেটা একজনের থেকে আরেকজনের হাতে পাস করছিলাম, ম্যাথ ক্লাসে সবাই সেটা বেশ মন দিয়ে পড়েছিল এবং পরে সবাই বেশ বাহবা দিয়েছিল। সেটা আমার প্রথম লেখা যায়। আমার প্রথম লেখার ধরন ছিল রম্য। লোক হাসানোর জন্য রম্য লিখতাম, পরে লোকজন হাসাহাসি করলো বলেই না কবিতা ধরলাম !
সাহিত্যের কোন জগত আপনাকে বেশী টানে ? গল্প/কবিতা/ উপন্যাস/থ্রিলার বা অন্যকিছু ?
কবিতার চেয়ে ভালো আর কিছু নেই।
একজন বিখ্যাত লেখক আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলে মনে করেন ?
চিন্তা চেতনায় - আমার ভাবনাগুলো এখনো বেশ সংকীর্ণ। রবীন্দ্রনাথাকে আমি এখনো গোনায় ধরতে পারি না। যেদিন তার কদর করতে পারবো সেদিন মনে হয় মহৎ লেখক হয়ে যাব।
আপনার লেখা গল্প বা কবিতার মধ্যে আপনার প্রিয় লেখা বা প্রিয় চরিত্র কোনটা ?
ঝিলমিল---
লেখালেখিতে সবচেয়ে বড় উৎসাহ কিভাবে পেয়েছেন ?
ব্লগ থেকে। ওখানে কারও কারও মন্তব্য বেশ প্রেরণা দেয়।
লেখকের ইগো কি তার লেখালেখিতে সহায়ক নাকি অন্তরায় ?
মাঝেমধ্যে গো ধরে বসে থাকলে চলে না। চালিয়ে যেতে হয়। ইগো খারাপ না। সবার মধ্যেই ইগো থাকে। সেটা কম বা বেশী। ইগো থাকলে লেখাত ভালো খারাপ দুই প্রভাবই হতে পারে।
শখের লেখক থেকে কখনো প্রফেশনাল লেখক হতে চেয়েছেন কিনা ?
চেয়েছি। কিন্তু সে অনুযায়ী কাজ করি নাই। আমি অলস। মারাত্মক অলস।
যে কেউ চাইলে লেখক বা কবি হয়ে যেতে পারে যদি তার মধ্যে ইমোশন থাকে, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
সবাই তো কবি নয়, কেউ কেউ কবি। তাই সবাই পারে না।
লেখালেখিতে এসে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কি ?
বেশকিছু ভালো ও গুণী লেখক-কবি-ব্লগার পেয়েছি।
পরিবারের লোকদের থেকে কিরকম উৎসাহ বা গঞ্জনা পেয়েছেন ?
উৎসাহ তেমন পাই নাই। মা বাবা কেউউ তেমন সাপোর্ট দেয় নাই। তাঁরা যায় নি আতাদের ছেলে কবি হয়ে যাক। চেয়েছে বিরাট বড় ইঞ্জিনিয়ার কিংবা বিসিএস ক্যাডার।
একটা গল্প বা কবিতা লেখার জন্য ফিল্ড ওয়ার্ক কতটা জরুরী, যেমন আমরা জানি যে আহমেদ ছফা ক্ষুধা নিয়ে লেখার জন্য সারাদিন রাত না খেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা বুঝেছেন ।
অবশ্যই জরুরী। প্রেমের কবিতা লিখতে গেলে আমার বার বার প্রেমে পড়তে হয়। এই পর্যন্ত কতবার কার প্রেমে পড়েছি হিসেব নাই। আমি একটা মাকড়সারও প্রেমে পরে যেতে পারি।
অনেকেই বলেন যে শব্দের মধ্যে একটা জোর আছে, পাওয়ার আছে- শক্তি আছে; আপনি নিজে কখন অনুধাবন করেছিলেন যে আসলেই লেখার মধ্যে এক ধরনের শক্তি আছে !
হ্যাঁ আছে। অবশ্যই আছে। মায়াং, তোমার হাঁটুর ক্ষত কতটা শুকিয়েছে ? - এই কবিতাটা লেখার সময়ে টের পেয়েছিলাম।
পাঠকের কাছে লেখকের ব্যক্তিগত জীবন উন্মুক্ত থাকা উচিত না- এটা কিভাবে দেখেন?
না না একদম উচিত না। ফেসবুকের কল্যানে লেখকের জীবন অনেকেই কাছেই উম্নুক্ত হয়ে যাচ্ছে। রবীন্দ্রনাথের যুগে ফেসবুক থাকলে তাকেও হয়ত কেউ কেউ জিজ্ঞেস করত, - রবিবাবু খাইছো ?
জাতীয় দুর্যোগের সময়ে লেখকদের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কলম ধরা উচিত- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
উচিত। অবশ্যি উচিত। আমরা যারা ইয়াং জেনারেশন তারা ধরি কেউ কেউ । অথচ যাদের হাড় বুড়ো তারাই ধরে না। তারাই মুখ লুকায়।
আপনি রাইটার্স ব্লকে বিশ্বাস করেন কিনা ?
