![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গভীর নীল সাগর যখন হাসের ডিমের কুসুমের মত সূর্যটাকে নিয়ে সকলের চোখের আড়ালে লোফালুফি খেলছে,—লঙ্কার পথে সদ্য ঊষার আলোক তেরছা হয়ে নেমে আসছ্-এমন সময় শান্ত লঙ্কায় ভয়ানক জোরে বেজে উঠল দগড়,কাহাল,ঘন্টা,মৃদঙ্গ,ঝাঁঝরি,কাঁসী,করতাল,দণ্ড,মহরী,ভোরঙ্গ,ডম্ফ,শিঙ্গা –একযোগে।লঙ্কাবাসীর বুক দুরুদুরু করে উঠল।নগরের বাইরে প্রতীক্ষমাণ সেনাদের কয়েকজনের চোখে তখনও তন্দ্রা জড়িয়ে,-তারা এই বাজনা শুনে ধরমর করে উঠে বসল।রামের সেনারা সকলেই পদাতিক,পায়ে হেঁটে যুদ্ধ করবে,কিন্তু তাদের রণ-কৌশল অন্যরকম।অনেকেই গাছের উপরে আড়ালে বসে প্রাচীরের ভিতরে তির ধনুক তাক করে বসে রইল-- নগরীর মধ্যে বেরিয়ে পড়ল শোভাযাত্রার মত হাতি-ঘোড়া সমে্ত রাবণের সেনারা।প্রথমদিনের যুদ্ধ-ঘোষণার আদেশ দিয়ে রাবণ ডেকে পাঠালেন প্রিয় ছেলে ইন্দ্রজিৎকে।—ইন্দ্রজিৎকে সেদিনের যুদ্ধের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব দানের কথা বলে-তিনি বলেন—বাবার মুখ রেখ। ইন্দ্রজিৎ আশীর্বাদ নিয়ে বলে,- তুমি চিন্তা কোর না বাবা,এদের থামাতে কয়েক মুহুর্ত মাত্র লাগবে ।
চারিদিকে বিপক্ষ দলের অস্ত্রের শব্দ শোনা গেল।আড়াল থেকে যুদ্ধ করায় রামের সেনা তুলনামূলক কম আহত হচ্ছিল।ঘোড়ার উপর বসে বাইরে থেকে ধেয়ে আসা তীরের আঘাতে অনেক হতাহত হল রাবন সেনারা।ইন্দ্রজিৎ যুদ্ধের মাঠে এসে পুরো বিষয়টা বুঝে নিল প্রথমে ।দিকে দিকে যুদ্ধ চলছে—হতাহত বেড়ে চলেছে-্রামের সেনাপতি সম্পাতির কাছে রাবন সেনাপতি প্রচণ্ড মারা গেল।হাতির পিঠে বসা সেনা তপনের চোখে বাণ মারলে নীল।রথে যুদ্ধকারী বিদ্যুৎমালিকে হনুমান পরাজিত করলে। শুষেন ও তার দুই ছেলে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পিছিয়ে এল রাবনের সেনাদের আক্রমনে। যুদ্ধ বেলা বাড়তে বাড়তে প্রবল হয়ে উঠছিল।এই বানর নামক জাতিরা যুদ্ধ কৌশলে অত্যন্ত উন্নত-কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এদের সঙ্গে লঙ্কার কোনও বিরোধ নেই।রাবনের ছেলে ইন্দ্রজিৎ ভাবল,যাদের সঙ্গে আসল যুদ্ধ,তাদের মারলেই এই নিরাপরাধ মানুষের মৃত্যু বন্ধ করা যাবে—ইন্দ্রজিৎ খুঁজতে লাগল—রাম ও লক্ষ্মণকে।
তারা একটু পিছনেই ছিল,ইন্দ্রজিৎ রাম-লক্ষ্ণের উদ্দেশ্যে এক ঝাঁক বিশেষ ধরনের বাণ ছুঁড়ল—অব্যর্থ লক্ষ্যে রাম ও লক্ষ্মণ প্রবল আহত অবস্থায় মাটিতে পড়ে গেল—তাদের শরীরে কোথাও অক্ষত জায়গা নেই—নিশ্চিত মৃত্যুর পথে পাঠিয়ে ইন্দ্রজিৎ ফিরে গেল লঙ্কা রাজপুরে—আশা করা যায় ,যুদ্ধ শেষ হয়েছে।
