![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহিলাদের হাত-পা, মাথা-মুখমণ্ডলসহ পুরো শরীর আবৃত করার জন্য বিশেষভাবে তৈরি পোশাককে আরবীতে برقع ‘বুরকা’ বলা হয়।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যুগে এবং পরবর্তী যুগে মুসলমান মহিলাগন পুরো শরীর আবৃত করার জন্য বোরকা পরিধান করতেন। গইরে মাহরাম সকল পুরুষের সামনে মহিলাদের পুরো শরীর আবৃত করা ফরয। বড় চাদর, জিলবাব, ওড়না ও নিকাব এসব দিয়েও পুরো শরীর আবৃত করার ফরয আদায় করা সম্ভব; তবে তা খুবই কষ্টকর এবং কাজকর্ম ও চলাচলের জন্য অনুপযোগী। এজন্য গৃহের বাইরে মহিলাদের ফরয সতর পুরো শরীর আবৃত করার জন্য সবচেয়ে সহজ ও মাসনূন পোশাক হলো বোরকা।
বোরকার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম লক্ষণীয় হলো, তা পুরো শরীর আবৃত করবে। ঢিলেঢালা হবে এবং দৃষ্টি আকর্ষণকারী বা প্রসিদ্ধির পোশাক হবে না। মহিলাদের জন্য যদিও সকল রঙ বৈধ। তবে ক্ষেত্রেবিশেষে কোনো কোনো রঙ পরিহার করাটাই শালীনতার ও সৌজন্যতার কারণ। স্বাভাবিক পরিবেশে কোনো মহিলা লাল, নীল ইত্যাদি রঙের বোরকা পরিধান করলে তা দৃষ্টি আকর্ষণকারী পোশাক বলে গণ্য হয়, যার কারণে বোরকার রঙ সাধারণত কালো হয়ে থাকে।
অনুরূপভাবে বোরকার কাটিং বা ডিজাইন যদি সতর (পুরো শরীর) আবৃত করতে কোনো সমস্যা সৃষ্টি না করে, তবে তা বৈধ। কিন্তু কোনো বিশেষ ডিজাইন যদি বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণকারী হয়, তাহলে তা পরিহার করতে হবে। অর্থাৎ আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে যে, বোরকা যেনো স্বয়ং সৌন্দর্যে বা অলঙ্কারে পরিণত না হয়। কারণ মহিলাদের বোরকার আসল উদ্দেশ্য হলো মূল দেহের পোশাক, দেহে ব্যবহৃত অলঙ্কারাদি ও দেহের সৌন্দর্য ঢেকে রাখা বা আবৃত করা। এক্ষেত্রে বোরকাই যদি বিশেষরূপে দৃষ্টি আকর্ষণকারী হয় তাহলে বোরকা ব্যবহারের উদ্দেশ্য থাকলো কোথায়।
কাজেই পোশাকের মধ্যে যে আকর্ষণীয়তা রয়েছে তা পরিহার বা বর্জন করে স্বাভাবিক ও সহজ ডিজাইনের বোরকা পরিধান করতে হবে। এ রকম বোরকাই হচ্ছে পবিত্র ইসলাম উনার শরীয়ত মুবারক উনার নির্দেশিত বোরকা।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১
আমি সেই বলেছেন: আজ আমাদের সমাজের মেয়েরাও কিন্তু বোরখা পড়ে। কিন্তু পার্থক্য হলো তা শরীয়ত সম্মত কি না বেশিরভাগ মেয়ে কিংবা তার বাব,মা, স্বামী খোঁজ নেয় না। নইলে তাদের অনেকেরই দেখা যায় কাপড় মুখে থাকে কিন্তু বুকে থাকে না। কিন্তু ইসলামে বুক ঢাকতে বলা হয়েছে। মুখ, যদি নাও ঢাকে। আর সবচেয়ে বেশী ফ্যাশনেবল পোশাক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করতে সফল হচ্ছে তাদের মত কিছু হুজুরাইন মেয়েদের কারণে। ঐ কথিত বুরখার আড়ালে তারা যা করে তাতে বুরখা পড়া মেয়ে দেখলেই মনে হয় সে ভাল নয়। আসলেই কি তাই? যদি না হয় তবে তাদের কি অধিকার রয়েছে এই পবিত্র পোশাক ও পোশাকধারীদের বিরূদ্ধে ভ্রান্ত ও খারাপ ধারণা সৃষ্টির? আরেকটি কথা-- এর বিরূদ্ধে আমরা কি কিছুই করতে পারি না? পারি না নিজ বউ, বোন-কে সঠিক নিয়মে বোরকা পড়াতে? যদি নাই পারি, তবে
একটি প্রশ্ন তো নিজকে করতেই পারি।
আমরা কি আসলেই পুরূষ?
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৩
আফিফা মারজানা বলেছেন:
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: লেখক বলেছেন: নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন
ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ
ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।
তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত
তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন
তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত
সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।
আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?
রিবেশ বন্ধু বলেছেন: ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা
আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি
সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন
অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও
তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২
এইচ এম বিশ্বাস বলেছেন: ভাল লাগলো