করি, আমি সব ধরনের ব্লকে বিশ্বাস করি।
কখনো গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ করেছেন ?
অনেক বার করেছি। গুগলে আমার নাম লিখে সার্চ দিলে আমাকে পাওয়া যায়। সার্চ রেজাল্টের পাঁচ কিংবা ছয় নাম্বারে একটা লিংক আছে, শিরোনাম ''খুনী জাহিদ অনিক''- এটা আমি নই। আমি চাই গুগল এটা সরিয়ে নিক।
একজন লেখক কি অন্য আরেকজন সমসাময়িক লেখককে তার শত্রু ভাবেন ? ভাবলে কেন ?
আমি ভাবি না। কেউ ভালো লিখলে আমার ইর্ষা হয় কিন্তু শত্রু ভাবি না।
সাক্ষাতকারটি শেষ হয়ে গেলে আপনি বেঁচে যান ?
মরে যাব না নিশ্চয়ই
আপনার কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে- ----
নিজের প্রশ্নে নিজে পরীক্ষা দিলাম। এর চেয়ে বড় গোঁজামিল আর কি হতে পারে !
======================================================
আপনার নাম ? *
Suhani Bhattacharjee (নীলপরি)
আপনি যদি কোন অনলাইন প্লাটফর্মে লেখালেখি করে থাকেন তবে তার লিঙ্ক --
http://www.somewhereinblog.net/blog/suryamukhi
ইনস্ট্রাগ্রাম
www.yourquote.in/suhani-bhattacharjee-
সাক্ষাৎকার দিতে কেমন লাগে ? কোনটা বেশী ভালো লাগে সাক্ষাৎকার দিতে না নিতে ?
একটু আনইজি। সাক্ষাৎকার নিতে ভালো লাগে।
আপনার প্রিয় লেখক/কবি/গল্পকার কে ?
লেখক - অনেকেই আছেন। কবিঃ এটাও একাধিক। নজরুল ইসলাম , রবীন্দ্রনাথ, জন কীটস, মির্জা গালিব, শুভ দাসগুপ্তা।
digital poet- Jai ojha , জাহিদ অনিক, শুভ্র চট্টোপাধ্যায়, Anshul Nagori
গল্পকার অনেকে আছেন। বলে আর আপনাকে ক্লান্ত করতে চাই না।
খুবই সাধারণ প্রশ্ন, সবাইকেই করা হয়ে থাকে, এর থেকে রেহাই নেই। লেখালেখির সাথে যুক্ত হলেন কিভাবে ?
স্কুল ম্যাগাজিন। তারও আগে সান্তা ক্লুজকে লেখা চিঠি।
সাহিত্যের কোন জগত আপনাকে বেশী টানে ? গল্প/কবিতা/ উপন্যাস/থ্রিলার বা অন্যকিছু ?
গল্প/কবিতা আর এপিক।
একজন বিখ্যাত লেখক আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলে মনে করেন ?
বিখ্যাত লেখক -- অর্গানাইজড, ট্যালেন্ডেটেড, হার্ড ওয়ার্কিং--আমার এসব কোন গুণ নেই।
আপনার লেখা গল্প বা কবিতার মধ্যে আপনার প্রিয় লেখা বা প্রিয় চরিত্র কোনটা ?
গল্প সেভাবে লিখি নাই। কবিতার প্রিয় চরিত্র - মেঘ।
লেখালেখিতে সবচেয়ে বড় উৎসাহ কিভাবে পেয়েছেন ?
পাঠকদের কাছ থেকে।
লেখকের ইগো কি তার লেখালেখিতে সহায়ক নাকি অন্তরায় ?
আমার নেই। তাই ফিল করতে পারছি না। বলতে পারব না।
শখের লেখক থেকে কখনো প্রফেশনাল লেখক হতে চেয়েছেন কিনা ?
না, কনফিডেন্স নাই।
যে কেউ চাইলে লেখক বা কবি হয়ে যেতে পারে যদি তার মধ্যে ইমোশন থাকে, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
হয়ত কঠিন নয়। গান অনেকেই ভালোবাসেন কিন্তু গাইতে অল্প লোকেই পারেন।
লেখালেখিতে এসে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কি ?
পাঠক ও লেখকদের সাথে পরিচিত হওয়া।
পরিবারের লোকদের থেকে কিরকম উৎসাহ বা গঞ্জনা পেয়েছেন ?
বাপরে ! জানেই না বেশী। যেটুকু জানে তাতে, হাসি আর বকুনি।
একটা গল্প বা কবিতা লেখার জন্য ফিল্ড ওয়ার্ক কতটা জরুরী, যেমন আমরা জানি যে আহমেদ ছফা ক্ষুধা নিয়ে লেখার জন্য সারাদিন রাত না খেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা বুঝেছেন ।
ফিল্ড ওয়ার্ক কতটা জরুরী- ভীষণ জরুরী।
অনেকেই বলেন যে শব্দের মধ্যে একটা জোর আছে, পাওয়ার আছে- শক্তি আছে; আপনি নিজে কখন অনুধাবন করেছিলেন যে আসলেই লেখার মধ্যে এক ধরনের শক্তি আছে !