রাম-লক্ষ্মণের পরাজয়ের খবর নিমেষে ছড়িয়ে পড়ল সুগ্রীব ও তার সেনাদের মধ্যে—সিদ্ধান্ত নিতে হবে রাজাকেই,কিন্তু কী সিদ্ধান্ত? দেশের থেকে এতদূরে চলে এসেছিল তারা,লঙ্কার রাজা হিসেবে বিভীষণকে মেনে নিয়ে একটা চুক্তিও হয়েছিল,এই অবস্থায় কিই বা সিদ্ধান্ত নিতে পারে সে! যুদ্ধ বন্ধ করে দিয়ে রাম-ও লক্ষ্মণকে ঘিরে সমবেত হল সমস্ত সেনারা-- ইন্দ্রজিৎ রাবণকে গিয়ে প্রনাম করে জানালেন ,রাম ও লক্ষ্মণ পরাভূত হয়েছে,নাগপাশের বাঁধন রাতে আরও চেপে বসবে শরীরে ,পরের দিন সকাল হওয়ার আগেই তারা মারা যাবে--
রাবণ যুদ্ধ জয়ের চেয়েও অন্য কিছু জয়ের আশা করল,সঙ্গে সঙ্গে ত্রিজটা দাসীকে ডেকে পাঠাল রাজসভায়।ত্রিজটা এলে ,তাকে বলল,যাও ত্রিজটা,আমার পুষ্পক রথে চড়ে তুমি আর সীতা দুইজনে দেখে এস যুদ্ধ ক্ষেত্র।ক্ষত্রিয়ের নিয়ম কানুন আমার জানা নেই—সীতাকে নিজে চোখে দেখে,নিজেকেই সব পালন করতে হবে।রাম-লক্ষ্মণ না থাকলে একা একা বিধবা সীতা তো অযোধ্যায় ফিরতে পারবে না কখনও!
ত্রিজটার সঙ্গে গিয়ে সীতা দেখে এল রাম-ও লক্ষ্মণ মাটিতে লুটিয়ে—তাদের দেহ রক্তাক্ত,কিন্তু সমস্ত শরীরে এমন একটা বাঁধন পড়েছে,যা কিছুতেই খোলা যাবে না।যতই সেই দড়ি খোলার চেষ্টা করবে আহতকে তা আরও চেপে বসবে।সমস্ত বানর সেনারা দিশাহারা অবস্থায় বসে—সীতা নিজের চোখে দেখে ভেঙ্গে পড়ে—হায় তার নিজের মাতৃভূমি,শ্বশুড়ভূমি—কোনওদিন আর কারো সঙ্গে দেখাও হবে না—হায় রাম!
ওদিকে দেবতারা কিন্তু পুরো যুদ্ধ পরিস্থিতির দিকে খেয়াল রাখছিল।এরা খুব ভালো যোদ্ধা ছিল না,প্রায়ই নিজেদের রাজ্য অন্যেরা কেড়ে নিত,এদের রাজাকে বলা হত ইন্দ্র।তাই দরকার হত অন্রাযের সাহায্মযের ও রাজনীতির-লক্ষ্মণের মৃত্যুর খবর পেয়ে ইন্দ্র চিন্তায় পড়ে গেল।রাবনের ছেলের নাম ছিল মেঘনাদ,কিন্তু সে ব্যাটা ,ইন্দ্রকে হারিয়ে নিজের নামই রেখে দিয়েছে ইন্দ্রজিৎ।নামটা শুনলেই ইন্দ্রের পিত্তি জ্বলে ওঠে,এছাড়া রাবনও খুব বীর—চাইলে যেকোনও দিন স্বর্গ দখল করতে পারে,কাজেই দুর্বল প্রতিপক্ষগুলি এক হয়ে যদি রাবনকে হারাতে পারে ,ইন্দ্র সেটাই চাইছিল।রাম-লক্ষ্মণের মৃত্যু হলে রাবনের তেজ আরও বাড়বে—তাই ইন্দ্রই তখন গরুড় নামে এক দেবতাকে পাঠালে ওই নাগপাশের কঠিন বাঁধন খুলে রাম-লক্ষ্মণকে বাঁচানোর জন্য।েই বাঁধন খোলা খুবই কঠিন,গরুড় ছাড়া কেউই পারত না
রাম মৃত্যু আসন্ন জেনে সুগ্রীবকে বলছে—সুগ্রীব,আমি বালিবধের পাপ করেছি বলেই হয়ত আজ এই দশা হল,তুমি আমার ভাই ও মায়েদের একটা খবর পাঠিও যে আমরা তিনজনেই ...। গরুড় এসে রাম-লক্ষ্মণকে গিঁট খুলে দিতে লাগল ও তারা সুস্থ্য বোধ করল।কিছুক্ষণ পরে উঠে বসতেও পারল।সমস্ত সেনারা নতুনভাবে জেগে উঠল আনন্দে—জয় শ্রীরামের জয়—ধ্বণিতে আকাশ কেঁপে উঠল
