![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের জীবনে চলার পথে প্রত্যেকের ই বিভিন্ন শত্রু জন্ম নেয়।কেউ কেউ মনে মনে শত্রুতা পোষণ করে রাখে আবার কেউ কেউ শত্রুদের শায়েস্তা করার চেষ্টা করে।তো ভায়েরা আজ আমরা এমন একটা পদ্ধতি অনুসরণ করবো যার মাধ্যমে শত্রুকে চরম শিক্ষা দেয়া যাবে।বহুকাল আগে চাণক্য এই নীতি অনুসরণ করে প্রতিশোধ নিয়েছিলেন মগধ রাজ ধনানন্দ এর বিরুদ্ধে। চলুন দেখা যাক কি সেই পদ্ধতি।
এটি চার ধাপে সমাপ্ত।
☆ সাম, দাম, ভেদ, দন্ড
. ১ম সাম- সামঝো, সোচনা অর্থাৎ নিজে আগে চিন্তা করো ভাবো- বোঝ ; তার পর শত্রুকে সামঝাও অর্থাৎ বোঝাও, দরকার হলে শত্রুকে বিপরীত ভাবে >কুটবুদ্ধি দিয়ে বোঝাও কোন একটা জিনিস কে এমন ভাবে বোঝাবে মনে হবে ভালো কথা বা ভালো বুদ্ধি কিন্তু তা ভালো বুদ্ধি না।
২য়- দাম - দমন করা। নিজে যদি না পারে তখন দেখবে, শত্রুর শত্রু কে আছে ; তার সঙ্গে মিত্রতা করে শত্রুকে দমন করে রাখবে।
৩য়- ভেদ- ভেদাভেদ সৃষ্টি করে রাখা। যাতে শত্রু আপনার বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ না হতে পারে তার জন্য বিভিন্ন ভাবে ভেদাভেদ সৃষ্টি করতে হবে।রাজনীতি, রিলিজিয়ন, গোত্র বা বিভিন্ন বৈষম্য ব্যবহার করে ভেদাভেদ বজায় রাখতে হবে।
৪র্থ- দন্ড- সাজা দেওয়া। উপরোক্ত তিনটি কৌশল অবলম্বন করার পর শত্রুকে অনায়াসেই দন্ড দেয়া যায়।
শত্রুকে শায়েস্তা করে পাওয়া যায় সর্বোচ্চ মানসিক তৃপ্তি।
তবে ক্ষমার মহত্ত্ব সবচেয়ে অধিক।
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
ভাইয়ু বলেছেন: সুন্দর বলেছেন৷
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
ক্স বলেছেন: সাম - তোমাদের এখন পড়াশোনার সময়, আন্দোলনের উপযুক্ত এখনও হওনি; যাও বাচ্চা শো রহ!
দাম - পরিবহণ শ্রমিকেরা, ছাত্র-ছাত্রীরা চায় তোমরা কাউকে পিষে ফেললে তার যেন কল্লা কেটে ফেলে দেই, বলতো আমরা কি অমানুষ? তোমরা ওদের কিছু বলনা কেন?
ভেদ - ছাত্রদের আন্দোলন এখন আর ছাত্রদের হাতে নেই। জামাত শিবির স্কুল ড্রেস পড়ে আন্দোলনে ঢুকে পড়েছে। ওদের ধর।
দন্ড - সহ্যের সীমা আছে, তা অতিক্রম করলে পুলিশ/ছাত্রলীগ কিন্তু বসে থাকবেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই চানক্য কৌশলেই চলছে ভারত! চলছে আমেরিকা! চলছে সাম্রাজ্যবাদীরা!

আমাদের সরকারইবা কম কই