লেখার মধ্যে এক ধরনের শক্তি আছে - অবশ্যই আছে।
পাঠকের কাছে লেখকের ব্যক্তিগত জীবন উন্মুক্ত থাকা উচিত না- এটা কিভাবে দেখেন?
এটার সাথে অনেকটাই একমত।
জাতীয় দুর্যোগের সময়ে লেখকদের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কলম ধরা উচিত- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
উচিত।
আপনি রাইটার্স ব্লকে বিশ্বাস করেন কিনা ?
করি
কখনো গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ করেছেন ?
হুম
একজন লেখক কি অন্য আরেকজন সমসাময়িক লেখককে তার শত্রু ভাবেন ? ভাবলে কেন ?
ইতিহাস তো বলে যে ভাবেন। নার্সিসাস সিনড্রোম হয়ে যেতে পারে।
সাক্ষাতকারটি শেষ হয়ে গেলে আপনি বেঁচে যান ?
কিছুটা ।
আপনার কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে- ---- ডিজিটাল পছন্দের লেখকদের আলাদা জায়গা। আমি যদিও এক যায়গাতে বলেছি--- আপত্তি না থাকলে নাম সহ আপনারটা পড়তে চাই।
====================================================
আপনার নাম ? *
রোমেল আজিজ
আপনি যদি কোন অনলাইন প্লাটফর্মে লেখালেখি করে থাকেন তবে তার লিঙ্ক --
https://www.shobdonir.com/romel-aziz86
সাক্ষাৎকার দিতে কেমন লাগে ? কোনটা বেশী ভালো লাগে সাক্ষাৎকার দিতে না নিতে ?
বলতে পারছি না, এর আগে দেইনি, নিইও নি
আপনার প্রিয় লেখক/কবি/গল্পকার কে ?
লেখক : শীর্ষেন্দু বন্দোপাধ্যায় কবি : জীবনানন্দ দাশ
খুবই সাধারণ প্রশ্ন, সবাইকেই করা হয়ে থাকে, এর থেকে রেহাই নেই। লেখালেখির সাথে যুক্ত হলেন কিভাবে ?
বই পড়তে পড়তে
সাহিত্যের কোন জগত আপনাকে বেশী টানে ? গল্প/কবিতা/ উপন্যাস/থ্রিলার বা অন্যকিছু ?
উপন্যাস ও কবিতা
একজন বিখ্যাত লেখক আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলে মনে করেন ?
এমন পার্থক্য বের করার ধৃষ্টতা দেখানোর সাহস আমার নেই
আপনার লেখা গল্প বা কবিতার মধ্যে আপনার প্রিয় লেখা বা প্রিয় চরিত্র কোনটা ?
নিরঞ্জন, অনুসৃতা
লেখালেখিতে সবচেয়ে বড় উৎসাহ কিভাবে পেয়েছেন ?
বই পড়া থেকে
লেখকের ইগো কি তার লেখালেখিতে সহায়ক নাকি অন্তরায় ?
অন্তরায় হওয়ার কথা
শখের লেখক থেকে কখনো প্রফেশনাল লেখক হতে চেয়েছেন কিনা ?
না
যে কেউ চাইলে লেখক বা কবি হয়ে যেতে পারে যদি তার মধ্যে ইমোশন থাকে, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
যেকোন কিছু লিখলেই আপনি নিজেকে লেখক বলতে পারেন, কিন্তু কবিতা লিখলেই কবি হয়ে যাবেন তা আমি বিশ্বাস করি না। কবিতায় অবশ্যই বার্তা থাকতে হবে, বার্তা না থাকলে আমি সেটাকে কবিতাই মনে করি না, কবিতো সেখানে সুদূর পরাহত। আর ইমোশন থাকলেই যদি কবি হওয়া যেতো তাহলে পৃথিবীর সকল নারীই কবি হতো।
লেখালেখিতে এসে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কি ?
মনের আনন্দ
পরিবারের লোকদের থেকে কিরকম উৎসাহ বা গঞ্জনা পেয়েছেন ?
কোনটাই পাইনি, কারণ আমি আমার লেখা পড়তে কাউকে জোর করি না
একটা গল্প বা কবিতা লেখার জন্য ফিল্ড ওয়ার্ক কতটা জরুরী, যেমন আমরা জানি যে আহমেদ ছফা ক্ষুধা নিয়ে লেখার জন্য সারাদিন রাত না খেয়ে ক্ষুধার তীব্রতা বুঝেছেন ।
আমি অনুগল্প লিখি তবে খুব কম, এর জন্য অনেক চিন্তা করা লাগে, অল্প শব্দে ভাব প্রকাশ করতে হয়। ফিল্ড ওয়ার্ক কখনো করি নি। উপন্যাস লিখতে যাই নি ইচ্ছাও নেই, ফিল্ডওয়ার্ক কতটুকু লাগে জানি না। কবিতা ফিল্ডওয়ার্ক করে কিভাবে করতে আমার জানা নেই
অনেকেই বলেন যে শব্দের মধ্যে একটা জোর আছে, পাওয়ার আছে- শক্তি আছে; আপনি নিজে কখন অনুধাবন করেছিলেন যে আসলেই লেখার মধ্যে এক ধরনের শক্তি আছে !
