নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সন্ধানে...............

জানতেএলাম

সত্যের সন্ধানে...............

জানতেএলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুক্তরাষ্ট্রে ফ্লু ‘মহামারি’ স্তরে পৌঁছেছে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

নিউইয়র্কে ইনফ্লুয়েঞ্জায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জা ‘মহামারি’ আকার ধারণ করায় সেখানে জনস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার বিবিসি অনলাইনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

নিউইয়র্কে চলতি মৌসুমে ইতিমধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২০ হাজার, যা গত শীত মৌসুমের তুলনায় চার গুণ বেশি।

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) জানায়, গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্যে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ লোক নিউমোনিয়া ও ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।

এক সপ্তাহ আগে ৪১টি অঙ্গরাজ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জা ছড়িয়ে পড়ে, তবে এখন তা ৪৭টি অঙ্গরাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে।

এই পরিস্থিতিতে সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) মার্কিনিদের ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রতিষেধক নিতে আবারও আহ্বান জানিয়েছে। তবে তারা এ-ও বলছে, প্রতিষেধকমূলক ব্যবস্থা পুরোপুরি অব্যর্থ নয়।

এক প্রাথমিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, এ বছর ইনফ্লুয়েঞ্জার ভ্যাকসিন ৬২ শতাংশ কার্যকর হয়েছে। কার্যকর হওয়ার এই হার ‘মধ্যম মাত্রার’। সাধারণত এই ভ্যাকসিন ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর হয়ে থাকে।

ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত রোগীদের জ্বর, সর্দি-কাশি, কফ, নাক দিয়ে পানি ঝরা এবং শরীরে ব্যথা হয়। যাদের অবস্থা বেশি আশঙ্কাজনক, তাদের বমি ও পেটের অসুখ হতে দেখা যায়।

যুক্তরাষ্ট্রে নিউমোনিয়া ও ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো অসুস্থতায় মৃত্যুর সংখ্যা গ্রীষ্মে কম থাকলেও শীতকালে বেড়ে যায়। প্রতি শীত মৌসুমেই এক থেকে দুই সপ্তাহের জন্য এটি মহামারি স্তরে পৌঁছে থাকে।

Click This Link



যুক্তরাষ্ট্রে ফ্লু ‘মহামারি’ স্তরে পৌঁছেছে

যুক্তরাষ্ট্রে ইনফ্লুয়েঞ্জায় (ফ্লু) মৃতের সংখ্যা ‘মহামারি’ স্তরে পৌঁছেছে। দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা শুক্রবার এই তথ্য জানিয়েছেন। একই সঙ্গে এই রোগে আক্রান্তের হার সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছার আগাম লক্ষণ দেখা যাচ্ছে বলেও তাঁরা জানান।

এই পরিস্থিতিতে সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) মার্কিনিদের ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রতিষেধক নিতে আবারও আহ্বান জানিয়েছে। তবে তারা এ-ও বলছে, প্রতিষেধকমূলক ব্যবস্থা পুরোপুরি অব্যর্থ নয়।

এক প্রাথমিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, এ বছর ইনফ্লুয়েঞ্জার ভ্যাকসিন ৬২ শতাংশ কার্যকর হয়েছে। কার্যকর হওয়ার এই হার ‘মধ্যম মাত্রার’। সাধারণত এই ভ্যাকসিন ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর হয়ে থাকে।

গতকাল শনিবার প্রথমবারের মতো ইনফ্লুয়েঞ্জায় মৃতের সংখ্যা ‘মহামারি’ স্তরে পৌঁছালেও সিডিসির কর্মকর্তারা এখনো কোনো সতর্কতা উচ্চারণ করেননি। দেশের কোনো কোনো অংশে এতে আক্রান্তের হার সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছানোর আশঙ্কা রয়েছে বলেও জানান তাঁরা।

সিডিসির পরিচালক থমাস আর ফ্রাইডেন বলেছেন, ‘দেশের অধিকাংশ স্থানে ফ্লু ছড়িয়ে পড়েছে এবং এ অবস্থা কয়েক সপ্তাহ চলতে পারে।’ যুক্তরাষ্ট্রে নিউমোনিয়া ও ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো অসুস্থতায় মৃত্যুর সংখ্যা গ্রীষ্মে কম থাকলেও শীতকালে বেড়ে যায়। প্রত্যেক শীত মৌসুমেই এক থেকে দুই সপ্তাহের জন্য এটি মহামারি স্তরে পৌঁছে থাকে।

চলতি মৌসুমে ফ্লু পরীক্ষা করা হয়েছে—এমন শিশুদের মধ্যে ২০ জন মারা গেছে। তবে এটি প্রকৃত সংখ্যার চেয়ে কম বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা, সব শিশুর যেমন ফ্লু পরীক্ষা করা হয় না, তেমন ইনফ্লুয়েঞ্জার সব মৃত্যুর খবরও প্রকাশিত হয় না। নিউইয়র্ক টাইমস।

Click This Link



২৫ কিশোরের মধ্যে একজন আত্মহত্যার চেষ্টা করে

যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ২৫ জন কিশোর-কিশোরীর মধ্যে একজন আত্মহত্যার চেষ্টা করে। আর আত্মহত্যা নিয়ে চিন্তা করে প্রতি আটজনের একজন। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন একটি গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।

গবেষকেরা বলেন, জীবনব্যাপী আত্মহত্যার চেষ্টা এবং এ নিয়ে চিন্তা করে এমন প্রাপ্তবয়স্কদের সমান হচ্ছে এই পরিসংখ্যান। তাই বলা যায়, আত্মহত্যার ক্ষেত্রে ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়স সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ।

গবেষক দলের সদস্য মনোবিদ ম্যাথু নক বলেন, ‘প্রাপ্তবয়স্কদের মতে, আত্মহত্যা নিয়ে প্রথম চিন্তা আসে বয়ঃসন্ধিকালে। তাই এ বয়সটা বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ।’ সাড়ে ছয় হাজার কিশোর-কিশোরীর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে গবেষণাটি করা হয়েছে। গবেষণার ফল প্রকাশ করেছে জেএএমএ সাময়িকী।

গবেষণায় দেখা যায়, ১২ শতাংশ কিশোর-কিশোরী আত্মহত্যা নিয়ে চিন্তা করে। আত্মহত্যার পরিকল্পনা করে ৪ শতাংশ আর ৪ শতাংশ আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। আত্মহত্যার চেষ্টা কিংবা এ নিয়ে চিন্তা করে এমন প্রায় সব কিশোর-কিশোরই কোনো না কোনোভাবে মানসিক দিক দিয়ে অসুস্থ অথবা মাদকাসক্ত।

গবেষণায় অংশ নেওয়া অর্ধেকেরও বেশি কিশোর-কিশোরীর মধ্যে ইতিমধ্যে আত্মহত্যাজনিত আচরণ দেখা দিয়েছে। তারা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছে। ম্যাথু নক বলেন, এটা একদিকে যেমন উৎসাহব্যঞ্জক, তেমনি হতাশারও। তিনি বলেন, ‘আমরা জানি না তাদের কীভাবে থামাব। আত্মহত্যাজনিত আচরণের প্রমাণভিত্তিক কোনো চিকিৎসা আমাদের হাতে নেই।’ রয়টার্স।



Click This Link

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

অস্হির বলেছেন: Worried....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.