নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আরেকটু ভাল থাকার চিন্তায় আমাদের আর ভাল থাকাটাই হয়ে উঠে না
নিঃসন্দেহে গণত্রান সংগ্রহ করা হয় মহৎ উদ্দ্যেশ্যে।
ত্রাণ সংগ্রহের চেয়ে নগদ টাকা উত্তোলন করে পরিকল্পনা অনুযায়ী ত্রানের প্যাকেজ বানানো সুবিধাজনক, স্বল্পসময়ে দুর্যোগ কবলিত এলাকায় পৌঁছানোর জন্য।
আর ত্রাণ যদি সংগ্রহ করতে হয় সেক্ষেত্রে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্যাকেজ ঘোষণা করে সেই প্যাকেজ সংগ্রহ করা সুবিধাজনক।
আর পুরাতন পোষাক সংগ্রহের আইডিয়া আদৌতে দেখতে ভাল না এবং কার্যত কতটা উপকারে আসে সেটাও প্রশ্ন থেকে যায়।
পোষাক দিতে হলে সেটাও নারী-পুরুষ, শিশুদের জন্য ইউনিফর্ম ড্রেস কিনে তারপর সরবরাহ করা যেতে পারে। তবে সেটাও পরিস্থিতির নাজুকতা বুঝে।
আগে প্রয়োজন জরুরী পণ্য। খাদ্য, ঔষধ, হাইজিন প্রোডাক্টস।
গণত্রাণ তোলার আগে সেটা ডিস্ট্রিবিউট করার ক্যাপাবিলিটি এবং অভিজ্ঞতা আছে কিনা সেটাও মাথায় রেখে কাজ করা উচিৎ।
সুবিধাজনক হচ্ছে সেনাবাহিনী বা প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে দেয়া। যারা পারবে তারা তাদের সাথেই সেচ্ছাসেবী হিসেবে শ্রম দেয়া।
তাও না পারলে অনেক বিশ্বস্ত বেসরকারী ফাউন্ডেশন আছে। যারা দুর্যোগ মোকাবেলায় অভিজ্ঞ এবং এযাবতকাল সেটার প্রমাণও রেখেছে।
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পরিসরে এবং বিচ্ছিন্নভাবে ত্রাণ ডিস্ট্রিবিউট করতে গেলে সুষম এবং জরুরী বন্টন নিশ্চিত করা কঠিন। সেক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় না হোক অন্তত এলাকা ভাগ করে করে বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী টিমকে একত্রিত করলেও সুফল পাওয়া যাবে।
সরকারি উদ্যোগে দেশের প্রতিটা এলাকা নিয়ে পর্যাপ্ত অ্যানালাইসিস করে রাখা উচিৎ। হঠাৎ দুর্যোগ আসলে কিভাবে জোন ভাগ করা হবে। কোন জোনে কখন কি পদক্ষেপ নিতে হবে এসবের একটা ম্যাপিং থাকা উচিৎ।
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বন্যার এই প্রকোপ সময়ের সাথে বাড়বে। তাই সাস্টেইনেবল চিন্তাভাবনা ছাড়া মুক্তি নাই।
একেকটা দুর্যোগ আসবে। লিমিটেশন নিয়ে আলোচনাই হবে কিন্তু ব্যবস্থা নেয়া হবে না, এমন চলতে থাকলে জানমালের ক্ষতি কমানো দূরুহ ব্যাপার হয়েই থেকে যাবে।
সাস্টেইনবেল গোল সেট না করলে কোন ক্রাইসিসই সমাধান সহজ ভাবে হবে না।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬
জাহিদ শাওন বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৬
ব্লগ সার্চম্যান ২ বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন পোস্টের সাথে ঐক্যতা ঘোষণা করছি।