হুম, আছে
পাঠকের কাছে লেখকের ব্যক্তিগত জীবন উন্মুক্ত থাকা উচিত না- এটা কিভাবে দেখেন?
গোপন রাখার কিছু নেই আবার উন্মুক্ত করারও কিছুই নেই
জাতীয় দুর্যোগের সময়ে লেখকদের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কলম ধরা উচিত- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
নাগরিক হিসেবে অবশ্যই উচিৎ
আপনি রাইটার্স ব্লকে বিশ্বাস করেন কিনা ?
করি
কখনো গুগলে নিজের নাম লিখে সার্চ করেছেন ?
করেছি
একজন লেখক কি অন্য আরেকজন সমসাময়িক লেখককে তার শত্রু ভাবেন ? ভাবলে কেন ?
যাকে শত্রু ভাববে সেতো ভাগ্যবান
সাক্ষাতকারটি শেষ হয়ে গেলে আপনি বেঁচে যান ?
মরে যাবো না তা বলতে পারি
আপনার কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে- ----
সবার সাক্ষাৎকার পড়ার অপেক্ষায় রইলাম
------------------------------------------------------------------------------------
আগের পর্বের লিংকঃ ব্লগার - কবি- লেখকের সাক্ষাৎকার পর্ব-১
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা আপনার পড়াও শেষ !
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
অপেক্ষায় আছি----
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনি অংশ নিবেন না ?
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫
সনেট কবি বলেছেন: খুব ভাল লাগল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
জাহিদ অনিক বলেছেন: ধন্যবাদ সনেট কবি। আগামী পর্বে আপনার কথা প্রকাশ পাবে। এই পর্বে হলো না বলে দুঃখ প্রকাশ করছি
শুভেচ্ছান্তে
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: বাহ। ভালোবাসা রইলো অনেক
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো এবারের সাক্ষাৎকার গুলোও।
তবে সাক্ষাৎকার শেষে উপস্থাপকের মন্তব্য কিছুটা জোড়ে দিলে আরও ভালো হতো মনে হচ্ছে।
শুভকামনা সাক্ষাৎকারে অংশ নেয়া সকলের প্রতি, উপস্থাপকের প্রতি কৃতজ্ঞতা
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুম ! ভালো বলেছেন তো !
দেখি ভেবেচিন্তে কি জুড়ে দেয়া যায়
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভাবছিলাম একটা একটা করে পড়ে একটা একটা করে পোস্ট করবো দেখতে দেখতে সবগুলোই পড়ে ফেললাম। ভালো লেগেছে সবারটাই। মনিরা আপুরটা খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেছে মনে হলো
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আসলে কথায় বলে না, কথায় না কাজেই পরিচয়। সেজন্য মনে হয় মনিরা আপু বেশি কথা বলেন নাই। হা হা হা
ধন্যবাদ ভাইয়া
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ওরে বাবা ! সামু ব্লগের সাংবাদিক ভাইয়া তো বিশাল কাজ করে ফেলেছে
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা হা
শুভেচ্ছা রইলো ফুলঝুরি
৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা নিজের সাক্ষাৎকার পড়ে তো নিজেই হাসছি !!!!!!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা হা হা ------------------------------------
আমার হাসি পায় না কেন !!!!!!!!!!!!!!
৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাক্ষাতকারগুলো কিছুটা মেকানিক্যাল শোনাচ্ছে
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কিছুটা কাঠ-খোট্টা !
১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনলাইনে যখন কেহ সাক্ষাৎকার দেন, লেখাটা কোথায় গিয়ে জমা হয়?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমি আন্তরিকভাবে চেয়েছিলাম আপনি এই সাক্ষাৎকারে অংশ নিবেন।
অনলাইনে আমি বেছে নিয়েছিলাম গুগল ফর্ম। আমার জিমেইলের অধীনে তৈরি করা গুগল ফর্মে ডকুমেন্টে জমা হয়।
১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহা এখানে তো সব বিক্ষাত ব্লগারদের সাক্ষাৎকার!
পড়ে ভাল লাগল।প্রিয় সব ব্লগারদের কিছু বিষয় জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ভাই।
আপনি দেন নাই--------------- সাক্ষাৎকার
১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরিব্বাস!
সেভেন ইন ওয়ান!!!!!!!!!!
স্ক্রল করতে করতেই মাথা ঘুরতেছে কবি
এক পর্বে মনে হয় ১ জনই ভাল! বিস্তারিত অনুভব করা যায়!
