![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হরতালের নামে নৈরাজ্য, যানবাহনে আগুন, বোমাতঙ্ক সৃষ্টি, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিপুল ক্ষতিকে আমরা (আমজনতা) যেমন সমর্থন করি না, তেমনি স্বাধীন, সার্বভৌম একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্হায় সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুন্ন করে বিরোধী মতকে নির্লজ্জ্ভাবে দমন করার প্রতিবাদে জোর ধিক্কার জানাই । সংবিধান ! সংবিধান ! সংবিধান ! কাদের জন্য এই মহার্ঘ বস্তু ? সংবিধানের কাগুজে জটিল ভাষা সাধারণেরা বুঝতে চায় না, তারা (জনসাধারণ) শান্তি চায়, রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে তাদের কাঙ্খিত মতের বাস্তব প্রতিফলন দেখতে চায় । কিন্তু আমাদের মহান (?) রাজনীতিবিদেরা জনমানুষের ভাষাই বুঝে না, উল্টো আমাদের বোকা বানিয়ে রাখতে চায় , চায় জনমতকে রুদ্ধ করে রাখতে । তাই আসুন নিজে সচেতন হই, অপরকে সচেতন করি - অগণতান্ত্রিক, নাগরিক অধিকার ক্ষুন্নকারী, জণস্বার্থবিরোধী সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে দূর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুলি ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
বিজন শররমা বলেছেন: প্রধান মন্ত্রী ছাড়া অন্য সব মন্ত্রীদের পদ এই মুহুর্তে শুন্য । তবে এ কারনে দেশের রুটিন কাজে শুন্যতা তৈরীর হবে না। কারন মন্ত্রীদের অবর্তমানে সেক্রেটারীগন প্রেসিডেন্টের অধীনে ও তত্ত্বাবধানে কাজ করতে পারেন । বরঙ পদত্যাগী মন্ত্রীদের অধীনে কাজ করাই হবে তাদের জন্য বিপজ্জনক । রাজনীতিকরা না হয় পরে দল বদল করে, রাজনীতি ছেড়ে দিয়ে অথবা বিদেশে গিয়ে জবাবদিহি এড়াতে পারবেন, কিন্তু প্রজাতন্ত্রের সরকারী কর্মচারীরা কি ভাবে তা এড়াবেন ?
আওয়ামী লীগ চেয়েছিল দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে, এটা সংবিধান সম্মত । আর বি এন পি চাচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, তা এই মুহুর্তে সংবিধান বহির্ভূত । আবার অবস্থা বেগতিক দেখে এখন আওয়ামী লীগ চাচ্ছে বহুদলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে, এটা সংবিধান বহির্ভূত । এটা করতে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে । আর সংবিধান সংশোধন করতে হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারই যুক্তিযুক্ত । কারন আওয়ামী লীগ জনগনের ম্যান্ডেট ছাড়াই তত্ত্বাবধায়কের বিধান বাতিল করেছে, যা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের পছন্দ ছিল ।