![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বমন্দা সত্ত্বেও পাঁচ বছর রপ্তানি আয় বেড়েছে দ্বিগুণের কাছাকাছি। পাঁচ বছর আগে বছরে যা আয় হতো এখন তা হচ্ছে ছয় মাসেই। ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন এক্ষেত্রে পক্ষে গেলেও এ বিস্ময় অর্জন করেছে বাংলাদেশ। মেইড ইন বাংলাদেশের প্রসার ও রপ্তানি তালিকায় নতুন নতুন পণ্য আসাই এর কারণ বলছে দেশী-বিদেশী সংস্থা।
কেউ কি কখনও ভেবেছে দিনাজপুরে তৈরি এ পাঁপড় যাবে ম্যানচেস্টারে। শুধু যুক্তরাজ্য নয় ইউরোপের অনেক দেশেই রপ্তানি হচ্ছে তা। বাংলাদেশী কমিউনিটির বাইরে বিদেশীদের কাছেও দিনাজপুরের পাঁপড় এখন বেশ জনপ্রিয়। দাম কম হওয়ায় রেষ্টুরেন্টগুলোতে বাড়ছে চাহিদা। বাড়ছে রপ্তানি।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর এক জেলা এক পণ্য কর্মসূচিতে আরো আছে মৌলভীবাজারের আগর, পঞ্চগড়ের অর্গানিক চা, খাগড়াছড়ির আনারস, চুয়াডাঙ্গার পান, বান্দরবানের রাবারসহ মোট ১৪টি পণ্য। এর মধ্যে রাবার রপ্তানি করে গেল অর্থবছরে দেড় কোটি ডলারের বেশি আয় করেছে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে আয় ৭০ লাখ ডলার।
তবে এখনও দেশের রপ্তানি আয়ের শতকরা ৭৮ ভাগই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। যার কারণে বেড়েছে মোট রপ্তানিও। বিশ্বমন্দা সত্ত্বেও গেল পাঁচ বছরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। আর চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে আয় সাড়ে বার বিলিয়ন ডলার। নিট ও উভেনের বাইরে হোম টেক্সটাইল ও টেরিটাওয়েলের মতো পণ্যের প্রসার ঘটায় তা হয়েছে বলছেন বিশ্লেষকরা।
তাদের মতে শ্রমিকের শ্রম আর উদ্যোক্তার প্রচেষ্টায় গেল চার দশকে এ বিস্ময় অর্জন করেছে বাংলাদেশ।
http://independent24.tv/?p=4858
©somewhere in net ltd.