উসাইন বোল্ট গতিতে চোখ বুলালাম।
শায়মাপুর মজা অলওয়েজ অন
বাকী সবারটা ধীরে সুস্থে আবার পড়ে বলতে হবে।
উদ্যোগে সাধুবাদ
+++
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
এক পর্বে মনে হয় ১ জনই ভাল! বিস্তারিত অনুভব করা যায়! আপনি কার কথা কচ্ছেন কন তো দেখি !
আমি যার কথা ভাবছি সে না তো !
আপনার সাক্ষাৎকার কবে পাব ?????????????????????????????
ধন্যবাদ ভায়া
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
এক পর্বে একজন একজন করে দিলে তো ২০ টা ২২ টা পর্ব লাগবে !!!!!!! প্যাকেজ নাটক হয়ে যাবে যে !!!
১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক পর্বে মনে হয় ১ জনই ভাল! বিস্তারিত অনুভব করা যায়! আপনি কার কথা কচ্ছেন কন তো দেখি !
আমি যার কথা ভাবছি সে না তো !
সেকি ভায়া! রহস্য গল্পের ছায়ায় আমিইতো চমকে গেলাম!
খুবই এসারেটিভ বাক্য ভায়া ! সরল অনুভবের সরল প্রকাশ
তা আপনি কি ভাবছিলেন তা জানতেতো মন খচখচ করছে
দিলেনতো কাঁটা ঢুকিয়ে
চলুক সিরিজ । আছিতো সবসময়ই সাথে। আমজনতার ভীরে - -
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
না না না না, শুরুতে আমিই ভুলভাবে বুঝেছিলাম। সেজন্য আবার দেখুন দুইবার রিপ্লাই দিয়েছি।
দুঃখিত ! দুঃখিত।
আমার চশমার নাম্বার পাল্টাতে হবে।
আমজনতার ভীরে তো আমি আপনি সবাই আছি--- তা বলে কি প্রেম দেবে না যদি মারি কলসির কানা !
আমি জানি না------ সময় করে সাক্ষাৎকার দিবেন
১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওয়াও !
দারুন একটা ব্যাপার নি:সন্দেহে !!!
আগের পোস্ট আর এ পোস্ট মিলিয়ে মোটামুটি বেশকিছু কমন উত্তর এসছে ;
ব্লগ নিজের মত করে লিখতে পারা এবং সহ ব্লগারদের মন্তব্য যে লেখালিখির অন্যতম উৎসাহ , এই ব্যাপারটা বেশ সবাই বলেছেন।
আশা করছি অমান্য সিনিয়র ব্লগারদের মতামত ও পাবো বেশ বিস্তারিত ভাবে’ই -
চমৎকার কিছু প্রশ্ন আর অসাধারন একটা সিরিজ পেতে যাচ্ছি , আশা করছি ...।
সিরিজ পোস্ট টা স্টিকি করার অনুরোধ রাখলাম
আশা করছি নবীন ব্লগারদের জন্য বেশ সমৃদ্ধ একটা সিরিজ হবে !
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হ্যাঁ আপনি ঠিক ধরেছেন। বিচক্ষণ পাঠক মাত্রই সেটা বুঝবেন। আসলে ব্লগারদের সবারই তো একটা কোথাও কমন যোগসূত্র আছে, তাই কিছু প্রশ্নের উত্তর বেশ কমন এসেছে। এটা অবশ্য আমারই ব্যর্থতা। আমারই উচিত ছিল প্রশ্নগুলো একেক জনের কাছে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে করা। সেটা অবশ্য বেশ শ্রমসাধ্য। আমার মত অলসের পক্ষে----------
যাইহোক- চমৎকার মন্তব্য ও সাক্ষাৎকারে অংশ নেয়ার জন্য শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা
১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আর হ্যা ...
সোনাবীজ অথবা ধুলাবালি ছাই ভাইয়া -
আমি বেশিরভাগ প্রশ্নই হ্যা না তে জবাব দিয়েছি , তাই মনে হয় চট করে শেষ হয়ে গিয়েছে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুম ! আপনি কিছুটা যেন কেটে পড়তে পারলে বেঁচে যান-- এমন শর্টকাটে উত্তর দিয়েছেন অন্যদের তুলনায়। সেটা অবশ্য আপনার সাথে যায়। আপনার অল্প কথায়ও কিছু গভীর তত্ত্ব লুকিয়ে আছে মনে হয়। পাঠক চাইলে ভাবতে পারে
শুভেচ্ছা কবি
১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪
সোহানী বলেছেন: ভালোলাগলো তবে সবার মতো আমার্ ও কথা, প্রশ্ন ভিন্ন হলে বৈচিত্র আনতো। তোমারটার অপেক্ষায়।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হ্যাঁ সোহানী আপু------------- যদি সবার আলাদা আলাদা সাক্ষাৎকার নেয়া যেত তাহলে অবশই প্রশ্নে ভ্যারিয়েশন থাকত।
কি আর করা।
আমারটা আছে তো এই পর্বেই------------
আপনারটা কিন্তু এখনো পাই নি !!!!!!!!!!!!