রাবন তখন ছাদে—যুদ্ধ জয়ের পরে কী হবে,সেই কথাই ভাবছেন।সীতা রাজি না হলে অশোকবনেই কি ওই সোনার প্রতিমা...এমন সময় রামের সেনাদের উল্লাসে তিনি চমকে উঠলেন,মৃত শত্রুও কি বেঁচে উঠল! একমাত্র দেবতা ছাড়া কারো সাধ্য নেই ওই দড়ি খোলার।তাহলে কি...রাবণের মনে এই প্রথমবার দুশ্চিন্তার মেঘ ঘনালো,তাহলে সময় খুব খারাপ।দেবতারা অনেক ছলা-কলা জানে—তারা যে গোপনে সাহায্য করছে এই ঘটনায় তা স্পষ্ট হল।হায় রে দুর্ভাগ্য।শক্তিও অনেক সময় দশচক্রে পরাজিত হয়!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ধন্যবাদ অদৃশ্য!
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪১
যাযাবর৮১ বলেছেন:
গণদাবি একটাই
আবার জেগেছে তারুণ্যের প্রজন্ম
দ্বিধা ভেদ ভুলে জাগরণের জন্ম,
কবে কে দেখেছে এই বাংলার বাঘ
শাবাশ জনতা ঐ জেগেছে শাহবাগ।
আলোকিত প্রাণ প্রজন্ম চত্বরে
বিকশিত গান খুঁজছে সত্তারে,
আর নয় ভুল, মুক্তির স্লোগান
ধূম্র ধূসরে ফাগুনের জয়গান।
ঘৃণায় আক্রোশে জানায় যে ধিক্কারে
গণদাবি আজ প্রদৃপ্ত হুঙ্কারে,
জেগেছে জনতা, বিচার এবার চাই
ফাঁসি, ফাঁসি, ফাঁসি, গণদাবি একটাই।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ইতিহাস লেখা হবে ,কালস্রোত থেমে থাকবে না--থামবে না সাহিত্য আন্দোলনও--শুভেচ্ছা!
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১
অড়বরই বলেছেন: লঙ্কা কান্ড-২ পড়তে পড়তে একটা সিনেমার কথা মনে পড়ে গেল। সেভেন ইয়ারস ইন টিবেট, কোনও জাতি শুধু ধর্ম কর্ম নিয়ে থাকলে যুদ্ধ বিদ্যায় ক্রমশ পিছিয়ে যায়। বিদেশী শক্তি আক্রমণ করলে তা প্রতিহত করার ক্ষমতা অবধি থাকে না। সম্প্রতি, তার প্রমান তিব্বত। সে যাক, ইন্দ্রজিতের মেঘের আড়াল থেকে যুদ্ধ করার ব্যাপারটা যদি একটু ব্যাখ্যা করা যায়, ভালহয়। রাম-রাবণের যুদ্ধ অথচ প্রথম দিন রাবণ যুদ্ধে এল না কেন বুঝলাম না।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪০
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: নিজেকে আড়ালে রেখে কোনওভাবে যুদ্ধ করতেন হয়ত বা ক্ষিপ্রতার গতিকেও মেঘের সঙ্গে তুলনা করা হতে পারে--যেভাবে কৃত্তিবাস পেয়েছেন,আমি পেয়েছি তার চেয়ে আর কতদূরে যাব...
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
যাযাবর৮১ বলেছেন:
কলঙ্ক মুক্তি চাই (গীতি কবিতা)
বসন্ত আজ যে আবার এসেছে
আগুন ঝরা উত্তাল বানে
ধূসর জীবনের পাতায় পাতায়
রক্ত রাগে দ্রোহের গানে।
জাগরণ জেগেছে নব প্রজন্ম
প্রদৃপ্ত প্রজন্ম চত্বর
আবার জনতা খুঁজে পেয়েছে পথ
চাইছি আবার একাত্তর।
হৃদয়ে বসন্ত জ্বলছে আগুন
গণদাবি আজকে একটাই
জাগে বাংলাদেশ দৃপ্ত স্লোগানে
কলঙ্ক মুক্তি চাই।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪১
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: শুভকামনা রইল!