শুভেচ্ছান্তে আপু
১৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৬
ল বলেছেন: চাঁদগাজী, রাজীব নূর, সনেট কবি, কাওছার চৌধুরী, পদাতিক চৌধুরী, খলিল মাহমুদ, ঠাকুর মাহমুদ, এসব গুণীমানুষের কথা শুনার অপেক্ষায় রইলাম।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
সনেট কবি, পদাতিক চৌধুরি-- এঁরা দুজনে অংশ নিয়েছেন। আগামী পর্বে তাদের লেখা প্রকাশ পাবে।
অন্যরাও আশা করি অংশ নিবেন স্বত:স্ফূর্তভাবে
শুভেচ্ছান্তে ল
১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৪
শিখা রহমান বলেছেন: জাহিদ প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে গেলাম। নিজের প্রশ্নে নিজে পরীক্ষা দিলে আর অন্যরা প্রশ্ন করলেই বলছো সিলেবাসের বাইরে। মানি না। আমি নীরার সাথে রাজপথে আছি।
এই পর্বের সব সাক্ষাৎকারগুলোই ভালো লেগেছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
প্রিয় কবিকে শুভকামনা আর একটা দুষ্টুমি ছড়া (তোমাকে সাক্ষাৎকার দেবার পরেই লিখেছিলাম)।
- নামটা বলুন আপনার?
- দেখুন…কি সুন্দর ছবি আমার!!
- এটা কি আপনার ছদ্মনাম?
- বয়েই গেছে…আমার কি এতোই বিধি বাম!
- জন্ম কোথায়?
- বাংলাদেশে।
- এখানে এলেন?
- অলকানন্দার জলে ভেসে।
- ধর্ম তবে?
- রবি-নজরুল-জীবনানন্দ।
- বর্ণ শুনি?
- গমের ক্ষেতে কাশফুলের ছোঁয়া…
এনিয়ে আছে একটুখানি দ্বন্দ!!
- রূপ?
- আহা!!
- রস?
- ডাহা!!
- শব্দ?
- দিস্তে দিস্তে গল্প কবিতায়...
- গন্ধ?
- পারফিউম বা ডিউডোরেন্ট
যখন যেমন ছড়ায়...
- স্পর্শ?
- হাই-ভল্টেজ স্পার্ক!!
- সাক্ষাৎকার লাগলো কেমন?
- নিজেকে জানার পরে আমিতো নির্বাক!!
© শিখা (৯ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮)
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা-- শিখা আপু, প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে ঠিকই। কিন্তু আমি আগেভাগেই ভেবে রেখেছিলাম কি কি উত্তর দেব।আসলে যখন প্রশ্নগুলো লিখেছি তখন তো মনে মনে একটা উত্তর ভেবেছি। সেইটাই আমি লিখেছি। তাই প্রশ্ন ফাঁস হলেও-- প্রশ্ন এসেছে সিলেবাসের মধ্য থেকে। বাইরের প্রশ্ন জানি না। জানি না। আন্দোলন মিটিং মিছিল করে লাভ নেই তাই--- পদত্যাগ করব না। করব না । হা হা
আমার এই সাক্ষাৎকার এর পাগলামী থেকে আপনি কি চমৎকার একটা কাব্য লিখে ফেললেন !
ধর্ম তবে?
- রবি-নজরুল-জীবনানন্দ।
এখানে এলেন?
- অলকানন্দার জলে ভেসে। চমৎকার !
শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা রইলো।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ওহ ! বলতেই ভুলে গেছি।
যে কয়জন খুব আন্তরিকভাবে ও চমৎকারভাবে সাক্ষাৎকারে অংশ নিয়েছেন আপনি তাদের মধ্যে একজন।
অনেক সুন্দর গুছিয়ে ও সাবলীলভাবে সবগুলো প্রশ্নের উত্তর লিখেছেন।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা
১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: এই পর্বটাও খুব ভালো লেগেছে কবি কাম সাংবাদিক সাহেব আরো ক'জন লেখকের সম্পর্কে জানতে পারলাম। শায়মা আপু সবকিছুতেই দারুন হিউমার নিয়ে আসতে পারেন৷ মনি আপুরটা আসলেই দ্রুত শেষ হয়ে গেল।
আর শিখা আপুর সাক্ষাৎকার কাব্যটা তো দারুণ হয়েছে!
আশা করি অন্যান্য প্রিয় ব্লগার ভাইয়া আপুরাও এ সাক্ষাৎকারে অংশ নেবেন। শুভ কামনা রইল....
(পোস্টটি প্রিয়তে তুলিয়া রাখিলাম )
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
শায়মা আপু জন্মের পর থেকেই মারাত্মক সেন্স অফ হিউমার নিয়ে ঘোরাফেরা করেন। বেশ স্পন্টেনিয়াস। আমি তার ভাষাতেই বলতে চাই, তাকে দেখে আমি মুগ্ধ মুগ্ধ !
হুম। মনিরা আপুরটা দ্রুতই শেষ হয়ে গেল। উপরে সোনাবীজ ভাইয়ো সেটার উল্লেখ করেছেন। মনিরা আপু অবশ্য বলেছেন যে তিবি হ্যা/না তে উত্তর দিতেই স্বচ্ছন্দ্যবোধ করেছেন।
যাইহোক, আপনার অংশে আপনি বেশ দুর্দান্ত উত্তর দিয়েছেন, মানতেই হবে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা দার্শনিক কবি সাক্ষাৎকারে অংশ নেয়া ও চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ব্লগের সক্রিয় ব্লগাররা সাক্ষাৎকার দিলে আরও প্রাণবন্ত হবে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হ্যাঁ মাইদুল ভাই------------
আমিও সেটাই চাই-- সবাই অংশ নিক। আমরা সবার চিন্তাধারা পড়তে চাই।
আপনার পর্ব পড়েছি। আপনিও বেশ ভালো করেছেন। সুন্দর ও চমৎকার।
শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা রইলো মাইদুল ভাই। ভালো থাকুন
২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনি অংশ নিবেন না ?
আমার লজ্জা লাগে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
এটা একটা কথা ------------------------------------------
২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রশংসনীয় সুন্দর প্রচেষ্টা। কবিকে মোবারকবাদ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগিলো
অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছান --
২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
রাকু হাসান বলেছেন: খুব ভাল একটি কাজ করেছেন । কবি ,লেখকদের জন্য এটা দারুণ ব্যাপার । আমি অনেকের ব্যাপারে জানতে পারলাম । সবাই খুব সুন্দর বলেছেন । প্রথমে শায়মা আপু কথা বলার স্টাইল দেখে হাসি পেল
শুভকামনা ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
সুন্দর করে প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগলো ভাই রাকু হাসান।
শায়মা আপু বরাবরই মারাত্মক সেন্স অফ হিউমার নিয়ে কথা বলেন।
ধন্যবাদ ভাই
২৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাইয়ের মত আমারো লজ্জা লাগে,তাই অংশ নিবো না।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
না না না তারেক মাহমুদ ভাই---------
এই লাজ লজ্জা ঝেড়ে ফেলে দিতে হবে।
আপনি একজন বেশ ভাল ব্লগার। আপনার লেখা আমার ভালো লাগে
২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০
নীলপরি বলেছেন: এতো জন লেখকের মাঝে আমার নামটা দেখেও ভালো লাগলো । আনন্দিত ।
একটা মিসটেক - পছন্দের ডিজিটাল কবি সুব্রত না শুভ্র চট্টোপাধ্যায় বলেছিলাম । ইটস ওকে ।
পছন্দের ডিজিটাল কবি জাহিদ অনিকের হাসির গল্প দিয়ে শুরুটা জেনে ভালো লাগলো । বেশ অভিনব ।
শুভকামনা
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
নীলপরী-- আপনার মন্তব্যের মাধ্যমে উপস্থিতি পেয়ে ভালো লাগলো।
আপনার অংশে আপনি বেশ ছোট করে উত্তর দিয়েছেন। তবে ভালো লেগেছে। শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা।
আসলে হয়েছে কি, আপনার লেখাটা বাংলিশে ছিল তাই আমাকে রি-রাইট করতে হয়েছে।সেজন্য ভুল হয়ে গেছে। আমি ঠিক করে দিচ্ছি। ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি। অনেকের মাঝে আপনারটা নিশ্চয়ই থাকবে। আপ্নিও যে অনেকের মধ্যে একজন।
২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
নীলপরি বলেছেন: হুম । বুঝতে পেরেছি । এটার জন্য আবার ক্ষমা শব্দ আসলো কেনো ? এতো ফর্ম্যালিটির দরকার নেই । তবে দায়ী যদি কিছু হয় সেটা আমার বাংলিশ । তাই আপনিও ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
এবার , ক্ষমা - এপিসোডে ফুলস্টপ পড়ুক ।
আচ্ছা , আর কোনো পর্ব আছে
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা আচ্ছা। হ্যাঁ। আরও একপর্ব আছে বাকী।
শুভেচ্ছান্তে
২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
নীলপরি বলেছেন: আর কোনো পর্ব আসছে ? -- বলতে চেয়েছি ?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনি অন্ধকারে কেন? আপনার আগের প্রো-পিক কই?
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা
আমি এই আলো আধারিতেই ভালো আছি।
২৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালোই লাগলো। চাঁদগাজী, আহমেদ জিএস, সচেতনহ্যাপি, জুন প্রমুখ গুণীদের সাক্ষাৎকার পেতে আগ্রহী।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমিও------------ আমিও ঊনাদের সাক্ষাৎকার পড়তে চাই।
ধন্যবাদ সাধু
৩০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
শায়মা বলেছেন:
শায়মা আপু জন্মের পর থেকেই মারাত্মক সেন্স অফ হিউমার নিয়ে ঘোরাফেরা করেন। বেশ স্পন্টেনিয়াস। আমি তার ভাষাতেই বলতে চাই, তাকে দেখে আমি মুগ্ধ মুগ্ধ !