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: দিদি, পূর্ণের কাম পূর্ণ করেছেন।
বই মেলায় আমার স্টলে আসবেন
গ্রাম বাংলায় প্রচলিত মিথ আছে যে, ভাদ্র মাসে বিয়ে করতে নেই, ভাদ্র বেলায় দূরে যাত্রা করতে নেই; এ মাসকে অপয়া, অশুভ হিসাবে ধরা হয়। এখানে ভাদ্র শব্দে অশুভ-অপয়া-দুঃখ-কষ্ট-জ্বালা-যন্ত্রণার ছায়াপাত করা হয়েছে। অমানবিকতা, হিংসা, অপ্রাপ্তি-- নানাবিধ কষ্টের বিষয়গুলো এই ভাদ্র শব্দের ভেলায়, ভেলা ভাসানোর মত এবারের বই মেলায় ভাসিয়ে দেওয়া হল।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: দিদি, পূর্ণের কাম পূর্ণ করেছেন।---বাহ!সহমত, কিন্তু আমি যে সেই অপূর্ণই রয়ে গেলাম ,তুমি তো জানো! শাশ্বতের জন্য কোনও স্পর্ধা নেই
চেটেপুটে খাই
ঘটমান বর্তমানটিকে----
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
বরাবরের মত এবারের কাহিনীও ভালো লাগল।
কেমন আছেন আপু? ইদানিং আপনাকে খুব মিস করছি!!!!
শুভ কামনা....।
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বাঁধনহারা! আমি তো আছি ব্লগে।মিস করছেন কেন?ভালো থাকুন।
৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০
চির জিবী বলেছেন: রাম মৃত্যু আসন্ন জেনে সুগ্রীবকে বলছে—সুগ্রীব,আমি বালিবধের পাপ করেছি বলেই হয়ত আজ এই দশা হল,তুমি আমার ভাই ও মায়েদের একটা খবর পাঠিও যে আমরা তিনজনেই ...
এটা তো মিথ্যা! তিনজনের কি খবর পাঠাতে বলেছিল রাম সেটা শেষ করেননি কেন? দুজন-মানে রাম ও তার ভাই লক্ষ্মণ মারা যাবে ভেবে এটা বলা হতে পারত।পড়ছি।লিখে যান।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: লিখছি--ধন্যবাদ চিরজীবী!
৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২
অড়বরই বলেছেন: ইন্দ্রজিৎ রাম-লক্ষ্ণের উদ্দেশ্যে এক ঝাঁক বিশেষ ধরনের বাণ ছুঁড়ল ; এই বাণ জিনিসটা কী তীর না অন্য কিছু? মারল বাণ কিন্তু নাগপাশ হল কেমন করে? নাগপাশ, সাপের ফাঁস না দড়ির ফাঁস? যাই হোক না কেন সেটা কখন বাঁধা হল? বাঁধলইবা কে? যুদ্ধ ক্ষেত্রে শ্ত্রুকে হাতে পেয়ে কেউ বেঁধে রেখে চলে না কোতল করে? এটা কেমন যুদ্ধ? তাছাড়া, "যুদ্ধ বন্ধ করে দিয়ে রাম-ও লক্ষ্মণকে ঘিরে সমবেত হল সমস্ত সেনারা" এই জায়গাটা পড়ে মনে হল এটা যেন একটা ফুঁটবল ম্যাচ। একজন প্লেয়ার আহত হওয়ায় খেলা বন্ধ রেখে সবাই তাকে নিয়ে পরেছে। খেলার মাঠের পরিচিত দৃশ্য। যাদের শরীরে কোনও অক্ষত স্থান নেই, বাঁধন খুলতেই তারা উঠে বসে পরল! এগুলি খুবই আশ্চর্যের এবং মজার। বেশ ভাল প্রচেস্টা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: হয়ত এমনই নিয়মানুবর্তী ছিল তারা,আজকের অসভ্য সভ্য মানসিকতা দিয়ে আমরা এগুলিকে অদ্ভুত ভাবি--কিন্তু ভদ্রতাবোধ,শালিনতা কি এতটাই অস্বাভাবিক! যুদ্ধেরই কি নিয়ম থাকতে পারে না?ধন্যবাদ অড়বরৈ
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
অদৃশ্য বলেছেন:
শুভকামনা....