রাকু হাসান বলেছেন: খুব ভাল একটি কাজ করেছেন । কবি ,লেখকদের জন্য এটা দারুণ ব্যাপার । আমি অনেকের ব্যাপারে জানতে পারলাম । সবাই খুব সুন্দর বলেছেন । প্রথমে শায়মা আপু কথা বলার স্টাইল দেখে হাসি পেল
শুভকামনা ।
লেখক বলেছেন: শায়মা আপু বরাবরই মারাত্মক সেন্স অফ হিউমার নিয়ে কথা বলেন।
উম্মে সায়মা বলেছেন: এই পর্বটাও খুব ভালো লেগেছে কবি কাম সাংবাদিক সাহেব আরো ক'জন লেখকের সম্পর্কে জানতে পারলাম। শায়মা আপু সবকিছুতেই দারুন হিউমার নিয়ে আসতে পারেন৷
লেখক বলেছেন: শায়মা আপু জন্মের পর থেকেই মারাত্মক সেন্স অফ হিউমার নিয়ে ঘোরাফেরা করেন। বেশ স্পন্টেনিয়াস। আমি তার ভাষাতেই বলতে চাই, তাকে দেখে আমি মুগ্ধ মুগ্ধ !
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরিব্বাস! শায়মাপুর মজা অলওয়েজ অন
আমার সাক্ষাৎকার পড়িয়া আমি নিজেই হাসিতেছিলাম এইবার সকলের মন্তব্য পড়িয়া আরও হাসিতেছি। হি হি হি সব্বাই কি রকম গুরু গম্ভীর উত্তর দিয়েছে.... হা হা হা হাসতে হাসতে কথা না বললে কি মনের কথা বের হয় বলো!!!!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্ম
সবাই যদি গুরুগম্ভীর উত্তর দেয়------------তাহলে আমরা কি খাব ?
তুমি সবচেয়ে সুন্দর দিয়েছো। তোমার টা এদকম তোমার মত। তুমি যে তোমার তুলনা---------
৩১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২০
জোহা প্রকাশন বলেছেন: চলতে থাকুক সাক্ষাৎকার পর্ব
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ধন্যবাদ জোহা প্রকাশন
সাথেই থাকুন
৩২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: সবগুলোই ভাল লাগল! একই প্রশ্ন কিন্তু অনুভব ভিন্নতর!
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ঠিক বলেছেন কবি।
সবারই তো ভিন্ন ভিন্ন মন
৩৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: একটা একটা সাক্ষাৎকার একটা একটা প্লট। প্রতিদিন একটা করে ছাড়লে ভাল হয়। বড় লেখা পড়ার সময় কুলাইনা, তাছাড়া একই সাতে কয়েকটা পড়লে একজনকে স্বতন্ত্র করে চেনা জানাও হয়না, কারন হাতে সময় কম থাকে। প্রতিদিন একটা করে দিলে সময় করে পড়ে নেয়া যায় আর কারটা পড়ছি সেটাও মনে থাকে। ছাড়তেও পারিনা, ধরতেও পারিনা এই এক জালা হা হা হা
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনি ঠিক বলেছেন হয়ত, প্রতিদিন একটা করে দিলে ভালো হত। কিন্তু এতে অনেক সময় যাবে। দেখুন না পরের পর্বই দিতে পারছি না। কিছুটা খাটুনি যায় আসলে।
ধন্যবাদ ব্রাদার
৩৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩
পুলক ঢালী বলেছেন: এই পর্বটিও খুব ভাল লাগলো । প্রত্যেকের উত্তর চমকপ্রদ। বিখ্যাত লেখকের সাথে তুলনায় খুবই সুন্দর সুন্দর উত্তর এসেছে।
প্রত্যেক ব্লগারকে বৈচিত্রময় আঙ্গিকে চেনা যাচ্ছে ভীষন ভাল লাগছে।
একটা একটা করে সাক্ষাৎকারের পরিবর্তে বর্তমান পদ্ধতিটাই আমার কাছে ভাল লাগছে একই প্রশ্নে কে কেমন বর্ননায় ভাব প্রকাশ করছে তা তুলনা করা যাচ্ছে।
ভাল থাকুন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
একটা একটা করে সাক্ষাৎকারের পরিবর্তে বর্তমান পদ্ধতিটাই আমার কাছে ভাল লাগছে একই প্রশ্নে কে কেমন বর্ননায় ভাব প্রকাশ করছে তা তুলনা করা যাচ্ছে। আপনি আমার মনের কথাটাই বলেছেন।
অনেক ধন্যবাদ ওশুভেচ্ছা পুলক ঢালী। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছান্তে
৩৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সাক্ষাৎকার ভালো লাগলো
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: ধন্যবাদ আর্কিওপটেরিক্স
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
বাহ!! অসাধারণ সাক্ষাৎকার।।